ইংলিশ ভিংলিশ আর ডাচ ভাচ
খুব ছোটবেলা থেকেই আমি হার্ডকোর হিন্দী সিনেমা ভক্ত। একদম কুট্টিকালের সিনেমা জীবনই ধরতে গেলে শুরু হয়েছে ভিসিআর, ভিসিপি তারপর জিটিভি ভিটিভি সনি এলটিভি দিয়ে। এরমধ্যে জিতেন্দ্র মানে জিতুজী আর মিঠুন চক্রবর্তী ছিলেন সেই সময়ের প্রিয় নায়ক। জিতুজী নায়ক মানে নায়িকা হলো শ্রীদেবী কিংবা জয়াপ্রদা। জয়াপ্রদার মধ্যে আবার ভাল মেয়ে ভাল মেয়ে ভাব প্রবল আর শ্রীদেবীর মধ্যে একটা উইটি লুক ছিল যার ছিলাম আমি যাকে বলে ফিদা। মাওয়ালী সিনেমা এতোটাই ভাল লাগল, এতোটাই ভাল লাগল যে চান্স পেলেই রামা রামা রামা রামা রে। চান্স কি করে পাবো? গ্রামের বাড়ি থেকে কেউ এলে কিংবা এমনিতেও কেউ বেড়াতে এলে, ভিসিআর দেখতে চাইতো। দেখতে চাইলেই হলো আমি আর ভাইয়া পটিয়ে পটিয়ে মাওয়ালী আর জাষ্টিজ চৌধুরী আনাতাম। পম পম, ছোটবেলা থেকেই নাচ গানের বিশাল ভক্ত তাও যদি হয় আবার জিতুজীর। একটা সময়ের পর সেই ক্রেজ আবার মধ্যগগনে আনিল কাপুর আর মাধুরী উড়িয়ে নিয়ে গেলেন।
আমরা যে শহরে থাকি, সে শহর বাদে অন্য অনেক শহরে হিন্দী সিনেমা মুক্তি পায় মাঝে মাঝে। কিছুদিন আগে মনে হলো এক থা টাইগার না দেখলে এ জীবন বৃথা। গেলাম রাতের শোতে দেখলাম এক থা টাইগার। ক্যায়া ফিল্ম হ্যায়। ফিল্ম কা মাফিক ফিল্ম হ্যায়। শেষ হওয়ার পরও আমার মনে হতে লাগল কেন শ্যাষ হয়ে গেলো? এতো ছোট কেন? আরো একটু বড় হওয়া দরকার ছিল। পাঠা সাল্লুকে আমার এতো অপছন্দ, ধরমজীর মতো ওর মধ্যে একটা ব্রেইনলেস ক্রিয়েচার ভাব আছে। সেই দাবাং এর পাঠাকেও এই সিনেমা দেখে ক্ষমা করে ফেললাম। সকালের শোতে দেখলাম বারফি। সেটাও অসাধারণ লাগলো। রাজ কাপুরের নাতি রাজ কাপুরের নাক রেখেছে। ঐ দুই সিনেমায় ট্রেলার দেখিয়েছিল “ইংলিশ ভিংলিশ”। তখনই ভাবলাম, এই সিনেমা মিস করা যাবে না। অনলাইনে দেখলাম ইংলিশ ভিংলিশ। আর একবার ফিদা হলাম শ্রীদেবীর কিন্তু তারচেয়েও বড় ফিদা হলাম, সিনেমার কাহিনীর। অনেক অনেক বছর আগে যখন এই ডাচল্যান্ডে উড়ে এসেছিলাম এক অক্ষর ডাচ না জেনে, কিভাবে এখানে সারভাইভ করেছিলাম সেগুলো অনেকদিন পর আবার স্মৃতির মনি কোঠায় ঝলক দিয়ে গেলো।
কফিশপের দৃশ্যটা যে কি সত্যি, সেটা যারা এই পরিস্থিতিতে পড়েননি তারা অনুভব করতে পারবেন না। প্রথম কথাতো দেশে সবসময় সব ব্যাপারে বাড়ির মেয়েদের সাথে একজন থাকে। একা কোথাও ছাড়ে না বলতে গেলে। আর এখানে আসা মাত্র, এসে গেছিস যা চড়ে খা। তারপর অন্যদেশের পয়সা চিনি না। লাইনে দাঁড়িয়ে আছি নিজের টার্ন এলে কি চাই, কতোটা চাই, কিভাবে চাই গুছিয়ে মনে মনে দশবার রিহার্সেল দিয়ে রেখেছি। অথচ যে না নিজের টার্ন আসলো, নার্ভাসনেস আর সামনের ক্যাশে বসা আছেন যিনি তার অর্ধেয্য তাড়াতে যা বলবো তা ভুলে গেছি। ডাচ ভুলে টেনশনে ইংরেজীতে বলা শুরু করেছি। পয়সা দিতে গিয়ে বেড়াছেড়া অবস্থা। কতোদিন বাসা থেকে বলে দিয়েছে, পেছনে যে দাঁড়িয়ে আছে, সে দাঁড়িয়ে থাকবে, ইউ টেক ইয়োর টাইম। কিন্তু পরদেশে, অজানা অচেনা লোক, ভাষা সংস্কৃতি যে কিভাবে আত্মবিশ্বাসের ভিত নাড়িয়ে দেয়, ভুক্তভোগী ছাড়া তা কেউ উপলব্ধি করবেন না। অথচ সবাই উপদেশ দিতেন এভাবেই ডাচ প্র্যাক্টিস করতে হবে, এভাবেই মূলধারার জীবনের সাথে মিশে যেতে হবে।
ইউনিভার্সিটিতে পড়ে এসেছি এখানে এসে এক অক্ষর সংবাদপত্র পড়তে পারি না। উলটে পালটে ছবি দেখে অনুমান করার চেষ্টা করি, কি আছে ওতে লেখা কি হতে পারে। শুধু অক্ষর জ্ঞান ছিলো বলে, পত্রিকা উলটো করে ধরিনি, সোজা দিকটাই ধরে রাখতাম। কি কষ্ট আর কি কষ্ট। বাজার করতে পারি না। সারাদিন ডিকশনারী ঘাটতে ঘাটতে মাথা ব্যাথা করে। অনেক স্পাইসের ইংরেজী নামওতো জানি না যে ডাচ ট্রান্সলেশন খুঁজবো। তখন ইন্টারনেটে এতো ইনফরমেশন গুগল ট্রান্সলেটর, গুগল ম্যাপ কিছুই ছিল না। বাংলাদেশের কিছু খুঁজতে গেলে কি মুশকিল ছিল। ইয়াহু আর একটা কি যেনো সার্চ ইঞ্জিন ছিলো তা দিয়ে খুঁজতে যেতাম, মাত্র বাংলাদেশে কিংবা বাংলায় ওয়েবসাইট বানানো শুরু হয়েছে যাকে বলা চলে। মিনিমাম সব ইনফরমেশন দিয়ে নাম কা ওয়াস্তে সব ওয়েবসাইট। টিভি মানে শুধু বিবিসি কিংবা সিএনএন, ডিস্কোভারী কিংবা ন্যাশনাল জিওগ্রাফীক চ্যানেল। হয় যুদ্ধ দেখো নয় পশুপাখি। মাঝামাঝি আছে এমটিভি। আরো আছে ফ্রান্স চ্যানেল, টার্কিস চ্যানেল, জার্মান চ্যানেল কিন্তু ডাচ সাবটাইটেল দেয়া।
তবে শ্রীদেবী মানে শশীযে একবারে নিজে নিজে ম্যাপ মিলিয়ে ভাষা শেখার স্কুলটা খুঁজে পেয়েছে সেটা বেশ অবাক লাগলো কিন্তু অসম্ভব না। এটা হতেও পারে কারো বেলায় আবার নাও হতে পারে। এতোটা সাহস কেউ করবে কিনা সেটাও হতেও পারে আবার নাও হতে পারে। কতো জায়গায় জেনে বুঝে এড্রেস নিয়ে যাওয়া সত্বেও টেনশানে ভুল স্টপেজে নেমে পড়েছি। বাসের বোতাম না টিপলে বাস থামবে না সেটাও জানতে ছয়মাস লেগে গেছে। ডাক্তার, ঔষধ আর অন্য বিড়ম্বনার কথা নাহয় নাই বললাম। তবে শেষটায় শ্রীদেবী মানে শশীর আত্মবিশ্বাস ফিরে পাওয়ার দৃশ্যটা খুব মধুর লেগেছে। কামনা করি এরকম অনেক শশীই যারা পৃথিবীর চারপাশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে, এভাবে আত্মবিশ্বাস ফিরে পাক। নিজের গন্ডীর মধ্যে জীবনকে জয় করে নিক। অনেক অনেকদিন পর শ্রীদেবীকে শশীরুপে দেখে খুব ভাল লাগলো। শশীর মাঝে নিজেকে দেখে আরো আপন লাগলো।
তানবীরা
১৪.১০.২০১২
কুটিকাল থেকে শ্রীদেবীর ভক্ত। এই সিনেমাটা দেখুম বলে ডাউনলোড করে রাখছি। কিন্তু ম্যালা ব্যস্ততার কারনে দেখা হয়ে উঠেনি।
হেমলোক সোসাইটি দেখছেন?
এই উইকে দুদিন ছুটি নিয়েছি, তখন দেখবো। ধন্যবাদ জানাইয়া বড় মানুষকে আর ছোট করলাম না
শ্রীদেবীরা নাম শুনেছি, অন্যান্য যাদের কথা লিখেছেন তাদেরও, হয়ত সিনেমাও কোন সময় দেখেছি। ভাল্লাগলো পো্স্ট।
রিয়েল পড়াকু ছেলে। আহা কি কষটের জীবন তাদের। সিনেমা দেখারও সময় নেই (
কি কন, হেহে, আমি প্রচুর সিনেমা দেখি, কিন্তু দেশে থাকতে হিন্দি বুঝতাম না, আর খুব বেশি আনরেস্ট্রেইনড ইমোশনালিজম দেখাইত সেজন্য আগ্রহও কম ছিল! তাই ইংরেজী সিনেমার দিকেই ঝোঁক বেশি ছিল, বুঝতেই পারছেন। এখন হিন্ডি বেহস ভাল বুঝি, বেহস কিছু হিন্দি সিনেমা দেখেছিও, কিন্তু এখনত আর শ্রীদেবীর সিনেমা হয়না!
মাওয়ালী সিনেমার একটা বেশ হট গান ছিলো - www.youtube.com/watch?v=_Iieohr6bM8
তবে জীতেন্দ্রর নাচ বেশ বিনোদনমূলক , উনি একেবারে নায়িকাদের মতই কোমর দুলিয়ে নাচতে পারতেন
স্টিল নাউ আই এম ডাই হার্ড ফ্যান ওফ জিতু আঙ্কেল। উনার সাদা প্যান্ট, সাদা জুতা সবই আমার পছন্দ। উনাকে নিয়ে কথা না (
ভালো লাগে আপনার এমন পোষ্ট। সবাই খালি সিরিকাস পোস্ট দেয়। আমার মতন লুকের জন্য সহজ পোস্ট লোকে দেয় না, আর ব্লগে এসে আমি করুণ দৃষ্টি নিয়ে বসে থাকি। (
আমি বডিগার্ড দেখতে চাই। অর্ধেক দেখে পুরাটা দেখার জন্য মন আনচান।
বডিগার্ড দেখি নাই এখনো। , দেখা হবে বলেও মনে হয় না
তুমি কি আমারে ভালো কইলা না বোকা কইলা সেটাওতো বুঝলাম না ( বুঝো তাহলে আমার দশা
তুমি দেখি আমার মতই মাওয়ালী আমলের লোক।
তাহলে অংকের ফলাফল কি? আমি আপনের সমান না আপনে আমার সমান?
ছবিটা অবশ্যই দেখবো... এড দেইখাই ভাল লাগছে...
আমার যতোটা ভাল লেগেছে আপনার ততোটা লাগবে কি না জানি না। কারণ আমিতো নিজেকে ফিরে পেয়েছিলাম শশীর মাঝে। তবে ওভারওল সিনেমাটা ভালো
শ্রীদেবী অসাধারন।
গলার টোন ছাড়া ।
কেন গলায় কি সমস্যা?
টোন ভালু লাগেনা।
চেহারা দেখে মানুষে কুল পায় না তো টোন শুনবে কখন
আমি হিন্দী ছবি টিভিতেই দেখি তাও সময় সুযোগ আর রিমোট টিপতে টিপতে যদি চোখে পড়ে। পিসিতে আজ পর্যন্ত দেখি নাই! তবে হিন্দী ছবির খোজ খবর রাখি কারন কাঠাল পাবলিকদের সামনে তা ঝাড়লে অনেক ফায়দা আছে। সিনেমাটা যে ভালো লাগবে সবার তা গান দেখেই অনুমান করেছিলাম। অমিত ত্রিবেদীর সংগীত পরিচালনা অসাধারন। আর পরিচালক গৌরী সিন্দ এড টেড বানাইছে আগে আর সিনেমাটাও অনেক মেহনত অনেক সময় নিয়ে বানানো সাথে তিনি বিখ্যাত পরিচালক বালকী সাহেবের ওয়াইফ তাই ভালো না হয়ে যাবে কই ইংলিশ ভিংলিশ!
তুমি দেখে রিভিউ করো শান্ত। তোমার রিভিউ তুলনাহীন
আর লেখাটা ভাল লাগলো। এক থি টাইগার, বারফিও দেখা হয়েছে।
হিরোইন দেখেন নাই? ঐটাও দেখে ফেলেন, ভাল লাগতে পারে
আহা শ্রীদেবী... আমার শৈশব ভালুবাসা...
হ
মাধুরী ছাড়া আর কেউ ভাল না। শ্রীদেবিরে ভাল লাগছিল চাঁদনি আর চালবাজে।
কেন? লামহে / সাদমা / জাগ ওঠা ইনসান ভাল লাগে নাই!!!!
হিন্দি ভাল্লাগেনা, কথা হিসেবে শুনতে জঘন্য।
এরকম একটা কথা একজন অন্য ভাষাভাষী যদি বাংলা নিয়ে বলে, তোমার শুনতে কেমন লাগবে ভেবে দেখেছো কখনো?
সেদিন প্রথম আলোতে মুহম্মদ জাফর ইকবালের একটা প্রবন্ধ পড়লাম, রামুর ঘটনার নিয়ে। তিনিও সেখানে উল্লেখ করলেন আসলে আমাদের দেশে ভিন্নতা এতো কমযে আমাদের টলারেন্স পাওয়ার কিংবা অন্যকে শ্রদ্ধা করার শিক্ষা নেই বললেই চলে। অন্যের ভাষাকে, সংস্কৃতিকে সম্মান না করলে যে নিজেকেই ছোট করা হয় তার অনুভবও অনেক শিক্ষিত লোকের মাঝে নেই
আমরা মাধুরীর দিওয়ানা ছিলাম...
আমিও
এটা বাফড়ার জন্যে
http://www.youtube.com/watch?v=J11mJ29jZEg
এম্নে অফমান করলাইন আমগোরে উটুব এর লিঙ্কু দিয়া!!
কিসের অফমান!!!!
একষ্টেশন থেকে অন্যটায় নামতে হলো কত্তোবার!! আবার ভুল প্লাটফর্মের কারনে শহরের আরেক মাথাতেও পৌছে গেছিলাম! তবে আশ্চর্যের ব্যাপার আমার ভয় লাগেনাই এট্টুও! যেই আমি নিজের শহরেও এইধার থেকে অন্যখানে যেতে কত্তো নখরামি করি, ভুল হলে অস্থির হয়ে উঠি ভয়ে, সেই আমিই মজা করে জায়গা দেখে বেড়াতাম! এট্টু অসুবিধা হলেও উপভোগই করেছি আমি!
শ্রীদেবী আলাদাই দারুন! ওর বাবলি স্টাইলটাই বেশি জোস লাগে, সিনেমাটা দেখি নাই এখনো, ট্রেইলার দেখে লিষ্টে রাখছি!
আমি খুবই ভীতু টাইপেররে, অল্পতেই অস্থির হয়ে যাই, নার্ভাস হয়ে পড়ি
ভাল লাগল আপনার অনুভূতির প্রকাশ। জানলাম ভীনদেশে নতুন আসা মানুষদের ভাষিক জটিলতা সম্পর্কে। (আল্লায় আমারে এই টাইপ সমস্যায় না ফেলুক )
আমি হিন্দি মুভি কম দেখা মানুষ। তয় ইদানিং কিছু (পুরানা দিনের) হিন্দী গান কালেকশন করতাছি। কয়টার উদাহরণ দেই। আপনে আরো কয়ডার উল্লেখ কইরেন।
০১. বাচপান কি মহব্বত
০২. ইচিক দানা বিচিক দানা
০৩. লেকে পেহলা পেহলা পেয়ার
০৪. হাম ভুল গিয়া হার বাত
০৫. তুমহি মেরি মানদির তুমহি মেরি পুজা
০৬. তোমহারি নজর মে হামনি দেখা....ইত্যাদি (হিন্দি বাংলায় লেখতে গিয়া ভুল হইতে পারে, সেটা আমার ভাষিক দুর্বলতা...অবহেলা নয়)
এ জাতীয় পুরানা দিনের আরো কিছু গানের সন্ধান চাইতাছি আপনার কাছে।
জারা সি আহাত হোতি হ্যায় তো দিল শোচ তা হ্যায় কাহি ও ওতো নেহি
চান্দান সা বাদান চাঞ্চাল চিতওয়ান
অ মেরি জোহরা জেবী তুঝে মালুম নেহী
ও সাম কুছ আজীব থি ইয়ে সাম ভি আজীব হ্যায়
হ্যায় আপনা দিলতো আওয়ারা
এহিতো হ্যায় ও এহিতো হ্যায়
ও মেরা দিল ক্যা চ্যায়ন, চ্যায়ন আয়ে মেরে দিলকো দুয়া কিজিয়ে
ইয়ে শাম মাস্তানী মাদহোশ কিয়ে যায় মুঝেতো কোই খিচে তেরি ওর লিয়ে যায়
চুরা লিয়া হ্যায় তুমনে জো দিলকো
জ্যায় জ্যায় শিব শাংকার
ও মেরি সোনারে সোনারে
গাতা রাহে মেরা দিল তুহি মেরি মাঞ্জিল
দুনিয়া বানানেওয়ালে কেয়া তেরে মান মে সামায়ি, কাহেকো দুনিয়া বানায়ি
চাল হাট নাটখাট ছোড় মেরা ঘুনঘাট পালাট কে দুঙ্গি আজ তুঝে গালিরে
পাল পাল দিল কে পাশ তুম রেহতে হো
ছোড় দো আঁচাল জামানা কেয়া কাহেগা
নাম গুম জায়েগা চেহারা ইয়ে বাদাল যায়েগা
গুম হ্যায় কিসিকে পেয়ার ম্যায় দিল সুবাহ শাম
যা যা এক মূহুর্তে মনে পড়েছে লিখে দিলাম। ঠিকমতো ইয়াদ ফরমান সামনের সামারে শুনাতে হবে।
বাই দ্যা ওয়ে, ভাইজানের নতুন লেখা কোথায়!!!!
আমি আরো যেগুলো কালেক্ট করেছি তার মধ্যে শুধু একটা পেলাম আপনার লিস্টে। বাকিগুলা কোনদিন শুনছি বইলাও মনে করতে পারলাম না।
ব্যাপার না। এবার শুনুম।
আরেক খান কতা। আমার নতুন লেখা খুব কম থাকে।(সম সাময়িক বিষয় নিয়ে লেখা ছেড়ে দেয়ায়)
তাই পুরান লেখাগুলাই ঘুরাই ফিরাই দেই আর কি। খুব শিঘ্রই একখান পুরান লেখা কপিপেস্ট করুম।
পুরান লেখা মডু খাইয়া দিবে। নতুন লেখা দিয়েন
দুইজনের লিস্টে কি হাওয়া মে উড়তা য্যায়ে আছে? না থাকলে লিস্টে ঢুকান। আর ইচিক দানা বিচিক দানা শুনে ছোটবেলার কথা মনে পড়লো। পাশের বাড়ি সারাদিন এই গান বাজতো
হ, এই গানটাও শিখেন, এটা বাকের ভাইয়ের হিট গান
হ, এই গানটাও শিখেন, এটা বাকের ভাইয়ের হিট গান
আপনার লাইফটা বড় মজার।হিন্দী বুঝিনা। তবে আমি কেন জানি শ্রীদেবী আর টারজানের ফ্যান ছিলাম। টারজান টারজান খেলতে গিয়ে বাম হাতটা ভেঙ্গেছিল....
কি করে জেনে গেলেন আমার লাইফটা যে মজায় ভরপুর!!!!
জোস জোস!!! ইংলিশ ভিংলিশ না দেখলে জীবন অচল মনে হচ্ছে।তবে লেখা না পড়লেও তাই মনে হত।
জাপানীজ ভাপানীজ পড়তে চাই চাই চাই
মন্তব্য করুন