ttOttএকটা খোলা চিঠি...
আমি তো কখনো কার পিছুটান হতে চাই নি । তার পরেও যখন পিছুটান বলেছো তাও মেনে নিয়েছি। কোনো প্রতিবাদ করিনি। কারন প্রতিবাদ করার মত ভাষা আজ আর আমার জানা নেই। আমি তো কখনো বলছি না তুমি বা তোমরা আমার পিছুটান হয়ে আছ। কাও কে কোনো দোষারোপ ও করছি না । তুমি ভাল থাকতে চেয়েছো, তোমার চাওয়া, পাওয়া পুরন করতে চেয়েছো , আর তার জন্য যাকে তোমার যোগ্য ভেবে নিয়েছো তার সাথেই তো আছ আজ। আমি তো কোন প্রশ্ন করিনি। কারন জানতে চেয়েও জানি কোনো উত্তর পাব না। তাই আর জিজ্ঞাসা করিনি। আমি তো এখন আর তোমার কথা জানতে চাই না। না তোমার কাছে না অন্য কারো কাছে থেকে।
আমি তো তোমাকে , তোমাদের কে তোমাদের মত থাকতে দিয়েছি। তাহলে আমাকে কেন আমার মত করে থাকতে দিচ্ছ না। তোমাদের সমস্যা টা কোথায়। তোমরা তোমাদের মত করে থাকতে চেয়েছো আমি তো না করিনি। কোন বাধা ও দেই নি, বা চলার পথে কাঁটা হয়েও থাকি নি কারো। দয়া করে আমাকে আমার মত করে থাকতে দাও। অতীত কে তার জায়গায় থাকতে দাও। তা বর্তমানে টেনে এনে অযথা আর ঝামেলা করো না।
জানো তো যে কোন সর্ম্পকের ভীত কোন মিথ্যা দিয়ে শুরু করলে এর পরিনতি কখনোই কারো জন্যে মঙ্গল জনক হয় না। বা সে সর্ম্পক টা টিকে থাকে না বা বেশি দিন স্থায়ী হয় না । বন্ধু বলো, বা বয় ফ্রেন্ড, বা স্বামী সব সর্ম্পক গুলোই কিন্তু বিশ্বাস আর ভরসার উপর টিকে থাকে। শুধু মাত্র এক হাতে তালি বাজে না বা এক জনের বিশ্বাসের উপর তা টিকে থাকে না। বিশ্বাস আর ভরসা না থাকলে তাকে কোন সর্ম্পকর মধ্যেই ফেলা যায় না । ধরা যায় না । সেটা কোন সর্ম্পক নয়, তা শুধুই পথ চলতে দুজন পথিকের কিছু সময়ের জন্য পাশা পাশি পথ চলা।
ধোকা বাজ বা মিথ্যাবাদী আমার কোন বন্ধু হতে পারে না। না হতে পারে তার সাথে কোন আন্তরিক সর্ম্পক। তুমি বললে মন খারাপ করে থেকোনা, সামনে এগিয়ে যাও। তোমার বা তোমাদের কাছে তো কখনো মানুষের পর্যায় ছিলাম আমি তা ভাবতেও আজ কষ্ট হয়। মানুষ হলে তো মন বলে কিছু থাকতো। তাহলে আজ কেন মনের খবর নিতে আসো? হাত বা সাথ ছেরে যাওয়ার সময় কি তা একটি বারের জন্য ও মনে হয়নি । আর আজ কেন মন ভাল রাখার কথা বলো?
সামনে তো এগিয়ে যেতেই হবে। যেখানে মানুষ মানুষের জন্য অপেক্ষা করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে তা ভঙ্গ করে বা তার জন্য অপেক্ষা করে না, তো সময় সে তো অপেক্ষা করার জিনিস নয়। তার সাথে কোন আন্তরিক সর্ম্পক ও নেই। তো সে কেনো থেমে থাকবে? সে তো নিজ গতিতেই চলছে।।সে তো কখনোই কাওকে কোন প্রতিশ্রুতি দেয় নি অপেক্ষা করার।
এখন সময়ের সাথে এই পরিচিত পথিক আর কাছের মানুষ গুলোর সাথে তাল মিলিয়ে জীবন কাটানোটাই বড় দুর্বিষহ আর কঠিন মনে হচ্ছে । তার পরেও চাই তুমি, তোমরা ভাল থাক , সুখে থাক। শুধু চাওয়া একটাই আর কারো কাছে কোন মিথ্যা প্রতিশ্রুতি করো না। আমি জানি তুমি এই চিঠি টা পরবে তাই এখানে লিখলাম। ভাল থাক।
আপনি যেভাবে বাংলিশে লিখছেন ঠিক সেভাবেই কিন্তু ফোনেটিকে টাইপ করলে বাংলা হয়ে যেত। বাংলা ব্লগে বাংলিশ পড়তে ভালো লাগে না।
সময় ছিল না। কপি পেসট মারছি। ঠিক আছে ফোনেটিক এ দিচছি।
অনেক ধন্যবাদ বাংলা করে দেয়ার জন্য। আসলে বাংলা লেখা দেখলেই মনটা জুড়িয়ে যায়।
কীরে ভাই, কার উপর এমন বিল্লা হইলেন ?
মেজাজ ঠান্ডা করেন। তাকে তার মত থাকতে
দেন। বি কুল এন্ড বি হ্যাপি ম্যান...
হ, কি অবস্থা? কাহিনী কি?
যাই হোক, ভালো হৈলে সব ঠিক হই যাইবো নে....
কি হইছে?
মাসুম ভাই: কি আর হইবো কন। মনে চাইলো তাই লিখলাম। লিখতে গেলে তো একটা উদ্দেশ্য থাকে বা কাউরে উৎসর্গ করতে হয়। যারে লিখছি সে বুঝলেই হইলো আজকের লিখা টা।
অমি ভাইঃ স্বাগতম। বাংলাতে লিখতে চাইছিলাম। কিন্তু আমার অফিস ওয়ার্ড টা কেন জানি ব্লক হইয়া রইছে। কাজ করে না।তাই কমেন্ট এর জায়গা তে ফোনেটিক লিখে কপি পেস্ট মারলাম আবার।
শাওন ভাইঃ কিছু কাহিনী তো আছে অবশ্যই। এই টা না হয় নাই জানলেন। এইটা না হয় একটু ঘোলাটেই থাকলো।আর অবস্থা আমি নিজেও জানি না। দোয়া করেন যেন তাড়া তাড়ি ভাল হয়। তাইলে সবার জন্যই ভাল।
য়াযাদ ভাইঃ ভাই জান, আরে ভাই মন থাকলেই কি মানুষ হয় না মনুষ্যত্ব বোধও দরকার পড়ে? মেজাজ টা ঠান্ডাই আছে। মাঝে মাঝে কেউ যখন কাঁটা ঘায়ে নুনের ছিটা দেয় , তখন কেমন লাগার কথা বলেন? তাকে তো তার মত থাকতে দিছি। আর আমি আমার নিজের মত থাকতেছি, নিজের মত থাকতে চাই।
মন খারাপের প্যারাগুলো ভাগ করে দেন। তাহলে আরো ভালো লাগবে।
মন খারাপের প্যারাগুলো ভাগ করে দেন। তাহলে আরো ভালো লাগবে।
শতাব্দীর আলোড়ন সৃষ্টিকারী মন্তব্য
নিয়মিত লেখালেখি করেন... দেখবেন বছর শেষের লেখা আর এবির শুরুর লেখায় কত পার্থক্য
... সঞ্চয়ের ভাঁড়ারেই না হয় থাকলো এমন ব্যথাময় দীর্ঘশ্বাসগুলো ।জীবন পাঠের জন্য এও এক শিক্ষা বৈকি ।
এতো কিছুর পরও জীবনটা মায়াময় চোখে তাকায় বলেই, আমরা আরো একটা সুন্দর দিনের জন্য অপেক্ষা করি । ভালো থাকা হোক । শুভেচ্ছা নিরন্তর
ধন্যবাদ টুটুল ভাই , তা ঠিক যে শুরুর লেখা আর শেষের লিখার মধ্যে অনেক পার্থক্য।
বাতিঘর ভাই ভাঁড় এর মধ্যে যদি ব্যথাময় দীর্ঘশ্বাস এর পরিমান টা বেশি হয়ে যায়, তা কখনো কখনো বয়ে বেড়ানো বা তার ভার সহ্য করাটাও সবার পক্ষে সম্ভব হয়ে উঠে না। তা ঠিক যে এত কিছুর পরেও জীবন টাকে ভালবাসি বলেই, আরো একটা সুন্দর দিনের অপেক্ষা করি। আশায় থাকি, যদি রাতের অন্ধকারের মত ব্যথাময় দীর্ঘশ্বাস এর পর একটু আলোকিত সুন্দর সুখের আলোর দেখা পাই। ধন্যবাদ আপনাকেও। ভাল থাকুন আপনারা সবাই।
বাস্তববাদী হৈতে হইবেক বাহে
হুম...ধন্যবাদ বাহে। চেষ্টামুনে.।.।
যাকে লিখা সে আশা করি পড়বে
শিঘ্রই মন ভালো হোক!
মন্তব্য করুন