ব্যাটসম্যানগুলারে কি করা যায়?
গতকাল খুব উৎসাহ নিয়ে খেলা দেখছিলাম। টেস্টে প্রথম ইনিংসে ৪১৯ খুব বেশি না। বাংলাদেশ ব্যাটসম্যানবহুল টিম। তাই সাকিবের ৫ উইকেট পাওয়ায় খুব খুশি ছিলাম।
তারপর ওপেনিং জুটি তামিম আর কায়েস মিলে করে ফেললো ১২৬ রান। খুশিতে তখন নাচার অবস্থা। এই অবস্থায় ম্যাচ নিয়ে আশাবাদী হওয়াই যায়। প্রথম ইনিংসে লিড নেওয়াও সম্ভব।
অথচ তারপর কি হলো!
২১৬ রানে অলআউট! ফলোঅনে বাংলাদেশ! এতো এতো ব্যাটসম্যান সব চোখের পলকে গেলো আর আসলো! কোনো মানে হয়?
এতদিন দেখছি শুরুতে পেস আক্রমনে টপাটপ উইকেট পড়ে। স্পেশালিস্ট ব্যাটসম্যান সব আউট হওয়ার পরে বোলাররা হাল ধরে, কিছু রান তোলে। আর এখন ঘটছে উল্টাটা। চারজন ওপেনার নিয়ে গড়া বাংলাদেশ টিম এখন শুরুতে খুব ভালো করে কিন্তু মিডল অর্ডার লোয়ার অর্ডারে কোনো প্রতিরোধ নাই। জুনায়েদ, আশরাফুল, সাকিব, মাহমুদুল্লাহ, জহুরুল, মুশফিক- সবাই তো ব্যাটসম্যান। এতোজনে মিলে একশও করতে পারলো না?
এটা ক্ষমার অযোগ্য। কোনো যুক্তিতেই এটা মানা যায় না। খুব দুঃখকর। দায়িত্বহীনতা ছাড়া আর কিছু না। জবাবদিহি করা উচিত। শাস্তি দেওয়া উচিত।
সবগুলারে একমাস তামিমের পা ধোয়া পানি খাওয়ান।
তার আগে তামিমের ব্যাট দিয়া এগুলারে একটু পিটায়া নেওয়া দরকার
একমত
দেশে আসার সময় হারামজাদা গুলারে বিমান থেকে ফেলায় দেয়া উচিত।কাল কত আশা করে রাতের ঘুম কামাই করে খেলার আপডেট জানছিলাম কিন্তু শেষমেশ কি করলো.।।।একজন করলো ১০৮ আর বাকী ১০ জন মিলে ১০৮।।
ফলো অনে নেমে এখন দ্বিতীয় ইনিংসে ৩৭/৫
১০০ ও করতে পারবে বলে মনে হয় না। আজকেই শেষ হয়ে যাবে খেলা। এখন মনে হতেছে এগুলারে শাস্তি দেওয়াটাই অপচয়।
বলতে বলতে সাকিব আউট। ৩৯ রানে ৬ উইকেট নাই।
৫০ করতে পারবে বলে মনে হচ্ছে না
৭ টা গেছেগা .....
মাঝে মাঝে এদের খেলা দেখলে মনে হয় হেরা স্কুল কৃকেট খেলতেছে ।
ব্যাটস্ম্যান গো কথা বাদ , আপনাদের এখনও উৎসাহ আছে দেইখ্যা আমিই অবাক হইছি।
এইগুলারে প্রতিদিন স্টেডিয়ামে ঢুকার পরে একবার আর বাইর হওয়ার আগে একবার মাঠে কানে ধইরা উঠবস করানো দরকার। জোড়ায় জোড়ায় কানে ধইরা উঠবস করলে পার্টনারশিপ ভাল হবে, নিজেদের মধ্যে বোঝাপড়াটাও জমবে। আর এরকম ব্যায়ামের ফলে ফিটনেসও থাকবে অটুট। গেরামিনফুন স্পন্সরড কানে ধইরা ঊঠবস শো হবে...চিয়ারলীডার দেখার চাইতে বেশি আনন্দ পাওয়া যাবে
একমত
একমত
মন্তব্য করুন