ইউজার লগইন

অহনার অজানা যাত্রা (তিন)

বিশাল এয়ারপোর্টের এদিক থেকে ওদিক দেখা যায় না। চারধারে আলোর খেলা। বড় বড় গ্লাস দিয়ে আটকানো পুরো বিল্ডিং এর গ্লাসের মধ্যে দিয়ে বিশাল বিশাল পেট মোটা প্লেনগুলোকে দেখা যাচ্ছে যারা অলস পায়ে দাঁড়িয়ে আছে। হয়তো ক্লান্ত হয়েছে নেমেছে নতুবা জিরিয়ে আবার ওড়ার অপেক্ষায় রয়েছে। কোনদিক দিয়ে কোথায় যাচ্ছে সে তার কোন ধারনা নেই। ইউনিফর্ম পরা এক অফিসারের পাশে পাশে হেটে চলছে তারা। অফিসারটি অহনার সাথে টুকটাক হাসির আর মজার কথা বলে যাচ্ছে, অহনা তার কথা কিছু শুনছে কিছু না। কিছু বুঝতে পারছে আবার কিছু না। ইউরোপীয়ান ইংরেজী উচ্চারন তার জন্য নতুন। তারপরও কিছু সামান্য ছোটখাটো কথার জবাব সে দিয়েছে চেষ্টা করে।। অনেকক্ষন হেটে একটি মোটামুটি বেশ বড় ঘরে উপস্থিত হলো, যেখানে আরো বেশ কজন ভিনদেশী লোক দাঁড়িয়ে ও বসে আছে। অহনাকেও বসতে বলা হলো সেখানে, সে অফিসারটি এসে ইঙ্গিত করতেই অন্য আর একজন অফিসার এসে অহনাদের পাসপোর্ট নিয়ে ভিতরে আর একটা ঘরে চলে গেলো। যে ঘরে বসে আছে অহনা ঠিক সে ঘরের আবহাওয়াটা বুঝতে পারছে না। ঘরে মিউজিক বাজছে, পুলিশ আর অফিসাররা নিজেদের মধ্যে টুকটাক গল্প করছে নিজেদের ভাষায় (ডাচ ভাষায়)। গল্পের একবর্ণও অহনা বুঝতে পারছে না সেটা ঠিক। কিন্তু মনে হচ্ছে নিশ্চয় খুব মজার কিছু কারণ লোকগুলোর মুখগুলো খুব হাসিহাসি আর তারা নিজেদের মধ্যে হাসাহাসিও করছে। বসে বসে ভাবছে অহনা কিংবা হতে পারে চাকুরীর ট্রেনিং দেয়ার সময় নেদারল্যান্ডসে তাদের এমন কিছু করা হয় যে তারা যখন কাজে যোগ দেয়, তাদের মুখ সর্বক্ষন শুধু হাসি হাসিই দেখায়। তাদেরকে দেখলেই মনে হয় এ পৃথিবী চির সুখের, এখানে দুঃখ বলতে কিছু নেই আর তারা যা করছেন তার চেয়ে আনন্দদায়ক পেশাও পৃথিবীতে আর নেই।

তারা তাদের কথাবার্তা বলার ফাঁকে ফাঁকে কফি খাচ্ছিলো আর মাঝে মাঝে এসে সেখানে থাকা ভিনদেশীদের ধরে ধরে বেশ জোরে হাত মুচরে দিয়ে দেয়ালের দিকে মুখ করে দাঁড় করিয়ে দিয়ে জোরে মারছিলো। মাথা দেয়ালে ঠুকে দিয়ে, নাকে চোখে মুখে এলোপাতাড়ি ঘুষি। মারার সাথে সাথে সেসব ভিনদেশীদেরকে কিছু প্রশ্ন করা হচ্ছিলো যেমন তাদের পাসপোর্ট কোথায়, তারা কি যুগোশ্লাভিয়া থেকে এসেছে কিনা, কি জন্যে এসেছে? ভিসা কোথা থেকে যোগাড় করলো ইত্যাদি ইত্যাদি। ছেলেগুলো কিছুক্ষন চুপ থাকে আবার কিছুক্ষন কথা বলার চেষ্টা করে। কিন্তু ছেলেগুলো যাইই বলছে তা তারা শুনছে কি শুনছে না বোঝা যাচ্ছে না, কারন তারা ছেলেগুলোকে মেরেই যাচ্ছিলো। এমনভাব করে মারছিলো যে ও কিছু নয়। কিন্তু ভয়ে কেঁপে কেঁপে উঠছিলো অহনা কারণ অহনার চোখের সামনে এ ধরনের কঠিন পদ্ধতির মারধোর এই প্রথম। তার সহযাত্রী ভদ্রলোকের পাসপোর্ট নিয়ে ইউনিফর্ম পরা লোকগুলো তাকে সমানে জিজ্ঞেস করে চলেছে কেনো সে নেদারল্যান্ডসে এসেছে, কে তাকে ভিসা যোগাড় করে দিয়েছে, কি চায় সে ইত্যাদি ইত্যাদি। তিনি যাই বলছিলেন তাতেই অফিসারদের গলা আরো চড়ছিলো, অফিসাররা তার জবাব মেনে নিতে পারছিলেন মনে হচ্ছে। অফিসাররা তার সহযাত্রীকে তখনও না মারলেও প্রায় মারার পর্যায়েই চলে এসেছে এখন ঘটনাটি। অন্যএকজন অহনাকে একটু দূরে নিয়ে জিজ্ঞেস করলেন সে এই ভদ্রলোককে চেনে কি না? ভয়ে আধমরা অহনার মুখ দিয়ে প্রায় আর্তনাদের মতো সত্যি কথাটা বেরিয়ে গেলো, “না”। হয়তো দুদেশের পাসপোর্ট ভিন্ন হওয়ায় তারা অহনার কথা বিশ্বাস করে নিলেন আর তাকে তারা ঘাটালেন না।

তার চেয়েও বিস্মিত সে, তার প্রতি তাদের সৌজন্যের কোন ঘাটতি নেই। অহনাকে দিব্যি জিজ্ঞেস করল কফি খাবে কিনা, ঠান্ডা লাগছে কিনা ইত্যাদি। ভ্যাবাচ্যাকা খাওয়া অহনাকে এই ফাঁকে একজন বলল তার চোখ খুবই সুন্দর কালো, এটাকি সত্যিকারের চোখের রঙ্গ না লেন্স লাগিয়েছে সে !! হকচকানো অহনা তার সামান্য জ্ঞান দিয়ে এইলোকগুলোকে কি ভালোর দলে ফেলবে না খারাপের তাও বুঝতে পারছে না। তখন ভিতর থেকে সেই অফিসার ফিরে এসে অহনাকে তার পাসপোর্ট ফেরত দিয়ে বললেন, ‘It’s alright, you may go”. অহনা উঠলো বসা থেকে বটে কিন্তু এখন তার কী করনীয়, কোনদিকে যাবে কিছুই বুঝতে পারছে না। তার মুখচোখ দেখে হয়তো সেটা বোঝা যাচ্ছিলো। একজন ইউনিফর্মধারী এগিয়ে এসে তাকে বলল তুমি জানো তোমার লাগেজ কোন বেল্টে আসবে? মাথা নেড়ে সে বলল, ‘না’। তখন লোকটি বলল, ‘চলো আমার সাথে’। সেই লোকটি যেয়ে অহনার লাগেজ খুজে বের করল, দেরী দেখে বেল্ট থেকে সুটকেস তুলে কেউ একপাশে রেখে দিয়েছে। তিনি অহনার ভারী সুটকেস ট্রলিতে তুলে কাষ্টমস পার করে একেবারে দরজার সামনে এসে তাকে জিজ্ঞেস করলেন, অর্ণকে কোথাও দেখা যাচ্ছে কী না। অন্য পরিবেশ প্রথমে অর্নকে চিনতেই পারছিলো না সে। অনেকক্ষন তাকিয়ে অহনা দেখলো অর্ণ দাঁড়িয়ে আছে অস্থির এদিকে ওদিকে তাকাচ্ছে। সে মাথা নেড়ে অফিসারকে জানাতে, তিনি তাকে শুভকামনা জানিয়ে বিদায় নিলেন।

যাত্রার ধকল আর স্বামীর কাছে আসার আনন্দ নিয়ে অহনা সামনে আগালো। মনে মনে ভাবছে তাকে দেখে অর্ন না জানি কতো খুশী হবে। কিন্তু অহনাকে দেখে বেশ একটু যেনো রেগেই বলল, ‘তুমি এতোক্ষন কোথায় ছিলে? সব্বাই চলে গেলো আর তোমার কোন পাত্তা নেই। আমি বারবার লষ্ট পারসানে যাচ্ছি তারা বলছে একঘন্টা না হলে লষ্ট পারসন ঘোষনা করার নিয়ম নেই’। অহনাতো আকাশ থেকে পড়ল, ‘তারমানে? আমি আবার কি করলাম’? সে তার জীবনের সবচেয়ে রোমহর্ষক ঘটনার বর্ণনা শুরু করতেই অর্ন থামিয়ে দিয়ে বললো, ‘তুমি কেনো পুলিশকে বললেনা তোমার বর বাইরে দাঁড়ানো, তোমার জন্য অপেক্ষা করছে, তাহলেইতো তারা তোমাকে আমার কাছে নিয়ে আসতো’। অহনাতো আরো অবাক, এরমধ্যে পুলিশ আসলো কোথা থেকে? কোনটা পুলিশ? তারচেয়েও বড় ‘আমি কেনো শুধু শুধু তোমার কথা বলতে যাবো? তারাতো জানতে চায়নি তোমার কথা’? তুমি আসলে কোথা থেকে এরমধ্যে? এরকম অনেক কথার পর অহনা জানতে পারলো যে আসলে অহনাকে ইমিগ্রেশন পুলিশ আটকে নিয়ে গিয়েছিলো এবং এতোক্ষন তাদের হেফাজতে ছিলো সে। অহনা কি ছাই তা জানে? সেতো ভেবেছে ইমিগ্রেশনের বুঝি এই নিয়ম এভাবেই সকলকে আন্তর্জাতিক ভ্রমন করতে হয়। পুলিশ যদি অহনাকে ধরে নিয়েই যাবে তবে কেনো সৌন্দর্যের প্রশংসা করবে আর কফি খেতে সাধবে? সিনেমায় যে দেখি পুলিশ ধরে নিয়ে যায় তার সাথে কোন মিল থাকলে তবেই না বুঝবো যে কি হয়েছিলো???!!!

একথা সেকথা বলতে বলতে, বিশাল ঝকঝকে সুসজ্জিত এয়ারপোর্টের চারিধার দেখতে দেখতে হেটে অহনা অর্নের সাথে এয়ারপোর্টের পার্কিং এ এলো। অর্ন যে গাড়ির লক খুলছে তা দেখে অহনার চক্ষু যাকে বলে চড়ক গাছ, সুজুকি গাড়ি, তাও আলটো!! বি, এম, ডব্লিও, মার্সিডিজ দূরে থাক ওপেলও না। বিদেশ এসেছে অহনা সুজুকি চড়তে! মোহ ভঙ্গের এই ছিল শুরু। অনেক কষ্টে সৃষ্টে আলটোতে মালপত্র ঢোকানো হলো। তারপর শুরু হলো যাত্রা বাড়ির পথে। পার্কিং এর বাইরে বেরিয়ে দেখল চারদিক ধূসর হয়ে আছে, হাইওয়ের পাশে সারি সারি গাছ লাগানো আছে যেগুলোকে গাছ কম আর শুকনো খড়ি মনে হয় বেশী। কোন গাছেই কোন পাতা নেই শুধু ডাল গুলো নিয়ে দাড়িয়ে আছে। পুরো রাস্তা ছাই রঙ্গা, স্থবির একই রকম ঘোলা ঘোলা ছবি দেখতে দেখতে অহনা বাড়ি এলো। যদিও এ ধরনের ছবি অহনা এর আগে ভিউকার্ডে বা ক্যালেন্ডারের পাতায় অনেকবার দেখেছে, তখন দেখলে বুকের ভিতরে একটা শিরশিরানি অনুভব হতো, মনটা বেশ রোমান্টিক রোমান্টিক লাগতো, মনে হতো আহা না জানি কি শান্তি, কি সুন্দর। কিন্তু এখন এর মাঝে এসে পরে একে বড় বেশী প্রাণহীন মনে হচ্ছিল। আকাশ দেখে অহনার মনে হচ্ছিলো ভোরবেলা যদিও হাতের ঘড়ি জানান দিচ্ছিল দুপুর বেলা। গাড়ি এ্যাপার্টমেন্ট কমপ্লেক্সের পাকিং লটে এসে পৌঁছলো, চারিদিক ফাঁকা কোথাও কেউ নেই।

(চলবে)
তানবীরা
পরিশোধিত ১৮.০৫.১০

পোস্টটি ৯ জন ব্লগার পছন্দ করেছেন

রাসেল আশরাফ's picture


প্লাটিনাম এ প্লাস।
বাদবাকী পরে বলবো।

তানবীরা's picture


বাদবাকী শোনার প্রত্যাশা রইলো ভাইজান

অদিতি's picture


ভালো লাগল। অনেক সুন্দর হয়েছে।

তানবীরা's picture


ধন্যবাদ অদিতিকে

মাহবুব সুমন's picture


একটা জিনিসের খটকা লাগছে। অহনার প্রথম মোহ ভংগ নিয়ে।
সে কি বিদেশে এসেছে দামী মার্সিডিজ বা বিএমডাব্লিউ তে চড়তে ?
নাকি অর্ন বিয়ের আগে মার্সিডিজ বা বিএমডাব্লিউ ছাড়া সে অন্য গাড়ী চেনেই না এমন গপ্পো করেছে ?
নাকি অহনার ধারনা বিদেশে সবাই দামী মার্সিডিজ বা বিএমডাব্লিউ চালায় !

ইমিগ্রেশনের ইন্টারভিউ রুমে মারপিট অবিশ্বাস্য লাগছে।

জীবনে প্রথমবারের মতো সবকিছু যেমন ঝকঝকে তকতকে ছবির মতো সুন্দর লাগছে তেমনটি আমারো লেগেছিলো।

তানবীরা's picture


সুমন ভাই অনেক সহজ সরল মানুষ। অনেক কিছুই বুঝেন না দেখি। বাংলাদেশের অহনারা দামী গাড়ি বাড়ির লোভেই প্লেনে চড়ে। তারা ইংলিশ ফ্লিম দেখে দেখে বিদেশ বলতে তাই ভাবেগো ভাইজান।

ইমিগ্রেশন রুমের মারপিট অবিশ্বাস্য লাগলো কেনো? অসিতে কি করে ইল্লিগ্যালদের? প্যারিস আইফেল টাওয়ার দেখতে এলে দেখবেন টাওয়ারের নীচে মুহু মুহু ধাওয়া পালটা ধাওয়া চলতে থাকে। যদি কোন বদনসীব পুলিশের হাতে পরে ধরা সেখানেই শুরু হয়ে যায়।

মাহবুব সুমন's picture


এক হিসাবে আমার বউও একজন অহনা।
দেশ হতে বিয়ে করা যত অহনাকে দেখেছি তাদের বেশীরভাগই ( ৬০%) কেউই লোভে আসনে নি, এসেছে স্বপ্ন নিয়ে। দোষ তাদের যারা মিথ্যা স্বপ্ন দেখায়।

মাইরপিট হইলেও সেইটা সবার সামনে হয় না। পুলিশ মাত্রই মারামারি করে। এখানে ইল্লিগালদের ধরে 'ফ্রেন্ডলি' ডিটেনশন সেন্টারে রাখা হয়। তার পর দেশের বিমানে তুলে দেয়া হয়। অবৈধ অবস্থায় কোনো অপরাধের জন্য শাস্তিপ্রাপ্ত হলে শাস্তিভোগ করে দেশে পাঠিয়ে দেয়া হয়।

তানবীরা's picture


সুমন ভাই দেখি ভালো মানুষ। অহনার হলে লোভ আর নিজের বউয়ের হলে স্বপ্ন। যাকগে বউকে ভালোবাসা ভালো।

মারধোর কিন্তু সবার সামনে করে নাই। ওদের সেলে নিয়ে করেছে, আপনি আবার খেয়াল করে পড়ে দেখুন।

মাহবুব সুমন's picture


৬০% ৪০% ভাগ করেছি Wink নিজের বউ হলে স্বপ্ন আর অহনা হলে লোভ এটা বলি নাই Smile আপনি ভুল বুঝতে পারছেন,

আমি ভালো মানুষ না।

১০

মুক্ত বয়ান's picture


যাহ... তাইলে আর বিদেশই যামু না। আর, বিদেশে গেলেও আগে বিয়া করমু না। আর, বিয়া করলেও বউ নিমু না!!! Tongue Tongue

১১

তানবীরা's picture


এখন যৌবন যার বিয়ে করার থুক্কু যুদ্ধে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়

১২

কামরুল হাসান রাজন's picture


বিয়ে তো একপ্রকার যুদ্ধই Tongue

১৩

টুটুল's picture


স্বপ্ন আর বাস্তবতার আর্থক্য ফুটে ওঠার চিত্র প্রকাশ পাচ্ছে।
চমৎকৃত

ক্যামন আছেন?

১৪

তানবীরা's picture


দৌঁড়ের ওপর আছি ভাইজান, এই যা। আপনাদের খবর কি?

১৫

জ্যোতি's picture


তাতাপুর লেখা পড়ে বরাবরের মতোই ভালোলাগা রাখলাম। কেমন আছেন তাতাপু?

১৬

তানবীরা's picture


জয়ি ভালো আছি। তোমার খবর বলো, খামচি কেমন চলছে?

১৭

জ্যোতি's picture


তাতাপু, আপনি এসে নিজের চোখে দেখেন আমি কাউরে খামচি দেই না। এইগুলা অপবাদ, অপপ্রচার আমার বিরুদ্ধে।এর একটা বিচার হওয়া দরকার।

১৮

রায়েহাত শুভ's picture


অর্ণ দুলাভাইয়ে কি একটু বেশিই ঝাড়ি দিতেছেনা আপনারে?Wink
ঠিকনা, এত ঝাড়ি দেয়া ঠিকনা...

১৯

তানবীরা's picture


আমারে ঝাড়ি দিচ্ছে মানে কি? আমি কোথায় এখানে!!!!!

২০

জ্বিনের বাদশা's picture


ঝরঝরে বর্ণনা ...
বিদেশের ব্যাপারে অহনার ইমেজ আর বাস্তবে চোখে পড়া একের পর এক ডিসপ্যারিটি -- এককথায় উপভোগ্য

২১

তানবীরা's picture


ধন্যবাদ বাদশাহ ভাই

২২

মেসবাহ য়াযাদ's picture


বাহ ! বড়ই সৌন্দর্য্য কাহিনী....

তবে এত ঝাড়ি দেয়া ঠিকনা...

২৩

তানবীরা's picture


আমার গল্পে আমি ঝাড়ি দেয়াবো, যতোবার ইচ্ছা ততোবার দেয়াবো Wink

২৪

এরশাদ বাদশা's picture


চলুক। পড়ছি।

২৫

তানবীরা's picture


ধন্যবাদ আপনাকেও

২৬

নীড় সন্ধানী's picture


অহনার স্বপ্নভঙ্গের যাত্রা শুরু? চলুক পরের পর্ব!

২৭

তানবীরা's picture


অহনার স্বপ্নভঙ্গের যাত্রা শুরু?

 

Frown

২৮

শওকত মাসুম's picture


চোখ কি আসলেই এতো কালো? দেখতে হবে Tongue out

২৯

তানবীরা's picture


আপ্নেতো আর বিলাই চোখ দেশের বাসিন্দা না, আপ্নে দেখে কি হবে Tongue out

৩০

মুক্ত বয়ান's picture


যাক.... অবশেষে পরের পর্ব এলো। এবার পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায়।

৩১

তানবীরা's picture


একটু দৌড়ের ওপর ছিলাম মুক্তদা, তাই দেরী হলো। দুঃখিত।

৩২

নীড় _হারা_পাখি's picture


জলদি করেন।। পরের পর্ব ছারেন। এত অল্প লেখা ঠিক না । মেজাজ খারাপ হয়ে যায়। এমনিতেই মনে হয় চুল কম। তাও যদি ছিড়ে ফেলি পরে টাকলু হয়ে গেলে বউ পাব না । অপেক্ষায় রইলাম পরের পর্বের।

৩৩

তানবীরা's picture


আহা ভাইজান অস্থির হয়েন না, আসিতেছে আসিতেছে

মন্তব্য করুন

(আপনার প্রদান কৃত তথ্য কখনোই প্রকাশ করা হবেনা অথবা অন্য কোন মাধ্যমে শেয়ার করা হবেনা।)
ইমোটিকন
:):D:bigsmile:;):p:O:|:(:~:((8):steve:J):glasses::party::love:
  • Web page addresses and e-mail addresses turn into links automatically.
  • Allowed HTML tags: <a> <em> <strong> <cite> <code> <ul> <ol> <li> <dl> <dt> <dd> <img> <b> <u> <i> <br /> <p> <blockquote>
  • Lines and paragraphs break automatically.
  • Textual smileys will be replaced with graphical ones.

পোস্ট সাজাতে বাড়তি সুবিধাদি - ফর্মেটিং অপশন।

CAPTCHA
This question is for testing whether you are a human visitor and to prevent automated spam submissions.

বন্ধুর কথা

তানবীরা's picture

নিজের সম্পর্কে

It is not the cloth I’m wearing …………it is the style I’m carrying

http://ratjagapakhi.blogspot.com/