আমি অপারগ তোমায় বাঁচাতে, জেনো।
অনেকতো হল,
এবার ভেঙ্গে ফেলার পালা।ভেবেছো কিছু ?
প্রায় ৪০ টি বছর এদিক সেদিক, এগলি ওগলি ঘুরে ক্লান্ত হওনি যদিও,
হারাওনি শ্রী এতটুকু বরং ক্রমশঃ বর্ধিত,
হৃষ্টপুষ্ট উরুযুগল আরও হয়েছে দৃঢ়,
দৃঢ় এবং কাঙ্খিত সর্বজনে ।
তারপরও বলছি, ফিরে এসো।এখনি, পিছু হটো,
আজ রাত্রীর পর-কিংবা অল্প কিছু দূরেই, ঐ গলিটার মোড়েই, আড়ালে,
তুমি বেহাত হবে তোমার।
দীর্ঘ সময়ের সাধনায় বাগানো শিশ্ম উঁচিয়ে
ঠিক ওত পেতে আছে, ওরা।
এখনো সময় কিছু বাকী, ফিরে এসো, লুকিয়ে পড়ো,
কিংবা যদি, দিনের মধ্যবয়সে যাও মিশে মিছিলে,
কাঁচের চুড়ি ভেঙ্গে বজ্রমুষ্ঠিতে ঝরাও রক্ত,
ধরাও কাপন ঔ সভ্যতার (!) বুকে।হানো আঘাত।ভাঙ্গো সংস্কার।
কিংবা করি আহবান
“তীর্থে যাব, যাবে ?”
যদিও আমি অপারগ তোমায় বাঁচাতে, জেনো।
সুন্দর কবিতা
আপনার এই প্রোফাইল পিকচারটা আমি ইউজ করাতম
ধন্যবাদ।পিকচারটা অনেক অর্থবহ।
কবিতা ভাল হইছে
ধন্যবাদ ভাইজান
আপনার কি ডিকশনারি হারিয়ে গেছিল নাকি? অনেকদিন দেখি নাই মনে হয়
বেঁচে আছি।এখন এই সময়ে বেঁচে থাকাটাই আশ্চর্যের।লেখার ডিভাইসটা কাছে ছিল না।ওটা অল্পের জন্য বেঁচে গেছে।মেঘবন্দী পড়তে যেয়ে বৃষ্টিতে ভিজেছে বেটা।হা হা হা ।কবিতা লিখতে বসেছিলাম শামস আকিদা জাহানের লেখাটা পড়ে, কষ্ট নিয়ে। লিখতে লিখতে ওটা বাংলাদেশ ও স্বাধীনতা হয়ে গেল। ওকে উৎসর্গ করছি লেখাটা।
এতদিন কোথায় ছিলেন??
বনলতাসেন কে খুজতে যাইনি, জেনো।জীবন সংগ্রাম ভাইরে।জলের মাঝেই বাস, জলেই ডুবে মরি।
ডুবতে গিয়েও ভেসে উঠসেন তার মানে সাঁতার পারেন। ভালো। এভাবেই সাঁতার কেটে যাবেন।
আচ্ছা
সময়কে বাঁধে সাধ্য কার ?
মন্তব্য করুন