চোর আর প্রহরী বিষয়ক আরো একখানা কবিতা
চোর আর প্রহরী বিষয়ক আরো একখানা কবিতা লিখলাম। আমরা বন্ধুতে লেখা আমার স্বল্পায়তনের পোস্টগুলি দেখি পৃথম পাতায়ই পরিপূর্ণ দৃশ্যমান হয়। তারে দেখলেই মনে হয় পাঠকরে প্রতারণা করতেছি। পোস্ট খুলবার দরকার কি যদি প্রথম পাতায়ই পড়া হয়ে যায়!?
চোরের নজর পড়েছে এবার গৃহস্থ সিন্দুকে।
প্রহরীরে দেখি ঘুমে
আর স্বপনে একাকী আত্মহারা;
সদর দরোজা তবে খোলা পড়ে থাক
চোর তবে হেটে যাক উঠান অবধি।
প্রহরী ঘুমায় আর নাক ডাকে
চোর বলো তবে ভয় পাবে কাকে!
নিষ্ঠাবান চোর এইবেলা শিখেছে বুদ্ধিজীবীতা...
পাহাড়ার পরোয়া করার
সময় ফুরোল, নটে গাছটি ওলোটপালোট যথেচ্ছা মুরোল।
ওহে চোর, ওহে বুদ্ধিজীবী
তোমার বুদ্ধির বদৌলতে
তুলে আনো তবে সকল দৌলত...
গৃহস্থের যৌবনবতী কন্যার রূপ কোনোকালে
স্পর্শ করে নাই চোরের পরান।
কেবল সিন্দুক আর তার চাবিগুচ্ছ যখন ঝুলেছে
গৃহকর্তৃর আচলে, তার রূপ আর শব্দের মাধুরী
টেনেছে তাহার পূর্ণ মনোযোগ...
আহা যোগফল,
তুমি তবে এইবেলা যোগাযোগ করো চোরের সহিত...
প্রহরী কিম্বা গৃহস্ত ঘুমাক নাসিকা গর্জনে।
একই সমস্যা আমিও ফেস্ করি।
দেখা যাচ্ছে কবিতায়ও আপনের দখল দারুণ! যা লিখছেন উত্তরোত্তর ভালো লাগছে তো বটেই, হিংসেও জন্মাচ্ছে একটু একটু।
কবিতা লিখলে পুরাটাই প্রথম পাতায় দেখা যায় । এই সমস্যার সমাধান নেই?
কবিতাটা চমৎকার এবং ইন্টারেস্টিং। স্বল্পায়তন কবিতা কিংবা ছোটগল্প বলে ব্লগে আর কিছু নাই বস, ব্লগারদের এইসব বনসাইদের ডাল একরম দয়ামায়া ছাড়াই ছাঁটতে হচ্ছে। আর কবিতা পুরোটাই দেখা যাবার ব্যাপারে একটা শিশুসুলভ সাজেশন, আমি দেখসি গদ্যকবিতা আমরা-বন্ধুতে পুরোটা দেখায় না। সো গদ্যকবিতায় সুইচ করলাম এখন থেকে।
সকল পাঠককূলেরে ধন্যবাদ।
যা লিখছেন উত্তরোত্তর ভালো লাগছে। আপনাকেও ধন্যবাদ
মন্তব্য করুন