অমসৃণ আঁধার
ভয়ংকর রকম উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে শীতের আগুণখানা
ওখানে তপ্ত ঘি ঢেলে দিও না
পুড়ে যাবে শরীরের শান্ত টলোমলো ধাম
যেভাবে ছড়িয়েছে কার্বন বাতাসে
সহসা পাকিয়ে পাকিয়ে কুন্ডলী
- তেজোস্ক্রিয়তায় মৌণ নিথর হবে
পোড়া দেহের মাংস
কী যে এক বিন্দু বিন্দু জলীয় রসের নিঃসরণ
প্রলেপ মাখাতে চাইবে ফুটন্ত সময়
চেতনহীন রাজপথের অমসৃণ আঁধারে।
মাশরুম জন্ম
সব সৌন্দর্য নিয়ে ইতি-উতি উঁকি দেয় সে
রাতজাগা আকাশ
তার পায়ের কাছে বেজে চলে নীরব সমুদ্র ঝুমঝুম
যদিও ভস্মিভূত সে চিতার অনলে
দগ্ধ বুকের বাহাদুরি
কোথাও বাজিয়ে তুলে সতর্ক সাইরেন
তখন বৃষ্টি মেঘের স্পর্শ বাড়িয়ে এনে
গজিয়ে তোলে দু'চারটা ব্যাঙের ছাতা - মাশরুম।
ভাল লাগলো কবিতা
ভাল লাগলো কবিতা
ভাল লাগলো আপনার টিপসই।
ধন্যবাদ টিপসইয়ের জন্য।
মন্তব্য করুন