চট্টগ্রামের ব্লগারেরা সব কই??(একটা জাগরণ মূলক পুস্ট)
মনটা বড় খারাপ। সারা দিকে শুধু ঢাকা আর ঢাকা।আমার চট্টগ্রামের মানুষেরা কই যে গেল?গত বার আমরা বন্ধুর আড্ডা হল সানমারে।বন্ধু মুক্ত বারবার কইল,"তুই কিন্তু আসিস।বেটা তুই বিশাল লাকি।সহজে কেউ নুশেরাপুর দেখা পায়না আর তুই এবিতে মাস ঘুরতে না ঘুরতেই তারে দেখবি।...."কিন্তু আমি শালা তখন আমার ফাইনাল প্রজেক্ট নিয়ে এত আনলাকি ছিলাম যে মুক্ত যখন আড্ডা দিচ্ছিল তখন আমি এক হিটলারের সামনে বসে গালি খাচ্ছি
---
"এই ছেলে বল কি করে হল এটা ।না হলে ফার্স্ট ইয়ারে নামিয়ে দিব"
পরে দেখি জমজমাট আড্ডার ছবি ব্লগে , ফেসবুকে...।তাও শান্তি পাইছিলাম না পরে হবে। বের হয়ে হবে।????প্রজেক্ট শেষ হলে হবে।প্রজেক্ট শেষ হল।আমি আমার সারা জীবনে সবচেয়ে সুন্দর(??) প্রশংসা পেলাম সেই হিটলারের কাছ থেকে।আমাকে বোর্ড ভাইভা আর প্রেজেন্টেশনে রীতিমত আগলে রাখল আমার এই রহস্যময় স্যার।আমার প্রজেক্ট সম্পর্কে তার কথা
"তুমি ৮০% সফল।শুধু থিসিসের জোড়ে ছাড় পেলে। না হলে আমি তোমার পিঠের চামড়া তুলে ফেলতাম।আমার সাথে জিদ দেখিয়ে এই টপিক নিয়েছ।So Responsibility went to you."
যাই হোক এসব ফালতু কথা আর না।
চট্টগ্রামের ইফতার আড্ডা চাই।
আমি এখন শিক্ষাজীবন শেষ করে একটা Transition Period এ আছি তাই বেশি লাফাতেও পারতেছিনা।না হলে নিজেই সব আয়োজন করে সবাইকে দাওয়াত দিতাম.
ব্লগে ফেসবুকে ঢাকার ব্লগারদের হালিম খাওয়ার দৃশ্য দেখে , আড্ডাবাজি দেখে ভাবি চট্টলার মানুষেরা কই।শুধু কি দেখেই যাব নাকি? আমি ব্লগে নতুন।তাই বেশি কিছু বলতেও পারিনা।এখন যত দ্রুত পারা যায় ইফতার আড্ডার ব্যবস্থা করা হোক।কারন আর বেশি বাকি নাই।তাড়াতাড়ি ফেসবুকে, ব্লগে ছবি আর কথা আপলোডাইবার চাই।
চট্টলার সম্মান এখন নুশেরাপুদের হাতে-আমরাও যে খানাপিনা বা আড্ডাবাজিতে কম না তা দেখাতেই হবে।আমার জন্য ও জিনিসটা দরকার খুব।কারণ এখনের সাময়িক অন্ধকারের মাঝে বন্ধুদের আমার বড় প্রয়োজন(চেনা বা অচেনা)।
বয়স হইছে চোখে ঠিকমতো দেখি না, শিরোনামটা কোনওমতে পড়তে পারলাম। ও ভাই নীড়দা, কবে কখন কোথায় কেম্নে কী হবে জানায়েন কষ্ট করে
হ নীর দা সব জানান তাড়াতাড়ি..।আমি বইয়া আছি জাননের লাইগা
চোখে প্লাস না মাইনাস ?
দেখি চট্টলাবাসী কি পারে
হুহ!!!!!
অপেক্ষায় থাকেন..।চট্টলাবাসী উইল সারপ্রাইজ ইউ
ঢাকায় চলে আসেন।আবার ইফতার পার্টি হবে। শুধু হালিমের বাটিটাই দেখলেন? ৪ রকমের মিষ্টি ছিলো।টুটুল ৩ রকেমের মিষ্টি নিয়া গেলো, জেবীন পায়েস রান্না করে পাঠালো, তাতাপু হালিম নিলো আর ইফতারের বাকী আইটেম তো আছেই।খেয়ে শেষ করতে পারলাম না আমরা এত খাবার। আহা মজাদার ইফতার আইটেম।
ভালু ভালু..।রোজার মাসে রোজারত অবস্থায় এইসব কথা বলে লোভ দেখানো হচ্ছে না??
ইজ্জত কি সওয়াল
না এসব অপমান তো আর সহ্য করা যায়না।কই নুশরাপু, নীড় দা বাঁচান।
চার রকমের মিষ্টি, পায়েস...আ মরি, মরি...আপু জয়ি, আমিও কিন্তু ঢাকায় থাকি আর আমি মিষ্টি, পায়েস আয়েশ করে খেতে পছন্দ করি, নেক্সট টাইম চোখ-কান খোলা রাখবো, ইনশাল্লাহ।
পোলাপান খালি আড্ডা দিতে চায়।
আড্ডা ভাল জিনিস, কিন্তু ইফতারাড্ডা ভালু না দুটো কারণে।
এক- ইফতারের আগে খালি পেটে আড্ডা জমে না। কাষ্ঠ হাসির আড্ডার মতো তিতা জিনিস আর নাই।
দুই- আবার ইফতারের পরে ভরপুর খাবার পরে আড্ডার চেয়ে বিছানার দিকে মন পড়ে থাকে।
ফলে আড্ডা জমে না, শুরু না হতেই শেষ হয়। ঢাকার আড্ডায় বন্ধুদের কষ্টকর আড্ডা দেখে মায়া লেগেছে
আমরা বরং ঈদের পরে ফয়েজ লেকে একটা ভরপুর আড্ডার আয়োজন করতে পারি কোন এক শুক্রবারে। ঈদ পুনর্মিলনী ইন দ্য সী ওয়ার্ল্ড!!!!
নূশেরাপু কি বলেন?
নীড় দা ভাল প্রস্তাব।তবে ইফতার আড্ডাও লাগবে।

কারণ:
১। আগে তিতা পরে মিঠা।তিতা মুখে না হয় একটু কাষ্ঠ হাসি হাসলাম।কিন্তু ইফতারির পর তো সবাই একেবারে তাজা হয়ে পুষিয়ে দিবে।
২।ঈদ পুনর্মিলনী হলে যে ব্যাপারটা হবে তা হল আমরা এগিয়ে যাব।১-১ গোলে ড্র হওয়ার চেয়ে ২-১ গোলে জিতা ভালো।
না এসব স্ট্রেটেজি নিয়ে এখানে আলাপ করা যাইবেনা।ঢাকাইয়ারা শুনে ফেলবে
ঢকাইয়াগো জন্য আড্ডা হইলো ডাইল ভাত। মেসবাহ ভাই আছে.... ল্যাবএইড, ৫ নং ফুচকার দোকান, ম্যাংগো রেস্টুরেন্ট। তুমুল , জম্পেস আড্ডা জমে প্রায় বিকালেই। অতএব গোলে এগিয়ে যেতে পারবেন না।
হ ঠিকই। গোল বেশি, গোলদাতাও বেশি। তয় সেগুলান আর্জেন্টিনার মতোন চাইরজনে অফসাইডে থাইকা করা গোল এই আর্কি
কঠিন কথা মাথার উপড় দিয়া যায়।
তোমার পোস্ট কই গেলো? কমেন্ট লিখে দেখি নাই
কিছু ছবি যোগ করে দেয়ার জন্য নিজের কাছে নিলাম।
মাথার উপরে দিয়া না জয়িতাপু গুললি মাথার ভিতরে দিয়ে ৪৫ ডিগ্রি পজিটিভ স্লোপে বাইর হোইছে।একটু এদিক সেদিক হইলে আর কমেন্ট করা লাগতোনা >) >) >)
নিজেরে চিড়িয়াখানার সদ্যপ্রয়াত পবনতারার মতো মনে হইতেছে
======================================
১। জয়িতা গত মাসখানেক ধইরা একের পর এক ধরার উপ্রে আছে। এবির পুস্টে পুস্টে কমেন্টে কমেন্টে তার নমুনা। তার জন্য আরেকবার আগাম আপসুস।
২। চট্টলার ঈদুল আড্ডায় ভাস্করদা ঢাকা থিকা পর্যবেক্ষক হিসাবে আসবেন। নোয়াখালী থিকা মুকুল। আড্ডার তালগাছ বিষয়ে উনাদের কথাই শেষকথা কিনা, সেইটা বিবেচনাধীন।
৩। নীড়দার কথার পরে দ্বিমতের বেদ্দপি পুলাপান য্যান না করে।
পোলাপাইনের মুখে নুশেরাপুর রূপের বয়ান শুইনা আমি তো পাঙখা। খালি ঘুর্তেই আছি ঘুর্তেই আছি। স হজেতো দেখা পাওয়ার উপায় নাই। তাই একটা ফটুক চাইছিলাম। ফটুক দেইখা পরানডা জুড়াইতাম।
পেচ্ছাপেচ্ছির ফাঁদ পাতা ভুবনে
কে কখন পড়ে ধরা কে জানে
==============================
নীরবতাই উৎকৃষ্ট পন্থা
বস মাসুম ভাইরে কন।উনাদের প্রথম আলো তে ছাপায়ছিলো নুশেরাপুর ছবি।
নুশেরাপুর পাঙখা যে কেও হবে।
আমি খালি একটা জিনিস বুঝি না উনারে ক্যান খালি এক হুজুর হাদীস সহপত্র দিয়ে ছিলো
রাসেল, কথায় আছেনা অতি সুন্দরী না পায় বর। নুশেরার রূপ দেখে সেই আগুনে পুড়ে মরার পতঙ্গ হইতে ছেলেপিলে ভয় পায়া আগায় নাই। আর হুজুর মনে হয় সুরা ইয়াসিন পইরা তার বাদে চিঠি লিখছিলো।
ঐ ছবিতো উনার বইয়ের ভিতরেই আছে। আমি আরেকটু ইয়েকালের চাইতেছিলাম।
ইয়ে কালের ছবি আপনার এই বুইড়া কালে কি করবেন???
উত্তম জাঁঝা।
একটা LIKE বাটনের অভাব অনুভব করতেছি!!!
থাক না রায়হান ভাই...হায় স্মৃতি তুমি বেদানার
আহা, পাঙ্খার বাতাস নাকি এইখানে দেওয়া হইতাছে? আমারটা কৈ?
পাঙ্খার বাতাসের দরকারটা কী? পিকনিকের ফটুকেই দেখলাম, আপনার পঞ্চমুখী বাতাস। সবদিক থিকা প্রবাহ আসতেছে আর বস সেন্টারে অটল
ভূগোলে পড়ছিলাম শতেকরকম বাতাস আছে দু্ইন্যায়। আয়ন-প্রত্যায়ন-উত্তরা-দখিনা-পূবালী-পশ্চিমা-মরু-মৌসুমী হেনতেন কতো কী। কালেভদ্রে দু্ইএকখান প্রবাহ দিক বদলায় ফেললেও ক্ষতি নাই। চারপাশ থিকা নয়া বায়ুপ্রবাহ ভ্যাকুয়াম ফিলআপ কইরা দিবো।
নুশেরাপু, এইখানে ১ নং এ জয়িতা আসলো কই থেইকা বুঝলাম না।দুনিয়াতে সৎ, সরল মানুষেরা ধরা খায় --- এ আর নতুন কি? আমার কোন আফসুস নাই এই ব্যাপারে।
যাইতে মঞ্চায়, কেউতো কৈলো না...

"পবনতারা" কি বস্তু??
হাই! কাউন্ট মি ইন!
আপনি যেন কে, চেনা চেনা লাগে!
কতোদিন পর আসলা! আসলেই আসবা নাকি চিটাগাং?
আপা আমার ঈদের পর চিটাগাঙে থাকা হবে। আমি এখনও পুরোপুরি নিশ্চিত না আড্ডায় আসতে পারবো কিনা তবে চেষ্টা করবো অবশ্যই।
ঈদ পরবর্তী আড্ডায় শরীক হইবার বাসনা পোষণ করিলাম।
আমার বাচ্চা মেয়েটার অসুখ, তাই দিল-এ শান্তি নাই। আপনাদের দোয়ায় আমার মেয়েটা ঈদের আগেই সুস্থ্য হয়ে উঠলে হাসি মুখে ঈদ পরবর্তী চট্টলা আড্ডায় সামিল হব ইনশাআল্লাহ।
ঢাকার হয়ে যাওয়া ইফতার আড্ডার নাটের গুরু হইলো চট্টগ্রামের মুক্ত বয়ান। সে ঢোলে বারিটা না দিলে ঢাকার দুষ্ট ছেলেরা এভাবে ইফতারাড্ডায় মাততো না। তার এই অপকর্মের জন্য চট্টলার আড্ডায় তারে ফুসলাইয়া আইনা ইশপিশাল ট্রিটমেন্ট দেয়া যাইতে পারে।
ও একখান ব্লগীয় রাজাকার হয়ে উঠছে..।গাছেরটা পাড়বো তলারটা কুড়াইব।ঢাকায় ইফতারি করল..চিটাগাংএর টা আমি আপনে মিসাইবার পারি কিন্তু ওর মিস হইবোনা।আমার এই বন্ধুটা যেন সারাজীবন এমনই থাকে..।ভাতিজির জন্য দোয়া রইল।ইনশাল্লাহ দেখা হবে।
এইখানে একটা লজ্জা পাবার ইমো হইবেক।
হ... ঠিক কইছেন। এককাজ করেন, আমারে এই উপলক্ষ্যে সবাই মিল্লা একটা সংবর্ধনা দিয়ালান!!!

পুঁচকার জন্যে একরাশ শুভাশিষ।
মুক্তদার মতিগতি ভালা ঠেকতেসেনা, উনি গাছের খায়া তলারটাও কুড়ান ক্যান
ভাবতাছি, এইবার পাশের গাছের দিকেও হাত বাড়ামু কিনা!!
আল্লাহ কি এদের দিলে মায়া দয়া দেয় নাই।
একদল আড্ডারে ডাইল(ফেন্সী কিনা আল্লাহই জানে)-ভাত বানাইছে আরেকদল শুটকী ভর্তা-ভাত বানানর তালে আছে।
আর আমরা যারা এই ভীনদেশে অজঁপাড়া গাঁ য়ে পড়ে আছি তাদের কথা কেও চিন্তা করে না।
আবার ও আড্ডা !
আড্ডা হইলে একটা মিসকল দিয়েন
শুভ কামনা
আড্ডা !!!!! কুথায় হপে ? টিলার উর্পেনি ??

ইয়াপ ..টিলাটুলা ছাড়া কি নাডামি জমেনি কন??

চট্টগ্রামের আছিলামতো বদ্দা !
কেনে বঅদ্দা অঁনে নু আইবায়
এইতো বদ্দা আঁই চিটাগাং অর তোন ব্লগাই...এবিত আইজু খমেন্টাই।
আড্ডা খত্তে? খন্ডে? কেনে হইবো জানাইয়ুন।
গম থাকন
দেখি চট্টলাবাসী কি পারে
হুহ!!!!!
এখন পর্যন্ত কিছু ই করতে পারেনাই আর পারলেও আমি জানিনা
মন্তব্য করুন