নির্দোষ গল্প
আজকাল বাসায় ফিরতে বেশ রাত হয়ে যায়।
গত সপ্তাহের কথা। সেই রাতে আরও রাত হল। টেলিভিশনে একটা প্রোগ্রাম ছিল। শেষ করে আসতে আসতে রাত একটা। ঘুমাতে গেলাম আরও পরে। নিশ্বাসের দূরত্বে থাকা বউ বললো. আজকাল একটু বেশি সরাসরি কথা বলছি টকশোতে, এটা কি ঠিক? আমি এটা নিয়ে জ্ঞানগর্ভ একটা বক্তৃতা টাইপ দিলাম। বললাম, মানুষজন এরই মধ্যে এসএমএস করে থ্যাংকস দিছে। আর মিউ মিউ করে জীবন কাটানোর কোনো অর্থ হয় না।
বউ মনে হল একটু খুশী হল।
আমি তারপর বললাম, তোমার কত ভাগ্য। তাই না?
বউ কপালে ভাঁজ ফেলে বললো, কিরকম?
আমি বললাম, একটু আগে যাকে টিভিতে দেখলা, গরম গরম কথা বললো, মানুষজন প্রশংসা করলো, এখন তুমি তার সঙ্গেই শুয়ে আছো। তোমার ভাগ্য তো ঈর্ষা করার মতো।
তারপর?
বুড়োধাড়িরা আগ্রহে উঠে ব'সে
আবারো জিগ্যেস করে: 'তারপর?'
ব্যাপারটা তাদের মাথায় যাতে ঢোকে
তার জন্যে
ধোঁয়ায় ধোঁয়াকার হয়ে
মিলিয়ে যেতে যেতে আমি বললাম-
বলবো কেন?
এবার একটা ডাইনোসর যুগের ডাইনোসরের গল্প বলি।
পুরুষ ডাইনোসরটা অনেকক্ষণ ধরে মেয়ে ডাইনোসরটার দৃষ্টি আকর্ষণ করার চেষ্টা করতে লাগলো। দীর্ঘ চেষ্টার পর মেয়ে ডাইনোসরটা তাকালো। কপালে ভাঁজ তুলে বললো-কী
পুরুষ ডাইনোসরটা ইংগিতপূর্ণ দৃষ্টি দিয়ে বললো-চলো না, প্লিজ।
মেয়ে ডাইনোসরটা উদাস হয়ে বললো, না। ভাল লাগছে না। উদাস উদাস লাগছে।
আরেকদিন, অনেক কষ্টে আবার মেয়ে ডাইনোসরটার দৃষ্টি আকর্ষণ করিয়ে বললো, আজ প্লিজ।
এবার মেয়ে ডাইনোসরটা বললো, উহু, মাথা ব্যথা।
আবার আরেকদিন, অনেক কষ্টে আবার...................
বুড়োধাড়িরা আগ্রহে উঠে ব'সে
জিগ্যেস করল: 'তারপর?'
তারপর আর কী? এভাবে একদিন পৃথিবীর বুক থেকে ডাইনোসর বিলুপ্ত হয়ে গেল।
ডিসক্লেইমার-দ্বিতীয় অংশ ডাইনোসরদের গল্প। এর সঙ্গে কোনো মিল খুঁজতে যাওয়া ঠিক হবে না। প্রথম অংশের সঙ্গে অবশ্যই কোনো মিল নাই।
তারমানে কি??পরেরবার দেশে গিয়ে কারো আকিকার দাওয়াত খাবো।
অভিজ্ঞ লুকজনরে কী বলতে হয় রাসেল সেইটাও শিখলো না, আফসুস
হাহাহাহহাহা।
কাহিনীর এইটুকু সত্য
দু:খের গল্প পৈড়া চউখে পানি আয়া পর্লো
বুখে আয় নুরুল ইসলাম বাবুল
মাসুম ভাই দেখি টুটুল ভাইরে ... নেয়
স্ট্রেইট বিষয়ক বক্তৃতাটা কী আবার দেবো?
তারপর ? ? ?
ডাইনোসর বিলুপ্ত হয়ে গেল হুদা ভাই
ভাইজান বিকল্প ব্যবস্থা আছে।
সাক্ষাতে কথা হবে, এই ওপেন ফোরামে না
মিসেস শ মাঃ আজকাল একটু বেশি সরাসরি কথা বলছো টকশোতে, ব্যাপার টা কি ?
মি শ মাঃ ইয়ে, না, মানে, চিন্তা করে দেখলাম, আর ঘরে-বাইরে মিউ মিউ করে জীবন কাটানোর কোনো অর্থ হয় না। ঘরে তো সাহস পাই না, তাই টিভির টকশোতেই গরম গরম কথা বলে মনের আশ মিটাই । তাতে মানুষজনের বেশ প্রশংসাও মেলে, পকেটও ভারী হয়, আর তুমিও, ইয়ে, মানে...
মিসেস শ মাঃ (খুশী খুশী মনে মনে) মিডিয়ার বাঘকে ঘরের মিউ বানিয়ে রাখার মজাই আলাদা…
দ্রঃ কোন কোন চরিত্র কাল্পনিক
গল্প আসলে এইবার ধরতে পালাম। মাসুম ভাই রাখঢাক করে বললো। আপনারে এত সুন্দর করে আসল কথাটা বলে দিলেন।
বউ যদি আমারে মিউ মিউ বিড়াল ভাবে তাতে আমার আপত্তি নাই। সবদিক থেকেই সেইটা লাভজনক।
ইমোই যখন কথা বলে
(
আমরা কেউ বুড়োধাড়ি না, তাই আমরা জিজ্ঞাসা করলাম না, "তারপর?" ...
তবে জানেনই তো পোলাপানদের কল্পনা শক্তি ম্যালা প্যাজগিওলা, কি কি যে ভেবে বসে...
আবার ভিজুয়ালাইজ কইরো না কিন্তু
আমিও ভাবতেছি টুটুল দুঃখের কাহিনী কেন বললো?
ডাইনোসরের লগে টুটুল নিজের কুন মিল পাইছে মনে হয়
এহ! ডাইনোসর আর টুটুল?? পুরা বিপরীত শব্দ
দুঃখের কথাটা না বইলা থাকতে পারলাম না
বেশি জ্বালায়?
ঘুম হারাম কইরা দেয়
আমাগো টুটুল পোলা নয় তো যেন আগুনেরই গোল্লা হেল্প হিম।
হেল্প তো করিই। না করলে কি আর ঋহান এর দেখা মিলতো?
ঋহান তো একা একা খেলে, আহা। দেখলে কষ্ট লাগে
কই একা একা খেলে? মিথ্যা কথা বলেন কেন? আমি তো ঋহান'রে সময় দেয়ার জন্য চাকুরিতে ঢোকার কথা ভাবি না। কষ্ট তো আমার জন্য লাগা উচিৎ
তোমার হাতে তো তাহলে অনেক সময়। তাইলে আর চিন্তা কী? যাও, দেখো টুটুল কেন ডাকে
আমার হাতে সময় থাকলে কি হবে? টুটুল তো সারাদিন মহা ব্যস্ত। বাট নো প্রবলেম, একদিন আমিও মহা ব্যস্ত হয়ে যাবো
আর হ্যাঁ, টুটুল আর আমার দূরত্ব এখন প্রায় ১৬ কিঃমিঃ। এখন ডেকে কুনু লাভ নাই
তাইলে তো আর মাধা ব্যথার অজুহাত লাগতাছে না
না, তা লাগে নাই।
কিন্তুক যখন অজুহাত দেই, তখন সেটা কখনই কাজে দেয় না
নাজ, টুটুলের কিন্তু বিজ্ঞাপন হইয়া যাইতাছে, খুব খিয়াল কইরা
খিয়াল কইরা আর কি করুম?
দুনিয়ার সব পুরুষ মানুষ তো এরকম-ই।
আমি জেবীন আর ফেরিওয়ালার লগে আছি
আমিও
এইমাত্র রেজি করে আপনার লেখা পড়লাম। আমিও বলতে চাই- তারপর?
স্বাগতম জানাই আগে। তারপর হল-একটা পোস্ট দেন
শওকত মাসুম বিরচিত 'নির্দোষ গল্পের' একটি মাসুমীয় সমালোচনা
আলোচ্য দুটো গল্পের মধ্যে কোনো মিল তো নেই-ই, বরং একটি পার্থক্য জাজ্বল্যমান। দ্বিতীয় গল্পের ডাইনোসর-জাতি জগৎ থেকে বিলুপ্ত হয়ে গেছে, তাই এই গল্পের আর 'পর' নেই; গল্পের লেখক তাই সহজেই উপসংহার টানতে পারেন - 'তারপর আর কী? এভাবে একদিন পৃথিবীর বুক থেকে ডাইনোসর বিলুপ্ত হয়ে গেল।'
অন্যদিকে প্রথম গল্পের মাসুম-প্রজাতি, আই মিন, মানুষ-প্রজাতি এখনো বিলুপ্ত হয়নি, তাই এই গল্পের কোনো শেষ নেই, চলছে তো চলছে তো চলছেই...
অতপর উপরোক্ত দুটো গল্প পাঠান্তে [(পাঠ্+অন্তে), (পাঠা+অন্তে) নয়)] এই সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া গেল যে, দ্বিতীয় গল্প শুনতে শুনতে 'তারপর' বলবার প্রয়োজন নেই, তবে প্রথম গল্প শুনতে শুনতে ক্রসাগত 'তারপর' 'তারপর' বলে যেতে হবে!
হে পাঠক, আসুন, আমরা সমস্বরে লেখককে সুধাই : তারপর?
তারপর? তারপর অশ্রু ও রক্তপাতের গল্প কামাল ভাই।
মাসুম ভাই নির্দোষ ভদ্রলোক ।
আমি নিষ্পাপ
অমিলের গল্প পইড়া বুঝলাম এই দেশে জনসংখ্যার বিষ্ফোরণ সাধে হয় নাই...
বাঙ্গালি জাতি বিলুপ্ত করার দায়িত্ব কেউ দেয় নাই তো আমারে
হাসতে হাসতে গোলমাল হয়ে গেল।
মাসুমভাইয়ের জোকসগুলা যে কি দারুন।
নির্দোষ গল্প
ওরে গোবিন্দ, ওরে আবেদ, ওরে সাবেদ, ওরে কামরুল, ওরে কে কোথায় আছিস, আমারে ধর। আমি হাসতে হাসতে শেষ
(আপনার পোষ্টে গোবিন্দ, আবেদ, সাবেদ, কামরুল নিয়ে এসে হেসে গেলাম বলে আশাকরি মনে কিছু নিবেন না। )
আপনার গুরুধনরে বাদ দিয়া আবার কারে কারে ডাকতাছেন?
পোস্ট আর কমেন্টগুলো পড়ে সকাল সকাল এক পশলা হেসে নিলাম।
নিতান্তই নির্দোষ গল্প
এবং ততোধিক নির্দোষ কমেন্টস্
শুধু এই পোস্ট না, জয়িতার পোস্টও নির্দোষ কমেন্টস এ ভরপুর চললে খারাপ
ছিলোনা
আসলে সবাই মোটামুটি মাসুম ভাইএর প্রভাববলয়ে আটকা পড়ে আছি।
জয়িতা'পুর কি অবস্থা? তারে তো দেখাই যায় না। হ্যারী পটারের অদৃশ্য হবার ক্লোক গাএ দিলো কি না কে জানে!
এই প্রভাব বলয়টা কি জিনিষ?
এটা আরেকটা গল্পে খোলাসা করতে হবে। কমেন্টের স্বল্প পরিসরে এরকম 42 সাইজের জিনিস ধরানোর সুযোগ নাই
গল্পটা তাইলে দ্রুত নামাইয়া ফেলেন। গ্যালারিতে বসলাম।
সুমন ভাই এর এক্টা কবিতার কথা মনে পড়ে গেল
লিংক
কী দিলা লীনা
লিংকুতে টিপি দিয়া দেখো
পারছি মনে হয়
কি কথা। আমি একটা জিনিসের ব্যপকতা বুঝাইতে বললাম সাইজ 42। লুক-জন ইতিহাস খুঁড়ে কিসের সঙ্গে কি মিলায়ে দিলো!
আপ্নে আপ্নার গল্প দেন আমার লিংক এর সাথে কোন কিছু মেলানোর দর্কার নাই, হঠাৎ কেন যেন এই কবিতাটার কথা মনে পড়ে গেল
৩৬ এর ম্ইধ্যে থাইকেন
নিজের বিপদ নিজে ডেকে আনা কে কি যেন বলে
জয়িতা কাছে ধারেই আছে, ভালো আছে। এসে পড়বে যে কোন মুহুর্তেই
তারে বলেন হারমিওন গ্রেঞ্জারের মতো মাঝে মাঝে অদৃশ্য হবার ক্লোক চুরি না করতে।
বেচারা না ঘুমিয়ে থাকে, তারে এক্টু হেল্প করেন তো মীর, গান পোস্ট দেন
তার সঙ্গে ঘুমানোর জন্য ভালো, সুন্দর, ভদ্র দেখে একটা লোক ঠিক করে দিতে হবে।
আর আপনে একটা জিনিস! গান শুনে কি আর ঘুম আসে?
এমন একজন তৈরী আছে, কুন চিন্তা নাই
গান শুনে ঘুম আসার দরকার নেই, জেগে শুনবার জন্য গান দেন, সাথে সাথে আমরাও কিছু গান পাই।
আপাতত এইটা দিলাম দুই বন্ধুকে। ভালো লাগলে প্রচুর পরিমাণ ধইন্যাপাতা দিতে হবে। না লাগলেও বলতে হবে চ্রম ভালো।.।
রিয়েলী
:\ শরমে বেগুণী হওয়ার ইমো ধার দিবেন কেউ?
সে কুথায়? তার জন্য মন কেমন করে! কার যে মাথা ঘুরায়া পড়ে যাচ্ছিলাম তারে তো ধারেকাছে দেখলাম না।
বললে তো আক্রমণে পড়বো প্রেসার লো হৈলে কি খায় গিয়ানী লোকরা বলুক
পুরনো গিটার শুনতাছি ......
মীর, থ্যাঙ্কুস।
ওহ্ ভুলে গিয়েছিলুম, আপনের অফিসে তো বাংলালায়ন। বাহ্ বাহ্। আরেকটা শুনেন....
আমার অফিস বাংলালায়ন! হেহেহে। খ্রাপ হৈত, গুলশানে অফিস পাড়া মতিঝিলের চেয়ে ভালুনা।
লোড হৈতেছে
হ গুলশান, বনানী, কাওরান বাজার কুনুখানেই মতিঝিলের মতো ফিলিং পাই না। আপনাগো অফিসে না বলে বাংলালায়নের লাইন?
বন্ধু মাহফুজা খানম একটা ইমো ধার চাইলো। দিলাম। তারপরে সে ইমোটা কি কাজে লাগলো নাকি লাগলো না, নাকি কি হইলো; বুঝলাম না।
আমার অফিস আগে ছিল ধানমন্ডিতে, ম্যারম্যারা জায়গা, অফিস পাড়া মানেই মতিঝিল। তয় ট্র্যাজেডি হৈল আমার বাসা যখন এক পারে অফিস তখন অন্যপারে থাকতেছে
আর অফিসের লাইন বাংলালায়ন না, আমাদের সিস্টার কোম্পানী বাংলালায়ন, যার কারণে কিউবি এদের........., কেউ যদি শোনে আমি কিউবি নিছি তাইলে চাকরী নাই
বন্ধু মাহফুজা খানম আশেপাশেই আছে, ইমোও তো পেয়েছে
ডট ডট-এর অর্থ সম্পর্কে রায়হান ভাইএর ভিন্নমত আছে।
হ বন্ধু খানমের নাকি ইমো পছন্দ হয় নাই। আসলে তো বলতে পারে না
আর আরেকটা কথা হচ্ছে, রাতে কিন্তু খুব তাড়াতাড়ি ঘুমাচ্ছেন, ভাল হবে না কিন্তু।
আপনারে লাঞ্চের দাওয়াত দিয়ে আপাতত ফুটে গেলাম।
আমারে কেউ লাঞ্চের দাওয়াত দেয় নাই। এখানে থেকে আর আমি কি করুম? আমিও ফুটলাম।
সব ডট ডট এক্না
বন্ধুর ইমো পছন্দ হবে, সব ইমো সাপ্লাই দেন
রাতে আমার বন্ধু রাত জাগা পাখি জৈতার নেট লাইন খারাপ থাকে
লাঞ্চের দাওয়াত এর লাগি
নেন আপনেরে এইটা দিলাম।
মাহফুজা খানম কেডায়?
এই ইমুটা কি আমারে দিছেন? ইরাম কেন? আমি শরমে বেগুণী হওয়ার ইমো চাইলাম । এইটা তো দেখি বেশরম লাগে।
এইটাই সবচে' ভালো হৈসে। বিশ্বাস না হৈলে লীনা আপুরে জিগান।
আমি বেশরম? আমি তো গুডিগুডি গার্ল
ঘুমানোর জন্য ভদ্রলোক?
ভদ্রলোক আর ভালো মানুষেরা ঘুমায় নাকি ? না কি ঘুমাতে দেয় ?
একটা নির্দোষ গল্প বলি তাইলে.....১৮+
বাপ ধইরা ছেলেরে আচ্ছামত পিটাইতাছে। পাশের বাড়ির লোকটা জিগাইলো ছেলেরে এতো মারতাছেন কেন?
বাপ মারতে মারতে কইলো, হারামজাদা একটা বদমাইস। পাশের বাড়ির মহিলারে প্রেগনেন্ট বানাইছে।
এইবার এই লোক টাসকি খাইয়া কইল, এতোটুক ছেলে?
বাপ এবার মাইর থামাইয়া কইল, আর কইয়েন না, হারামজাদা আমার সব কন্ডম ফুটা কইরা রাখছিল।
হাহাচোপা। )
ইয়ে মানে আম্মো একটা কমেন্ট করতে চাই
মাসুম ভাই, গোটাদশেক জোকস দেন। মনোটোনাস অফিস জীবন
ইয়েস্। দশটি জোক, একটি পোস্ট।
নতুন ১০ জোকস এখন কই পাবো? মাথায় থাকলো, দেবো। আজ বোঢ়হয় পারবো না
এই কমেন্ট এ
মাসুম ভাই জোকস পোস্ট চাই
হবে, তবে আজ না।
আম্মো তাইলে একটা নির্দোষ ১৮ + দেই :
এক পিয়য়ানোবাদককে একটা ফিল্মের ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিশিয়ান নিযুক্ত করা হল। কাজ শেষ হওয়ার পর জানতে চাইল কবে ছবিটা দেখতে পাবে। প্রযোজক জানায় এক মাসের মধ্যে মুক্তি পাবে কিন্তু এইটাও স্বীকার করে যে ওটা একটা নীল ছবি।
একমাস পর পর্ণো থিয়েটারে পিয়ানোবাদক মুখ ঢেকে সান গ্লাস পরে ছবিটা দেখতে গেছে। বসেছে পেছনের সিটে আর এক দম্পত্তির পাশে। সেই দম্পতিও মনে হল ছদ্মবেশ নিয়ে এসেছে।
যা ভেবেছিল ছবিটা তার চেয়েও রগরগে ও ভালগারে ভরা ছিল। যেমন দলীয় কাম, বৃহন্ণলা এমনকি সারমেয়। খানিক পর বিব্রত পিয়ানিস্ট দম্পত্তির দিকে ফিরে বলল, আমি শুধু এসেছি মিউজিক শুনতে।
হ্যা, উত্তর দিল লোকটা। আমরা এখানে এসেছি শুধু আমাদের কুকুরটা দেখতে।
ধরতে পারতেসি না, মূল হাসিটা কুন জায়গায় দিতে হবে।
এইটা শরমের জোক। তবে আমি হাসিটা দিছি....
এইটা শরমের জোক। কিন্তু আমরা প্রচুর বেশরম। রায়হান ভাই আরেক্টা দেন।
বুঝি নাই
দিতে চাইছিলাম আরেকটা। জয়ীতা বললো শরমের জোক নাকি অশ্লীল। তাই দিলামনা।@মীর
আরে জোকও দেন, উনাড় মাথায় একটা বাড়িও দেন।
রায়হান ভাই এর মাথায় বাড়ি দেন জোরে । কইলাম যে, এইটা শরমের জোকস। বুজছি। কিন্তু আর দিতে তো না করি নাই। আরে রায়হান ভাই হুদাই ভাব নিতাছে।
আমি একটা দেই
প্রশ্ন: ছেলেরা মুসলমানি করে কেন?
উত্তর: কারণ, ৩০% ফ্রি বা এক্সট্রা দেখলেই মেয়েরা নেওয়ার জন্য ব্যাকুল হয় তাই
চুপচাপ পড়ে গেলাম
মীর আর জয়ীতার পিড়াপিড়িতে আরেকটা-
এই জুটিটা ছয়মাস ধরে প্রেম করলেও ভালোবাসা নির্মান করতে পারে নাই। কারণ ছেলেটা .. ছোটো বলে সাহস পাইতেছিল না। কিন্তু একদিন সাহস কইরা চুমু দেয়ার সময় প্যান্টের চেইন খুলে মেয়েটার হাত ধরে ঐখানে নিছে।
নো থ্যান্কস, মেয়েটা বলে, তুমিতো জানো আমি স্মোক করিনা।
হাহাহাহহাহাহা। জটিল জটিল।
কত জোকস যে এখন মনে আসতাছে
যে সব জোকস মনে আসছে, তার সবগুলো একসাথে ছাড়বেন না প্লীজ! তা'হলে হাসতে হাসতে যদি মরে যাই দায়ী থাকবেন আপনি।
মেয়েগুলো যে কি নির্দয়!
মাসুম ভাই এর একমাত্র বউ, প্রিয়ন্তী - রাইয়ানের মা এবং আমাদের সবার আপার জন্মদিনে অনেক শুভেচ্ছা, শুভকামনা। কেক-কুক খাওয়ার প্রত্যাশায়।
ভাবী'কে অনেক অনেক শুভেচ্ছা!
তবে, ঘটনা হল, আজকাল আমিও বিবাহিত ।
ভাবতে ভালই লাগে।
ঐতিহাসিক পুস্ট
মন্তব্য করুন