আজকের হাবিজাবি (গান আমি গেয়ে যাব এই আসরে..........)
১)
আমার বাবা - মা দুজনেই রবীন্দ্র সঙ্গীতের ভক্ত। এমন একটা সময় নাকি ছিল রবীন্দ্র সঙ্গীত না বাজলে নাকি তার ঘুম ই হোতো না। তারপর কালের বিবর্তনে আমাদের প্যা-প্যা শুনতে শুনতেই ঘুমনো ও ঘুম ভাঙায় অভ্যস্ত হয়েছেন। মনে আছে ছোটবেলা থেকেই বাসায় রবীন্দ্র-নজরুল-হেমন্ত-শচীকর্তা বাজতো তবে আমি এগুলো শুনে মোটেই এগুলোর ভক্ত হইনি, নিজস্ব রুচি যখন গড়ে উঠছে তখন আমার কাছে এগুলা ১০০% প্যানপ্যানানি ছিলো। অন্তরা চৌধুরী ছাড়া আর যে গান আমার ভালো লাগতো সেগুলো হচ্ছে ছায়াছন্দের গান; আমি ঠিক শিওর না তবে আমার ধারনা আমি প্রথম যে গানটা গুংুনিয়ে উঠেছিলাম সেটা হয়তো ছিলো নির্মাতা কাহিনীকে করে ভালোমন্দ.................ছায়াছন্দ। হয়তো এই সিনেমা সঙ্গীত ভালোবাসার কারনেই আমি এখনো যেকোন গানের পেছনে গল্প খুজি। তারপর কখন কিভাবে এই রবীন্দ্র-নজরুলে প্যানপ্যানানি অথবা হেমন্ত-মান্না দে এদের গান ভালোলাগতে শুরু করলো জানি না, অবশ্য সেই সময়ের বাঙালী মধ্যবিত্ত বোধয় বাইডিফল্ট ই এগুলো ভালোবাসতো।
সেভেন-এইটে পড়ার সময় ব্যান্ড এর গানে পাগল হওয়াটাও বোধয় একটা রেওয়াজ; এল-আর-বি, সোলস, ফিডব্যাক, পেপারাইম, ওয়ারফেজ,চাইম,ডিফারেন্ট টাচ.......... মগ্ন ছিলাম এদের গানে। অবশ্য তখন হাসান আর জেমস এর গান শুনতাম না, যারা এদের গানের প্রসংসা করতো তাদের রুচিবোধের ওপর ব্যাপক কোশ্চেন মার্ক দিতাম । এই এন্টি জেমস-হাসান মনোভাব ছিল অনেক দিন। ইন্টার ফার্স্ট ইয়ারে আমাদের কলেজের নবীনবরণে হাসান কে আনছিলো, হাসনের অনুষ্ঠান শুরু ছিলো সন্ধার আগে আগে আমি হাসানের গান আরম্ভ হবার আগেই চলে আসছিলাম। আমার জেমস-হাসান রে অপছন্দ করার কারন ছিলো তাদের দেখলেই আমার মনে হইতো মাথা থেকে টুপটুপ করে উকুন পড়া শুরু করবে। পরে তো একটা সময় জেমস ফিদা বানায় ফেলছিলো, হাসানরে অত ভালো না লাগলেও বেশ ভালোই লাগতো, শুধু একটু নাঁকি নাঁকি লাগতো আমার এই যা।
ক্লাস নাইনে পড়ার সময় শুভেচ্ছায় বাপ্পার "বৃষ্ট পড়ে" গানটা দেখার পর বাপ্পায় আচ্ছন্ন ছিলাম অনেক দিন, দলছুট এর এ্যালবামগুলোতে সবসময় একটা নতুন কিছু করার চেষ্টা থাকতো বলে আমার মনে হয়, বিশেষ করে সন্জীব চৌধুরীর গাওয়া গানগুলোর কথা ও বেশ একটু আলাদা হত, বাপ্পার একটা নিজস্ব স্টাইল আছে, বাপ্পা অন্যকোন শিল্পীর জন্য মিউজিক করলেও আমার বিশ্বাস আমি মিউজিক শুনে বলে দিতে পারবো এটা বাপ্পার কাজ; এবং খহুবি দুঃখজনক ভাবে সেই স্টাইলটা এখন বোরিং লাগে; তার নতুনত্ব আনার চেষ্টাকরা উচিৎ। তবে সে এখনো আমার প্রিয় একজন শিল্পী। এবং বাংলাদেশের গায়কদের মধ্যে প্রথম পছন্দ।
বাংলা ব্যান্ড (আনুশেহ, বুনো, অর্ণব) সত্যিকার অর্থে আমাকে বাউল গান শুনতে উৎসাহিত করেছে, এজন্য আমি তাদের কাছে কৃতজ্ঞ। তাদের প্রথম এলবামের অর্ণবের "তুই গান গা" শুনে অর্নবরে আলাদা করে ভালো লাগা শুরু হয়। অর্নব একা কাজ করা শুরু করার পর সে বিভিন্ন এক্সপেরিমেন্টাল গান করছে ; লিরিক্সে কম্পোজিশনে, সব যে ভালো লাগসে তা না তবে অনেক গান ই ভালো লাগসে, সে এটলিস্ট ভ্যারিয়েশন আনার চেষ্টা করে। এই প্রজন্মের টিনেজদের কাছে রবীন্দ্র সঙ্গীত পৌছে দেবার ব্যাপারেও তার "মোর নিশিথ রাতের বাদল ধারা" - "নয়নো তোমারে পায় না দেখিতে" বেশ ভালো ভূমিকা রাখছে বলে আমার ধারনা।
মেটাল-হেভি মেটাল-আন্ডারগ্রাউন্ড ব্যান্ডে আমি ঠিক স্বড়স্ফুর্ত না, বন্ধু-বান্ধবদের কাছে প্রশংসা শুনে কিছু গান শোনা হয়েছে কিছু ভালো লেগেছে কিছু লাগেনি কিছু শুনে মাথার যণ্ত্রনা শুরু হয়েছে। সবার সব কিছু ভালো লাগে না, সবাই সব কিছু বোঝে না। কি আর করা।
আমি যখন নাইন-টেন এ তখন ই সম্ভবত পত্রিকায় বিশাল বিজ্ঞাপন দিয়ে বেনসন এন্ড হেজেস স্টার সার্চ প্রতিযোগিতা শুরু হয় সেখানে বিজয়ী হয়েছিলো ভাইকিংস ব্যান্ড, তাদের কিছু গান ভালো লেগেছিলো (প্রণয়ী এতো যাবার সময় নায় / তুমি কথা দাও আমি সবকিছু যাব ভুলে)। তাদের ভোকাল তন্ময় তানসেন এর কণ্ঠও আমার নাকি নাকি লাগতো।
ব্ল্যাক এবং তাহসান কে আমি প্রথম চিনি তাদের ভালোবাসা দিবস এর নাটক থেকে এবং তখন অনেকেরি ধারনা ছিলো "সে যে বসে আছে একা একা" গান টা তাদের (আমি কয়েকজনের সাথে তর্কও করছি), অর্নবের গান দিয়ে তারা কিছু বাড়তি জনপ্রিয়তা পেয়েছে তবে তাদের নিজেদের ও বিশাল শ্রোতাগোষ্ঠি আছে। ব্ল্যাক এর গান আমার বিরক্ত লাগে তাদের "ত" কে "ট" বলা এবং "র" কে "ড়" বলার কারনে, তাহসান নাকি ছায়ানটের ছাত্র, তার উচ্চারণে সমস্যা হওয়া উচিৎ না (আমি নিজে অবশ্য ড় উচ্চারণ করতে পারি না আমার দুনিয়ায় ড়/ঢ় এর কোন অস্তিত্ব নাই সবি র, কিন্তু আমি তো আর গান ও গাই না কবিতাও আবৃত্তি করি না)। বাংলিশ উচ্চারণ এ গান গাওয়া আমার পছন্দ না (পঞ্চম ও বাংলিশ উচ্চারণে গাইতো মনেপড়ে)। তবে তাহসানের প্রথম এলবামের কিছু গান ভালোলেগেছিলো তারপরের এলবামে মনে হয় প্রথম এলবামের সাউন্ড ট্র্যাকের ওপরই ভিন্ন লিরিক্স গেয়ে ফেলছে।
হাবীব এর কিছু কিছু গান ভালো লাগলেও পার্সোনালী তার স্টাইল আমার সেরকম পছন্দ না, খুব বেশি যাণ্ত্রিক লাগে, তবে নিঃসন্দেহে সে একটা ভিন্ন ধারার সৃষ্টি করেছে। এছাড়া বাংলা সিনেমায় তার কম্পোজ করা কিছু গানের ব্যাবহার হয়তো বাংলা সিনেমার গানের সুদিন ফিরিয়ে আনার সূচনা হতে পারে, বাপ্পাও কিছু সিনেমার গান কম্পোজ করেছে তবে আমার ব্যাক্তিগত অভিমত তার স্টাইলটা সিনেমার গানের সাথে যায় নাই।
ফুয়াদ-মিলা-শিরিন-কণা- এদের রিমিক্স আমার বিরক্তিকর লাগে বাট আমার ছোট ভাই - কাজিন এদের খুব প্রিয়। আমার নিজের হেমন্তের স্বকণ্ঠে গাওয়া গানের চেয়ে শ্রীকান্ত ভার্সন বেশি ভালো লাগে কিন্তু আমার মায়ের কাছে হেমন্ত এর গলার টাই বেশি ভালো লাগে (শ্রীকান্তের টা অবশ্য তার বিরক্তিকর লাগে না ওটাও ভালো লাগে), ডিডি সেভেন এ হেমন্তের গান দেখালে এখনো বসে থাকে, সো আমারো ফুয়াদ বিরক্তিকর লাগতে পারে।
হালের নতুন ক্রেজ হৃদয় খান ও যতদূর শুনলাম মনে হচ্ছে হাবীব এর দেখানো পথেই হাটছে।
বালাম রেও আমার বিরক্তিকর লাগে তবে আমি ছাড়া আর কেউ পাই নি যার বিরক্তিকর লাগে সবারি কম-বেশি ভালো লাগে।
শিরোনামহীন, অর্থহীন-সুমন, আর্টসেল এদের অনেক গান ই এক সময় অনেক ভালো লাগতো প্রচুর শুনতাম ইদানিং তেমন শোনা হয় না ।
আধুনিক গানে কুমার বিশ্বজিৎ, তপন চৌধুরী,আগুণ, খালিদ হাসান মিলু, ডলি সায়ন্তনী, শাকিলা জাফর, মৌ-টুসি, শুভ্রদেব(নাঁকা নম্বর ওয়ান), ফাহমিদা নবী, সামিনা চৌধুরী এদের গান শুনতাম,কিছু গান ভালো লাগে।
আসিফ এর নামে সুশীল সমাজ নাকটা বেশ জোড়েসোড়ে কোঁচকায় এবং যথাসম্ভব বিকৃত গলায় ও প্রিয়া ও প্রিয়া গাওয়ার চেষ্টা করে কিন্তু ও প্রিয়া, ও পাষাণীর আগে সে বেশ কিছু সফট মেলোডিয়াস গান গেয়েছে (এখনো মাঝে মাঝে মাঝরাতে ঘুমের ঘোরে .......); সে হয়তো এডুকেটেড মিউজিশিয়ান বা সফিস্টেকেটেড গায়ক না তবে তার কণ্ঠ টা আমার ভালো লাগে এবং কণ্ঠ টা অন্যরকম।
মমতাজের বুক টা ফাইট্টা যায় শুনলে কিঞ্চিৎ মেজাজ খারাপ হয় বটে কিন্তু শ্রোতার কথাও মাথায় রাখতে হবে, আমারো বধূয়া আন বাড়ি যায় আমার আঙিনা দিয়া হৃদয়ঙ্গম করার জন্য যে সাঙস্কৃতিক পরিবেশ প্রয়োজন সেটা বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর ই নেই তারা খুব সহজেই "বন্ধু যখন বউ লইয়া আমার বাড়ির সামনে দিয়া " -- এই গানে নিজেদের খুজে পায়, এবং তারাই মূলত অডিও ইন্ডাস্ট্রীর মূল ভোক্তা কারন তারা ক্যাসেট কেনে আপনি - আমি ডাউনলোড দেই। তবে "তেজকুনি পাড়া হালায় আবার জিগায়" / "ঐ কাগা চল যাইগা"শুনলে সিরিয়াস মেজাজ খারাপ হয়।
২)
মাকসুদ রবীন্দ্র সঙ্গীত নিয়ে একটা এক্সপেরিমেন্ট করছিলো যদিও তখন যথেষ্ট ছোট কিন্তু ঐ এক্সপেরিমেন্ট পছন্দ হইছিলো না। কোলকাতার এক শিল্পীও কিছু এক্সপেরিমেন্ট করছিলো তার ভাষায় রবীন্দ্র সঙ্গীতে জ্যাজ মিশায়া কিছু গান গাইছিলো (সেদিন দুজনে/ মোর ভাবনারে) ঐটাও আমার পছন্দ হয় নাই।
অনেক কচরকচর করলাম নিজ গুণে ক্ষমা করে দিয়েন
ওকে, মাফ কৈরা দিলাম।
আপনি মহৎ লোক
আলুচুনা ব্যাপক পছন্দ হইছে।
থ্যাংকু
খালি হাবিজাবি না, জঘন্য ধরনের হাবিজাবি। পছন্দ হয় নাইক্কা
ভালো আছেন ভাবী
হাঃহাঃহাঃ গানের আদ্যোপান্ত সব কইয়া দিলেন।
চলছে............ কিন্তু অনেক হিট আছিলো এবং বঙ্গের প্রথম রেভ গান আছিলো 
ত্রিরত্নের খেপার কথা কইলেন্না
আরেকটা আইছিলো তার পরপরই
"শোনেন শোনেন খাল্লাম্মা
আমরা মহল্লার কজনা
কানে দিতে এসেছি
আপনার মেয়ের কান্ডখানা
ওখালাম্মা আআআআআআআআআআআআআআআআআআআ"
পুরানা গানগুলির মইধ্যে আজো বাথরুমে গেলে গাই যেগুলা তা হইলো

- শ্রাবনের মেঘগুলো জড়ো হলো আকাশে
- দৃষ্টি প্রদীপ জ্বেলে খুঁজেছি তোমায়
- বড়জোর আর দুইটি গাও তারপরে ভেড়াব নাও
- ধিকি ধিকি আগুন জ্বলে, দুঃখের নদী বইয়া চলে
আর জানি কিকি মনে পর্তাছেনা
বালাম, হাসান, আসিফ আর নয়া কতগুলান কেচরা পোলাপাইনের গান শুনলেই শরীরে কেউ ঝাড়ু দিয়া বাইড়ায় মনে হয়
আপনে যখন ""শোনেন শোনেন খাল্লাম্মা
আমরা মহল্লার কজনা
কানে দিতে এসেছি
আপনার মেয়ের কান্ডখানা
ওখালাম্মা আআআআআআআআআআআআআআআআআআআ"" -- শুনতেন তখন আপনার বাবার ও এইরকম মনে হইতো
রবীন্দ্রসঙ্গীত কে প্যান প্যান মনে হওয়ায় বড়ই মর্মাহত হলাম
কোন এক সময় প্যানপ্যান মনে হইতো অস্বীকার করি কিভাবে
আমারো গান নিয়া লিখতে ইচ্ছে করতেসে ...
লিখে ফেলেন
একসময় গান গাইতাম, না কোনো পেশাদার শিল্পী ছিলামনা কষ্মিনকালেও। কারো কাছে গান শিখিওনি। এমনিতেই মনের আনন্দে গাইতাম। গানরে বালা পাই আমি... অনেককিছু মিল্লো আমার সাথে... ধইন্যবাদ
আপনেরেও ধন্যবাদ
মুই পোস্ট লেইখা রাকছিলাম ম্যালা আগে... অর্ধেক সামুতেও দিছিলাম... এখন স্মৃতী তুমি হ্যান্ড শাওয়ার
তাহসান যেদিন বিদেশ চইলা গেল, ব্যাপক খুশী হইছিলাম। এই পোলার গান আর শুনতে হবে না বইলা। চরম অসহ্য।
দুইদিন আগে পত্রিকায় দেখলাম আসিফ ঘোষণা দিছে সে আর গান গাবে না, মঞ্চ ছাড়া। ফুলটাইম রাজনীতি করবে।
ব্যাপক থুশী হইছে। এইটা তো গানই গাইতে পারে না।
তাহসানের সে যে বসে আছে একা একা ....গানটা কিশোরী বয়সে শুনছিলাম। ভালোই লাগছিলো।এরপর আর গান শুনলেই মনে হইত চাই না শুনতে।
ইদানীংকার অনেকের গান শুনি ।ভালো লাগে। তবে আমি প্রথম যেদিন শুনলাম "সোনা বন্ধু তুই আমারে ভোতা দাও দিয়া কাইট্টা লা"...পুরা টাশকি খাইছি।একজনের গাড়িতে শুনলাম। তারে জিগাই এইটা গান? সে হো হো করে হাসে। বলে শোন ই না পুরাটা। আমি টাশকিত অবস্থায় গানটা শুনছি।ভাবলাম গানের নামে এইসব? এর নাম কেন গান?
মমতাজ আফারে ভালু পাই।ঘুম ভাঙ্গাইয়া গেলোরে মরার কোকিলে।
আফাগো "সে যেবসে আছে একা একা" - তাহসানের গান না; অর্ণব এর গান; পোলাটা অর্ণবের গানে হিট হইয়া গেল
থুক্কু গো আফা।ভুল সবই ভুল।
javascript:void(0); ভুল সবি ভুল.........
তার তো তাও অবসরে যাওয়ার সুমতিটুকুন হইছে
বুঝলাম ।
তয় আমার কাছে কমবেশি সকল ধরনের গানই ভাল্লাগে।
সমঝদার শ্রোতা
গুরু আজকের মন্তব্য তোমাকে দিয়েই শুরু......পরলাম আজ ...অনেক কিছু জানলাম ও...তবে তোমাদের মতো এত বোদ্ধা শ্রোতা নই...তাই এই ধরনের সমালোচনা শুনতে আর পড়তে খারাপ লাগে না ।।অনেক কিছু শেখা যায় বা জানা...তবে ভালো গান সব সময়ই ভাল লাগে অনেক সময় দেখা যায় যে কেউ গান না শিখেও অনেক ভালো গায়।। আবার অনেক ভালো শিল্পীর গান ও বিরক্তি কর লাগে ... জানি না কেন।।...তবে তুমি গল্প করতে পারো বলেই গল্পের মতো করে লিখতে পেরেছো... বিষয় আছে ।।...কিন্তু ভাগ্যিস হুমায়ূন হও নি ।। ...কবে যেন এক টা ব্লগ এ পরছিলাম।। ......যে জায়গায় কোন গল্প হয় না ...সে বিষয় নিয়া ও সে গল্প বানায়...সে যাই হোক ...আমরা আর হুমায়ুন চাই না ...এক জনই থাকুক...তবে অনেক যায়গায় ঘুরে ফিরে কিন্তু সেই রবীন্দ্র আর নজরুল সঙ্গীত বা মান্না দে, হৈমন্তি তেই আমরা ফিরছি...আর এই গান গুলো শ্রী কান্ত আবার ন।।তুন করে গাইছে ...বেশ ভালই লাগে...আর তোমার লেখাও বেশ ভালো লাগলো...
আমি বোদ্ধা শ্রোতা না; আর এই পোস্টে গানের কোন ব্যাবচ্ছেদ ও হয়নাই বা কেন ভালো লাগে বা লাগে না সেই বিশ্লেষন ও না শুধু বাংলাদেশের শিল্পীদের গান গুলোর মধ্যে কানে যা শুনতে ভালো লাগে বা লাগে না সেটাই শেয়ার করলাম সবার সাথে
ও কে। আমিও মাফ করলাম।

আপনি রাধার মানভঞ্জন শুনছেন দিদি ? না শুনলে শুইনেন , বাংলায় এমন মজার লিরিক্স আর নাই
শুনিনাই সম্ভবত
এই হইল ১
http://www.esnips.com/doc/61ced3dc-d1dd-4f12-b11b-562b048717da/Sri-Radhar-Manbhanjan---Part-I
আর এই ২
http://www.esnips.com/doc/7066ce2e-c04d-4e67-bc65-78a47708523e/Sri-Radhar-Manbhanjan---Part-II
জটিল জিনিস খিক খিক
Oke shune felbo
পোষ্ট পৈড়া হয়রান হৈয়া গেলাম....একাংশ পৈড়া কিছু আলোচনা মাথায় আসলো, পরের অংশে সেই আলোচনা চৈলা আসলো, এর পরে মাথায় যা কথা বার্তা আসলো, তার পরের অংশে আইসা গেলো...গিয়ানী কমেন্ট আর দেওয়া হৈলো না...আফসুস...
স্লিপ অফ টাইপিং এ মাইলস এর নাম বাদ পড়ছে ; মাইলস নাই কেন জিগাইতে পারতা
আলুচুনা ব্যাপক পছন্দ হইছে।
ধন্যবাদ
দারুন লিখেছেন

মন্তব্য করুন