বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
খেলা দেইখা প্রচন্ড মেজাজ খারাপ।কোথাও গেলাম না বন্ধুরা সবাই মিলে পুরান ঢাকা ট্যুর দিলো মনিরের গাড়ীতে বিকালে আমি বললাম বাংলাদেশ জিতবে আজ,আজ আমি কোথাও যাবো না।এই ভাবেই যে ধরাটা খাবো ভাবি নাই আগে।কি আর করা, ভেবে কি আর হবে!
জীবনের অপর নাম জেনেছি বাশ
লাভ হবে কি ছেড়ে দীর্ঘ শ্বাস!(স্বরচিত)
নেট নিয়া আছি ফ্যাসাদে।জিপির ১ জিবি শেষ হয় ৭ দিনে।কি সোলেমানী বান মারছে আল্লাহই জানে।স্পীড তো অনন্তর সিনেমা খোজ দ্যা সার্চের মতো।সেই ব্যাটার আরো দুইটা সিনেমা আসতেছে।রিদয় ভাঙ্গা ঢেউ আর মোস্ট ওয়েলকাম।সার্চ ২ এরো কাজ শ্যাষ প্রায়।ঐ হালার একখান পি এর জব ভেকেন্সী দেখছিলাম।সেইখানে তার এসিট্যান্টকে অবশ্যই আইবিএর এমবি করা আকর্ষনীয় চেহারার ছেলে/মেয়ে হতে হবে।আমি কই হালার পো আইবি এ তো দূরে থাক আমার মতো বলদ ও তোর চাকরী করবে না যদি না তোর মতোই ছাগল না হয়।
পোলাপাইনের জব জীবনের হতাশার এক পোষ্ট অফিস আমি।সবার মন খারাপ করা নানা অভিজ্ঞতা নানা বকা ঝকার গল্প হতাশা শুনতে শুনতে নিজেরে বড় সুখী মনে হয় বেকার হয়েও।আর বন্ধের দিন গুলাতে কারে রেখে কারে সময় দিবো তাই ভেবে কুল পাই না।তাই ফোন বন্ধ করে রাখি আর কই বেকার মানুষ ফোন খোলা রাখতে গা জ্ব্লে!তবে টাকাপয়সার এই আকালেও আমি ফোন দিয়া মাইনষের খোজ নেই লোকজন ঠেকায় না পড়লে ফোনই দেয় না।কি স্বার্থপর এই জাতি!ইদানীং বিভিন্ন পলিটিক্যাল আলোচনায় খালি তর্ক লাগে বন্ধুদের সাথে।বিপদ।কইতেও পারি না এই সব ছাগল মার্কা চিন্তা কেমনি করিস?কারন এই সব বালফালানো পলিটিক্সসের চেয়ে বন্ধু অনেক ইম্পোরটেন্ট।খামাখা কাউরে কষ্ট দিতে মন চায় না!
যুদ্ধাপরাধী বিচার করার আশায় জিহাদী জোশ নিয়া নৌকা মার্কায় ছিল মাইরা আসছিলাম।এখন মনে হয় জীবনের সেরা ভুলটা ঐ দিনই করছি।এর চেয়ে খালেদা জিয়া অনেক ভালো।অন্তত আশায় থাকতাম আওয়ামিলীগ থাকলে এমন হতো না।আর রাজাকারদের বিচার হবে না বলেই খালি মনে হয়।সবাই মীর কাশেম আলীর মতো একটা সিষ্টেম করে ফেলবে।দেশটা যাইতেছে জাহান্নামে।তাই কেউ জিগেষ করে যখন কেমন আছিস?উত্তর বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এর মতো।
লোকজন আজকাল দুই নাম্বার থেকে শুরু করে নাম্বার বিহীন।আমার বন্ধুর ভদ্র বড়লোক আইনজীবি দুলাভাই সুন্দরী বউ ফালায়া প্রেম করে এক মহিলার লগে। সেই সব গজব মার্কা কাহিনী হজম করতে হয় আমারে দিতে হয় সমবেদনা।আগের সেই দিন গুলো সাথে নাই সেই বিশ্বাস পুর্ন ভালোবাসা গুলাও ।এখন সব শালাই হিপোক্রেট আর আওয়ামিলীগের মতো মীর জাফর।
(বানান আলসেমি করা ভূল করা।কেঊ মাইন্ড খায়েন না)
ডিসেম্বর মাসে পাকিস্তানের সাথে খেলার শিডিয়্যুল ফেলতে কে বলেছিল!
ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ডের সভাপতিকে শুঁলে চড়ানো হোক
বেকার থাকার অনেক কষ্ট আছে জানি... কিন্তু তার মধ্যে ব্যাখ্যাহীন কিছু সুখানুভূতিও থাকে- তোমার লেখায় তার সবটুকু খুঁজে পেলাম।
হ আমারো একিই দাবি।
আমি আসলে ইচ্ছা করেই বেকার আছি।বেকার নিয়া আমার আনন্দের অংশই বেশী।চেষ্টা তদবির করলে চাকরী দুই তিনটা পাবো না যে এমন না।আর আপনেরা তো আছেন ইই!কিন্তুআমার আসলে ওতো স্বপ্ন টপ্ন নাই জীবন নিয়ে তাই আরও কিছুদিন বাপের ঘাড়ে চড়ে আরাম আয়েশে বসে কাটাতে চাই।দেখা যাক কি হয়!
জীবনের অপর নাম জেনেছি বাশ

লাভ হবে কি ছেড়ে দীর্ঘ শ্বাস!
ছন্দ মিলাতে পারি ছোটবেলা থেকেই তাই বলে ফেললাম।তবে এই কথাটা প্রতিদিনই অনুভব করি!
অনেক কথা মনে হল আমারই মনের কথা বলছেন। হয়তো সবারই এমনটা মনে হবে!

আপনার বানান ভুলের মধ্যেও মনে হয় ক্ষোভ প্রকাশ পাচ্ছে...তাই মাইন্ড খেলাম না!
থ্যাঙ্কু আপনারেও!
কি আছে জীবনে, দুই দিনের দুনিয়া নাও
ম্যাট্রিকের পরে তাবলিগে গেছিলাম সেখানে দুনিয়ার জিন্দেগীরে আড়াই দিনের জিন্দেগী বলে বয়ান দিছিল।আমি পোলাপাইনরে বয়ান দিছিলাম "আড়াই দিনের জীবন যদি তাবলীগঅয়ালাদের মতো মসজিদে মসজিদেই কাটাই তাহলে মানে থাকলো কি জীবনের!"
আমি আনন্দ জলিলের অ্যাসিস্ট্যান্ট হতে চাই
খালি সমস্যা একটাই। আমার চেহারায় মেরামতের কাজ চলছে ভাল হলে আপ্লাই করবনে
জলিল ভাইসাব আইবিএ এর এমবিএ চাইছে? আপনার কি তা আছে? আপনে না পরিবেশবিদ।
মজা পাইছিলাম তাই সবাইকে জানাইলাম।অনন্ত এর চোদ্দগুস্টির পি এস হবার কোন সাধ নাই আমার!
এতো দিনে মনে হয় আর খালি নাই পোষ্ট!
আপসুস এন্ড সমবেদনা!মেরামত চালাতে থাকেন কিং শাকীব খানের পিএস হবার পদের জন্য লড়তে হবে!
অনন্তের কাহিনী পড়ে পুরাই
যাই আরেকবার কোলাভেরী ডি শুনে আসি।

পাইছেন তো একখান কোলাবেরী.শুইনা দেশ উদ্ধার করেন!
এই ছেলেটা নিয়মিত লেখালেখি করলে জীবনের আরো একটা দিক তুলে ধরতে পারতো ...
চেষ্টা করতেছি নিয়মিত এইসব ছাইপাস লেখার দেখা যাক কি হয়!
ঐ সার্ছের নায়ক পোলা খুজে কেন , পি এস হিসাবে ?
মাইয়াও খোজতেছে কিন্তু কেন জানি মনে হয় পোলা পেলেই বেশী খুশি হবে
শান্ত, বইয়ের লাইগা লেখা জমা দিছো? না দিলে তাত্তাড়ি দেও...
আমি নিজেও দেশ ও জাতি নিয়ে হতাশ। অবশ্য ভোট দেই নি। বা দেবার সুযোগও পাই নি। পেলেও আলীগকে দিতাম না। ২০০৩ সালের পর আলীগ থেকে মুখ ফিরিয়েছি। এককালে ছাত্রলীগের কলেজ পর্যায়ের পাতি নেতা ছিলাম হাহ হা ! কি বিরাট ভুল!
এনিওয়ে, এত হতাশার কোন প্রয়োজন নেই। সবই স্বাভাবিক। এই দুর্দশাময় সময় আসলে ওতটা দুর্দশাগ্রস্থ না। আমরা এই সময়টা পার করছি তাই সবকিছু স্লোমোশনে দেখছি তাই খারাপ লাগছে। পজিটিভ অনেক কিছু ঘটছে যা আমাদের মনে আসে না। দেশটা উপরের দিকে যাচ্ছে, ভাঙাগড়ার মধ্য দিয়ে। পরিবর্তনের গতি একটা বেশী তাই আমাদের মনটা ভাঙে চুড়ে গড়ে। তবে আজ থেকে বিশ বছর পর পেছন ফিরে দেখলে মনে হবে সবই স্বাভাবিকই ছিল। আর ব্যাক্তিবিশেষে হতাশ হলে ব্যক্তিগত ভাবেই ক্ষতিগ্রস্খ হতে হয়। তাই বলি, হতাশা নিজের মধ্যে নিশ না। দেশের ক্রিকেট বোর্ডের প্রেসিডেন্ট একটা কুত্তা। জাতীয় ক্রিকেটারকে হোটেল থেকে বের করে দিতে বলে, মন্ত্রীর দুর্নিতীতে পদ্মা সেতু হবে না, শেয়ারবাজার লুট হয়, কুইক রেন্টাল নামে বিরাট এক টাকা মারার জায়গা তৈরি হয়, বিএনপি জামাতের সাথে মিশে যায় এ সব নিয়ে ভেবে প্রভাবিত হয়ে হতাশ হয়ে নিজের জীবনে হতাশা আনলে কাজের গতিই কমবে। যেহেতু আমি তুই দেশের রাজনীতির পরিবর্তনে আসছি না সেহেতু আমাদের এসব ভাবনাও অকাজের।
টাটা।
মন্তব্য করুন