শুধই ফলফলাদি
মৌসুমি ফল অনেক উপকারী, এর উপকারিতা অনেক, স্বাদও। মৌসুমী ফলের উপকারীতা জানার শখ থাকলে পড়ে নিন এই লেখাটা । সাধারনত মৌসুমি ফল বলতে আম, জাম, কাঠাঁলের কথাই প্রথমে এসে যায়। এতো মজার ফল কিন্তু তাদের স্বাদ সারা বছর পাওয়া সম্ভব না। যারা দেশের বাইরে থাকেন তাদের আত্নীয়দের প্রায়ই বলতে শোনা যায়, “আহারে, ছেলে/মেয়ে টা এগুলো খেতে খুবই পছন্দ করতো, এখন কই খেতে পায় এগুলো”।
অনেকেই মনে করেন আজকালকার ডিপ-ফ্রিজের যুগে এই কথাগুলো বলা অবান্তর। কিন্তু ডিপ-ফ্রিজে ঐসব ফল রেখে দিলে কেমন যেন স্বেদ্ধ-স্বেদ্ধ মতোন হয়ে যায়, খাওয়ার মজাই থাকে না। তাই দুধের স্বাদ ঘোলে মেটানোর জন্যে আম, জাম আর কাঠাঁল দিয়ে কিছু কান্ড করলেই পেতে পারেন বছর-কাবারী মৌসুমি ফলের স্বাদ।
আমের কুলফি
উপকরনঃ আম - মাঝারী ৪টা, কনডেন্সড মিল্ক - ১/২ টিন, ক্রিম - ১/২ কাপ।
আম বোটাঁর দিক কেটে পরে একটু পাশ থেকেও কেটে নিতে হবে ছবির মতোন।
ছোট্ট ছুরি দিয়ে আস্তে আস্তে করে আটি’টার চারপাশ ঘুরিয়ে আনতে হবে, যেন আমের চামড়া কেটে না যায়। পুরোটা ঘুরিয়ে আনার পর আমের নীচদিকে অল্প করে চাপ দিলেই আটি বের হয়ে আসবে। এবার চামচ দিয়ে বাকী আম চামড়া থেকে এমনভাবে ছাড়িয়ে আনতে হবে যেন আমটা একটা কাপের মতোন হয়। এভাবে সবগুলো আমের কাপ বানিয়ে এমন একটি বাটিতে নিতে হবে যেন কাপগুলো খাড়াভাবে থাকে। তারপর বাটিটা ডিপ-ফিজে রেখে দিতে হবে।
এবার কুরিয়ে নেয়া আমের সাথে ক্রিম, কনডেন্সড মিল্ক সিয়ে ব্লেন্ড করে ৩ঘন্টার জন্যে ডিপ-ফিজে রাখতে হবে। তারপর বের করে আবার ব্লেন্ড করতে হবে। এভাবে পরপর ৩বার ৩ঘন্টা করে ডিপ-ফ্রিজে রেখে ব্লেন্ড করতে হবে মিশ্রনটি। সবশেষে ব্লেন্ড করা মিশ্রন আগে থেকে বানানো আমের কাপে ঢেলে দিয়ে ২৪ঘন্টার জন্যে ডিপ-ফ্রিজে রাখতে হবে।
যখন বের করবেন দেখা যাবে সুন্দর আম! যেহেতু ক্রিম দেয়া আছে তাই, ছুরি দিয়ে সহজেই মাঝ বরাবর কেটে পরিবেশন করতে পারবেন এই মজার বছর-কাবারী আম, স্বাদ সেই মৌসুমি আমের মতোনই।
জাম ভর্তা
উপকরনঃ #জাম - ৪কাপ, #চিনি - ৩/৪কাপ, #লেবু - ১টা, #কাসুন্দি -৩টেবিল চামচ, #বিটলবন - সামান্য, #কাচাঁমরিচ, #ধনিয়াপাতা, #লেবুপাতা - নিজের মনমতো।
জাম নিয়ে ঢংঢাং নাই অত্তো, সোজা তারে ডিপ-ফিজে ঢুকান। স্বজন এলে ফ্রিজ থেকে জাম বের করে ধুয়ে ঝাঝরিতে পানি ঝরতে দিন। জামের সাথে সব উপকরন ভালো মতোন হাতে মাখিয়ে, (জাম ভাঙ্গা-ভাঙ্গা হয় যেন) ঠান্ডা ঠান্ডা পরিবেশন করুন। এই বছর-কাবারী জামের স্বাদ কিন্তু পুরোই মৌসুমি জামের মতোন। তবে যেহেতু ডিপ-ফিজের জাম তাই দ্রুত পরিবেশন না করা হলে পানি ছেড়ে দেবে।
কাঠাঁলের পিঠা
অনেকের কাঠাঁল-প্রীতি দেখার মতোন জিনিষ, কাঠাঁলের স্বাদ পাওয়া যেন “ঈদের আনন্দ মদীনার ঘরে ঘরে” টাইপ। তারা কাঠাঁলের বিচি ফেলে চালনিতে চেলে রস করে রেখে দিন ডিপ-ফিজে। তারপর যখনই মন চাইবে, বের করে তৈরী করে ফেলেন পিঠা। ঠিক যেমন করে তালের রস দিয়ে তেলেভাজা পিঠা বানায় তেমন করেই, শুধু তালের রসের বদলে ব্যাবহার করুন কাঠাঁলের রস। পিঠার স্বাদ অনেক মজার হয় বলাইবাহুল্য!
............................................................................................................................................. অনেকদিন খানাদানার পোষ্ট দেই না, আগে কতো উলটাপালটা তরিকায় http://www.somewhereinblog.net/blog/jabinblog/28752717 খাবার তৈরীর পোষ্ট দিতাম। দূর্মূখো বন্ধুদের দৌড়ানিতে সেইসবে ক্ষ্যান্ত দিছিলাম, কিন্তু ব্লগে খানার পোষ্ট নাই খালি ‘খানা খাইছে তারা’ সেই ছবি। তাই নিজেকে আর দাবায়ে রাখতে পারলাম না।
জ্ঞানীগুনী পড়ুয়া’রা পোষ্টটা পড়ে বুঝতেই পারছেন প্রবাসী স্বজনদের জন্যে উপকারে আসবে, তাই ভেবে চিন্তে উৎসর্গ করলাম জয়িতা কে।
কবে খাওয়াইতেছেন?
এখানে খাওয়ানির কথা কই থেকে আসতেছে!!... এটা "এসো নিজে করি শো"
ফুপি গো আমের কুলফিডা বানাইয়ে রাইখেন গো।জানুয়ারী মাসে আইসা খামু।
ফুপি-খালা এদের না বলে জায়গা মতোন জানান,
কেষ্ট'র জন্যে এত্তো কষ্ট রাধা'রেই করতে দেন!
ফুপি-খালারা যদি কষ্ট না করতে চায় তাইলে কেষ্টর জন্য একটা রাধাঁ যোগার করে দিলেই হয়।
সাম্নে রোজা আসতেছে আমার ব্লেন্ডার নাই কিন্তু আমি পিয়াজু খাইতে চাই কেমনে বানামু রেসেপি দেন।যদি ডাল সিদ্ধ করে বানাই তাইলে খাইতে কেমন হবে?জান্তে চাই?????
এ তো দেখি আমার চেয়েও আকাইম্মা। আরে উল্লুক, পিয়াজু বানাইতে ডাইল সিদ্ধ করন লাগে না। ডাইল ভিজায়া রাখবেন. পরে আধাবাটা করবেন।
আল্লাহ তুমি কই????যে ভাত রান্না করার সময় আধা ঘন্টা চিন্তা করে পানি আগে দিব না চাল আগে দিব সে আমারে কয় উল্লুক!!!!!!!!!!
আমিও জানি আধাবাটা ডাল দিয়ে পিয়াজু বানাতে হয় কিন্তু শিলপাটা আর ব্লেন্ডার কোনটাই নাই আমার।তাই আমাদের ভবিষ্যত সিদ্দীকা(জেবিন) আপারে জিগাইছিলাম.।
উল্লুক কি এমনেই কইছি? ভাত তো আমি রানতে পারি, পিয়াজু ও বানাইতে পারি, কাঁচা আমের মজার জুস বানাইতে পারি । পাটা না থাকলে কিনে আনেন, নাইলে ব্লেন্ডার কিনেন। সব কিছুই যৌতুক পাওয়ার অপেক্ষায় ফেলে রাখলে তো পিয়াজু খাইতে পারবেন না।বেক্কল কইতে গিয়া কইলাম না।
ঠিক আছে ব্লেন্ডার যৌতুক পাওয়ার পরই পিয়াজু খামু।এই কয়দিন পিয়াজু না খাইলে কি হবে।মইরা তো আর যামু না।
কিপটা আর কারে কয়! একটা মেডেল দেওন লাগবো আপনারে।
মেডেলটা কিন্তু প্লাটিনাম দিয়ে বানাইয়েন।আর একবারেই যদি না পারেন তাইলে ২৪ ক্যারেট সোনা দিয়া কিন্তু!!!!!!!!!!!!
তামা দিয়া বানাইতে অর্ডার দিছি কামারের ঘরে।
তাই দেন।তাও অভ্যাস হোক।।
আপনি যে কিপ্টা এইটা মানার অভ্যাসের কথা বলতেছেন? এখনই আম কিনেন, কুলফী বানান, খেয়ে বলেন কেমন লাগলো।জেবীনের রেসিপি তে যদি খাবার খেয়ে মজা না পান তাইলে খাবারের মূল্য ফেরত দেয়া হবে।
রাসেল@ আমি রান্না জানি না, মাঝেমুঝে ঝড়ে বক মারনের ট্রাই করি, তাও সেই বক একবারে মরে না, ধ্যাতাইয়া মরে!! তবে ডাল না বেটে পেয়াঁজু বানানি যায় না এটা জানি...
জয়ি@ এহ! খাবারের কোন মূল্য ফেরত কামে আমি নাই, নিজে করবো খাইবো, ভালো হইলে ভালো, পচাঁ হইলেও ভালো, কারন ওইটা সে নিজে রান্না করছে, ভালো না হইয়া যায় কই!!
আমি দেশী ফল ভালবাসি।
কাঠাঁল প্রেমিক!
আমার কাঠাঁল নিয়ে লিখটা পড়েছেন আশা করি।
আচ্ছা আপনার স্বামী যদি কাঠাঁল কিনে নিয়ে আসে তখন আপনার কেমন লাগে?
জ্বি, আপনার লেখা পড়েছি....
তার যদি শখ হয় খাওনের সে কিনে আনবে, আমারে কাঠাঁল ভাঙ্গাভাঙ্গিতে না দিলেই সব ঠিক থাকবে...
হা হা,
হায়রে কাঠাঁল, তুই মেয়েদের মন জয় করতে পারলি না!
লিখছ প্রবাসীদের জন্য, উৎসর্গ করলা আমারে। কাহিনী তো জটিল মনে হইতাছে।
বহুআগে সামুতে নাদান আমারে এক্টা পোষ্ট উড়সর্গ করছিলো, আজ তুমি কলরা। আনন্দে চোক্ষে পানি জরে আসছে। তাও আবার খানাদানার পোষ্ট। ধইন্যা তুমারে।
ইয়ে মানে আমের কুলফীটা কি তুমি বানায়া খাওয়াইবা? তুমার হাতের খাবার যে না খাইছে সে তো জানে না কি যাদু এই লাবন্যময়ী হাতে আছে।
বিষয়ডা আমার কাছেও সন্দজনক মনে হৈতাছে, অনেক কাল কারো হাঁড়ির খবর জানা হয়না....
হুম, হাড়ি'র কাহিনী পুরাই জটিল!...
বুঝছি আপনে ডায়েটিং করতাছেন। এই জন্য ভাত না খাইয়া কি সব আম ভর্তা, জাম ভর্তা, গরু ভর্তা, মুরগী ভর্তা , কটকটি ভর্তা খাইতাছনে । আফসুস
চাংকু তো ভালো পয়েন্ট ধরছে। এইজন্য তো বলি জেবীন সিলিম হইলো কেমনে?কাহিনী তাইলে ডায়েটিং। আমি হাঁটলে যে ভূমিকম্প হইবো মনে হয় আমারে তো একদিন বুদ্ধি দিলো না! আফসুস।
জেবীন ছিঃলিম হয়ে বডি কি প্লাস জিরো বানাইছে নাকি মাইনাস জিরো বানাইছে ?
জয়িতা @ সুনামী কি তাইলে তুমার কারনে হইছিল ??
কিতা কও? সুনামী কি?খাওনের জিনিস? ভালুমন্দ খাইতে মন্চায়।
হ, সুনামী খুব ভাল খাবার। তবে তুমি সুনামীরে খাইবা নাকি সুনামী তুমারে খাইব এইডা বুঝতেছি না !!!! তবে এইডা বুঝছি যে তুমি থাকলে ঢাকা শহরে যাওন যাইব না । কখন না কখন আবার ভূমিকম্প শুরু হয়ে যায়
আমি নিজে মুখে কইরাম দেইখা তুমি এইভাবে কইতে পারলা? মনে বড় দুঃখ পাইলাম। আর্রার দুইন্যাইত কি বারে বোর আসমু? ভালুমন্দ খামু না? মুটা হইলে কি আর করা? সবই আল্লার দান। ভূমিকম্প হালকা পাতলা হইতে পারে মনে সাহস নিয়া ঢাকা শহর চইলা আসবা। দুয়া দুরুদ পড়বা। আল্লাহ ভরসা।
আগে যখন মানুষের ১০/১২ করে বাচ্ছা হইত , তখন নাকি তারা বলত-
আল্লাহ যখন মুখ দিছে, তখন আল্লাহ খাবারও দিবে !! খেক খেক।
আমরা দুনিয়াতে ৩ বার আসলে যে খাবার খাইতাম সেই খাবার তুমি নাকি একবার এসেই খেয়ে ফেলছো । এখন জিমে যাওন শুরু কর। ডেইলি ১ ফোটা পানি আর এক ফোটা বিস্কুট খাইবা । দেখপা তুমি নায়িকা , গায়িকা হইতে হইতে নাই হইয়া যাইপা !!! (এইডা কিন্তু তুমারে মারনের বুদ্ধি না )
সাইজ জিরো তো দুরের কথা কোন সাইজেই আসতে পারতেছি না... তাই বলে জয়িতা এমন মস্করা করলা!! ...
মেয়েরা কেউ কোনো রান্না টাইপ রেসিপি পোস্ট দিলেই একই কুশ্চেন করতে ইচ্ছা করে। আইজ তোমারে জিগাই, চুল কখন দিতে হয়। মানে কখন দাও তোমরা?
দেখেন নাই কেউ কিছু চিন্তা করলে মাথা চুল্কায় কিবা মেয়েরা ভাবুক ভাব ধরলে আঙ্গুলে চুলের গোছা প্যাচায়?... এখন রান্না করতে গিয়া 'তেনা'র' কথা মনে পড়লো এই কারনে চিন্তাযুক্ত হইয়া ভাবুক হালে কিছু চুলতো পড়বোই স্বাভাবিক। আরে, যেদিন রান্নায় চুল বেশি হারে পাইবেন, খুশি হন যে, ভাবী আপ্নারে বেশি করে মনে করছে!!... "মাথার চুল ঝরে পড়ে, তেনার কথা মনে পড়ে"
জেবীনরে ঝাঁঝা।
মাসুম ভাইরে এমুন ধরা খাইতে আগে দেখি নাই। জেবীন আপু'র উত্তম জাঝা অবশ্যপ্রাপ্য।
আজকাইল যে চুল পাইনা, কাহিনী কি?
আর পাশের বাসার ভাবি থাবার পাঠাইলে সেইখানে চুল থাকে যে, কাহিনী কী
উত্তম জাঝা।
আচ্ছা দেখলাম এইবার খামু কবে ? দেখাইছেন যখন তখন খাওয়াইতে হপে কিন্তু । না হইলে বুঝুম সব হাঙ্গেরী গুলাস।
হাঙ্গেরিয়ান গোলাস নামে আসলেই কি জানি এক্তা আছে শুনছি!! নাম শুনেই গা গুলায় খাইতে কেমন কে জানে!!...
আর আমি খানার উদ্ভট তরিকা জানাই, খাইতে দেই না... জাতিকে অলস নয় পরিশ্রমী কর্মী'র হাতে রুপান্তরিত করারই আমার লক্ষ্য!! ...
জেবু, দেইখাই খাইতে মন চাইতেছে। বানামু, তয় একাই খামু। নিজে মরতে পারি, কাউরে মারতে পারব না।
আরে! ২/১ জন না মারলে অন্তত বেহালে না ফেললে কেম্নে বুঝবা খানা মজার হইছে কিনা...
হ, মৌসুমী ফল যদি সারা বছর খাওয়ার ব্যাবস্থা হৈলে, তাইলে ফল আর মৌসিমী'র মর্জাদা পাইলো ক্যাম্নে? হয় শাবনূর নাইলে পূর্নিমা হৈয়া গেলোনা? আহারে আহা....
বস, আমের কুলফি খাওয়াবেন? একদম ছোচার মত লোভ হৈতাছে খাইতে, আপনের ডীপ ফ্রীজে নিশ্চই আছে?
আসলেই তো কথা সত্য! মৌসুমি রে মৌসুমি রাখা গেলো না, যেহেতু বছর-কাবারী হয়ে গেলো তাইলে তার নাম শাবনূরই দেয়া হোক, গত ১০ বছর যাবত সে নাকি দেশের সেরা নায়িকা ... হইল নি বছর-কাবারি?
নাহ, ফ্রিজে কিছছু নাই...
এতোক্ষন ধইরা কুলফী বানাইতে হইবো? তিন ঘন্টা পর পর আম নাড়বো ঘরে আর কুনু কাম কি নাই?
ঠিক এটাই মনে আসছিলো আমারো... পুরা আজাইরা লাগছিলো, কিন্তু পরে চিন্তা করলাম, অনেক সময় নিয়েও কিন্তু অনেকে মজার খাবার বানায়, আর এটাতো তোলা খাবার, মানে সব সময়ের জন্যে না,... তাই একটু ঢংঢাং করাই লাগবো...
আমের কুলফি খাইতে মন চায়!
নিজেরে জ্ঞানী-গুণী'র দলে ফেইলা দিমু কিনা ভাবতেছি!!!
আর, মানুষের কোন কাম-কাজ নাই। ৩/৪ ঘন্টা ধইরা খালি আম-জাম ভর্তাই কইরা যাইবো??
রেসিপি দিছেন, টেস্ট করাইবেন না??
চুপি চুপি বলো কেউ জেনে যাবে...
নাহ্, ভরা মজলিশে কৈয়ো না...
তুমি বরং আমারে এসএমএস কৈরা
নিশ্চিত করো যে, ২৩ তারিখে আমার লাইগা
ইরাম একটা জিনিস বানাইয়া আনবা...
জয়িতার স্বজন যেই দেশে আছে সেইখানে সারাবছর সব ফল পাওন যায়। উৎসর্গ ঠিক হয় নাই
আমের শাঁস (কাঁচা হলে খোসাশুদ্ধ সেদ্ধ করে নিতে হবে) বীট লবণ, ভাজা জিরা গুঁড়া, চিনি/গুড় এইসব মিশায় ডিপে আইসকিউবে রাখা যায়। এক গ্লাস পানিতে তিনচার কিউব দিলে দারুণ শরবত।
জয়িতাপুর স্বজন কে ? রহস্য রহস্য গন্ধ
হাউ মাউ খাও রহস্যের গন্ধ পাও!!!!!!!!!!!!
কে সেই জন নুশেরা আপু????????আমার মতো নাদানরা জানতে চায়???????
আহা, আমি তো আন্দাজে ঝড়ের মাঝে ইট-পাটকেন ছুইড়া বক মারতে চাইছিলাম... তাই হুদাই দিলাম আর কি জয়িতার নাম বৈদেশি কারো সাথে জুইড়া, কিন্তু নুশেরা'পু দেখি পুরা আন্তা পাইতা মাছ ধরার ফন্দি আটছেন?... একদম জায়গা ঠিক করে জানান দিতেছেন মনে হয়?...।
তা কোন সেই দেশ?
পোস্টের সবই বুঝছি, কিন্তু উৎসর্গের কাহিনীটা প্রথমে বুঝি নি। নুশেরা আপুর মন্তব্যে বুইঝ্যালচি।
ইয়ে মানে বিশ্বস্ত সূত্রে শুনছিলাম নুশেরাপু খুবই ভালো ঘটক। উনি যে এর মধ্যে আমার জন্য স্বজন ঠিক করে ফেলছে আমারে তো একবারও বলে নাই! :\
ম্যাডাম@অন্যের ঘাড়ে কাঁঠাল না ভেংগে নিজের হাড়ির খবর নিজে ভাংগেন।
হেতে কিয়া কয়! হাগল অইছেন নি কুনু!
কাঁঠাল আমার দুই চোক্ষের বিষ, আমি কাঁঠাল ভাঙ্গি না। আর হাড়িতে খবর থাকেনি? ঝান্তাম না। মা যদি রান্না করে না দিতো তাইলে তো আমার হাঁড়িতে খাবারই থাকত না।
যা খুশি বলেন, প্লিজ কাঁঠাল নিয়ে নয়!
কাঁঠাল আমাদের জাতীয় ফল।
হ উচিত কথা কইলে কন চাচা নাও তে নামো না।
ঠিক কইরা কন ঘটনা কি?টাল্টি বাল্টি চলবে না।
খাইছে !! এত কষ্ট করে কুলফি কে বানাইবে ! ছিলাকাটা পর্যন্ত মানছিলাম , যেমনে ফ্রিজে ঢুকানো বাইর করা শুরু আর ধৈর্যে কুলাইলো না !
কেমন আছেন আপু ?
---------------------------------------------
নুশেরা আপা , আপনি দেশে থাকতে এইসব রেসিপি কমেন্টে পড়া লাগতেছে ---- ছোটো ছোটো মানুষদের কি এগুলা নিজের হাতে বানায়া খাওয়ানো উচিত না ?????
আছি ভালোই... তুমি কেমন আছো?... অনেকদিন লেখা নাই যে?
জ্বি, নুশেরা'পু ধিক! আপ্নেরে, ধিক!!
কাজের পোস্ট দিছেন ... এইটার একটা কপি আমার মা-জননীরে পাঠাবো ... বেচারী প্রতিবার ডিপ-ফ্রিজে আম তুলে রাখে ...যদিও স্বাদ অত নষ্ট হয়না ঐন ফ্যাক্ট জাপানে পাওয়া আমের তুলনায় ঐটা তখনও অমৃতই ), তাও কালো কালো হয়ে যাওয়া আমগুলার চেহারা দেখে মন খারাপ করে ফেলে
সেটাই কালো কালো হয়ে যায় দেখতে বাইরেরটা আর ভেতরে পুরা জুস! ... আমার ভাইয়ের পিচ্চিতো এবার "মাঙ্গো মাঙ্গো" করেই বাড়ি মাত করছে, ভাবি বলে "কই ওইখানে থাকতে তো মুখেই দেস না সাধলেও!" আমদেরটার স্বাদই আলাদা...
জামভর্তা করতে কষ্ট করার দরকার নাই। নুন-মরিচসহ বাটিতে ভইরা ঢাকার রাস্তায় রিকশায় চড়লেই হবে
ভাঙ্গার মন্তব্যে জামভর্তা (জাঝার বিকল্প)
শুকনা মরিচ আর লবনের ছিটা দেখা না যাওয়ায় জাম ভর্তাডা একদম ভর্তা ভর্তা লাগতাছে, লোভনীয় হয়নাই তো...!!!
আইচ্ছা একু ভালো কথা কৈছে---কথা হৈলো নুশেরা আপুর রেসিপি পৈড়া পৈড়া বড় হৈলাম, এখন নুশেরাপু'র কোনো রান্না খাইতে পারুম্না? এডাও কি সম্ভব????
সকালবেলায় জিভে পানি আসছে। নুশেরাপু এই সকালবেলায় এই ছবিটা দিতে পারলো?
জামভর্তা আসলেই অনেক টক।
জামভর্তা দেইখা জিহ্বার আগায় পানি চৈলা আইলো!!
ভাঙ্গা@ অতিব সত্য কথণ
নুশেরা'পু@ কি ছবি দিলেন!! না পড়ে, ছবি হাফ দেইখাই ভাবছি কি না কি! ভালো মত দেখে বুঝলাম জাম বানানি
মন্তব্যটা অবশ্য সচলের নামভুলেযাওয়া এক ব্লগারের
জাম ভর্তা খামু । কবে খাওয়াইবা কও
খামু না এই সব!
(কেউ তো খাওয়াইব ও না!)
লীনা'পুর পোস্ট থেকে একটা ছবি আমি সামুতে দিচ্ছি, দেবো?
লিনা'পু র পোষ্টের ছবি আমার কাছে জিজ্ঞাসাই বা কেন?...উনার পারমিশন নেন, আর এখাঙ্কার ছবি সামু'তে দিবেন এটা কি ঠিক?... আমার মতে 'না'...
মন্তব্য করুন