হিজিবিজবিজবিজ :::জাম্বাক:::
ছুটু আছিলাম, সেই সুমায়ের কতাবার্তা ইত্যাদি মনে আইলে বেশ দুক্কুদুক্কু এট্টা আনন্দের ভাব আসে মনের ভিত্রে। আহারে কত্তকি যে হারায়া ফেলছি, আবার সেই সুমায়ের হাসিখুশীআনন্দ। আহা আহা কি মজার শৈশব
এক্কেরে শিশুকালে আছিলো একখান মজার অষুদ। নাম তার জাম্বাক। জুতার কালির টিনের সাইজের একটা টিনে পাওয়া যাইতো। সবুজ রঙের আছিলো টিনটা। ভিত্রের অষুদের কালারো ছিলো ঘন সবুজ। আর কি মিস্টি ঝাঁঝালো একটা গন্ধ যে আছিলো। আমার এত ভালোবাসা আছিলো যে একবার পাউরুটির উপ্রে মাখাইয়া নিছিলাম খামু বইলা। মায়ে দেইখা থাব্রা দিয়া পাউরুটি কাইড়া নিছিলো।
সেদিন কি মনে কইরা জানি নেটে সার্চ মার্ছি জাম্বাক কইয়া। খাইছে! এই জিনিস দেখি অখনো রৈয়া গেছে। চেহারা সুরত চেঞ্জ হইছে মাগার অহনো টিক্কা রৈছে দেইখা মনে হাল্কিশ ভরসা পাইছি। যারা জাম্বাকের নাম শুঞ্ছেন মগর দেখেন্নাই তাগো লাইগা ফটুক আমদানী দিলাম।
পুরান জাম্বাক
নয়া জাম্বাক
জাম্বাক বিক্কিরির সাইট
http://www.zam-buk.com/
আহা...জাম্বাক! সবার বাসায় অন্ততঃ এই একটা জিনিষ কমন ছিল। এদ্দিন পরে জাম্বাকের ছবি দেখে মজা পাইলাম
এইটা কিন্তু নেশার কামেও ব্যবহৃত হইতো
~
আহারে ম্যালাদিন পর জাম্বাক দেখলাম।
এর পরে আইছিলো নিক্স। সেটাও সেইরাম ছিলো।চোক্কে লাগায় দিয়া কান্নার অভিনয় করতাম
জাম্বাক মনে হয় এরশাদ আমলে নিষিদ্ধ হৈছিলো।
আসলেও অনেকদিন জাম্বাক দেখলাম। প্রতি ঘরে এইটা থাকতৈ।
জাম্বাকের ঘ্রাণটা এখনো মনে আছে। এইটা যে ব্যান হৈছে জানতামনা। পোস্ট পড়ে আগ্রহ জাগলো, দেখলাম এইটা দক্ষিন আফ্রিকার জিনিস, Roche এর ম্যানুফেকচার করেছে। Roche তো ঢাকায় তাদের সব প্রডাক্ট বিক্রি করে, জাম্বাক ব্যান না হলে মনে হয় ওখানে পাওয়া যাবে। Roche'এর কান্ট্রি অফিস সিটি কলেজের পাশে।
জাম্বাকের ছবি দেখলাম অনেকদিন পর ।
হ! সর্বরোগের ওষুধ যেন ছিলো জাম্বাক!
রুটি কাহিনি মজা লাগছে শুনে।
ছুটুবেলায় এই জাম্বাক আমরা সবাই চিনতাম তাইলে!
আমি চিনিনা এই জিনিষ। জীবনেও দেখিনাই। টাইগার বাম চিনি, লাল রংয়ের বাঘের ছবিওয়ালা ছোট্ট কৌটা, বাপের মাথায় ঘইসা দেয়ার ডিউটি ছিলো আমার। তার মাথাব্যথা ভাল হইতো কিনা জানিনা, কিন্তু বিটকেইলা গন্ধে আমার মাথা ব্যথা শুরু হইয়া যাইতো।
হায় সেই জাম্বাক, স্কুল থেকে বাসায় আসলে কথা বলা যাবে না দুষ্টমী করা যাবে না, আব্বু অসুস্থ
কখন জানতাম, যখন জামবাকের গন্ধ নাকে আসতো
এখন আছে টাইগার বাম
মন্তব্য করুন