রায়হান ভাইয়ের ৫ পয়সা দান এবং...
সে অনেক কাল আগের কথা। আরবের লোকেরা তখন গুহায় থাকতো। রায়হান ভাই স্কুলে পড়তেন। আমাদের বিমা হয়ত ভুমিষ্ঠই হয় নাই। মুক্লা অ, আ পড়তো। সেটা ছিলো এক পয়সা, দুই পয়সার যুগ। একদিন রায়হান ভাই স্কুলের নাম করে অঞ্জু ঘোষের বাংলা সিনেমা দেখতে যাইতেছিলেন। কিছুদুর যাবার পর দুই ফকির তার কাছে এসে দীর্ঘসময় ঘ্যান ঘ্যান করার পর তিনি অনিচ্ছা স্বত্বেও দুই ফকিরকে ৫ পয়সা দিয়ে ভাগ করে নিতে বললেন। তারপর দ্রুত সেই স্থান ত্যাগ করলেন।
এইবার শুরু হলো সমস্যা। কে ২ পয়সা আর কে ৩ পয়সা নেবে- এনিয়ে দুই ফকিরের মাঝে হাতাহাতি। দুরে দাঁড়িয়ে বিষয়টি দেখছিলো পুলিশের এক কনস্টেবল। দৌড়ে আসলো সে। পুরো ঘটনা শুনলো ফকিরদের মুখ থেকে। অবশেষে বললো, তোমরা অপেক্ষা কর। আমি তোমাদের সমস্যার সমাধান করে দিচ্ছি। একটু দুরে গিয়ে ভাবলো- ফকিরদের ২ পয়সা করে দিয়ে বাকী ১ পয়সা নিজের পকেটে রেখে দেই। আবার ভাবলো- নাহ থাক। জীবনেতো ভালো কাজ খুব বেশি করিনি। বরং নিজের পকেট থেকে ১ পয়সা দিয়ে ওদের ৩ পয়সা করে দিয়ে দেই। অত:পর ৬ পয়সা দুই ভিখারীকে ভাগ করে দিলেন।
কনস্টেবল চলে যাচ্ছেন নিজের কাজে। হঠাৎ তার কানে এলো দুই ফকিরের কথা- “ তহনই কইছিলাম, কমবেশি যাই হোক নিজেরা ভাগ কইরা লৈ। এহন অইলো তো ? পুলিশ যেহানে ভাগ করছে, সেইহানে ১ পইসা অইলেওতো চুরি করছে ” ।
যত দুষ আমগো পুলিশ ভাইদের!!!
অফ টপিকঃ আপনি কি তখন কন্সটেবল ছিলেন ?
সাঈদ কী খাইবা কও।
আহারে বেচারা পুলিশ। এই জন্যই ওরা জনম জনম ভালা কাজ করে না।
সে অনেক কাল আগের কথা। আরবের লোকেরা তখন গুহায় থাকতো
আপনে কেমনে জানলেন , আরবের লোকেরা গুহায় থাকে :-?
উপ্রের অফটপিক সুচিন্তিত প্রশ্নটাই লেখার মোড় ঘুরায়া দিলো...
অচিন্দা নিজমুখে বলছেন উনি নূহ নবীর আমলের বাঙ্গালী! ... ওই আমলে অঞ্জুঘোষ বিদ্যমান ছিলো!!!
মেজবা ভাই তখন মানসী হলের টিকিট কালা করতো
আমি না পয়লা পড়লাম "মুখকালা করতো"
একটা জিনিস খেয়াল করলাম মেজবা ভাই ... রায়হান ভাই চইলা যাওয়ার পরে আপনে এমুন মারমুখি পুস্ট দিলেন ।
চিন্তাইতাছি কে ডরাইলো ! আপনে নাকি রায়হান ভাই
রায়হান ভাই চইলা যাওয়ার পরে আপনে এমুন মারমুখি পুস্ট দিলেন...। উনি কি আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন ? আহ্ হারে, বড় ভালো লোক ছিলেন...!!!
নিকট আত্মীয়ের ভেতরে কেউ পুলিশ আছে মনে লয়। (-:
আমি পুলিশ বালা পাই। পর জনমে পুলিশ হমু...
নাহ মানুষজন খুব খ্রাপ!!
কারে সাইধ্যা উপকার কর্তে গিয়া ধরা খাইয়া এই গল্প নাজেল কর্ছেন?
উপকার আমি পিরাই করি। ধরাও পিরাই খাই। তয় এই গল্পের লগে
তার বাস্তব বা অবাস্তব কোনো মিল পাইবেন্না...
রায়হান ভাই বের হলো আর উনি পোষ্ট দিলেন। এত ডরাইলে কি চলব?
হ ... সেটাই তো কইলাম
কে কারে ডরায় ? রায়হান ভাই কী বলেন ??
মেসবাহ ভাই রায়হান ভাইরে ডরায় ক্যান?
এরম লোকের উপ্র বিমা ক্যাম্নে ভরষা করপে?
কতা সইত্য না, আমি বা রায়হান ভাই কেউ কাউরে ডরাই না...। তয় রায়হান ভাই
খালী ভাবীরে এই সামান্য এট্টু ডরায়...।
মেসবাহ ভাই রায়হান ভাইরে ডরায় ক্যান?
রায়হান ভাই স্কুলে পড়তেন। আমাদের বিমা হয়ত ভুমিষ্ঠই হয় নাই। মুক্লা অ, আ
পড়তো।মেসবাহ য়াযাদ তখন পুলিশের কনস্টেবল ছিল সেটা ছিলো. সেটা ছিলো এক পয়সা, দুই পয়সার যুগ।
তখন মুসলমান রমণীরাও হাতে শাঁখা পরতো... তা পরুক, সেটা ছিলো এক পয়সা দুই পয়সার যুগ...
...কনস্টেবলদের কি প্রমোশন হয়?
জাতীয় এবং আন্তর্জাতীয় গুরুত্বপূর্ন প্রশ্ন...
ইয়াযাদ ভাই দেখি চৌক্ষের মাথা পুরাটাই খাইছে! মুক্লা যদি তখন অ আ পড়ে, বিমাও অ আ পড়ে। কারণ আম্রা ব্যাচমেট।
চৌক্ষে পানি দিয়া আসেন ইয়াযাদ ভাই।
আমার তো মনে হয় য়াযাদ ভাই এইটা মিন করছেন যে মুক্লা ভূমিষ্ঠ হওনের আগেই অ-আ পড়তো। মানে মাইজদী কোর্টের লোকজনের জন্য যেইটা স্বাভাবিক আরকি
না মাইনে হৈছে কী, বিমা মানসিকভাবে অনেক পাকনা। আর তুমি হৈলা শারীরিকভাবে পাকনা...। তোমার গায়ে গতরের দিকে চাইয়া আমার মনে অইলো, তোমরা এক ব্যাচে পড়লেও বিমারে তোমার ছুডুভাইই মনে অয়... যাউগ্গা, ম্যান ইজ মর্টাল...
ইয়াজিদ ভাই কি সেই ভাগ্যবান কনস্টেবল?
তাইত বলি, ইয়াযাদ ভাই আমারে ঐদিন বাড়তি এক পয়সা দেখাইল কেমতে ...
হা হা হা জটিল হইছে বস। আমি দিমুনি একটা
মন্তব্য করুন