ইউজার লগইন

৬ টি তার'এর ব্লগ

অনিমেষ রহমানের ই-বুক অনিমেষ রহমানের ব্যাবস্থাপনার ক্লাস সমগ্র।

অনিমেষ রহমান আমার প্রিয় লেখকদের মাঝে একজন। তিনি অসম্ভব প্রতিভাবান একজন.....
কি বলব তাকে ঠিক শব্দ খুঁজে পাচ্ছি না। তিনি যেমন সুন্দর কবিতা লেখেন তেমনি ভাবে গল্প লেখেন। আর আড্ডা জমাতে উনার বিকল্প পাওয়া দূরহ। আমার অনেক দিনের ইচ্ছে ছিলো দাদার লেখাগুলো নিয়ে কিছু একটা করবো। তাই অনিমেষদার এখন পর্যন্ত প্রকাশিত ব্যাবস্থাপনার ক্লাস সিরিজের পর্ব গুলো দিয়ে তৈরী করে ফেললাম অনিমেষ রহমানের ব্যাবস্থাপনার ক্লাস সমগ্র
আশাকরি আপনাদের ভালো লাগবে।

ডাউনলোড লিংক এখানে

আমার যত সব বদমায়েসি।

তখন আমি ক্লাস থ্রি তে কি ফোরে পড়ি আমার বড় মামা আমাদের বাড়ী বেড়াতে এসেছেন। মামা কোনো একটা কিছু বলে আমাকে রাগাতে থাকেন। এক পর্যায়ে আমি মামাকে সায়েস্তা করার জন্য হাতে শুকনো মরিচ ভেঙ্গে নিয়ে যাই মামার চোখে ডলে দেয়ার জন্য। কিন্তু কখন যে আমি চোখ চুলকানোর জন্য চোখে হাত দিয়েছি আমি নিজেও জানি না। এবং য়থারিতী যা হবার তাই হলো। মামার বদলে আমার চোখ জ্বলতে শুরু করলো। পরে আমি ঘুমানোর আগ মামা আমাকে কোলে নিয়ে ঘুরে বেড়ান। বার বার চোখে ঠান্ডা পানি দিতে থাকেন।

এর বছর খানিক পরের ঘটনা। নানা আমাদের বাসায় আসেন ডাক্তার দেখাতে। তো পরীক্ষা নিরীক্ষা করার পর নানার হার্টের প্রবলেম ধরা পড়ে। ডাক্তার নানাকে সিগারেট খাইতে মানা করেন। নানা বাসায় এসে বলে ডক্তার ব্যাটা কি যানে। ওই ব্যাটা নিজেই সিগারেট খায় আর আমারে মানা করে। তো নানা তার ধূম্র সলাকাপান চালিয়ে যেতে থাকেন। আমি একদিন নানার একটা সিগারেটের ভিতরে কিছুটা গুড়া মরিচ ঢুকিয়ে দেই। নানা ওই সিগারেট টা টানতে গিয়ে মরিচ বিপত্তিতে পড়েন। তবে এই কাজটা করার পরে নানা কিছুদিন সিগারেট খাওয়া বাদ দেন।