উল্টোকে পাল্টিয়ে
যোগাযোগের কতো ধরণ বাড়ছে, বাড়ছে মাত্রা, বাড়ছে যোগাযোগে ব্যস্ত মানুষদের সংখ্যা। আমার কেন জানি থেকে থেকে মনে হয় সুবিধে বাড়ার সাথে সাথে মানুষের পারস্পরিক দূরত্ব জ্যামিতিক প্রগমণে বাড়ছে। এইটা হয়তো আমার ভ্রমমাত্র, কিন্তু আমি নিজে অনুভব করি এমনকি ফেসবুকে রোজ কথা হওয়া মানুষটার চেয়ে কতো যোজন দূরত্বে আছি। আমি হয়তো ওল্ড-ফ্যাশনড। কিন্তু আমি সরাসরি, সামনা-সামনি রক্তমাংসের মানুষের সাথে ইন্টারঅ্যাকশানে যেতে না পারলে কেমন জানি অস্থির থাকি। যুগের সাথে তাল মিলিয়ে অন্তর্জালের জগতে অনেক উপস্থিতি, অনেকের সাথে সত্যিকারের হৃদ্যতাও আছে ভীষণ। কিন্তু সেই মানুষগুলোকে খুব কাছ থেকে ছুঁয়ে দেখতে মনে চায় খালি। প্রায় বছর চারেক ধরে সাউথ আফ্রিকার একটা মেয়ের সাথে বন্ধুত্ব আমারই একটা প্রাচীন ইংরেজী ব্লগের সূত্র ধরে। কোন একটা জাহাজের প্রাক্তন ক্যাপ্টেন সেই মেয়েটার অদ্ভুত প্রেম, ভাংগন, গর্ভধারণ, মিসক্যারেজ, বাবার মৃত্যু, বোনের সুইসাইড সমস্ত ঘটনা আমি জেনেছি। কতো রাত আমরা গল্প করে কাটিয়েছি। তার বাবার মৃত্যুর কিছুদিন বাদে সে আমাকে যখন বলছিলো ''জানো, কোন মানুষের চলে যাওয়া যে নাই হয়ে যাওয়া, বাবা মারা যাবার আগে আমি ব্যাপারটা বুঝিনি কখনো। আজকে আমার বাবার সাথে সারা জীবনের স্মৃতি বেনোজলের মতো হুড়মুড়িয়ে স্মৃতির খিড়কি বেয়ে ঢুকে পড়ছে, ইচ্ছে করছে বাবাকে আর একটি বার জড়িয়ে ধরি, আর যখনি টের পাচ্ছি যে আমি যাই করি না কেন এইটুকু আর কোনদিনও পারবোনা, তখন মনে হচ্ছে এতো অপারগ জীবন নিয়ে আমি কি করবো?'' আমার তখন মনে হচ্ছিলো, যদি ওর কাছে কোথাও থাকতাম আমি নিশ্চয়ই ওর কাছে চলে যেতাম আর ওকে খুব শক্ত করে জড়িয়ে ধরে থাকতাম। আমি জানিনা এতে ওর কোন উপকার হতো কিনা, তবে এইটুকু ম্যাসেজ তো দেয়া যেতো যে আমি আছি তোমার জন্য।
আজকাল আমি ঘরকুণো টু দি পাওয়া ইনফিনিটি হয়ে বসে আছি। কোন কিছুই করতে ইচ্ছে না করলে সেইগুলাকে কেমনে ইচ্ছে করানো সম্ভব সেই মন্তরটা কারো কাছ থেকে শিখে নিতে পারলে হতো। তার ওপরে অর্থনৈতিক এমনি টানাপোড়েনে যাচ্ছি যে রোজ সেই অজুহাত আশেপাশের মানুষগুলাকে দিতে আর ভালো লাগেনা। যোগাযোগের এতো আকুলতার পরেও তাই অনেকদিন আমি সবার থেকে যোগাযোগ বন্ধ করে বসে আছি, অনেক নাম্বার ডায়াল করতে গিয়ে টের পাই আমার বলার কিছু নাই... আমার জীবন মোটামুটি ঘটনাশূণ্য। কিংবা ঘটনা খেয়াল করার খেয়ালে আমি থাকিই না। মেসেঞ্জারে সবুজ কিংবা হলদে হয়ে থাকা বন্ধুদের নক করতে গিয়ে টের পাই আমার এলোমেলো কথোপকথনে নতুনত্ব কিছু নাই। ঘর থেকে বের হয়ে ক্লাস-ছাত্র-ছাত্রী পর্যন্ত নিজের মনোযোগকে টিকিয়ে রাখতে যতোখানি শ্রম দিতে হয়, তাতে করে ঘরে ফিরে নিজের সুড়ংগটুকু খুঁজে নেওয়া ছাড়া আর কোন কিছুতে উৎসাহ পাইনা। ঘরেও কারো সাথে কথা হয়না, ঘরের সবাই ব্যস্ত বলে আমার চুপ হয়ে যাওয়াটা কেউ খেয়াল করেনা। আর অনেকদিন হলো বন্ধুদের আর কাজের জগত নিয়ে আমি নিজেই এ্যাতো ব্যস্ত হয়ে পড়েছিলাম যে আমার হঠাৎ গুটিয়ে যাওয়াটা ঘরের মানুষদের ঠিক খেয়াল করার কথাও না। তবু আমার ভেতরে কেমন অবিরাম অভিমান জমা হতে থাকে। নিজেই জানি, কি ভীষণ অযৌক্তিক! তবু বাষ্পে ভরে যায় ভেতরটা। আরো গুটিয়ে যাই। অথচ অন্য কেউ তো আমার সাথে ঠিক অন্যায্য কিছু করে নাই, আমার জীবনের যতোখানি জটিলতা- যতোখানি ঝামেলা সেইটা হয়তো নেহায়েত মধ্যবিত্তের রোমান্টিক দুঃখবিলাস, কিংবা আসলেই কোন সত্যিকারের জটিলতা। আমি আজকাল কেমন জানি বোধশূণ্য হয়ে গেসি। সব ঠিক হয়ে যাবে, এইরকম কিসিমের একটা স্বপ্ন দেখে ফেলতে চাই, কিন্তু আশেপাশের ঘটনা দেখতে দেখতে মনে হয় কিছুই তো আসলে ঠিক হয়না, আমরা নিজেরা বরং পাল্টে গিয়ে মানিয়ে নিতে থাকি।
স্মৃতি ফিরে আসে, ফেলে আসা একটা সময়ে কথা মনে হয়... সেই সময়টাতে যেই মানুষটা আমার সাথে ছিলো তার সাথে আমার সমস্ত সম্পর্কের সুতো প্রায় ছিড়ে গেছে... যেটুকু আছে তাতে পদে পদে অসোয়াস্তি। কিন্তু তার সাথে আমার জীবনের সবচেয়ে আনন্দময় একটা বছর কেটেছে। কিন্তু একই সাথে সেইটা সবচেয়ে কষ্টের স্মৃতিও। সেই প্রথম অলীক স্বপ্নের ঘোরে আটকে যাওয়া আজীবনের জন্য। কারো জন্য নিজের অনুভূতির পাল্টে যাওয়া দেখে কি ভীষণ অবাক হয়েছিলাম আমি! যেই মানুষটাকে ঘিরে কোন একসময়ে আমার সমস্ত কিছু আবর্তিত হতো, তার ছোট্ট একটু ভুলের জন্য আমি কেন তাকে কখনো ক্ষমা করতে পারিনি সেইটা আমি জানিনা। কিন্তু ব্যাপারটা আসলে হয়তো ক্ষমার অপেক্ষাই রাখতো না... সেই একটা ছোট্ট বিশ্বাসভংগ আমার ভেতরে সারাজীবনের জন্য ভালোবাসার ব্যাপারে অবিশ্বাসের জন্ম দিয়েছে। বিশ্বাস করিনা তাও হয়তোনা, ভয় পাই ভালোবাসার ক্ষয়ে যাবার ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে গিয়ে।
--------------------------------------------------------------------
--------------------------------------------------------------------
ছোটবেলাটা বাবার ভীষণ কড়া শাসনে আমি এমনই ভীতু হয়ে গড়ে উঠেছিলাম যে বলবার না, সেই সাথে নিজের ভেতরে বিদ্রোহের মাল-মশলা একদমই ছিলোনা সেইকালে। দুমদাম প্রেমে পড়তাম, কিন্তু সামনে এগোনোর সাহস ছিলোনা মোটে। আর তাছাড়া আমি আজীবন কোলবালিশ সাইজের, তাই আমার পেছনে পাড়ার ছেলেরা কখনো হিন্দি সিনেমার শিষ বাজিয়ে ঘোরেনি, ঘুরেছে নানারকম ব্যাংগাত্মক আক্রমণের ডালা নিয়ে। একটা সময়ে গিয়ে আমি এসব কিছু কেয়ারই করতাম না। আর সাজপোশাকের বাহার কোনকালেই ছিলোনা, আমার মা নিজে জীবনে ভাবতেন না, ভীষণ কালো আর জেদী ছিলেন বলে কেমন একরকম জেদ করেই সাজগোজ থেকে নিজেকে সবসময়ে সরিয়ে রেখেছেন দূরে, আর শুরুর দিকের অভাবের সংসারে সেসব বিলাসিতার সুযোগই বা তার কই ছিলো। আমার এখনও মনে আছে, ক্লাস এইটে থাকার সময়ে আমার বন্ধুরা একবার আমার বাসায় এসে ভীষণ অবাক হয়েছিলো যে আমাদের বাসায় একটা পাউডারের কৌটাও নেই। পাউডার অবশ্য গরমের দিনে থাকতো, কিন্তু শীতের দিনেও যে ত্বক মসৃণ করার উপাদান হিসেবে কমপ্যাক্ট পাউডারের বিকল্প হিসেবে সেই জিনিসটার প্রয়োজনীয়তা আছে সেইটা অন্তত আমি বা আমার মা জানতেনই না। ( আমি তখন অবশ্য কমপ্যাক্ট পাউডার কি বস্তু সেইটাই জানতাম না)
সাজগোজ করতে খানিকটা শিখেছি মনে হয় অনার্সে পড়বার সময়ে, তাও আমার সর্বক্ষণের সংগী লোপার কল্যাণে। কিন্তু সেই প্রথম, আর বিয়ের পরে দু'একমাস... এরপরেই শেষ। সুন্দর মানুষকে আরো সুন্দর হতে দেখলে আমার ভালোই লাগে, কিন্তু নিজে অনেক আলসে হওয়ায় আমাকে দিয়ে যে এসব হবেনা সেই ব্যাপারে সারেন্ডার করে ফেলেছি বহু আগে। তবু মাঝে মাঝে বিউটি পার্লারে যাই, চুলের একটা বিশেষ সেবা নিতে, তাও সেটা খুশকির অত্যাচার টাক পড়তে শুরু করার পর থেকে। সেখানে একজন মহা আরাম করে চুলে তেল মাখিয়ে দেয়, আমি বেশ বসে বসে ঝিমাই। কিন্তু একটা ঝামেলাই লাগে বারবার। পার্লারের সমস্ত কর্মী আমার কাকের বাসার মতো চুলগুলাকে কেন জানি সহ্য করতেই পারেনা। প্রতিবার এই অনুরোধ পাই, আমি যেন চুলগুলোকে টেনে ধূমকেতুর লেজের মতো সোজা বানিয়ে ফেলি। অনেক মানা করা সত্ত্বেও একবার এক আপু আমাকে অনুরোধে ঢেঁকি গেলালেন, পার্মানেন্ট না হলেও আমি যেন ক্ষণস্থায়ী লেজের জন্য রাজী হই। আমি আবার নেহায়েত সাদা-সিধে ( ) মানুষ, রোজ যুদ্ধ করার ক্লান্তিতে একদিন বলে ফেললাম যে ঠিক আছে করে ফেলেন আপনার যা মর্জি। তারপরে আয়নায় নিজের চেহারাটা যা দাঁড়ালো, তাতে সিদ্ধান্ত নিলাম নিজের চেহারা সে যতো সাদাসিধেই হোক না কেন, আমি তাতেই অভ্যস্ত হয়ে গেছি, হঠাৎ করে আরেকটা অচেনা মানুষের চাপিয়ে দেওয়া মুখচ্ছবি এখন বোধহয় আর নিতে পারবোনা। আয়নায় নিজেকেই যদি অচেনা লাগে, তাইলে আর যাই কোথায়।
আমার পাল্টানোও হয়না, আর আমি আস্তে আস্তে একটা জড়ভরতে পরিণত হচ্ছি। এই জিনিসটার কোন সমাধান আছে কিনা সেইটা আমি জানিনা, আর থাকলেও সেই সমাধান বের করার সময় পর্যন্ত আমার ধৈর্য্যে কুলাবে সেইরকম ভরসা নিজেরই নাই। আমি আসলেই অপার হয়ে বসে আছি। দয়াময়দের বোধ হয় সময় হয়না কোনকালে পারে নিয়ে যাবার।
নোট: এই ব্লগ আমারা বন্ধু'র ছোট্ট রাজপুত্রের বাপের জন্য উৎসর্গীকৃত। ক'দিন ধরে অভিযোগ করছিলেন কিছু লিখছি না। সেই অনুরোধে যথারীতি ঢেঁকি গিলতে গিয়ে এই উল্টোপাল্টা বকবকানী।
ধইন্যবাদটা কারে দিমু? রাজপুত্রের বাপেরে? তার সৌজন্যেই যেহেতু এমন উমদা লেখা।
আর আপনে যে ঘরকুনো টু দ্য পাওয়ার ইনফিনিটি হইসেন সেইজন্য ধইন্যাপাতা নেন।
হ, রাজারই প্রাপ্য...
ঘরকুণা হওয়ার লাইগা ধইন্যবাদ? আমার দোস্ত দেখেন না হুমকি-ধামকি দিতাসে?
তুই ঘরকুনাই থাক। জীবনে বাইর হবি তো ঠ্যাং ভাইংগা দিব।
ঘরে বইসা থাকার পার্মানেন্ট ব্যবস্থা হয় তাইলে।
ও আচ্ছা, গত চারমাস ধইরা যেইটা চলতেছে সেইটা পারমানেন্ট না। তুমি সাউথ আফ্রিকা যাওগা বরং। সেইখানে ঐ মাইয়ার সাথে দোস্ত পাতাও। তারপর দুই বছর পর নতুন একটা বন্ধু বানাও টিমবাকটুর, সাউথ আফ্রিকান জানের বন্ধুরে বেমালুম ভুইলা গিয়া টিমবাকটুর বন্ধুর জন্য কাইন্দা ভাসাও। আর হাবিজাবি অজুহাত দিতে থাকো, ঘরকুনো, ইচ্ছা করেনা, অর্থনৈতিক টানাপোড়েন, কি হবে যোগাযোগ করে কিছুতো বলার নাই ইত্যাদি ইত্যাদি।
হা হা হা! সিন্ডির অংশটা আসলে দুই মাস আগে ওর বাবা মারা যাওয়া পরে লেখা, আজকে টুটুল ভাইয়ের গুঁতানিতে আগের ড্রাফটের লেখার সাথে জোড়াতালি দিয়া কিছু একটা লিখে দিসি।
অজুহাত তো কিছু দেই নাই। আমার কোথাও যাইতে ইচ্ছা করেনা। অর্থের ব্যাপারটা যে অজুহাত না সেইটা তো আপনি জানেনই। যাই হোক... আমার নিজেরে বাইর করার ইচ্ছা না করাইতে পারলে আপনাদের রাগ আধাআধি ভাংগাইয়া যে লাভ নাই সেইটা জানি।
জানবোনা কেনো? তুমি তো ওশিন, প্রবলেমের কোন সীমা নাই, একটার পর একটা থাকেই। বন্ধুবান্ধবের সাথে কিভাবে যোগাযোগ রাখবা এই ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ জীবনে। আমরা যারা খুবি আরামে আর শান্তিতে আছি তাদের বুঝতে তো একটু কষ্ট হবেই, কি আর করা।
আমি কখন বলার চেষ্টা করলাম যে আমি একাই সব সমস্যার ঠিকাদারী নিয়া বইসা আছি?
তাইলে ঐগুলা অজুহাত না ক্যামনে? ঐ সমস্ত প্রবলেম থাকাকালীন সময়েও আমিতো বন্ধুবান্ধবরে ত্যাগ করিনাই মাসের পর মাস। তুমি এইগুলা বলতেছ, তার মানে এইগুলারে তুমি একটা আপাত কারন হিসাবে দাঁড় করাবার চেষ্টা করতেছ।
ওইগুলা অজুহাত না... ওইগুলা আমার ঘরকুণা স্বভাবে আগুনে ঘি ঢালার মতো নিয়ামক হিসাবে কাজ করসে। আর আমার সমস্যাগুলা নিয়ে আমার কোন সমস্যা আপাতত নাই। আসল সমস্যাটা হইলো আমার কোন কিছুই করতে ইচ্ছা করেনা। এই ইচ্ছা না করাটারে কেমনে বুঝানো যায় সেইটা আমি জানিনা।
ঘরে বইসা থাকো, যদি কোনদিন ইচ্ছা জোর কইরা আইসা হাজির হয়। তোমার তো আর ইচ্ছা করার-ও ইচ্ছা নাই। সো কি আর করবা।
হুমম
দুইজনের কনভার্সেশন ভালোলাগল। এখন কি হাততালে দিতে হবে?

দিয়ে ফেলেন, তাতে নেক্সট টাইম বেটার পারফরমেন্স পাবেন।
কেনিয়ার মাসাই গোত্রীয় লুক-জন বোকা-সোকা, ভালোমানুষ হয় শুনছি।
এইখানে কেনিয়া কই থেকে আইলো?
না ওই যে টিম্বাকটু'র কথা শুনে ক্যান জানি মনে পড়লো।
হা হা! কঠিন যোগাযোগ
অনেকদিন পর লিখলেন। ঘরকুণো টু দি পাওয়া ইনফিনিটি হওয়ার ভাগ্য নিয়ে জন্মাই নাই। আফসোসটা যাবে না।
হাহ! এরেই কয় সুখে থাকতে ভূতে কিলায়।
.। আমার সাথে ভাগ্য বদলান, সাহস থাকলে।
আমিও আজ-কাল চরম প্রকারের আইলসা হইয়া গেছি। ঋহানের কাজ গুলো বাদে আর কিছুই করতে ইচ্ছা করে না আমার।
তবে ঘরকুনো থাকি না। ঘরকুনো বরং আগে অনেক বেশি ছিলাম। এখন সময় পেলে আর ঋহান'কে ম্যানেজ করতে পারলেই বাইরে বেরিয়ে যাই।
বাই দ্যা ওয়ে,
এইটা আসলে কি? আমি এখনো জানিনা
ঋহান কিন্তুক রাজপুত্র না, সে নিজেই রাজা (ঋহান অর্থ রাজা)। সো, কথা ফেরত নেন

আপনি বরং টুটুল'রে রাজপুত্র (রাজা'র বাপ মানে তো রাজা'র ছেলের-ই সমান) ডাকতে পারেন
গুগল মামুরে বুলাও, চউখের সামনে পাবা। দাঁড়াও তোমারে এক্টু হেল্পাই।

ফেইস পাউডার?
লেখাটা আগেই পড়ছি আইলসামির কারনে কমেন্ট দিলাম না,
ঘরকুনা প্রতিযোগিতায় আমারে হারাইতে পারবেন না, লাগবেন বাজি?
অনেক মনভার করা লেখা হলেও পড়তে ভালো লাগছে ...
মানুষ বেঁচে থাকলে বদলায় আর মরে গেলে ঝরে যায়।
ভালো আছো?
হুমম
মন্তব্য করুন