ঝলমলিয়ায় সনাতন মেলায় - ৪ : লালদা স্পেশাল
আগেই বলেছি ঝলমলিয়ায় যাওয়া হয় লালদার শ্যুটিং এর ছবি তোলার ইচ্ছা থেকে। যদিও এবার তিনি খুব বেশি শ্যুটিং করেন নাই। এবার তিনি মেইনলি পানির নিচের শ্যুটিং করেছেন । এটা করতে গিয়ে আরেক কান্ড। আমরা যখন ঝলমলিয়া যাই তখন শৈতপ্রবাহ চলছে। প্রচন্ড শীত। পানির ধারে কাছে যাই না। যে কাপড়ে গিয়েছি সেটা আর খুলিনা। এমন অবস্থায় লালদা পানির নিচের শট নিতে গিয়া ফুলপ্যান্ট ভিজিয়ে এসেছে কাপতে কাপতে। এক্স্ট্রা কাপড়ও নেন নাই। পরে অন্যজনের থেকে ট্রাউজার নিয়ে পড়তে হয়েছে।
আজকের পর্বের বিষয় লালদার সেইসব শ্যুটিংয়ের ছবি ।
মেয়েটা পানিতে নিতে আসে দিঘীতে। লালদা শ্যুটিংয়ে অংশ নিতে বললে মেয়াটা সানন্দে রাজী হয়ে যায়। এই হীমশীতল ঠান্ডা পানিতে অনেকবার শট দিতে হয়েছে। কিন্তু বিরক্ত হয় নাই মেয়েটা মোটেও। আমি মনে মনে ভাবি শহরের কোনো মেয়ে কী বিনা লাভে এতটুটুকু করত কারো জন্য! ঝলমলিয়ার মানুষ গুলি এত ভালো, অমায়িক ও বন্ধু বৎসল!
তরুনী এই বধুটির নাম রূপা।
আহারে । সাথে গেলে শুট্যিং দেখতে পেতাম ।
কলসি কাঁখে রূপার একলা যেই ছবিটা, সেইটায় এক্সপ্রেশনটা কেরম জানি বিরক্ত মত লাগতেছে।
আসলে বিরক্ত না, ছবি তুলতে গেলে সবাই কেমন শক্ত হয়ে যায় না!
কিন্তু লালদার সাথের ছবিটায় কি সুন্দর হাসিমুখ। ঐখানে তো শক্ত হয়নাই
ঐখানে বইলা হাসাইছি
এই হাসিটা জোস লাগছে
লালদারে তো রুমান্টিক লাগতেছে ছবিতে।
এইবার জম্পেশ ঘুরলেন, বেড়াইলেন।হিংসা
লালদা রমনীমোহন। ঐদিন দেখলাম তিন চারজন মেয়ে রিপোর্টার ছেঁকে ধরেছে।
গরুটার পোজ বেশ সুন্দর হইছে ।
হ্যা একদৃষ্টিতে ক্যামেরার দিকে তাকায় ছিল।
নিলেন না
গেলেননা
আগের পোস্টের ছবিগুলোর মতোই সুন্দর।
ধন্যবাদ
কিসের শ্যুটিং হচ্ছিল সেখানে পানির মধ্যে?
কলসে পানি ভরা
সেটাতো দেখতেছি কিন্তু এটা কি এ্যাড না ফিল্ম না ডকু?
হেলাল ভাইয়ের চেহারা তো দারুণ! সিনেমার নায়কদের মতো।
হেব্বি চেহারা
গরুরা ছবি তোলার সময় শক্ত হয়ে যায় না। গরুদের কাছে এটা শিক্ষনীয়।
পোস্ট খুবই পছন্দ হইসে।
থান্কু
১ম দুইটাতো হিরুর পোজ!
গরুর ছবি কি সিরিয়াস্লি নিতাছিলো?
হ!
হেলাল ভাই আমাদের দ্রাক্ষা রসে দীক্ষা দিলেন না, কাজটা ভালো হয় নাই।
লালদারে তো ছুট ছুট দেখায়
ধন্যবাদ, কৃতজ্ঞতা, শুভকামনা।
খুব সুন্দর।
মন্তব্য করুন