ইউজার লগইন

আমি ঝড় আঁকতে পারি না তবুও ঝড় বয়ে যায়/ আমার উঠোনে আমার আঙ্গিনায়!

পোস্ট দেই না কয়েকদিন যাবত। লেখতে পারি অনেক কিছু নিয়েই কিন্তু লেখি না। ভালো লাগে না আর এই অযথা দিনলিপি লিখে বেড়াতে। আবার লিখতেও মন চায় খুব। এক নাগাড়ে বানান ভুল আর যতি চিন্হে গড়বড় লেখাগুলো লিখে ফেলার পর এক ধরনের মানসিক শান্তি খুজে পাওয়া যায়। কেউ কেউ পড়ে তা যখন ভালো মন্দ বলে তা শুনে অনুপ্রেরনা পাই লেখার। কিন্তু ইদানিং আর লেখতে ইচ্ছা করে না। আবার অমুক বই পড়ে তমুক সিনেমা শেষে কিংবা অযথাই গতানুগতিক আলস্যের একটা দিন কাটিয়ে মনে হয় লিখে ফালাই কিছু। কিন্তু লেখা আর হয়ে উঠে না। ব্লগে এখন অনেক নতুন নতুন ব্লগার তাদের নানান লেখা পড়তে ভালোই লাগে। তখনো মনে হয় লিখে ফালাই কিন্তু আর পারি না। লিখছি না এইটা তেমন কোনো সমস্যাও না। তবে তার সাথে সাথে পড়ছিও না। বাসায় এতো বই অপঠিত হয়ে এখনো পড়ে আছে ভাবলেই মেজাজ খারাপ লাগে। তবে পড়ে ফেলবো সামনেই হয়তো এই আশাতেই দিন কাটাই। বই পড়ার চেয়ে উত্তম কিছু নাই। লেখার ইচ্ছা ছিলো সিনেমা নিয়ে। তাও ইচ্ছা করতেছেনা এখন। অনেক সিনেমা দেখে ফেললাম এরই মাঝে। তবে আমার খুব ইচ্ছা হিন্দী ছবি নিয়ে লেখার। তাই অসাধারন মামাকে বলে মামার অফিসের ব্রডব্যান্ড থেকে হিন্দী ছবি নামাচ্ছি নতুন নতুন। হলিউড কিংবা ইউরোপিয়ান সিনেমা আসলে অনেক বিশাল জগত। সেই জগত আমার কাছে অচেনা লাগে অনেক বেশী। হিন্দী ছবি টিভিতে দেখতে দেখতে কেমন জানি গা সয়ে গেছে আর ফিল্মফেয়ার স্টারডাস্ট আনন্দলোক পড়তে পড়তে প্রচুর কিছু কিভাবে জানি জেনে গেছি। তবে এই জানার পিছনে পুলকের অবদান অনস্বীকার্য। পুলক দেখা যাইতো সাউথ ইন্ডিয়ান ফিল্ম নিয়ে অনেক জানে দেখে, পুরানো দিনের হিন্দী গান নিয়ে ব্যাপক জানে। আমিও তাল মিলাতে গিয়ে জানা পড়া শুরু করলাম অনেক। আর আমার এক বন্ধু ছিলো আজিজা। তখনো সে হুজুর হয়ে সারে নাই। তার সাথে অনেক আলাপ হতো এগুলা নিয়ে। ও টিএন্ডটি ফোন দিয়ে গ্যাজাইতো আর এইসব সিনেমার গল্প নায়ক নায়িকা নিয়ে অনেক প্যাচাল পারতাম। আজিজার গানের গলাও অসাধারন। সব ছেড়েছুড়ে ও এখন হুজুর। সেইদিন দেখা করতে এলো দেখি নেকাব হিজাব কিচ্ছু না পুরা হেফাজতী বোরকা। আমাকে সম্মান দেখায়া বোরখার হেলমেট তুললো খালি। বাংলাদেশের মানুষ বড় আজিব চিজ। এরা তিনদিন আগে থাকে হুজুর, তিনদিনপরে ক্লীন শেভ টেভ করে ঢাকা কলেজের সামনের টিশার্ট পড়ে সেই ভাব, দুইদিন পর আবার হুজুর। পুরাই কনফিউজড হয়ে যাই। যাই হোক সামনেই হিন্দী ছবি, টলিউডের বাংলা ছবি, ইংরেজী ছবি সব নিয়ে লিখবো। পুলক অবশ্য আমাকে বলছে যে শান্ত ভাই আপনি হিন্দী ছবি নিয়ে যা জানেন যা বলতে পারেন কমল নাহতা তরুন আদর্শরা আপনার কাছে ফেইল খাবে। আমি বললাম আস্তে তেল মারেন, তেলের অনেক দাম!

আজ আমার মনটা খুবই প্রশান্তিময় ছিলো। বর্ষামুখর একটা দারুন সকাল। আমি তো আর পত্রিকা টত্রিকা পড়ি না তাই মোহাসেন ওতো বেশী পেনিকড হই নাই। চিটাগাংয়ে যে কতো বছর ছিলাম তখন এই সময় গুলা কাটতো খুবই অস্থিরতায়। নেভী কলোনীতে আমাদের বাসা ছিলো একতলা। তাই সিগনাল দিলেই ভয় পাওয়া। আব্বু বাসায় থাকতো না। কারন সিগনাল পড়লে সবাইকে যার যার অফিসে রিপোর্ট করতে হয়। আম্মু তখন আমাকে আর ভাইয়াকে দিয়ে দামী জিনিস পত্র গুলো উঠাতো উপরে কারোর বাসায়। আর নরমাল জিনিস গুলা আমাদের সবার বাসাতেই আলমারীর মতো সেলফ ছিলো ফল সিলিংয়ের দিকে সেখানে সব ঊঠাতো। কি যে এক বিতিকিচ্ছিরি ঝামেলা! এতো উঠিয়ে টুঠিয়ে বাসার তালা মেরে আমরা তিন তলা একজনের বাসায় চলে যেতাম। এতো কিছু করার পর যখন ঝড় জলোচ্ছাস মায়ানমারের দিকে চলে যেতো তখন সিরিয়াসলি মেজাজ খারাপ হতো। আসলি না যখন এতো কেনো কষ্ট দিলি! আমার দেখা একমাত্র একটা ঝড় জলোচ্ছাসই কথা দিয়ে কথা রাখছে তা হলো ৯১ তে। তখন আমি ছোটো মানুষ। জুতা পড়ে ঘুমাই। সারাদিন টো টো করে ঘুরে বেড়াই। আমরা ছিলাম দু তালায়। তীব্র বাতাস শুরু হলো। এতো বাতাস যে আব্বু তালা খুজে পাচ্ছিলোনা আমার হাতে ছিলো গামছা তা দিয়ে দরজা মেরে। আমাদেরকে আরো বেশী নিরাপদ তিন তলার এক বাসায় নিয়ে যাওয়া হলো। সবাই দোয়া দরুদ পড়তেছে। আর রাতের বেলা যে শব্দ এতো শব্দ আমি জীবনে শুনি নাই। বিশাল বিশাল গাছ কাঁপছে। আর পানি আসছে সাগরের মতো ছুটে। সবাই কত সুরা, তসবীহ বলতেছে। আমি এক আল্লাহ আল্লাহ শব্দ উচ্চারন করা ছাড়া আর কিছুই পারছি না। আমার এখনো মনে আছে হারিকেন বারবার নিভে যাচ্ছে আর বারবার তা জ্বালাচ্ছে কী যে এক ভয়াবহ রাত। এরপর অনেক দিন বাসার সামনে পানি। আমার জন্য খুব আনন্দ। আমি সমানে বাসার যা বহনযোগ্য তা ঢেল দিয়ে ফেলে দেই। আর আম্মু সারাটা সময় হাতের দিকে নজর রাখে। আব্বুর মুখে তখন শুধু শুনতাম লাশের গল্প আর উদ্ধারের গল্প। এখন বুঝি দুর্যোগ মানেই তাই। কেউ সহজেই মরে যায় আর কেউ বেচে থাকে অসীম ক্ষমতায়। তখন চিটাগাংয়ে রাস্তায় রাস্তায় খাবারের গাড়ী আসতো। আমার খুব শখ হতো ট্রাকের খিচুরী খাওয়ার। কিন্তু আম্মুর কারনে খাওয়া হয় নি। আম্মু খিচুরী বানাতো বাসায় তাই খেতাম। তখন ছিলো আমার আম্মুর দিন। আমার আম্মু তখন এতো কথা জানতো সবাই অবাক হয়ে শুনতো। বাড়ীওয়ালার নামে কোনো কমপ্লেইন জমা পড়তো আম্মুর কাছে। আম্মু তখন ক্লাস থ্রিয়ের এক ছেলেকে পড়াতো। সেই খোকন নামের ছেলেটা বাসায় আসলে আমার খুব ভালো লাগতো। ছোটোকাল থেকেই আমি বড়দের সাথে খেলতে চাইতাম কিন্তু ভাইয়ারা তেমন পাত্তা দিতো না। খালি আমার হাসির হাসির জোকার মার্কা কথা গুলোই তাদের ভালো লাগতো। আজ সকালে ঘুম থেকে উঠে সেই ২২ বছর আগের গল্প গুলো সব চোখের সামনে ভাসছিলো। কত দারুন ছিলো। সবাই কেজিতে নার্সারিতে পড়তো আমি কিছুতেই না করে টো টো করে খালি ঘুরতাম। একবার এক রিক্সাওয়ালার সাথে আমি বাসা থেকে ভালোই দূরে চলে গিয়েছিলাম। ভাগ্যিস এক আন্টি দেখে বলছিলো শান্তরে কই নিয়া যান আমার কাছে দেন! মাঝে মধ্যে ভাবি রিক্সাওয়ালার ছেলে হয়ে জীবন পার করলে কেমন হতো? আমি তখন শান্ত শিষ্ট ছেলেও ছিলাম না। আমার মনে আছে আমার চেয়ে কম বয়সী এক মেয়েকে আমি বটি দেখিয়ে ভয় দেখিয়ে বাসায় এসে পালাইছিলাম, তালমিশ্রী মনে করে ফিটকিরিতে কামড় দিয়েছিলাম, একদিন পেট খারাপ আম্মুর কাছ থেকে দুইটাকা মেরে দিয়ে সিড়ির নিচে দাঁড়িয়ে পরোটা কিনে খাওয়ার সময় ধরা খেয়েছিলাম। আমাদের ছাদ থেকে সমুদ্র দেখা যেতো প্রত্যেকটা দিন সকালে আমি সেই সমুদ্রে চলে যেতে চাইতাম। সবার ধারনা ছিলো আমি হয়তো নেভী মেরিন টেরিনে ঢুকবো তা আর কই হলো? বরং বর হয়ে এই প্রফেশনটার উপরেই একরাশ বিরক্তি জন্ম নিলো।

আজ আমি হাটতে যাই নি। এই ঝড় বিষ্টির দিনে হাটার কোনো মানে নাই। তার ভেতর আমার কোনো ছাতা নেই। গতবছরে দেখা গেছে প্রায় বিষ্টিতেই আমি ভিজছি। ইচ্ছা অনিচ্ছায় এই বর্ষাবিলাস। এবার আর তা করতে ইচ্ছা করে না। এখনো ভাইবার ডেইট দেয় নাই। তার আগে রোগে শোকে ভুগতে চাচ্ছি না। এইসব নানান কিছু ভাবতে ভাবতে বিছানা ছাড়লাম এগারোটায়। অনেক দিন পর এগারোটা অবধি বিছানায় থাকা। পিসিতে বসার কোনো ইচ্ছা পেলাম না। উঠেই নান্নুকে ফোন দেয়া আর প্রশ্ন করা নান্নু নতুন বিয়ে করলা, বিষ্টি বর্ষার দিন এখন দোকান কেনো খুলছেন আজ? দোকান খোলা দেখে মন ভালো হয়ে গেলো। ময়লা পাঞ্জাবী আর আধোয়া জিন্স পড়েই কাকভেজা হয়ে নান্নুর দোকানে যাওয়া। তার আগে ডিম ভাজি মুগ ডাল আর রুটি দিয়ে দারুন নাস্তা। ধারনা ছিলো যে এই সাড়ে এগারোটাতেও নাস্তা পাওয়া যাবে না। শেষে কি আর পেট উপচিয়ে খেলাম। খেয়েদেয়ে গেলাম চায়ের দোকান কেউ নেই। নান্নুর সাথে সুখ দুখের আলাপ করা যদিও কাস্টোমারের খুব ভীড়। পাভেল আসলো ছাতা হাতে। পাভেলকে পাঠালাম তানবীরকে বাসা থেকে আনতে। পুলক আসলো। চারজন মিলেই দারুন আড্ডা হলো। সাইফকে খুব মিস করছি। সেই নাযিফা লন্ডনে চলে যাবে সেই কমোডরের ছেলের সাথে ব্রেকআপ। আমি সাইফকে অনেক কানপড়া দিলাম এখনি তুমার চান্স। সাইফ আমার কথাই শুনলো না। কি আর করা এখন বিদায় বেদনার প্যারা খাও! আড্ডা দিলাম ভালোই। মাছ মিস্টি এন্ড মোর সিনেমার এক ডায়লগ আছে বাঙ্গালী না পারে ভালো ব্যবসায় করতে না পারে ভালো চাকরী করতে পারে শুধু আড্ডা মেরে টাইম পাস করে সেই জিনিসকে মহামুল্যবান কিছু বানিয়ে ফেলতে! আসলেই কি পারলাম শুধু শুধু আড্ডাবাজি। রিক্সা পেলাম অনেক কষ্টে। রিক্সাওয়ালা জানালো সকালে বের হয়ে সাড়ে সাতশো টাকার মতো ভাড়া মারছে। অবাক হলাম। কারন ১ হাজার টাকা আমার ১০ দিনের হাত খরচ তা সে এক বেলাতেই কামালো। বাসায় এসে পিসিতে খুলেই টাসকী। রাসেল ভাই পোস্ট দিছে। এক নিঃশ্বাসে পড়ে ফেললাম। মুগ্ধ আর মুগ্ধ। এতো অসাধারন পোস্ট রাসেল ভাইয়ের মতো অনন্য মানুষের পক্ষেই লেখা সম্ভব। অনেকেই বলছিলেন যে মানসিক ভাবে খুব ভেঙ্গে পড়বে তারা। অন্যদের কথা জানি না। তবে আমি শিউর ছিলাম রাসেল ভাই ভাঙ্গবে না সহজে। উনার ঐ পরিচিত মুখের ভঙ্গী নিয়েই তিনি ফিরে আসবেন দারুন ভাবে। তবে আশা করি নাই এতো জলদি পোস্ট পাবো। পেয়ে খুব খুশি হইছি। খুশীর ঠেলায় ওযু করে যোহরের নামায পড়তে বসে গেছি। নফল পড়ে প্রানভরে দোয়া করছি আল্লাহ আমি রাসেল ভাইদের মতো আমি যাদের ভালো পাই তাদের দারুন রাখো। সব বিপদ কাটানোর শক্তি দাও। হয়তো আল্লাহ দোয়া কবুল করে না। না করলে কি আর করা নিরাশ হওয়া তো চলবে না!

টানা তিনটা সিনেমা দেখলাম। দুইটা হিন্দী একটা কলকাতার বাংলা, কালকে দেখলাম দুটো। তা নিয়ে সামনে লিখবো। তবে সন্ধ্যায় বেড়িয়ে বেশ চনমনে মুডে ছিলাম। মনে হচ্ছিলো খুব জলি মুডে আছি। কিন্তু আল্লাহ সইলো না। টেক্সট মেসেজ আসলো মুহিত মারা গেছে সিএমএইচে। মুহিত আমার স্কুল ক্লাসমেট। কখনোই বন্ধু ছিলো না। কারন ছেলেটা ছিলো কমান্ডারের ছেলে তারা আমাদের মতো সাধারনদের সাথে মিশতো কম। আমিও কখনো মিশতে যাই নি। আমার অনেক বন্ধুর ক্লোজ বন্ধু। খুব ভাবে থাকতো। খুলনা নেভী স্কুলেও ও আমার ক্লাস মেট চিটাগাংয়েও তাই। কলেজেও ওদের ছেলেমেয়ে মিলে এক দারুন গ্রুপ ছিলো সাইন্সে। আমি দেখলে হাই হ্যালো করতাম না মনে মনে গালি দিতাম। ঢাকাতেও তার ভাবেই থাকা। ইন্ডিপেন্ডন্টে থেকে পাশ করছে। ইংরেজীতে প্যাচাল পারে জানতাম। এক দেড় বছর আগে প্রথম জানতে পারছিলাম তার মৃগী রোগের খুব সিরিয়াস লেভেল চলতেছে। এক দেড় মাস আগে জানছিলাম তার অবস্থা খুব খারাপ। বাচবেনা বেশীদিন। অনেকেই দেখতে গেছে। আমিও প্ল্যান করছি কিন্তু যাই না। সুস্থ অবস্থাতেই যার সাথে আমার কোনোদিনই তেমন কথা হয় নাই। এই নিদারুন পরিস্থিতি যেয়ে নিজের জন্য খারাপ আর বারবার মনে হবে যে ওর প্যাথেটিক অবস্থা দেখে পুলকিত হতে আসছি। আজ চলেই গেলো। কাল মিরপুর ডিওএইচএস নেভাল হেড কোয়াটারে জানাযা দাফন। যাবো না হয়তো আমি। কারন কারো জানাযায় খুব কষ্ট লাগে। পাথর চাপা কান্না আসে বুকে। এতো পাথর চাপা কান্না বুকে রেখে জানাযা পড়ার শক্তি আমার নাই। বন্ধুর লাশ দেখতে হবে এরচেয়ে কষ্টের আর কিছু নাই। বাসায় এসে গোসল করলাম মন শান্ত করার জন্য। সিনেমা দেখলাম আস্ত একটা পোস্ট লিখলাম তাও আমার চোখে ভাসছে মুহিতের সেই পার্ট নিয়ে আমাদের সামনে আইসক্রিম খাওয়ার সিন আর লিটু আর ও কাধে ব্যাগ ঝুলাতে ঝুলাতে গল্প করছে! কী দুর্বিষহ যন্ত্রনা। আজ রাতে আমার আর ঘুম আসবে না!

পোস্টটি ১০ জন ব্লগার পছন্দ করেছেন

বিষণ্ণ বাউন্ডুলে's picture


যখন মন চাইবে লিখে ফেলবেন,
এত ভাবাভাবির কি আছে!

লেখা পড়তে পড়তে অনেক কথাই জমা হইতেছিল,
শেষটা পড়তে পড়তে সব শেষ।

আরাফাত শান্ত's picture


Sad

টুটুল's picture


সেটাই... এত্ত ভাইবা কি হইবো?

আরাফাত শান্ত's picture


ভেবেও কিছু নাই কিন্তু আবার না ভেবে করবোটা কি?

তানবীরা's picture


সেইদিন দেখা করতে এলো দেখি নেকাব হিজাব কিচ্ছু না পুরা হেফাজতী বোরকা। আমাকে সম্মান দেখায়া বোরখার হেলমেট তুললো খালি।

তখন আমি ছোটো মানুষ। জুতা পড়ে ঘুমাই।

কি কিউট

আরাফাত শান্ত's picture


এখন সেই কিউটের ধারে কাছেও নাই!

শওকত মাসুম's picture


মুভি নিয়া লেখেন। অপেক্ষায় থাকলাম

আরাফাত শান্ত's picture


লিখবো দেখবেন। আপনার মতো ডেপথ হবে না কিন্তু ব্রিফলী বলবও আর কি!
আপনার শরীর ভালো?

মন্তব্য করুন

(আপনার প্রদান কৃত তথ্য কখনোই প্রকাশ করা হবেনা অথবা অন্য কোন মাধ্যমে শেয়ার করা হবেনা।)
ইমোটিকন
:):D:bigsmile:;):p:O:|:(:~:((8):steve:J):glasses::party::love:
  • Web page addresses and e-mail addresses turn into links automatically.
  • Allowed HTML tags: <a> <em> <strong> <cite> <code> <ul> <ol> <li> <dl> <dt> <dd> <img> <b> <u> <i> <br /> <p> <blockquote>
  • Lines and paragraphs break automatically.
  • Textual smileys will be replaced with graphical ones.

পোস্ট সাজাতে বাড়তি সুবিধাদি - ফর্মেটিং অপশন।

CAPTCHA
This question is for testing whether you are a human visitor and to prevent automated spam submissions.

বন্ধুর কথা

আরাফাত শান্ত's picture

নিজের সম্পর্কে

দুই কলমের বিদ্যা লইয়া শরীরে আমার গরম নাই!