দেশের প্রতি ভালোবাসা -১
বলি,এই দেশটার হচ্ছেটা কি!খুব বেশিদিন আগের কথা না,মাত্র ৪০ বছর আগের কথা,দেশটাকে স্বাধীন করা হয়েছিলো।যে স্বাধীনতার যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনো চলছে।কার ভুলে যাওয়ার কথা না।সেই স্বাধীন দেশে আজকের যারা নীতি নির্ধারক একটা মানুষের চেহারাও যুদ্ধক্ষেত্রে কেউ দেখেনি।টেলিভিশনে দেখা তো দূরে থাক রেডিওতে কথা শুনেই তাদের উপর আস্থা রেখে সাধারন মানুষ যুদ্ধ করতে ঝাঁপায়ে পরেছিলো।কই তখন যখন ছাত্ররা দেশের অবস্থা নিয়ে উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় করতো সরকারি দল মামলা দায়ের করে বসে থাকতো এমন তো কোনো নজির দেখা যায়নি।তাইলে আজ যখন একটা কলেজের ছাত্র প্রধানমন্ত্রীকে কটুক্তি করে কথা বলেছে দেখে তার নামে মামলা দায়ের করার কথা একজন মাননীয়া মন্ত্রী মহোদয়া পত্রিকায় উল্লেখ করেছেন তখন কি তিনি ভুলে গেছিলেন যে এই দেশ স্বাধীন হয়ার পর যে সংবিধান হয়েছিলো তাতে নাগরিকের অধিকারে বাকস্বাধীনতা কথাটি লেখা ছিলো।কোনো সরকার নিঁখুত হতে পারেনা।আজ যারা আছে তাদের প্রতি মানুষের ভালোবাসাটা অন্যরকম।তাদের কাছে দাবিটা অন্য রকম।এইটুকু যদি তারা না বুঝে পদক্ষেপ নেয় তাহলে বুঝতে হবে তারা ভালোবাসাটা অনুধাবন ই করতে পারেনি।সময় থাকতে থাকতে তাদের অনুভব করাটা দরকার।নাহলে এদেশের মানুষ নিজেদের অধিকার নিজেরাই আদায় করতে সচেষ্ট হবে এবং তা অতি শিঘ্রই।






খুবই দামি কথা বলছেন। কিন্তু দামী কথা কেউ শুনে না!
আমি কথার চেয়ে কাজ বেশি করতে চাই,উপায় পাচ্ছিনা।তাই লিখলাম।আগেই বলেছি আমি লিখায় অপটু।নাইলে মানুষের মনে বোধ জাগানোর জন্যে লেখার বিকল্প নাই।

আপনার তাই মনে হয় বুঝি? রাজনীতিবিদরা নষ্ট সমাজেরই অংশ। সমাজ কতোটা পঁচেছে তা এখান থেকে উপলব্ধি করা যায়
মন্তব্য করুন