একটি হলুদ সন্ধ্যা ...
গত এক মাস ধরে অনেক জল্পনা কল্পনার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে মুরাদ হাফিযের হলুদ সন্ধ্যা হল।ব্যাপক প্রস্তুতির পর জয়িতা আর শ্রেয়ার সাথে রওনা হলাম লিনা আপার গাড়িতে। বিয়ে বাড়িতে গিয়ে দেখা হয়ে গেল মেজবাহ ভাই, রায়হান ভাই, মাসুম ভাই, নাজ, টুটুল ভাই,জেবিন, বাবুষ্কা আর মুক্তর সাথে। জেবিনের টিপ দেখে আমি মুগ্ধ ।লিনা আপু,জয়িতা,নাজ আপনাদের সবাইকে অনেক অনেক সুন্দর লাগছিল (যদিও শাড়ি নিয়ে দুশ্চিন্তায় ছিলাম কিন্তু শেষ পর্যন্ত মনে হয় খারাপ হয়নাই
) আমাদের বর কে দেখাচ্ছিল লাজুক একজন বরের মতই। মনেই হচ্ছিল না যে পুরোনো বর। অনেক গল্প গুজবের পর যখন বাবুষ্কা চলে গেল, তারপর দুই ঘোড়ার গাড়িতে চড়ে কনে পক্ষ এল।কনে পক্ষ দের দেয়া হয়েছিল ছোট্ট ছোট্ট থলিতে করে উপহার। লাল থলিতে তেমন কিছু পাওয়া যায়নাই। সাদা থলি ভর্তি ছিল চকলেট এ। সেই ভাগ শেষ পর্যন্ত কিন্তু পাইনাই (মুরাদ মনে রাখিয়েন) ......
মাসুম ভাই একজন সুন্দরীকে লোকেট করেছিলেন মেয়েপক্ষ ভেবে। আফসোস সেও ছেলে পক্ষই ছিল। রায়হান ভাই চুপচাপ সবাইকে পর্যবেক্ষন করেছেন সবকিছু।মুক্ত ছবি তুলতে ছিল ব্যাস্ত। সেই ফাঁকে আমাদের ফটোসেশন হয়ে গেল।মেজবাহ ভাইয়ের হঠাৎ টয়লেট টিস্যু চেয়ে বসলেন। পরে জানা গেল সেটার মাজেজা।মেজবাহ ভাই আমাকে বোকা ভেবেন না প্লিজ। আমার সবকিছু ধরতে একটু দেরি হয় :)। পুরো অনুষ্ঠানে সবচেয়ে মজা করেছে শ্রেয়া আর রিমঝিম। জমকালে গান আর খাওয়া দাওয়ার সময় মনে হচ্ছিল আমরা আবার সেই আমরাবন্ধু পিকনিক স্পটে চলে গেছি।আমরাবন্ধু আসলেই রকস ।অনুষ্ঠানের শেষ পর্যন্ত থাকা সম্ভব হয়নি। আশা করি সব কিছু ভাল ভাবেই হবে। সবাইকে বসন্ত শুভেচ্ছা আর লিনা আপাকে স্পেশাল থাঙ্কস জানিয়ে শেষ করি। কিছু বাদ পড়ে গেলে নিজ দায়িত্ব যোগ করে নিয়েন... 





লাজুক বরের ছবি চাই
কবে কোথায় কেমনে কি কিছু না জানিয়ে খালি দিয়ে গেলেন দুইটা প্যারাগ্রাফ! এমনকি টিস্যূর মাজেজাও কইলেন্না। মনে করছেন দুইন্যায় খালি আপ্নেই একজন যে সবকিছু দেরীতে বুঝে। হইলো কিছু?
যাউক্গা, শুভেচ্ছা নিরন্তর, কেননা ১৯৫৩ সালের পর একখান লেখা পুস্টাইলেন।
মেসবাহ ভাই টয়লেট খুঁজে পাচ্ছিলেন না। সেটা কাউকে জিজ্ঞেস না করে টয়লেট টিস্যু কোথায় পাওয়া যাবে সেই খোঁজ করছিলেন।
ব্যাপক কৌশলি লোক
আবারো মেসবাহ ভাই রক্স
হু, পরে মেসবাহ ভাইরে দেখি ফুল গাছের টবের আড়ালে দাঁড়াইয়া আছেন, অন্ধকারে.............
ক্যান, আমি যে টয়লেট টিস্যু খুঁজতে গিয়া বেসিনের উপরে একটা ঘড়ি পাইছি এবং তা মালিকরে খুঁইজা ফেরত দিছি --- সেই কথা কেউ কৈলোনা ! আফসুস !!
এই নেন ছবি জেবীনের সৌজন্যে

খানা দানা সম্পর্কে জানলাম না
বিমা আমার শাড়িও পাঠাইলো না। শ্রেয়াটা কে?
বইয়ের আনন্দে গরু হারাইছে ভাইজানের
শ্রেয়া লীনাপার মেয়ে।
আমারে লুঙ্গি দেয়ার কথা ছিল। সেইটাও দেয় নাই।
ব্যাপক আনন্দের খবরদি
বিমাদা'র জন্য অনেক শুভ কামনা।

ছবি মোটে একটা ?
যুগলের জন্য -
অনেক ছবি চাই।
জেবীনের সৌজন্যে আমি দিলাম আরেক্টা
আরে, ছবিটার কম্পোজিশান খুব সুন্দর তো।
আমি তো বাদ পড়ে গেছি ! এখন আমাকে যোগ করব কেমন করে ?

খাওয়া অনেক মজা হইছিলো, এইটা বললেন না?
ফারজানাও রকস। তোমাকে কালকে খুব সুন্দর দেখাচ্ছিল। খুল্লাম শাড়ী তুমি ভালো সামলেছো
ফারাজানা লেখে কম। তাকে নিয়মিত লেখবার অনুরোধ করি।
ফারজানা,
আপনাকে দেখবার প্রবল ইচ্ছেটা পূরণ হলো । আল্লাহ কোন ইচ্ছে পড়ে থাকতে দেয় না । সেই ছোটতে কতো ভাবতাম যদি একবার শচীন টেন্ডুলকারকে সামনে দেখতে পেতাম, ১৯৯৮ এ দেখলাম, পরে আর একবার দেখলাম । এর পরে যে মানুষটিকে দেখবার প্রবল ইচ্ছা হলো সে আপনি । আপনার ছবি দেখে সে স্বপ্ন বাস্তব হলো । অসম্ভব সুন্দর লাগছে আপনাকে, হাসছেন একটা নিষ্পাপ শিশুর মতো, উদ্যোগী এক নিঃস্বার্থ মানুষের চেহারা আপনার । এমন মানুষের জন্য হাজার তরুণের ঘুম হারাম হয়েছে তা বলা যায় নির্দ্বিধায়।
একবার কি বলবেন, ফাইসবুকে আমাকে অমন করে জুতা পেটা করবার ইচ্ছা জেগেছিল কেন ? শুনেছি আপনি ডাক্তার, দেবতার আরেক রূপ, মানুষের জন্য ২য় ঈশ্বর। আপনার আমি কি ক্ষতি করেছিলাম তাই এই ইচ্ছা জেগেছিল আপনার ? চেনেন না জানেন না এক জনকে জুতা পেটা করবেন ! ছবিতে দেখে তো মনে হচ্ছে আপনি চমৎকার হাসতে পারেন, জুতা চালাবেন কী করে এমন সুন্দর একটা হাসি নিয়ে ?
আমি অবাক হইনি, তরুনী ডাক্তারের মহান ইচ্ছার উপর আমার আস্থা আছে । সামনে জুনে আমি ফ্রী থাকবো, আপনার ইচ্ছা উদ্দেশ্য চরিতার্থ করবার ইচ্ছা জাগলে জানাবেন । অনুরোধ একটাই কর্ম সাধনের সময় মুখে এই অসম্ভব সুন্দর হাসি থাকা চাই ।
ভালো থাকবেন ।
আজকে দ্বিতীয়বারের মতোন ভাইয়ের জুক্স দেখলাম... তবে এটা বেশি মারাত্নক হইছে!! :হাসি: বুঝাই যাচ্ছে অনেক পোড়খাওয়া থুক্কু জুতার মার খাওয়া বিশিষ্টজন আপ্নে!!...
ধুর, জেবীনাপা, আপনি পুরাই যাকে বলে "ইয়ে"
আপ্নে দেখি আমারে পুরা "নাপা" ট্যাবলেট বানায়ে ফেললেন!!!......
নাপা ট্যাবলেট খুবই খুবই ভালো।বেক্সিমকোর টপ সেলিং প্রোডাক্ট।কাজও হয় খুব তাড়াতাড়ি।ডিসলোশন টাইম খুব কম। ফারজানা রে অনুরোধ নাপা ছাড়া অন্য কোন ট্যাবলেট রোগীরে দিবেন না।
তোমার ভাইয়ে তো জব্বর! জুতার বারি খাওয়ার এত শখ, ঘোষণা দিয়া আহ্বান! দেখো দুনিয়ায় কত রকমের ইয়া দিয়া আল্লা বানাইছে। প্রকাশ্যে জুতার বারি খাওয়ার জন্য আকুতি জানানোর জিনিসও আল্লায় পাঠাইছে।
হ! ভাইয়ে আমার পুরা হিরু টাইপ!
সিনা টান কইরা ঘুষনা দিয়া আহবান জানাইছে, ট্যান্ডুলকারের লগে সাক্ষাতের কথা বলছে, মানে দৃঢ় মনোবলের অধিকারি উনি!! দিল খুইলা মনের বাসনা জানাইছে!! বুক পাইতা থুক্কু মুখ পাইতা জুতার বাড়ি নেয়ার সাবাশ দেখাইছে!! রুপের প্রশংসা করছে ফাটাইয়া!!
সব হিরুর মাইনে ৯৯% হিরু'র লাহান আর কি... খালি কি অজানা কারনে(!!)"ফাইসবুকে" জুতার বাড়ি খাওনের কথাটা ফাসঁ কইরাই জব্বার আলী গরুচোরের ক্যাটাগরিতে ফেইলা নিজের ইজ্জতের ফালুদা বানাইয়া ফেল্লো!! ...
চিঠিখানা বান্ধাইয়া রাখনের মতন হইছে ।
কালপুরুষকে হার মানিয়েছে মারজুক সাহেব।
এরকম চিঠি যুগে যুগে হয়তো একবারই আসে , বারবার আসা এরকম লুলদের ভীড়ে।
ভাইজান আপ্নে দয়া কইরা দুষ্ট লোকের কথায় কান দিবেন না। এরা হিংসিত। আচ্ছা এই ছবিতে ফারজানা আপা কোনটা? এখনে শুধু মাত্র জয়ীতা আপাকে চিনি। কিন্তু ফারজানা আপাকে আমিও চিনি না। উনি কি জয়ীতার আপার পাসে বসছে যেই জন সে? আশা করছি সহযোগীতা করবেন।
ধন্যবাদ
কাটা চামুচে দিল বান্ধাইন্না, ওহে অরিত্র!
ভেবেছিলাম আপনি জ্ঞানীগুনী সচ্চরিত্র!!
আপ্নে কিনা ভাব নিয়া ইচিংবিচিং,
'ভাইয়েরে' করেন টেষ্টিং!!...
উনি যে না বুইঝাই যা তা কয়
এটাতো কারুরই আর অজানা নয়!!... :p
ছবিতে ফারজানা আপা'রে ম্রাত্তক লাগতেছে
এতো অপরুপ বর্ননা .।.। আহা আহা
আপনার জুতা খাওয়ার ইচ্ছাও আল্লাহ পূরণ করুক। আমিন।
এগিয়ে যান দাদা , আম্রা আচি আপনের লগে। দেখুম কুন হালায় আপ্নারে জুতার বাড়ি খাওয়া থেইকা বাঁচায়।
মারজুক্স ভাই, আমারাও দেখতে চাই কে সেই বীর নারী ফারজানা যার জুতা আপনি শিরোধার্য করেছেন? বরে'র বামের হাস্যরত শ্যামাঙ্গীনীকি ফারজানা?! নাকি সর্ব বামের জন?? বলূন মারজুক ভাই কোন সেই নারী? কার এত বড় সাহস?!!
বকুদা আপনাকে নিরাশ করব না, দেখুন সেই মন জয়ী মানবীকে

আমি সাধারণত ইমো একটু বুঝে-শুনে দেই। যেমন, খুব বেশির চেয়েও বেশিমাত্রায় হাসি পেলে চারটা রোলিং অন দ্য ফ্লোর দিলাম, এরকম আর কি। কিন্তু এই পিক দেখে নিজেকে কোনমতেই সামলানো যাচ্ছে না। আজকে মনে হয় মারা যাবো।
টুটুল আজ খেপছে, বউ এর দিকে মারঝুক্সের নঝড় !
সর্বনাশ, এদ্দিন ধইরা আসলে ফারজানা আপা আমাদেররে মিথ্যা নাম কইছে? এতবড় জোচ্চুরির জন্য আমি ফারজানা আপার ফাঁসি চাই! মারজুক ভাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ এতবড় নামজোচ্চুরি ফাঁস করে দেবার জন্য।
আমি এইডাই চাইছিলাম >)
সব কিছু...? সিওন কচ্ছোতো ?
সবাইকে ধন্যবাদ ।
এমন একটা মন্তব্য পেয়ে সবাই বেশ উপভোগ করছেন । অনেকদিন পরে বকলম ভাইয়ের মন্তব্য দেখলাম । জেবীন দেখছি ব্যাপারটাই বেশি উৎসাহী । নিশ্চয় ফারজানাকে হিংসা হচ্ছে জেবীনের। অরিত্র,উলোট,মেসবা ভাই, মাহবুব সুমন সবাই বেশ নড়েচড়ে বসেছেন ব্যাপারটাই । তবে ঘটনার মূল চরিত্র এখনো অনুপস্থিত । তার মন্তব্য আশা করছি, এ মহূর্তে তার উপস্থিতি টেন্ডুলকারের মতোই গুরুত্ববহ লাগছে । অজানা কোন কারণে তাকে ইচ্ছা পূরণের সুযোগ দিতে ইচ্ছে করছে । করুক একবার ইচ্ছা পূরণ, জীবনে হয়তো সমবয়সি তরুণদের নিয়ে কত স্বপ্ন ছিল পূরণ হয়নি, একটা অন্তত পূরণে আমি এগিয়ে এলাম ।
জেবীনের এমন মন্তব্য আপত্তিকর, আমার ফারজানাকে তার ইচ্ছা পূরণের সুযোগ দিতে ইচ্ছে করছে তাই এ আহবান এতে এতো উল্টা সোজা দেখবার অবকাশ নাই । ত্বন্বী তরুণী হাস্যোজ্বল তরুণীর ইচ্ছা পূরণের জন্য খোলা আহবান কে যে যাই বলুক, আমার সুখবোধ হচ্ছে ।
"মধুরও তোমার শেষ যে না পায়" ।
দাদা আপনার একটা ফটুক দেন
আপনি না , এখন তো ফটুক একজনই চাইতে পারে
মারজুক সাহেব , আমাকে টেন্ডুলকারের সাথে তুলনা করার জন্য আপনাকে প্রথমে ধন্যবাদ জানাই। চেহারা চিনে এইরকম একটা জলন্ত খোলা চিঠি দিলেন সেজন্য আপনার সাহসের তারিফ করি।তবে আমার কিছু পয়েন্ট ছিল সেগুলো শেয়ার করতে চাই...
১/ আপনি যদি দয়া করে জুতা পেটা করার কারনটা বলতেন তবে বাধিত হতাম।আপনার হয়ত অকারনে জুতার বাড়ি খেয়ে অভ্যাস আছে কিন্তু আমার দিয়ে অভ্যাস নাই।
২/ কারনটা শুনে যদি মনে হয় জুতার বাড়ি দিব তবে আগেই বলে রাখি, সুন্দরী তরুনীদের জুতা কিন্তু ফ্ল্যাট হয়না, ৫ ইঞ্চি পেন্সিল হিলের হয়। আর জুন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে কেন? এই মাসেই আসেন।
৩/ সমবয়েসি তরুনদের যে চড়,থাপ্পর দেইনাই সেটাই বা আপনাকে কে বলল?
ফারজানা
ধন্যবাদ আপনাকে, আপনার শেয়ারকৃ্ত পয়েন্টগুলো নিয়ে কিছু লিখিঃ
১/ আমি একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা কেউই ভালো ভাবে গ্রহণ করতে পারে নাই । সে পোস্ট পড়ে হয়তো আপনি বিষয় বস্তু না বুঝে ফেইসবুকে এমন একটা কমেন্ট করেছিলেন সম্ভবত ১৯ সে জানুয়ারীতে । অকারণ বলছেন আপনি এখন কিন্তু আমি কারণটাই জানতে চাইছিলাম, কেন এমন মনে হয়েছে আপনার? তখন আসলে কি মনে করে এমন বলেছিলেন?
২/ এমাসেই আমাকে দেখতে ইচ্ছে জেগেছে বলে ধন্যবাদ । আর আমি কিন্তু কোথাও বলি নাই আপনি সুন্দরী তাই ৫ ইঞ্চি পান্সিলের যোগাড় যে আপনার কাছে নাই তা আমি জানি ।
৩/ আপনার ১ম পয়েন্টটাই ৩য় পয়েন্টের উত্তর
এর পরেও বলব খুব মোহিত হয়েছে আমি ।
এটা ফারজানার লেখা থেকে উদ্ধৃত । আমার প্রতি যে ইচ্ছারই উদ্রেক হোক না কেন সে মানুষ হিসেবে যে চমৎকার তা বোঝা যায় । ওই সময় সবাই যা খুশি বলছিল বলে এই কম বয়েসি মেধাবী ডাক্তার তার আবেগ ধরে রাখতে পারেনি, ঠিক স্টুডেন্ট লাইফের মতো , কত স্লোগান দিতাম
যা যা বলতাম তা কি পেরেছি না পারব ? আর এখন মনে হলে তো লজ্জায় কুঁকড়ে যাই । ফারজানাও বিচ্ছিন্ন কেউ নয় আমার মতোই আশা ভংগ এক তরুণ মাত্র । তার কোথাও কোন দোষ নেই ।
ব্লগে আইটেম থাকা খুবই জরুরী। তাতে ব্লগের স্যাঁতস্যাতে ভাবটা থাকে না।
Munni badnaam hui, darling tere liye –
Munni ke gaal gulabi, nain sharabi, chaal nawabi re
Le zandu balm hui, darling tere liye
Munni badnaam hui, darling tere liye
Munni ke gaal gulabi, nain sharabi, chaal nawabi re
Le zandu balm hui, darling tere liye –
Munni badnaam hui, darling tere liye –
ইয়ে নাজ তোমারতো দেখি জানের রিস্ক, সাবধানে থাইকো ভাই
মারজুক সাহেবের এমন দিলখোলা জুতার বাড়ি খাবার আগ্রহে যেন পানি না পরে সেইটা দেখা আমারবন্ধু ব্লগের সবার দায়িত্ব। এজন্য আমরা যা করতে পারি তা হচ্ছে একটা জুতা মারা কমিটি গঠন করা। কমিটির কাজ হবে নানাবিধ:
১। প্রথমে সুইট্যাবল জুতা সিলেক্ট করা। এজন্য বিভিন্ন ধরনের জুতা নিয়ে মারজুক সাহেবের গালে ট্রাই করতে হইবেক। যেি জুতার বাড়ি খাবার পরও মারজুক সাহেবর চেহারা রোমান্টিকতায় রক্তিম হয়ে উঠবে সেইটা ফাইন্যালি সিলেক্ট করতে হবে।
২। অবশ্যই একা ফারজানা বোনডির পক্ষে এত বার এই অরুচিকর কাজটা করা কষ্টকর হবে, তাই কমিটির বাকি সবাই মিলে মারজুক ভাইয়ের গালে জুতা ট্রাি করে বেষ্ট জুতা সিলেক্ট করবে। একেবারে ফাইন্যাল বাড়িটা দিবে ফারজানা বোনডি।
৩। এই বিশেষ ইভেন্ট উপলক্ষ্যে ভিডিও করার ব্যবস্থা ও ক্যাননওয়ালা ভাইদের উদ্যোগ কাম্য।
পরিশেষে সবাইকে সকল ভেদাভেদ ভুলে মারজুক ভাইয়ের এই আশা পুরনে একাত্ম হবার আহ্বান জানাই। যেখানে আল্লাহ নিরাশ করেন না, সেখানে আমরা যদি একাত্ম না হই, তাতে কবিরাহ গুনাহ হৈতে পারে।
"ভালো লাগছে, ব্লগের স্যাতস্যাতে ভাবটা কেটে যাচ্ছে"
পোষ্টের চেয়ে কমেন্ট এত সরস হয়েছে আর কিছু বলতে পারলাম না কেবল বলি...
শহীদ দিবসের অভিনন্দন বিমা!

মারজুকের আচরনে তব্দা খাইলাম।
১. উনে ফেসবুকের ম্যাসেজ এইখানে অনুমতি ছাড়াই তুলে দিয়েছেন। যেটা রীতিমত সাইবার ক্রাইম।
২. উনি ফারজানাকে ফেসবুকে ম্যাসেজ দিয়েছেন। ফারজানা যেহেতু ফেসবুকে আমার বন্ধু সেহেতু আমি জানি ফারজানার প্রোফাইলে তার ফটুক দেয়া আছে। কিন্তু মারজুক সাহেব এইখানে নাজ কে ইনডিকেট করেছে। বিষয়টা ইচ্ছাকৃত ফাইজলামি মনে হয়েছে আমার কাছে।
৩. যিনি আমরাবন্ধু ব্লগ সম্পর্কে এমন ধারনা করেন তার সাথে সহবস্থানে আমার অস্বস্তি বোধ হয়।
এই সুন্দর পোষ্টটাতেও ক্যাচাল !!!
দুনিয়াতে কত রকমের কারখানা যে আছে!
মন্তব্য করুন