অমি রহমান পিয়াল'এর ব্লগ
হ্যাডম ইন্সপেক্টর!
বাংলাদেশে পিডিএ নিষিদ্ধ না নাকি পিয়াল ভাই! বছর খানেক আগে প্রশ্নটা করেছিলো অরূপ। কথাটার অর্থ বুঝিনি, ধরে নিয়েছিলাম ওর মতো মানুষ যখন বলছে তখন বিষয়টা কোনো হাইটেক গ্যাজেট হবে। এরপর সে ব্যাখ্যা দিলো পিডিএর- পাবলিক ডেমোনেস্ট্রন অব অ্যাফেকশন। অন্যভাবে বললে দিনদুনিয়া ভুলে যাওয়া। আরেকটু কঠোর ভাষায় -প্রকাশ্য বেলেল্লাপনা। ধানমন্ডী লেকে কয়েকটা ঘটনা দেখে জানতে চেয়েছিলো অরূপ। উত্তরটা দেওয়া হয়নি।
মাঝরাতে কান্দায় পরদেশী...
চাঁদি য্যায়সা রাঙ হ্যায় তেরা গেয়ে পঙ্কজ উধাস কিন্তু একটা বিপ্লব ঘটিয়েছিলেন। মডার্ন মিউজিক সহকারে তার সেই পরিবেশনা আচমকাই গজলপ্রেমী করে তুলেছিলো একটা প্রজন্মকে। এই তারাই আরো শুদ্ধতার খোজে শুনেছে সেসব গজলের আদিরূপ। আদি গায়ন। বাংলা ফোকে ঠিক এই কাজটাই করেছিলেন মুজিব পরদেশী। না ব্যান্ড ফরম্যাটে গাননি তিনি, সেই আদি অকৃত্রিম হারমোনিয়াম ব্যবহার করেছেন। আমি বন্দী কারাগারে (যা পরে বেদের মেয়ে জ্যোসনা ছবিতেও
কারও কারও ফাগুন শুরু স্মৃতিকাতর মন খারাপে...
রাত ফুরোলেই আমাদের ভালোবাসার আচার কানুন পাল্টে যায়। বোনোর লেখা, রয় অরবিসনের গাওয়া গানটার মতোই।
‘Night falls I'm cast beneath her spell
Daylight comes our heaven's turns to hell
Am I left to burn and burn eternally…’ (she is a mystery girl)
১.
শীতভাবনা ও বস্ত্র সমাচার
গত কয়েকবছর শীতের নিরুত্তাপ ব্যাপারটা একদমই গায়ে লাগেনি। হাতে পায়ে অলিভ ওয়েল, নাকে মুখে ঠোটে ভ্যাসলিন বা পেট্রোলিয়াম জেল মেখে টি শার্টের ওপর শার্ট চাপিয়েই কাজ চালিয়েছি। মোটা কাথা গায়ে ফ্যান ছেড়ে হীমঘরের আমেজ আনা। এবার শীত অন্যরকম, হাড়ে ধাক্কা দিয়ে কাঁপায়। শৈত্যপ্রবাহ জাতীয় ভারী কথায় কান না দিয়েই বোঝা যাচ্ছে প্রান্তিক জনগণ কি হালে আছে।
সম্পর্ক

(ন জাতু কামঃ কামানামুপভোগেন শাম্যতি
হবিষা কৃষ্ণবর্ত্মেব ভূয় এবাভিবর্ধতে।।)
তোমার মন খারাপ- জানতেই
আমার সপ্তাহ পার হয়ে যায়
শেভ করিনি, কিংবা উড়ুক্কু চক্রাবক্রায়- দেখতে
তুমিও তাকাও ভিন্ন চোখের শার্সিতে
আমাদের কুশলাদী থেকে সবকিছু
এইভাবে পরজীবি


