চাকরাইল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কম্পিউটার স্বাক্ষরতা কেন্দ্র উদ্বোধন
গত ২৩ জুলাই ২০১০ নওগা জেলার বদলগাছি উপজেলার চাকরাইল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে স্টান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক, ডি.নেট ও মাসিক কম্পিউটার জগতের সৌজন্যে একটি কম্পিউটার স্বাক্ষরতা কেন্দ্র উদ্বোধন করা হয়।
কম্পিউটার স্বাক্ষরতা কেন্দ্রটি উদ্বোধন করেন গনপ্রজাতন্ত্রি বাংলাদেশ সরকারের বিজ্ঞান এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রনালয়ের মাননীয় প্রতিমন্ত্রী স্হপতি ইয়াফেস ওসমান। উদ্বোধনের সময় মাননীয় প্রতিমন্ত্রীর সাথে ছিলেন নওগা-৩ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য ডঃ আকরাম হোসেন চৌধুরী এবং নওগা জেলা প্রশাসক ডঃ নাজমানারা খানুম।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মাননীয় প্রতিমন্ত্রী বলেন "ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে হলে দেশের সকল শিশুকে তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ে দক্ষ করে গড়ে তুলতে হবে"।
পরে বদলগাছি উপজেলা প্রশাসন আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে মাননীয় প্রতিমন্ত্রী চাকরাইল গ্রামকে নওগা জেলার প্রথম ডিজিটাল গ্রাম হিসাবে ঘোষনা করেন।
প্রমিমন্ত্রী মহোদয় বিদ্যালয় চত্বরে পৌছালে স্বাগত জানান প্রশাসন ও বিদ্যালয়ের প্রতিনিধিরা।
বিদ্যালয়ের কাব-স্কাউটদলের সদস্যরা প্রতিমন্ত্রী মহোদয়কে সালাম জানায় এবং তিনি তা গ্রহণ করেন।
প্রতিমন্ত্রী মহোদয় কম্পিউটার স্বাক্ষরতা কেন্দ্র উদ্বোধন করেন।
কম্পিউটার স্বাক্ষরতা কেন্দ্র থেকে প্রতিমন্ত্রী মহোদয়ের প্রশাসনের বিভিন্ন দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে ই-মেইল করেন।
নওগা-৩ আসনের সাংসদ ডঃ আকরাম হোসেন চৌধূরী ও ই-মেইল করেন সংশ্লিষ্টদের।
চাকরাইলকে ডিজিটাল গ্রাম ঘোষনা করেন মাননীয় প্রতিমন্ত্রী মহোদয়।
এভাবে এগিয়ে যাক, আমাদের প্রিয় বাংলাদেশ।
ধন্যবাদ
বাচ্চাগুলোকে কতোক্ষণ ধরে দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছিলো?
অট- কেমন আছেন দূর্ভাষীভাই? অপরাজিতার কী খবর?
বাচ্চাগুলোকে কতোক্ষণ ধরে দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছিলো?
আমাদের সমাজের এটা একটা নষ্ট দিক। সব জায়গায় লেটে আসা/ যাওয়া এখন ফ্যাশন।
আপু খুব বেশিক্ষন দাড়াতে হয়নি, মাত্র আধাঘন্টা।
অপরাজিতা ভালো আছে, তবে একাকিত্বে ভুগছে, আর আমি আছি দৌড়ের উপর।
কম্পিউটার স্বাক্ষরতা কেন্দ্রে কয়টি কম্পিউটার দেয়া হয়েছে? সেটা আদতে কারা ব্যবহার করতে পারবে? শিক্ষার্থীদের যে কম্পিউটার শেখাবে সে কতটুকু কম্পিউটার জানা লোক? তাদের কি শেখানো হবে সে ব্যপারে কোন নির্দিষ্ট পাঠ পরিকল্পনা আছে কি? কম্পিউটারের পাশাপাশি নানারকম বিপত্তিও থাকে, সেগুলো দেখ-ভালের দায়িত্বে আইটি সংশ্লিষ্ট কাউকে কি নিয়োগ দেয়া হয়েছে? না হলে কম্পিউটার কোন কারণে অচল হয়ে পড়লে সেটা সারানো হবে কিভাবে? সর্বোপরি কম্পিউটার দেয়া হয়েছে যে স্কুলটায়, যে গ্রামটাকে ডিজিটাল গ্রাম হিসেবে ঘোষণা দেয়া হয়েছে; সে গ্রামে ইলেকট্রিসিটি'র অবস্থা কি? পল্লীবিদ্যূত না বিউবো? পল্লীবিদ্যূত হলে কখন বিদ্যূত দেয়া হয়? রাতে না দিনে? বিউবো হলে লোডশেডিং পরিস্থিতি কি?
জানতে চাই। আর মিয়া মোহাম্মদ ইয়াফেসরে জিগাইতে চাই, এই বিষয়গুলো নিশ্চই খতিয়ে দেখার পরই উনি ঘোষণা দিয়েছেন, কম্পিউটার স্বাক্ষরতা কেন্দ্রের উদ্ধোধন করেছেন; না কি? যদি তাই করে থাকেন তাহলে আমার পক্ষ থেকে তাকে ধইন্যবাদ। এরুম কাম কইরা যান, কারণ এরুম কাম করনের লিগ্যাই আমরা আপনারারে ঐহানে বসাইছি।
আর যদি না করে থাকেন, তাইলে কিল্লিগা হুদাই একটা গ্রামের একটা স্কুলে গিয়া দুইডা কম্পিউটার বসায়া ক্যামেরার সামনে পোজ মারবার লাগছেন? নাম ফাটানির লিগ্যা? এইসব বাদ্দেন। বাঙালি কিন্তু এহন অনেক সজাগ। অনেক সচেতন। সাবধান। লুঙ্গি কিন্তু থাকবো না।
এই কর্মসূচীটিতে সম্পূর্ন বাংলায় নির্ধারিত কারিকুলাম ব্যবহৃত হয়, প্রশিক্ষন পাবে স্কুলের বাচ্চারা, তবে শিক্ষকরা চাইলে স্কুল সময়ের বাইরে এলাকার বেকারদের প্রশিক্ষন দিতে পারবে। প্রশিক্ষন শেষে সনদপত্র দেয়া হবে বিনামূল্যে।
বিদ্যালয়ে ৫টি কম্পিউটার, ৫টি ইউপিএস, একটি মোডেম এবং একটি প্রিন্টার দেয়া হয়ে থাকে। ২ জন শিক্ষককে প্রশিক্ষন দেয়া হয়ে ঢাকায় এনে, তারপরই কেন্দ্র স্থাপন করা হয়।
কম্পিউটার ল্যাবটিতে ডি,নেট এর টেকনিক্যাল টিম মেইন্টেন্যান্স সাপোর্ট দিবে, প্রয়োজনে কেন্দ্রে গিয়ে সমস্যা সমাধান করা হয়।
আর ও বিস্তারিত জানতে হলে ভিজিট করুন - http://www.clp.net.bd/
আপনার অনুসন্ধানের জন্য ধন্যবাদ।
মশা মারার জন্য হেলিকপ্টার দাগানো যাকে বলে। দুইটা কম্পিউটার দিতে মন্ত্রী শুদ্ধা যাইতে হইবে। বাপের পয়সাতো ফাজিলের দল। অর্থ সম্পদের কি বিপুল অপচয়
মন্তব্য করুন