আমার বৃহৎ দেশপ্রেমের অতি ক্ষুদ্র বহিঃপ্রকাশ
ইদানিং যে বিষয়টা নিয়ে পত্রিকায় অনেক লেখালেখি হচ্ছে সেটি আর কিছুই না, গ্যাস পাচার.........
আমাদের বাঙ্গালীদের স্বভাবই হচ্ছে কোনো বিষয়ের ভালো মন্দ ২টো দিক বিবেচনা না করেই যাকে বলে “হাউকাউ” শুরু করে দেই। আমাদের মন্ত্রীসভায় এত্ত এত্ত বুধ্বিমান লোক আছেন (সন্দেহ লাগে!) তারা নিশ্চিত সব কিছু বিবেচনা করেই এই সিধ্বান্তে উপনীত হয়েছেন।
সেদিন (কবে তা না জানলেও চলবে) রাতে ঘুমাতে গিয়ে হঠাৎ করেই আমি বিষয়টা বুঝে গেলাম, কেন দেশে রান্নার জন্য অতি প্রয়োজনীয় গ্যাস পাচার করে দেওয়া হচ্ছে।
কারন আর কিছুই না, কবি বলেছেন (কোন কবি জানি না, জানলে কেউ ইনফো পাস করবেন দয়া করে)
“বড় যদি হতে চাও, ছোটো হও তবে”
আমাদের দেশের সরকারও ওই পথে চলছে তবে ১টু পরির্বতিত রুপে,
“ডিজিটাল যদি হতে চাও অ্যানালগ হও তবে”
আমরা তাই সবাই এখন অ্যানালগ হয়ে যাওয়ার পথে। গ্যাস নয়, রান্না করবো লাকড়ি দিয়ে। রান্না করা, বাজার করা, এর সাথে আরও যুক্ত হবে লাকড়ি কাটা। তবে আমরা যেমন অলস প্রক্রিতির, তাতে কয়দিন পরে এর জন্য আলাদা মানুষ রাখা হবে। তারও কিছুদিন পর আলাদা একটি প্রতিষ্ঠান খোলা হবে, “এখানে লাকড়ি কাটা হয়”
দেশে কর্মসংস্থান বাড়বে, আমি নিশ্চিত।
এতটুকুতেই কি আর থামবে
স্বাগতম অভিনন্দন
আপনার দেশপ্রেম দেখে আমি অভিভূত,আপ্লুত অনুপ্রাণিত।
আপনার পরবর্তীতে দেশের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দারুণ সম্ভাবনা আছে।আশাকরি এই সুযোগ হেলায় হারাবেন না।আমাদেরকে আপনার সহযাত্রী হিসাবে গর্বিত হওয়া থেকে বঞ্চিত করবেন না।
যাই হোক এবিতে
আপনাদের মাঝে থেকে নিজেকে অ অ অনেক ক্ষুদ্র মনে করছি (অবশ্য আমি আসলেই ক্ষুদ্র, বয়স বেশী হয় নাই!!!)। যাইহোক সবাইকে ধন্যবাদ........
ভালো লিখেছেন ............চালিয়ে যান
চালাতে চাই, কিন্তু চলে না......এখানে আবার ঘন ঘন লোডশেডিং। দোয়া করবেন।
বেন ভেনতে
সুস্বাগতম।
:welcome:ভালো লিখেছ।
ধন্য-বাদ, ধন্য-বাদ, আমি ধন্য!!!!!
চলুক লেখালেখি
চলুক উৎসাহ প্রদান!
গাছ কেটে উজাড়, লাকড়ি কীভাবে কাটবে
ব্লগে স্বাগতম।
লেখা ভালইছে,চালাই যান।
এবি তে সুস্বাগতম..
কারে কি কন???? আমি এবিতে আপনের থেইক্কা সিনিয়ার!

লাকড়ি কাটার প্রশিক্ষণকেন্দ্র খোলা যেতে পারে। এ ব্যাপারে ভারতীয় কোন প্রতিষ্ঠান ডিপ্লোমা ও বিএসসি ইন ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি চালু করা আগেই আমাদের স্থানীয় উদ্যোক্তাদের এগিয়ে আসা উচিত। প্রথম আলো জবস একদিনের ওয়ার্কশপের আয়োজন করবে আশা করি। দেশের টাকা দেশে থাকুক।
আরেক্টু ভালোমতো চিন্তা করলে হয় না? ধরেন একটা প্রাইভেট ভার্সিটি খোলা হইল, যেখানে ক্লাসও ঠিকমতো করতে হবে না, খালি টাকা দাও আর সার্টিফিকেট নাও।
হ্যা, শুধু জায়গামতো কোপ দিতে পারলেই হাতে হাতে সার্টিফিকেট। পুরো কোর্স ফি জমা দেওয়ার পর কুড়াল ধরার সুযোগ দেওয়া হবে। আচ্ছা, তাহলেতো কুড়াল বানানোর জন্য ভারী ইন্ডাস্ট্রি লাগবে। এজন্য না হয় বসুন্ধরা গ্রুপ এগিয়ে আসবে।
মন্তব্য করুন