নর নির্যাতন !!!
অ. অনেকদিন থেকে ভাবছি একটা পোস্ট দেবো। যার শিরোনাম হবে : নর নির্যাতন। এই নামে অনেক বছর আগে আমার ছোট বোন সুলতানা শিপলু ভোরের কাগজে একটা পোস্ট লিখেছিলো। তুমুল হৈ চৈ পড়ে গিয়েছিলো সে লেখা ছাপা হবার পর। এক সময়ের তুখোড় লেখিকা ছোট বোন এখন আর লেখেনা। এবার ছাড়া গেলো ৩ বছরের বইমেলায় ওর ৩ টা বই বেরিয়েছিলো। স¤প্রতি এবি’র পিকনিকে যাবার পর আমাদের ৩/৪ বন্ধুর দুরবস্থা দেখে নর নির্যাতন লেখার ইচ্ছেটা প্রবল হয় আবার। স্ত্রী কর্তৃক প্রায় সকল পুরুষই নির্যাতিত। বন্ধুদের এহেন নির্যাতনের অবস্থা দেখে আমিসহ অনেকের চোক্ষে পানি আসার পর ভাবলাম, ওদের এ দুরবস্থা নিয়ে একটা পোস্ট না দিলে বড় অন্যায় হয়ে যাবে...
আ. আমার ৫ খালা। সে আমলে ৪ খালা ঢাবি এবং ১ খালা চবি থেকে এম এ পাশ করেছেন। টুনি খালা গজনবী রোডে, বুলি খালা গ্রামের বাড়ি, খুকী খালা নুরজাহান রোড, সাজু খালা শ্যাওড়াপাড়া এবং ছোটো খালা থাকেন কচুক্ষেতে। আজকের কাহিনী অর্থাৎ নর নির্যাতন করতেন ছোটো খালা। যার নাম অজেদা। আমরা তাঁকে অজু খালা বলে ডাকি। সে খালার সাথে দেখা নেই অনেকদিন। একই শহরে থাকি, অথচ কারো বিয়ে বা অসুখ না হলে দেখা হয় কদাচিৎ। অজু খালার বরের নাম আলম। নিরীহ একজন মানুষ। সারাটা জীবন খালার হাতে নিগৃহীত হওয়া এই মানুষটার প্রতি আমার আর আমাদের সমবেদনার কমতি নেই। খালা সারাটা জীবন খালুকে দাবড়ানী দিয়ে গেলেন। বেচারা খালু গোবেচারার মত খালী হজম করে গেলেন। দাবড়ানী মৌখিক হলে না হয় কথা ছিলো। সেটা রীতিমত শারীরিক পর্যায়ের হতো। খালা বড় বড় নখ রাখতেন, তা তিনি রাখতেই পারেন। মেয়েরা ফ্যাশন করে রাখে। সমস্যা হচ্ছে, খালা খালুকে খামচি মারার জন্য সে নখ ব্যবহার করতেন। যার চিহৃ আমরা খালুর গায়ে, হাতে আর মুখে দেখতাম। প্রথম প্রথম খালু সেসব দাগ লুকানোর চেষ্টা করতেন। পরে জানাজানি হবার পর তিনি আর তা লুকানোর চেষ্টা করতেন না। এটা আমাদের সবার কাছে ছিলো ওপেন সিক্রেট। খালার ২ ছেলে। তমাল আর শাওন। তমাল আমার চেয়ে ৫/৬ বছরের ছোট। ওরা দুই ভাই বড় হবার পর তাদের মাকে বহুভাবে অনুরোধ করার পরও অজুখালা তার নিয়মিত খামচা-খামচি থেকে খালুকে রেহাই দেননি। সে শাস্তি খালুর প্রতি এখনও অব্যাহত রয়েছে। যেমন রয়েছে আমাদের বিবাহিত ৩ বন্ধু (দ্রষ্টব্য : রায়হানভাই, অমি পিয়াল, উদরাজী)আর অবিবাহিত ১ বন্ধু (বিমা)-র জীবনে...। উল্লেখিত ৪ জনের কেউ কোনোরুপ প্রতিবাদ করলে ভবিষ্যতে প্রমানসহ তাদের নির্যাতনের কাহিনী পরিবেশন করা হবে।
ই. ইচ্ছে ছিলো অজু খালার নর নির্যাতন বিষয়ক লেখাটা বিস্তারিতভাবে লিখবো। সেসাথে কী করে আমাদের বন্ধুরাও স্ত্রী এবং হবু স্ত্রী কর্তৃক নির্যাতিত হচ্ছেন, কীভাবে তা থেকে পরিত্রাণ পেতে পারেন- সে বিষয়ে কিছু টিপস দেবার। অথচ কী আশ্চর্য ! সামান্য আগে জানলাম অজু খালার বড় ছেলে তমাল গতকাল মধ্যরাতে বাসায় হঠাৎ করে মারা গেছে... । ফোনে কাজিন ময়না জানালো- তমালের নাকী পাইলসের সমস্যা ছিলো দীর্ঘদিনের। কাউকে জানায়নি। অনেকদিনের কারনে সেটা ক্যান্সারে রুপ নিয়েছে... ইত্যাদি ইত্যাদি... মনটা ভীষন খারাপ হয়ে আছে....
আমার কৈফিয়ত :
আমার ইচ্ছে ছিলো- অজু খালার বিষয়টার পাশাপাশি রায়হান ভাই, পিয়াল,
উদরাজী, বিমা এদেরকে খোঁচা দিয়ে একটা পোস্ট দেবো। অ, আ, ই, ঈ, উ....
এভাবে শেষ করবো। আ পর্যন্ত লেখার পর কাজিন ফোন করে তমালের খবরটা দিলো। মনটা এত খারাপ হয়েছিলো যে, লেখাটা আর পোস্ট করতে চাইছিলাম না। শুধু ভাবলাম, তমালের খবরটা দিয়ে দেই। আবার মনে হলো, আজ না দিলে
এ লেখা কোনোদিনই দেয়া হবে না। লিখতে গেলেই তমালের কথা মনে পড়বে।
সে কারনেই তাড়াহুড়ো করে "ই" লেখা...
আমি জানি, অ আ-এর সাথে ই যায় না... কাল সারাদিন মনটা বিষন্ন ছিলো।
অনেকদিন পর বিষন্ন হলাম। সচরাচর আমি ভালো থাকি, আনন্দে থাকি। কী দিয়ে শুরু করেছিলাম আর কী দিয়ে শেষ করলাম ? পড়তে
যেয়ে শেষে এসে সবাই একটা ধাক্কা খাচ্ছে... আমি দুঃখিত। ক্ষমা চাচ্ছি সবার কাছে...
....এহ!! ভয় দেখান কেন?...ভয় পাইনাই একদম...
আপনার এতগুলা খালার একজনও বিদেশে থাকেনা, সেইটাই অবাক, নরমালী এইরকম পড়ালেখা আর এতজন ফ্যামিলী মেম্বার থাকলে ২/১ জন বাইরে পাওয়া যায়ই...হি হি
উল্লেখিত ৪ জনের পক্ষ থেইকা আমি পর্থিবাদ করতাছি। এবার প্রমাণগুলা মার্কেটে ছাড়েন
আপনার কাজিনের রুহের মাগফেরাত কামনা করছি
মেসবাহ ভাই পোষ্ট লিখছে বাসা সকালেই শুনলাম। পোষ্ট পড়ার অপেক্ষায় রইলাম। কিন্তু লেখার শেষ প্যারায় এসে মনটা খারাপ হয়ে গেলো।
কাজিনের রুহের মাগফেরাত কামনা করছি।
শেষ প্যারা পড়ার পর কি কমেন্ট করা যায় বুঝতেছিনা।
খামছির কথা শুইনা একটা দৃশ্যের কথা মনে পড়লো, এবির পিকনিকের। বেচারার কপালে না জানি কি আছে........
দিলেন তো শেষে আইসা মনটা খারাপ কইরা।
কার কথা কন?কি কন?
খামচি দিয়া নর নির্যাতন কি আপনের খালা প্রকাশ্যে করতেন? তাইলে উনারে স্যাল্যুট!
খালুর প্রতি যেই পক্ষপাতিত্ব দেখাইলেন সেইটা অনেক পুরুষতান্ত্রিক ঠেকলো।
কারণ ছেলের সাথেও যে আপনের খালা খালুর দূরত্ব ছিলো সেইটা শেষে আইসা বুঝাই যায়।
আমার মনে হয় তাদের দুইজনেরই কাউন্সেলিং করানোর কথা ভাবতে পারেন।
মন খারাপের পোস্টে ইচ্ছা থাকলেও অনেক কিছু কইতে পারলাম না।
নিক বদলায়া নির্যাতিত পুরুষ নিমু নাকি চিন্তাইতেছি...
লোকজনের দুক্ষে চোক্ষে পানি আইসা পড়লো।
কি আর কমু ...
খামচি সর্বদা নির্যাতনের চিহ্ন নাও বহন করতে পারে... বাৎসায়ণ পড়েন
এই কথাটা বহুক্ষণ ধইরা বলার চেষ্টা করতাছিলাম। বুঝতে পারতাছিলাম না বলা ঠিক হইবো কীনা।
বইলা ফালান দুলাভাই ... আমি আছি আপনার সাথে
নজরুল তো কইছে বিমা
কি একটা জানি মন্তব্য করবো ঠিক করলাম, শেষাংশে এসে ভুলে গেলাম।
সহমর্মিতা জানাই।
এভাবে কারো মৃত্যু সংবাদ তার মায়ের গীবত (দোষ আলোচনা) করার পর দেয়াটা স্বাভাবিক!! - জানা ছিল না এর আগে
যা হোক - ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহী রজিউন - আল্লাহুম্মাগফিরলাহু
আপনি সম্ভবত ভুল জায়গায় চলে এসেছেন।
একটা ফানি পোস্টের কনটেন্টস যদি নিতে না পারে কেউ তাহলে সেই পোস্ট এভয়েড করাই শোভন।
অরিত্র আপনার এই এপ্রোচ টা ভালো লাগলো না; বন্ধুর কোন কিছু (সেটা ভালো হোক বা খারাপ) আমারকাছে অগ্রহনযোগ্য বা অশোভন মনে হলে বা আমার অপছন্দ হলে সেটা বলার মধ্যে তো দোষের কিছু দেখিনা; সব মানুষ ই ভিন্ন সবার টলারেন্স লেভেল ও আলাদা সেইসব ভিন্নতা নিয়েই বন্ধুত্ব হয়; শুধুই ব্যাক্তিগত পিঠ চাপাড়া-চাপড়ি বন্ধুত্ব না একটা সৌজন্যের সম্পর্ক উপহার দেয়
"মায়ের গিবত" এবং মাকে নিয়ে আলোচনা/সমালোচনার পার্থক্যটা বলবেন? মেসবাহ য়াযাদ কি তার খালার গীবত গাইলেন?
"যেমন রয়েছে আমাদের বিবাহিত ৩ বন্ধু (দ্রষ্টব্য : রায়হানভাই, অমি পিয়াল, উদরাজী)আর অবিবাহিত ১ বন্ধু (বিমা)-র জীবনে...। উল্লেখিত ৪ জনের কেউ কোনোরুপ প্রতিবাদ করলে ভবিষ্যতে প্রমানসহ তাদের নির্যাতনের কাহিনী পরিবেশন করা হবে"
এইগুলা নিশ্চয় গীবত? আমরা অন্যের যেইসব আলোচনা/সমালোচনা করি সেইগুলাও কি তাহলে বন্ধ করে দিতে হবে? কানু গ্রুপ যেটা করছে সেটাওতো গীবত হয়ে যায়।
কাঁকন, সেই একই ভুল তো আপনিও করলেন। আমার এপ্রোচ যেমন আপনার ভালো লাগে নাই তেমনি নূরুল আমীন সাহেবের এপ্রোচটাও যে আমার ভালো লাগে নাই এটা নিশ্চয় আপনি বুঝতে পারছেন? বন্ধু হিসেবে তাকে সহযোগীতা করাটা নিশ্চয় দোষের নয়। তাকে যদি বলি এই জায়গাগুলো এভয়েড করেন সেইটাও দোষের নয় নিশ্চয়?
সবশেষে আপনার লেখাই কোট করি "বন্ধুর কোন কিছু (সেটা ভালো হোক বা খারাপ) আমারকাছে অগ্রহনযোগ্য বা অশোভন মনে হলে বা আমার অপছন্দ হলে সেটা বলার মধ্যে তো দোষের কিছু দেখিনা; সব মানুষ ই ভিন্ন সবার টলারেন্স লেভেল ও আলাদা সেইসব ভিন্নতা নিয়েই বন্ধুত্ব হয়"
কুল। নো হার্ড ফিলিংস প্লিজ
খালার দোষ আলোচনা বা গিবত নিয়া ওনার আপত্তি আছে বলে মনে হয়নাই আমার কাছে মনে হইছে খালারে নিয়া রসিকতা করে খালার ছেলের মৃত্যু সংবাদ দেয়ার ব্যাপারটা ওনার পছন্দ হয়নাই, উনি সেটাই বলছেন।
হয়তো আমার বোঝার ভুল তবে আপনার মন্তব্য পড়ে আমার মনে হইছে আপনি ওনারে রাস্তা মাপতে বলছেন, বন্ধু হিসেবে সহযোগিতা করলে তো কিছু বলার নাই। তবে "তাকে যদি বলি এই জায়গাগুলো এভয়েড করেন সেইটাও দোষের নয় নিশ্চয়?" এই মন্তব্যের সাথে একমত হইতে পারলাম না কেউ কোন কবিতা, গল্প, হাবিজাবি ইত্যাদি লিখলো আর আমার ভালো লাগলো তখন বলবো অসাধারন, চমৎকার,৫ তারা, ক্লাসিক আর খারাপ লাগলে সিম্পলি এড়ায় যাব!! ভালো না লাগলে সেটাও জানাইতে চাই। লিখাই তো খারাপ বলতেসি লেখকরে তো আর খারাপ বলতেসি না।
ভালো থাকবেন। কোন হার্ড ফিলিংস নাই। আশা করি আপনারো থাকবে না। প্রিয় / অপ্রিয় সব বিষয়েই তো আলোচনা হবে। বিষয় ইম্পর্ট্যান্ট। আপনি আমি না।
ভাগ্যিস বিয়া করিনাই !!!
অ. প্রাণপ্রাচুর্যে ভরপুর সেই লেখাগুলো খুবই মিস করি, শিপলুকে ব্লগ ধরিয়ে দেন। বইগুলো শুনেছি ছোটদের জন্য, আমার মেয়েকে দেবো দেশে গিয়ে।
আ. অচিন্দা থেকে বিমা পর্যন্ত সবার জন্য সমবেদনা। কেউ প্রতিবাদ করলো না এখন পর্যন্ত!
]
[মেসবাহভাই, ফানটুকু অবশ্যই উপভোগ্য, তারপরও ক্ষমা চেয়ে একটু বলি, খামচাখামচিকে "নির্যাতন" আখ্যা দিলে কিন্তু শব্দটার বাস্তবিক বীভৎসতা ম্লান হয়ে যায়...
ই. মনটা খারাপ হয়ে গেলো। আপনার চেয়েও বয়সে ছোট...। আমরা কতো দূরে সরে যাচ্ছি ভাইবোনদের কাছ থেকে, ভাবতে ভালো লাগে না... তমালের পরিবার এই শোক সহ্য করার ক্ষমতা অর্জন করুক
অরিত্র এবং কাঁকন আপনারা দয়া করে নিজেদের মধ্যে এ নিয়ে আর তর্ক করবেন না - এরকম প্রতিক্রিয়া হতে পারে জেনেও মন্তব্য করায় আসলে ভুলটা আমারই হয়েছে - দুঃখিত এজন্য
আরে ভাইয়া তর্কে শুদ্ধতা আনে :)। আর বন্ধুরাইতো তর্ক করে এবং করবে।
শেষটা পড়ে আর কিছু বলতে মন চাইলো না।
আমার কৈফিয়ত :
আমার ইচ্ছে ছিলো- অজু খালার বিষয়টার পাশাপাশি রায়হান ভাই, পিয়াল,
উদরাজী, বিমা এদেরকে খোঁচা দিয়ে একটা পোস্ট দেবো। অ, আ, ই, ঈ, উ....
এভাবে শেষ করবো। আ পর্যন্ত লেখার পর কাজিন ফোন করে তমালের খবরটা দিলো।
মনটা এত খারাপ হয়েছিলো যে, লেখাটা আর পোস্ট করতে চাইছিলাম না। শুধু
ভাবলাম, তমালের খবরটা দিয়ে দেই। আবার মনে হলো, আজ না দিলে
এ লেখা কোনোদিনই দেয়া হবে না। লিখতে গেলেই তমালের কথা মনে পড়বে।
সে কারনেই তাড়াহুড়ো করে "ই" লেখা...
আমি জানি, অ আ-এর সাথে ই যায় না... কাল সারাদিন মনটা বিষন্ন ছিলো।
অনেকদিন পর বিষন্ন হলাম। সচরাচর আমি ভালো থাকি, আনন্দে থাকি। কী দিয়ে শুরু করেছিলাম আর কী দিয়ে শেষ করলাম ? পড়তে
যেয়ে শেষে এসে সবাই একটা ধাক্কা খাচ্ছে... আমি দুঃখিত। ক্ষমা চাচ্ছি সবার কাছে...
সরি মেসবাহভাই, আপনি নিজে এই অবর্ণনীয় কষ্টকর সময়ের মধ্য দিয়ে যাওয়া সত্ত্বেও আমাদের আনন্দের জন্য লিখতে থাকা পোস্টটা শেষ পর্যন্ত দিয়েছেন, সেটাই অনেক...
আমাদের কাউকেই যেন এমন অপ্রত্যাশিত দুঃসংবাদ শুনতে না হয়...
নারীদের বড় নখের রহস্য তাইলে এই
শেষাংশে মন খারাপ করে দিলেন ভাই।
চলে যাওয়াটা স্বাভাবিক, কিন্তু অকালপ্রয়াণে শোকটা অনেক দিন আচ্ছন্ন করে রাখে
ঐদিন কে জানি বলল তার মামা-মামীর ফাইটের কাহানী... শেষ পর্যন্ত তার মামারে নাকি বোনেরা দুলাভাইরা শিখায়া দিছিল '' বউ মারলে এমন গদাম কইরা একটা বসাবি যেন উইঠা ফেরত আর মারতে না পারে''
.। খিকজ... ভালোই মারপিট চলে তাইলে জামাই-বউদের মাঝে... আল্লায় আমাদের কপালে যেন শান্ত-শিস্ট মেয়েটি যোগায়
...
আপনার ভাই শান্তিতে থাকুন...
সমবেদনা মেসবাহ ভাই
মন্তব্য করুন