ইউজার লগইন

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ নাগরিক সেবা কেন্দ্র থেকে বলছি। বলুন, আপনাকে কিভাবে সাহায্য করতে পারি...?

এ্যাই, পল্টু! সিটিজেন সার্ভিস সেন্টারের নম্বরটা কত রে? ঘরে পা দিয়েই বিল্টু মামার হাঁকডাক।

আমি কাসুন্দি মাখা পেয়ারা কচকচ করে চাবাতে চাবাতে বলি, সেটা আবার কী?

ওই যে, তোরা কী যেন বলিস, কাস্টমার সার্ভিস সেন্টার না কী! বলতে বলতে মামা বেসিনের কল ছাড়লেন।

ও! তাই বল। তা কোন অপারেটরের নম্বর লাগবে?

আমি মামার মুখের দিকে তাকিয়ে আছি। মামা বেসিনের কলের দিকে। কল থেকে পানির বদলে ছর ছর আওয়াজ বার হচ্ছে। মামা কলের নব আরো ঘোরাতে পানি পড়ল। আঁজলা ভরে পানি নিতে গিয়ে ছ্যাঁ ছ্যাঁ করে উঠলেন তিনি।

এ কি রে ! এতো কাদাপানি মনে হচ্ছে। কেমন ঘোলাটে। লাল লাল! কি রে পল্টু? মামা এমন ভাবে আমার দিকে ফিরে কৈফিয়ত চাইলেন যেন আমি পানিসম্পদ মন্ত্রী!

আজ সকাল থেকেই এমন পানি আসছে এলাকায়। সাপ্লাই পানির লাইনে কোথাও কোন ফুটো হয়েছে মনে হয়। গত সপ্তাহ ধরে দেখছোনা রাস্তা খোঁড়া চলছে।

মামা হাতের পানিটুকু বেসিনে ফেলে দিয়ে ঘরে এসে ফ্যানের সুইচ টিপে বিছানায় বসে শার্টের ওপরের দিকের বোতামগুলো খুলতে শুরু করলেন। কাংখিত শীতল বাতাসের অভাববোধে ছাদের দিকে তাকালেন। নাহ! ঘর ঘর শব্দে ফ্যান ঘুরছে না। স্থির হয়ে রয়েছে। বিল্টু মামার পেছন পেছন আমিও ঘরে ঢুকেছি। ফ্যানের দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে মামা ফ্যাল ফ্যাল করে আমার দিকে তাকালেন। আমি অকারণে আবারো বিব্রতবোধ করি। এখন নিজেকে বিদ্যুৎমন্ত্রী মনে হচ্ছে। বললাম,

বিদ্যুৎ নেই তো! সেই ঘন্টা দু’য়েক হয়ে গেল।

মামা দুম করে ঘাড় ঝুঁকিয়ে মাথাটা প্রায় বুকের উপর নামিয়ে এনে গুম হয়ে রইলেন। ঘরে এখন পিন পতন নয়, পেয়ারায় কচকচানি নীরবতা বিরাজমান। মামা কখন ঘাড় তুলবেন আমি বুঝতে পারছিনা। আদৌ তুলবেন কি না! আমি ভীষণ কৌতুহল নিয়ে মামার ঘাড়হীন ধরটার দিকে ড্যাব ড্যাব চোখে তাকিয়ে আছি ।

তোকে না বললাম তখন নম্বরটা দিতে।

ঘাড় না তুলেই কথা বলে উঠলেন মামা। কেমন দৈবকণ্ঠ মনে হলো। আমি ভড়কে গিয়ে কোঁৎ করে পেয়ারার টুকরো গিলে ফেললাম।

ইয়ে! তোমাকে তো জিজ্ঞেস করলাম, কোন অপারেটরেরটা চাও। তোমার মুঠোতে তো দু’তিনটে ফোন থাকে। আলাদা আলাদা অপারেটরের।

একেক অপারেটরের জন্য একেক নম্বর নাকি? অবশেষে ঘাড় সোজা হলো মামার। কোন একটা বিশেষ নম্বর নেই? যেন যে কোন অপারেটর থেকেই ওই নম্বরে ফোন করা যায়...। ওই যে কী যেন বলে না? গরম সংযোগ!

আমি হা করে চেয়ে থাকলাম মামার দিকে। বললাম, হটলাইনের কথা বলছো? একেকটা অপারেটরের নিজের নিজের কাস্টমার সার্ভিস সেন্টার রয়েছে। আর তাদের নিজ নিজ নম্বর। গ্রাহকসেবা দিতে সব অপারেটররা মিলে কোন সেন্ট্রাল কাস্টমার সার্ভিস সেন্টার চালু করেনি তো মামা।

হুমম! মামা কি যেন কি ভাবলেন। তারপর বললেন, আরে ধুর বোকা! আমি তো কোন মোবাইল কোম্পানীর গ্রাহকসেবার নম্বর চাইছিনা।

তবে কার গ্রাহকসেবার নম্বর খুঁজছো?

বাংলাদেশের। তালপাখাটা টেনে নিয়ে হাত ঘুরাতে ঘুরাতে বললেন বিল্টু মামা।

বাংলাদেশ? প্রতিধ্বনি করি আমি। এটা কোন কোম্পানী? আমার চেহারা ত এবং থ আকৃতি নিচ্ছে ক্ষণে ক্ষণে।

তোর কি কাণ্ডজ্ঞান লোপ পেলো নাকি রে! মামা কিঞ্চিৎ অধৈর্য হলেন। বাংলাদেশ হলো আমাদের প্রিয় দেশ। যে দেশে বাস করিস তুই। আমি। যে দেশের ভোটার আইডি কার্ড বহন করিস। যে দেশের নাগরিক নম্বর রয়েছে তোর জন্য। আমার জন্য।

মামার বিশাল লেকচার শুনতে শুনতে ধাতস্ত হলাম আমি। ও! তুমি তাহলে কোন মন্ত্রনালয়ের নম্বর খুঁজছো? কোন মন্ত্রনালয়? বিদ্যুৎ? না পানিসম্পদ? মুখস্ত তো নেই। ওয়েব সাইট ঘেঁটে যদি পাওয়া যায়!

উহু! মামা মাথা নাড়লেন। বলি মোবাইল অপারেটরগুলো লাখ পঞ্চাশেক কিংবা এক’দু কোটি গ্রাহকের জন্য যদি গ্রাহকসেবা কেন্দ্র চালু রাখতে পারে তাহলে দেশের ষোল কোটি জনগণের জন্য রাষ্ট্র কি কোন নাগরিকসেবা কেন্দ্র চালু রাখেনি?

ইয়ে! মামা, চৌদ্দ কোটিও বলা হয় কিছু শুমারিতে। সরকারি গণনায় দু’কোটি জনসংখ্যার হিসেব মেলেনি এখনো। মামাকে তথ্যগত সহায়তা দিলাম আমি।

যাহা বায়ান্ন, তাহাই তিপ্পান্ন। মামা এক কথায় সব হিসেব মিলিয়ে দিয়ে আগের প্যাঁচাল টানেন আবার। কিন্তু আমার একটা জনগণ সেবাকেন্দ্র লাগবে, বুঝলি? যেখানে ফোন দিয়ে আমাদের সমস্যাগুলোর কথা বলা যাবে। সমাধান পাওয়া যাবে।

আমি সাতপাঁচ ভেবেও এমন কোন কেন্দ্রের কথা মনে করতে পারলাম না। আমতা আমতা করে বললাম, এমনতো কিছু জানিনা মামা। তবে জনগণের সমস্যা নিয়ে কথা বলার জন্যে তো সংসদ রয়েছে। ওখানে তো জেলা ভিত্তিক জনগণের প্রতিনিধিরা কথা বলেন।

আরে ওই্টাই তো! মামা তড়াক করে লাফিয়ে উঠলেন। তারমানে ওটাই হলো গ্রাহক সেবা মানে নাগরিক সেবা কেন্দ্র। ওটার নম্বরই তো খুঁজছি।

কী সব বলছো তখন থেকে বলতো? মামার কথা হিব্রু ঠেকছে আমার কাছে। নাগরিক সেবাকেন্দ্র নয় ওটা মামা। ওটা তো সংসদ। ওখানে সাংসদরা বসেন। মন্ত্রীরা বসেন। তারাই কথা বলেন। বিরোধী দল বলে সরকারী দলের কথা। সরকারী দল বলে বিরোধী দলের কথা। টেলিভিষণে দেখোনা মাঝে মাঝে? আমরা দু’পক্ষের কথা শুনি। ওদের মাঝে আমাদের কথা বলার সুযোগটা কোথায়?

হুমম! মামা আবারো গুম। বাদশাহী আমলটাই খাসা ছিল। অন্তত প্রজারা দরবারে আর্জি নিয়ে যেতে পারতো। মামা গম গম করে উঠলেন।

চৌদ্দই হোক আর ষোল, তুমি তাহলে বলছো কোটি কোটি জনগণ সংসদে আসাযাওয়া করবে? খোঁচা দিলাম আমি।

৩৪৫ জনকে তো সংসদে আসতেই হয়। মামার কৌশলী প্রত্যুত্তর।

তাহলে তোমার পরামর্শ কী? আমি আলোচনার আবহে ফিরে আসি।

বিল্টু মামা গম্ভীরস্বরে বললেন, আইসিটি মানে ইনফরমেশন, কম্যুনিকেশন এ্যান্ড টেকনোলজী বিষয়টার মধ্যে কম্যুনিকেশন মানে যোগাযোগের গুরুত্ব কিন্তু বিশাল রে ভাগনে। এই ’আই’ যত বেশী হবে, ’সি’ তত গ্রহণযোগ্য হবে আর ’টি’ নির্ভরশীলতার প্রসারণ ততই ঘটবে।

প্রসংগের মোড় ঘুরে গেল কিনা আমি বোঝার চেষ্টা করি। অথবা মামা জনস্বার্থমূলক জনগুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য রাখার প্রস্তুতি নিচ্ছেন বুঝে আমি তাকে থামানোর চেষ্টা করি না আর। আমাকে একনিষ্ঠ শ্রোতা মেনে নিয়ে মামা বলে চলেছেন।

বুঝলি পল্টু, যোগাযোগ সবসময়ই দ্বিপাক্ষিক। সেটা যেমন প্রেমের বেলাতে সত্য তেমনি রাষ্ট্রের বেলাতে ধ্রুব। প্রেমের বেলায় সেই দু’পক্ষ হলো প্রেমিক-প্রেমিকা। আর রাষ্ট্রের বেলায় সরকার-জনগণ। প্রেমিক-প্রেমিকার আলাপন ছাড়া যেমন প্রেম জমেনা, তেমনি সরকার-জনগণের বাতচিৎ না হলে রাষ্ট্রের উন্নয়ন হয়না। কম্পিউটার প্রোগ্রামাররা বাগ ফিক্সিং করে না? ইউজার ফিডব্যাক থেকে কত কত বাগ সম্পর্কে অবগত হওয়া যায় জানিস? ইউজার ফিডব্যাক হলো ’রিয়েল টাইম সিনারিও’।

মামা তার বক্তব্যের গলিতে পথ হারিয়েছেন নাকি গাড়ি ছাড়ার আগে ইঞ্জিন গরম করছেন, আমি তা বোঝার চেষ্টা করি। আমার ফিডব্যাকের তোয়াক্কা না করেই মামা বলে যাচ্ছেন।

এই যে ফিডব্যাক দিবি, সেটার জন্য তো একটা সেন্টার লাগবে। যেখানে তোর-আমার কথার নোট রাখা হবে। গ্রাহকদের জন্য গ্রাহক সেবা কেন্দ্র থাকলে নাগরিকদের জন্য নাগরিক সেবা কেন্দ্রও তো রাখা চাই। আফটার অল রাষ্ট্র একটি সেবামূলক প্রতিষ্ঠান। আর জনগণের জন্য সংসদই হলো সেই সেবাকেন্দ্র।

এখন তুমি সেখানে যাবে কেমন করে? মামার তত্ত্বে বাগড়া দিলাম আমি ।
যেতে হবে কেন রে! তুই কি সব সময় অপারেটরগুলোর কাছে ছুটে যাস নাকি একটা ফোন দিয়ে কাজ সারিস্?

এবার আমার ফিডব্যাক দেবার পালা। বললাম, তাহলে জনগণ সংসদে ফোন দিয়ে চাইবে কাকে? বলবে কী?

এই তো লাইনে এসেছিস। মামা তুড়ি বাজালেন। আরে ডিজিটাল বাংলাদেশ হওয়ার এটা একটা অন্যতম অধ্যায়। শুধু কতগুলো গরম সংযোগ। বুঝলি? তুই ফোন দিলে কেউ একজন মিষ্টি কণ্ঠে তোর অভিযোগ জানতে চাইবে। কম্পিউটারে নাগরিক নম্বর দিলেই তোর জ্ঞাতিগুষ্টির কাহিনী ভেসে উঠবে। তুই সমস্যার কথা জানালে তোর ভোটার এলাকা বুঝে কোন ’এক্সপার্ট’ এর কাছে তোর ফোন পাঠিয়ে দেবে।

আর সেই এক্সপার্ট জন কে? আমি প্রশ্ন করলাম।

সাংসদ। অথবা যথাযথ কর্তৃপক্ষ। মামার কণ্ঠে উচ্ছ্বাস। এমনকি তোর সমস্যার সমাধান হলো কি না সেটাও কিন্তু তোকে পাল্টা ফোন করে সেবা কেন্দ্র থেকে জানানো হবে। কী বলিস?

হুমম! মন্দ নয়। কিন্তু ফোন করে কী বলবো বলতো? আমি মাথা চুলকে বলি।

বলার নেই কিছু বলছিস? মামা রসগোল্লার মত চোখ বড় করে ফেললেন। এই যে সকালে বাসে যাই। বাসস্ট্যান্ডে বাস থামে না। সিটিং বাস যত্রতত্র থামিয়ে লোক তুলছে। চলতি বাস থেকে যাত্রী নামাচ্ছে। বাসের আসনগুলো এতো চাপা যে পা রাখা যায় না। এই যে এলাকার দোকানী আমাকে মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়া লাচ্ছা সেমাইয়ের প্যাকেটটা গছিয়ে দিচ্ছিল প্রায়। ম্যানহোলের আধখোলা ঢাকনায় হড়কে গিয়ে পা কেটে-ছিলে বেচারি তনিমা হাঁটতে পারছে না দু’দিন হলো। তারপর ভেজাল স্যালাইন খেয়ে প্রতিবেশী হানিফ সাহেবের তো উচাটন অবস্থা। ওদিকে ডাক্তার ভিজিট নিচ্ছে গুণেগুণে, কিন্তু সময় নিয়ে রোগী দেখার কালে বাইন মাছের মত পিছলে যাচ্ছে। বলি, আমি তো বিনে পয়সায় খাচ্ছি না। চড়ছি না। পয়সা দিলে আমার সেবা আমি তো বুঝে নিতে চাইবোই। এই যে অনিয়ম ঘটছে নাকের ডগায়, ভুক্তভোগীদের তো এই নিয়ে অভিযোগ করার সুযোগ দিতে হবে, তাই না? তার উপর দেখ যেখানে সেখানে ময়লার ডিপো। নাকবন্ধ করে দম আটকে মরে যাওয়ার উপক্রম হয়। এটাও তো জানাতে হবে। ঠিক কিনা বল?

আমি চোখ বুঁজে ভাবার চেষ্টা করলাম। কল্পনা করলাম নাগরিক জীবনযাত্রায় অতিষ্ট মামা নাগরিক সেবা কেন্দ্রে ফোন দিলেন। সয়ংক্রিয় নির্দেশাবলি শোনা গেল। বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সমস্যার জন্য ’১’ চাপুন। যানজট নিয়ে কথা বলতে চাইলে ’২’ চাপুন। দুর্নীতি বিষয়ে ’৩’ চাপুন। আবর্জনা বিষয়ে ’৪’ চাপুন। নাগরিক সেবকের সাথে কথা বলতে চাইলে ’৫’ চাপুন। মামা যথারীতি ’৫’ চাপলেন। সুললিত কণ্ঠস্বর ভেসে এলো, সুপ্রভাত। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ নাগরিক সেবা কেন্দ্র থেকে বলছি। বলুন আপনাকে কিভাবে সাহায্য করতে পারি? তাবৎ জনগুরুতর সমস্যা পাশ কাটিয়ে মামা হরবড় করে আমাদের বেসিনের কল দিয়ে কাদাপানি বেরুবার কথা জানালেন । সুকণ্ঠি বললেন, অনুগ্রহ করে আপনার নাগরিক নম্বরটি বলুন। নম্বর বলতেই ওপাশ থেকে বলা হলো, আমরা আপনার অনুযোগটি জনপ্রতিনিধির কাছে ট্রান্সফার করছি। অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। মামা কানে ফোন চেপে ধরে অপেক্ষায় আছেন, যে কোন মুহূর্তে যথাযথ কর্তৃপক্ষের কন্ঠস্বর ভেসে আসবে অপর প্রান্তে ...। জোর করেই কল্পনা থেকে টেনে আনলাম নিজেকে। মামার প্রস্তাবনা আমাকে প্রভাবিত করেছে বেশ। আমি আলোচনায় একটু ভিন্ন মোড় আনার জন্য জিজ্ঞেস করলাম, আচ্ছা, নাগরিক সেবা কেন্দ্রের গরম সংযোগ নম্বর কী হবে মামা? সংখ্যার সবরকম সহজ কম্বিনেশনই তো মুঠোফোন অপারেটরগুলো দখল করে রেখেছে।

মামা ঠোঁটে আঙ্গুল রেখে কি যেন ভাবলেন। তারপর বললেন, ১-৯-৭-১।

***
(লেখাটি ২০১১ সালের মার্চ/এপ্রিলের দিকে লেখা ছিল)

পোস্টটি ৮ জন ব্লগার পছন্দ করেছেন

লীনা দিলরুবা's picture


স্যাটায়ার দারুণ হয়েছে। আইডিয়া সেরকম। তোমার লেখা পড়তে পড়তে মনে হচ্ছিলো টেনিদা পড়ছি।

আইরিন সুলতানা's picture


যাক! বছর খানেক আগে স্যাটায়ার লেখার চেষ্টা তাহলে বৃথা যায়নি। টেনিদাআআআআআ!
কিন্তু আইডিয়াটা বাস্তবায়ন করা যায় কিভাবে!

জ্যোতি's picture


Big smile

আইরিন সুলতানা's picture


জ্যোতি আফা, আপনাকে নতুন ব্লগার মনে হচ্ছে। ব্লগে স্বাগতম! আশা করি নিয়মিত মন্তব্য পাব আপনার কাছ থেকে। Steve Cool Party

রায়েহাত শুভ's picture


আইডিয়া তো খ্রাপ না Smile

আইরিন সুলতানা's picture


তাইলে এখন থেকে যে কোন সমস্যায় সংসদে একটা ফোন দিয়েই ফেলেন ...

মেসবাহ য়াযাদ's picture


বাপরে, প্রথমে ভাবছিলাম উপন্যাস লেখছেন। পড়া শুরু করার পর এক টানেই পড়লাম। ভাল বলেছেন মিস...। মামার মত লোকসংখ্যা যত বাড়বে দেশে- ততই মঙ্গল আমাদের জন্য। নাগরিক সেবাদান কেন্দ্রের জন্য ভয়াবহ অমঙ্গল হবে যদিও... ভাল থাইকেন, সুখে থাইকেন আর দুরে থাইকেন...

আইরিন সুলতানা's picture


গল্প লেখারই তো ধৈর্য কুলায় না, আর উপন্যাস!

বিল্টু মামার জয় হোক! কিন্তু নাগরিক সেবাদান কেন্দ্রের জন্য অমঙ্গল হবে কেন- কারণ দর্শান।

সেইম ঠু ইউ! Steve

টুটুল's picture


ইশ
যদি এরম হইতো Sad

১০

আইরিন সুলতানা's picture


তালি পরে কিরাম হতো বলো দেকিনি!

১১

টুটুল's picture


সত্যি কইচি... সেরাম হইতো Smile

১২

মামুন ম. আজিজ's picture


গল্পের আকারে সমসাময়িক এবং বাস্তবিক স্যাটায়ার

১৩

আইরিন সুলতানা's picture


স্যাটায়ার প্রত্যাশার বাস্তবায়ন হওয়ার কোন সম্ভাবনা আছে কি?

১৪

নাহীদ Hossain's picture


দারুন হইছে । নাগরিক সেবা কেন্দ্র চাই চাই চাই কোক Hypnotized

১৫

আইরিন সুলতানা's picture


নাগরিকের চাওয়ার উপড়ে আর কোন কথা নাই! তাই চাইই চাইই, নাগরিক সেবা কেন্দ্র চাই! নগরে নগরে আন্দোলন গড়ে উঠুক!

১৬

তানবীরা's picture


ওখানে সাংসদরা বসেন। মন্ত্রীরা বসেন। তারাই কথা বলেন। বিরোধী দল বলে সরকারী দলের কথা। সরকারী দল বলে বিরোধী দলের কথা। টেলিভিষণে দেখোনা মাঝে মাঝে? আমরা দু’পক্ষের কথা শুনি। ওদের মাঝে আমাদের কথা বলার সুযোগটা কোথায়?

Sad

মন্তব্য করুন

(আপনার প্রদান কৃত তথ্য কখনোই প্রকাশ করা হবেনা অথবা অন্য কোন মাধ্যমে শেয়ার করা হবেনা।)
ইমোটিকন
:):D:bigsmile:;):p:O:|:(:~:((8):steve:J):glasses::party::love:
  • Web page addresses and e-mail addresses turn into links automatically.
  • Allowed HTML tags: <a> <em> <strong> <cite> <code> <ul> <ol> <li> <dl> <dt> <dd> <img> <b> <u> <i> <br /> <p> <blockquote>
  • Lines and paragraphs break automatically.
  • Textual smileys will be replaced with graphical ones.

পোস্ট সাজাতে বাড়তি সুবিধাদি - ফর্মেটিং অপশন।

CAPTCHA
This question is for testing whether you are a human visitor and to prevent automated spam submissions.

বন্ধুর কথা

আইরিন সুলতানা's picture

নিজের সম্পর্কে

Like to observe first - The Observer