হিমুর শোকে লক্ষ হিমু কাঁদে
হলদে রঙের পাঞ্জাবিটা গায়ে
ভর দুপুরে হাটে খালি পায়ে,
পার্কে বসে কাটে সারাবেলা-
হিমুটা না দারুন আত্মভোলা!
সবকিছুতে বেদম রসিকতা-
খেলার ছলে বলে গভীর কথা,
দাড়ির ফাঁকে হাসে মিটিমিটি-
চাঁদনী রাতে পড়ে রূপার চিঠি।
রাস্তা ঘাটে ঘোরে মহাপুরুষ
হৃদয় পটে আঁকে কাতর মানুষ!
বাসে ভালো জোস্না এবং কাক-
থাক সে কথা, গল্প হয়েই থাক।
হিমুর এখন মেঘের ওপর বাড়ি,
জোস্না ধোয়া চাঁদের সাথে আড়ি;
হিমু কি ঐ ধুসর জগত থেকে
এই নগরের খাঁ খাঁ দুপুর দ্যাখে!
কত্তো মানুষ এই শহরে থাকে-
হিমুর স্মৃতি কেইবা মনে রাখে!
কেউ কি জানে হলদে সোনা রোদে
হিমুর শোকে লক্ষ হিমু কাঁদে!
হুমায়ূন আহমেদের মৃত্যুর পর আমি একটি গদ্য রচনা করেছিলাম। গদ্যটা আরও কয়েক বছর পড়ার মতো থাকবে। তাই হুমায়ূনের মৃত্যুবার্ষিকীতে গদ্যটি স্মরণ করছি। একই সঙ্গে পড়ার আহবান জানাই
সাহিত্যিকের মৃত্যু এবং আমাদের গদগদে আবেগ
মন্তব্য করুন