রক্তাক্ত কারাগার, ৩ নভেম্বর'৭৫
সবার চোখ ফাঁকি দিয়ে সংঘটিত হয়ে গেলো ২/৩ নভেম্বর রাতে রক্তাক্ত এক কুখ্যাত জেলহত্যাকান্ড। মুজিব খুনি মেজর ফারুকের বিশ্বস্ত রিসালাদার মোসলেমউদ্দিনের নেতৃত্বে একটি দলকে তারা(ফারুক,রশিদ,মোশতাক) পাঠান ঢাকার কেন্দ্রীয় কারাগারে। দলবল নিয়ে গভীর রাতে জেলে পৌছে আওয়ামীলীগ নেতাদের হত্যা করতে চাইলে জেলের আইজি, ডিআইজি এবং জেলার হতবম্ব হয়ে পড়েন। জেলে এই সময় ফোন আসে বঙ্গভবন থেকে। আরেক খুনি মেজর রশিদ এর আগেই আইজি প্রিজন নুরুজ্জামানকে জানিয়েছিলেন মোসলেমউদ্দিনের জেলে আসবার কথা।
ফোন করে মেজর রশিদ জিজ্ঞাসা করেনঃ- মোসলেমউদ্দিন কি পৌঁছেছে?
নুরুজ্জামান বলেন, জী পৌঁছেছেন কিন্তু আমি তো কিছুই বুঝতে পারছি না।
রশিদঃ আপনি প্রেসিডেন্টের(মোশতাক) সাথে কথা বলেন ।
মোশতাক ফোন ধরলে নুরুজ্জামান বলেন স্যার মোসলেমউদ্দিন সাহেব তো বন্দিদের গুলি করার কথা বলছেন।
মোশতাকঃ সে যা বলছে তাই হবে। ....এই বলে মোশতাক ফোন রেখে দেন।
এই কথা শুনে আইজি প্রিজন নুরুজ্জামান সহ জেলার, ডিআইজি সবাই নিস্তব্ধ হয়ে পড়েন, উদভ্রান্তের মতো মোসলেমউদ্দিন তার দলবল নিয়ে ঢুকে পড়েন জেলে। জেলের পাগলা ঘন্টা বেজে ওঠে। ১নং সেলে থাকা তাজউদ্দীন এবং সৈয়দ নজরুল, পাশের সেলে থাকা মনসুর আলী এবং কামরুজ্জামান, পাগলা ঘণ্টার শব্দে ঘুম থেকে জেগে উঠে। তারা বন্দুকের মুখে উপস্থিত কর্মকর্তাদের বন্দিদের কাছে নিয়ে যেতে বলেন। হতবম্ব আইজি,ডিআইজি জেলার বন্দুকের মুখে প্রানের ভয়ে তাদের নিয়ে যান বন্দিদের সেলের দিকে।
চারজনকেই আনা হয় ১নং সেলে। সারিবদ্ধ ভাবে দাঁড় করানো হয় তাদের। খুব কাছ থেকে অতি অল্প সময়ে স্বয়ংক্রিয় অস্র দিয়ে গুলি চালান মোসলেমউদ্দিন। সৈয়দ নজরুল, মুনসুর আলী, কামরুজ্জামান তৎক্ষণাৎ মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন, তাজউদ্দীন তখনও বেঁচে চিলেন, ওনার পায়ে ও হাঁটুতে গুলি লাগে, প্রচণ্ড রক্তক্ষরণে ধীরে ধীরে তিনি মারা যান, মরার সময় তিনি পানি....পানি....পানি.....!! বলে কাৎরাচ্ছিলেন, কিন্তু ভীত বিহ্বল পরিবেশে কেও এক ফোঁটা পানি এগিয়ে দিতে সাহস পায়নি। ঘাতক দলের আরেকজন এসে বেয়োনেট চার্জ করে মৃত্যু নিশ্চিত করেন। রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায়, কারাগারের ভিতরে নিরস্র বন্দিদের হত্যা করার এক বিরল নজির স্থাপন করেন ঘাতকরা । কারাগারের রক্তাক্ত মেঝেতে ঢলে পরলো চারটি তাজা প্রান। খসে পড়ে কয়েকটি নক্ষত্র।
ঘটনাটি এতোই বর্বরোচিত ছিল যে কেও মুখ খুলে কিছু বলতে সাহস পায়নি। মোসলেমউদ্দিনের খুন করার কোন প্রয়োজন নেই, প্রয়োজন ছিল মোশতাকের। কোন কারনে যদি তার বিরুদ্ধে পাল্টা অভ্যুথান ঘটার সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়, তাহলে সতর্কতামুলক ব্যবস্থা হিসেবে তার প্রতিপক্ষ গুরুত্বপুর্ন ব্যক্তিদের প্রথম আভাসেই নির্মুল করে খুনি মোশতাক।
উল্লেখ্য...বাংলাদেশের প্রথম সরকার
রাষ্ট্রপতিঃ শেখ মুজিবুর রহমান
অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি ও উপ-রাষ্ট্রপতিঃ সৈয়দ নজরুল ইসলাম
প্রধানমন্ত্রীঃ তাজউদ্দীন আহমদ
অর্থ মন্ত্রীঃ এম.মনসুর আলী
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীঃ এ.আইচ.এম কামরুজ্জামান
পররাষ্ট্র মন্ত্রীঃ খন্দকার মোশতাক(খুনি)
এই গুরুত্ব পুর্ন ৬ জন ব্যক্তিই আওয়ামীলীগের লোক, কিন্তু এই ৬ জনের মধ্যে ১ জন মানুষ নামে দানব যে লুকিয়ে ছিল তা হয় তো কেও জানতো না। ৬ জনের মধ্যে ৫ জনেরই হত্যার সাথে যুক্ত মাস্টার মোশতাক। এখানে থেকে একটা বিষয় স্পষ্ট যে ক্ষমতার লোভ এতোই প্রকট যে তার জন্য যাকে ইচ্ছে তাকেই খুন করার প্রয়োজন পড়ে। আর এটাই মনে হয় খমতাকেন্দ্রিক বর্জোয়া ধনতান্ত্রিক ব্যবস্থার প্রধান বৈশিষ্ট, যার ফলাফল বাংলাদেশের মানুষ এখনো দেখে যাচ্ছে, ক্ষমতার জন্য মানুষের জীবন বলি দিতে হচ্ছে। এই ব্যবস্থা যতদিন থাকবে তত দিন মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী এমন কি রাষ্ট্রপতিও সামান্য কয়েকজন সেনাঅফিসারের হাতে খুন হবে। তাই এই ব্যবস্থা অভিলম্বে সমাজ থেকে উচ্ছেদ হোক আজকের দিনে এটাই প্রত্যাশা।
গুরুত্বপূর্ণ পোষ্ট!
ধন্যবাদ,
জাতী তার সূর্যসন্তানদের হারাইছে
হ্যাঁ,
ফাঁসি কার্যকর হওয়ার ৩ দিন আগে জেল থেকে কর্নেল তাহেরের শেষ চিঠি
ফাঁসীর রায় কার্যকর হওয়ার তিন দিন আগে ১৮ জুলাই ১৯৭৬ ইং তারিখে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে নিজ পরিবারের উদ্দেশ্যে লেখা শহীদ কর্নেল আবু তাহের বীর উত্তম এর শেষ চিঠি। চিঠিটা তাঁর পরিবার সংরক্ষণ করেছেন। চিঠিটা পড়ুন, জানুন এই দৃঢ়চেতা বীর যোদ্ধাকে। চিঠিটা হুবহু নীচে দেয়া হলো :
শ্রদ্ধেয় আব্বা, আম্মা, প্রিয় লুৎফা, ভাইজান ও আমার ভাইবোনেরা-
গতকাল বিকালে ট্রাইব্যুনালের রায় দেয়া হল। আমার মৃত্যুদণ্ড ঘোষণা করা হয়েছে । ভাইজান ও মেজর জলিলের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড, সমস্ত সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত । আনোয়ার, ইনু, রব ও মেজর জিয়াউদ্দিনের দশ বৎসর সশ্রম কারাদণ্ড ও দশ হাজার টাকা জরিমানা । সালেহা, রবিউলের ৫ বৎসর সশ্রম কারাদণ্ড ও ৫ হাজার টাকা জরিমানা । অন্যান্যদের বিভিন্ন মেয়াদী কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে । ডঃ আখলাক, সাংবাদিক মাহমুদ ও মান্নাসহ তেরো জনকে এ মামলা থেকে খালাস দেয়া হয়েছে । সর্বশেষে ট্রাইব্যুনাল আমার মৃত্যুদণ্ড ঘোষণা করে বেত্রাহত কুকুরের মত তাড়াহুড়া করে বিচার কক্ষ পরিত্যাগ করলো ।
হঠাৎ সাংবাদিক মাহমুদ কান্নায় ভেঙ্গে পড়লো । আমি তাঁকে সান্ত্বনা দিতে চাইলে তিনি বললেন- ‘আমার কান্না এ জন্য যে একজন বাঙালি কর্নেল তাহেরের মৃত্যুদণ্ড ঘোষণা করতে পারলো!’ বোন সালেহা হঠাৎ টয়লেট রুমে গিয়ে কাঁদতে শুরু করলো । সালেহাকে ডেকে এনে যখন বললাম- ‘তোমার কাছ থেকে দুর্বলতা কখনোই আশা করি নি ।’ সালেহা বললো- ‘আমি কাঁদি নাই; আমি হাসছি ।’ হাসি কান্নায় এই বোনটি আমার অপূর্ব । জেলখানায় এই বিচারকক্ষে এসে প্রথম তার সঙ্গে আমার দেখা । এই বোনটিকে আমার ভীষণ ভাল লাগে ।
সমস্ত সাথীদের শুধু একটাই বক্তব্য কেন আমাদেরকেও মৃত্যুদণ্ড দেয়া হলো না । মেজর জিয়াউদ্দিন বসে আমার উদ্দেশ্যে একটি কবিতা লিখলো । জেলখানার এই ক্ষুদ্র কক্ষে হঠাৎ আওয়াজ উঠল, ‘তাহের ভাই লাল সালাম ।’ সমস্ত জেলখানা প্রকম্পিত হয়ে উঠল । জেলখানার উঁচু দেওয়াল এই ধ্বনিকে কি আটকে রাখতে পারবে ? এর প্রতিধ্বনি কী পৌঁছবে ন আমার দেশের মানুষের মনের কোঠায় ।
রায় শুনে আমাদের আইনজীবীরা হতবাক হয়ে গেলেন । তারা এসে আমাকে বললেন যদিও এই ট্রাইব্যুনালের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে না তবুও তারা সুপ্রিম কোর্টে রিট করবেন । কারণ বেআইনিভাবে এই আদালত তার কাজ চালিয়েছে ও রায় দিয়েছে । সঙ্গে সঙ্গে প্রেসিডেন্টের কাছে আবেদন করবেন বলে বললেন । আমি তাদেরকে স্পষ্ট ভাবে জানিয়ে দিলাম প্রেসিডেন্টের কাছে আবেদন করা চলবে না । এই প্রেসিডেন্টকে আমি প্রেসিডেন্টের আসনে বসিয়েছি, এই বিশ্বাসঘাতকের কাছে আমি প্রাণ ভিক্ষা চাইতে পারিনা ।
সবাই আমার কাছ থেকে কয়েকটি কথা শুনতে চাইলো । এর মধ্যে জেল কর্তৃপক্ষ আমাদেরকে সরিয়ে নেয়ার জন্য উদগ্রীব হয়ে উঠলো । বললাম, আমি যখন একা থাকি তখন ভয়, লোভ-লালসা দূরে চলে যায় । আমি সাহসী হই, বিপ্লবের সাথী রূপে নিজেকে দেখতে পাই । সমস্ত বাধা বিপত্তিকে অতিক্রম করার এক অপরাজেয় শক্তি আমার মধ্যে কাজ করে । তাই আমাদের একাকীত্বকে বিসর্জন দিয়ে আমরা সবার মাঝে প্রকাশিত হতে চাই । সে জন্যই আমাদের সংগ্রাম ।
সবাই একে একে বিদায় নিয়ে যাচ্ছে । অশ্রুসজল চোখ । বেশ কিছু দিন সবাই একত্রে কাটিয়েছে । আবার কবে দেখা হবে । সালেহা আমার সঙ্গে যাবে । ভাইজান ও আনোয়ারকে চিত্তচাঞ্চল্য স্পর্শ করতে পারেনি । কিন্তু তাদেরকে তো আমি জানি । আমাকে সাহস যোগাবার জন্য তাদের অভিনয়; বেলালের চোখ ছলছল করছে । কান্নায় ভেঙ্গে পড়তে চায় । জলিল, রব, জিয়া, আমাকে দৃঢ় আলিঙ্গনে আবদ্ধ করলো । এই আলিঙ্গনে আমরা গোটা জাতির সঙ্গে আবদ্ধ । কেউ তা ভাঙ্গতে পারবে না ।
সবাই চলে গেলো । আমি আর সালেহা বের হয়ে এলাম । সালেহা চলে যাচ্ছে সেলের দিকে । বিভিন্ন সেলে আবদ্ধ কয়েদি অ রাজবন্দীরা অধীর আগ্রহে তাকিয়ে আছে বন্ধ সেলের দরজা জানালা দিয়ে । মতিন সাহেব, টিপু বিশ্বাস ও অন্যান্যরা দেখালো আমাকে বিজয় চিহ্ন । এই বিচার বিপ্লবীদেরকে তাদের অগোচরে ঐক্যবদ্ধ করলো ।
ফাঁসীর আসামীদের নির্ধারিত জায়গা ৮ নম্বর সেলে আমাকে নিয়ে আসা হলো । পাশের তিনটি সেলে আরো তিন জন ফাঁসীর আসামী। ছোট্ট সেলটি ভালোই, বেশ পরিষ্কার । মৃত্যুর মুখোমুখি দাঁড়িয়ে যখন জীবনের দিকে তাকাই তাতে লজ্জার কিছুই নেই । আমার জীবনের নানা ঘটনা আমাকে আমার জাতির ও জনগণের সাথে দৃঢ় বন্ধনে আবদ্ধ করেছে । এর চাইতে বড় সুখ, বড় আনন্দ আর কী হতে পারে?
নীতু, যীশু ও মিশুর কথা- সবার কথা মনে পড়ে । তাদের জন্য অর্থ-সম্পদ কিছুই আমি রেখে যাইনি । কিন্তু আমার গোটা জাতি রয়েছে তাদের জন্য আমরা দেখেছি শত সহস্র উলঙ্গ মায়া-মমতা-ভালোবাসা বঞ্চিত শিশু । তাদের জন্য একটি নিরাপদ আশ্রয় আমরা গড়তে চেয়েছি ।
বাঙালী জাতির উদ্ভাসিত নুন সূর্য ওঠার আর কত দেরী! না, আর দেরী নেই, সূর্য উঠল বলে । এদেশ সৃষ্টির জন্য আমি রক্ত দিয়েছি । আর সেই সূর্যের জন্য আমি প্রাণ দেব যা আমার জনগণকে আলোকিত করবে, উজ্জীবিত করবে। এর চাইতে বড় পুরস্কার আমার জন্য আর কী হতে পারে । আমাকে কেউ হত্যা করতে পারে না । আমি আমার সমগ্র জাতির মধ্যে প্রকাশিত । আমাকে হত্যা করতে হলে সমগ্র জাতিকে হত্যা করতে হবে । কোন শক্তি তা করতে পারে? কেউ পারবে না ।
আজকের পত্রিকা এলো । আমার মৃত্যুদণ্ড অ অন্যান্যদের মেয়াদী কারাদণ্ডের খবর ছাপা হয়েছে প্রথম পাতায় । মামলায় যা বিবরণ প্রকাশ করা হয়েছে তা সম্পূর্ণভাবে মিথ্যা । রাজসাক্ষীদের জবানবন্দিতে প্রকাশ পেয়েছে আমার নেতৃত্বেই ৭ নভেম্বর সিপাহি বিপ্লব ঘটে । আমার নির্দেশেই জিয়াউর রহমানকে মুক্ত করা হয়, আমার প্রস্তাবেই বর্তমান সরকার গঠিত হয় । সমগ্র মামলায় কাদেরিয়া বাহিনীর কোন উল্লেখই ছিল না । এডভোকেট আতাউর রহমান খান, জুলমত আলী ও অন্যান্য যাঁরা উপস্থিত ছিলেন তাঁরা যেন এই মিথ্যা প্রচারের প্রতিবাদ করেন ও সমগ্র মামলাটির সত্য বিবরণ প্রকাশের ব্যবস্থা করেন । আমি মৃত্যুকে ভয় পাই না । কিন্তু বিশ্বাসঘাতক চক্রান্তকারী জিয়া ও তার সাঙ্গপাঙ্গরা আমাকে জনগণের সামনে হেয় করার জন্য মিথ্যার আশ্রয় নিয়েছে । দায়িত্ব পালনে তাঁরা ব্যর্থ হলে ইতিহাস তাদেরকেও ক্ষমা করবে না ।
তোমরা আমার অনেক শ্রদ্ধা, ভালবাসা, আদর নিও । বিচার ঘরে বসে জিয়া অনেক অনেক কবিতা লিখেছে, তারই একটির অংশ-
‘জন্মেছি, সারা দেশটা কাঁপিয়ে তুলতে
কাঁপিয়ে দিলাম ।
জন্মেছি, তোদের শোষণের হাত দুটো ভাঙ্গব বলে
ভেঙ্গে দিলাম ।
জন্মেছি, মৃত্যুকে পরাজিত করব বলে
করেই গেলাম ।
জন্ম আর মৃত্যু দুটি বিশাল পাথর
রেখে গেলাম ।
পাথরের নিচে শোষক আর শাসকের কবর দিলাম ।
পৃথিবী-অবশেষে এবারের মত বিদায় নিলাম। ‘
তোমাদের তাহের
ঢাকা সেন্ট্রাল জেল
১৮ জুলাই ১৯৭৬।
ধন্যবাদ,
এ শুধু পোস্ট নয় এ ইতিহাস,
এ শুধু পোস্ট নয় এ ইতিহাস
সময় থাকলে আরও বিস্তারিত লিখতে পারতাম,
ধন্যবাদ,
ভাষা ভাষা জানা ইতিহাস আবার ভালভাবে জানলাম।
আমারটাও ভাসা ভাসা, তবে অল্প জানার জন্য যথেষ্ট,
ধন্যবাদ,
ডিটেলস লেখার অনুরোধ রইল।
চেষ্টা করবো,
ধন্যবাদ,
উক্ত নীতিমালা ভঙ্গের কারনে আপনার লেখাটি ব্লগের প্রথম পাতা থেকে সরিয়ে নেয়া হইলো! নীতিমালা মেনে ব্লগে লেখালেখি করার অনুরোধ রইলো!
মন্তব্য করুন