গা বাচিঁয়ে চলা সুখের দিন গুলো!
ভেবেছিলাম কয়দিন আর পোস্ট টোস্ট দিবো না । কারন ব্লগের হোমপেজে আমারই পোস্ট থাকে তিনটা এইটা কোনো কথা হইলো কাজের। তার ভেতরে আমার ঘুমন্ত পাঠক শ্রেনী যারা বাস্তব জীবনে জিগিরের লোকজন বলা শুরু করছে যে আমি নাকি দিনলিপি জোর করেই দিচ্ছি অযথাই। এতো লেখার প্রয়োজন ছিলো না এমন কি একজন বলেছে আমি নাকি বাথরুমে গেলেও তা নিয়ে ব্লগে লিখবো। কত বড় আপত্তিকর কথা যদিও তাদের কথা আমার সামনে পাত্তা পায় নাই। মাইনষের সামনে চুপচাপ থাকলেও বন্ধুদেরকে ফাপড়ের উপরে রাখি সবসময় সেই সুত্রেই বললাম ব্লগ মানেই তো অন্তর্জালিক ডায়রী। নিজের ব্লগে মানুষ নিজের দিন যাপনের ফিরিস্তি দেয় আমি তা একটা ভালো লাগার ঝিমানো ব্লগে দেই এইতো। যারা ভালো পায় তারা পড়ে যারা ভালো পায় না তারা পড়ে মনে মনে বলে আজাইরা প্যাচাল। কিন্তু এই আজাইরা প্যাচাল কত কষ্ট করে স্লো পিসিতে লেখি তাতো পাবলিক বুঝে না। তার ভেতরে রাজশাহী ভার্সিটির লেকচারার একটা এলেক্সা রেটিংয়ের ফিরিস্তি দিলো তাতে মনটা খারাপ হলো। যদিও জানা কথাই তবুও আহারে আমার প্রিয় ব্লগ তার এই হাল! তার আগের দিন চতুর্মাত্রিকে অনেক গুলান গল্প আর পোস্ট পড়লাম অলস দুপুরে। দেখলাম লেখা দারুন না হলেও তাদের ইন্টারেকশন খুব দারুন। আর নুশেরা আপু আরো অনেকে লিখে টিখে ফাটায় ফেলতেছে পুরা। দেখে মন খারাপ হয়ে তানবীরা আপুরে কইলাম আমার তো গল্প লেখা বা ভালো একটা বিষয় নিয়ে লেখার মেধা নাই। থাকলে এবি ফাটায় দিতাম। শুনে আপু বলে যা মেধা তাই দিয়েই চেষ্টা করো দারুন হবে দেখবা। আমি কইলাম তা আর হইছে!
এই ব্লগে যারা ভালো লিখে তারা লিখে না এইটাই একমাত্র সমস্যা। আর যারা লিখে তারা লিখেই খালাস অন্যে কারো ব্লগে আর কমেন্ট টমেন্ট নাই। আর আরেকগ্রুপ আছে যারা চাইলেই লিখতে পারে লেখাও ভালো হবে কিন্তু অজানা কারনে তাদের সময় নাই তাই তারা কমেন্ট করেই খালাস। ফেসবুকে আমরা যে পরিমান সময় ব্যয় করি সবাই তার ৯ পারসেন্ট সময় ব্লগে দিলেই এই ব্লগে আবার প্রান ফিরে পাবে। আর ব্লগ লেখাটারে একটা অভ্যাস করে ফেলতে পারলে তো কথাই নাই আমরা আমরাই তো বন্ধুরা মিলে আমরা বন্ধু। বন্ধুরা যদি শুধু অতিথি হয়ে পড়েই চলে যায় তাহলে তো আর কাজের বন্ধু না। যাদের লগইন করতে সমস্যা তারা না করুক কিন্তু যারা লগ ইন মাঝে মাঝেই হয় তারা কেনো লগইন করে পড়ে না তা আমার মাথায় আসে না। সাথে সাথে ফেসবুকে এতো কিছু শেয়ার করি আমরা কিন্তু ব্লগের পোষ্ট শেয়ার করি না এইটাও একটা বড় কারন। ফেসবুকে ১০-২০ টা লাইক পেতে পারলে এখানেও আরো নিশ্চয় ২০-৩০ জন লোক একেক্টা পোস্ট পড়বে। যাই হোক অনেক লেকচার দিছি আর না। আমি কারো কথা শুনি না মানুষ কেনো শুনবে? তাও বললাম নিজের কথাগুলো। এই ব্লগটা যদি চলে যায় তবে আমাদের কিছু আসবে যাবে না ফেসবুকে আড্ডা মেরে ভালোই থাকবো কিন্তু নিজেদের যে একটা সার্কেল বা বন্ধুত্ব তাতে ভাটা পড়বে আর পারস্পারিক ব্লগ যে যত সামান্য ইন্টারেকশন হয় তাও দাফন হয়ে যাবে। কি আর করা সবার তো আর আমার মতো ব্লগ নিয়ে ভাবার সময় নাই!
দিনগুলো আমার যাচ্ছে দারুন। এই ব্লগের মতো ঝিমানো না। খুব প্রানের সঞ্চারময় জীবন যাপন। চায়ের দোকানে আড্ডা, ঘুরাফেরা খাওয়া দাওয়া আর ক্লাস টাস করে চরম। তবে একটাই আপসোস দেশটা ভালো নাই। বাচ্চু রাজাকারের ফাসি হইছে তাতে আমি খুশী অনেক খুশী। আওয়ামীলীগরে ভোট দিয়ে যদি একটা কিছু পাই সেটা হলো এই মনের শান্তি যে রাজাকারের ফাসি হয় হবে ইহা আর কল্পনা না। আরো চার পাচটা আছে সব কটাকে এই দশ এগারো মাসের ভেতরেই রায় দিয়ে ঝুলাতে হবে এইটাই প্রানের দাবী। কিন্তু ৪১ বছর আগের প্রানের দাবীর বাস্তবায়নে আমরা খুশি কিন্তু ইদানিং পত্রিকার পাতা জুড়ে রেইপের খবর দেখি তা শিউরে উঠি। এই জন্য আজ পত্রিকাই পড়ি নাই। একটা নরমাল মানুষ হয়ে আমি পত্রিকায় শিশু রেইপের খবর পড়বো ভাবতেই গা জ্বলে। মানুষ এতো জানোয়ার। আমার বাসার অদুরেই ঢাকা উদ্যানে এক মধ্যবয়স্ক মানুষকে সবাই মিলে ছেলে ধরা ভেবে মেরে ফেললো। এই সব পাশবিকতার বয়ান শুনে টলারেট করতে পারি না বমি আসে অনেক কষ্টে থামাই। কিন্তু আমি নিজেও সমাজের সেই মানুষদের দলে যারা গা বাচিয়ে চলে ফেরে ঘুরে খায় দায় ঘুমায়। নিজের প্রতি তখন করুনা হয় কী একটা জীবন আমার একটা আন্দোলনে যাই না প্রতিবাদ করি না শুধু ফেসবুকে বসে বসে ডায়লগ পিটিয়ে লাইক গুনি। আমার মতো বয়সে কত জন কত কী করে ফেললো আর আমি পড়ে রইলাম চায়ের দোকানে কড়া লিকারের চা খেতেই খেতেই।
দুইজন ব্যাক্তির সাথে আমি আলাপে মুগ্ধ হইছি। এক সুমন মামা আমার বাসায় কিছুদিন ছিলো ১০-১১ র দিকে। তিনি বিসিএস ক্যাডার হয়ে এখন একটা কলেজের লেকচারার। শয়নে জাগরনে তার সিনেমা বানানোর ইচ্ছা। সেই ইচ্ছার প্রাকটিস স্বরুপ তিনি একটা শর্ট ফিল্মের কাজ শুরু করবেন। স্ক্রীপ্ট রেডী সমস্যা শুধু শরীয়তপুর থেকে এসে ঢাকায় লোকেশন সুটিংয়ের খোজ খবর যোগাযোগে সমস্যা একবার শুরু করেও তিনি আর আগান নাই। এখন সুমন মামা খুব চেষ্টা করতেছে ঢাকায় কোনো কলেজে আসার তার জন্য সচিবালয়ে দোড় ঝাপও করতেছে। উদ্দেশ্য একটাই সিনেমাটা বানাবে তার মেইন যে টারগেট বানিজ্যিক ছবি সেই দিকেও যাবে। নিজের পকেটের পয়সা খরচ করে সিনেমা বানাবে তাও তার কি পরিমান চ্যালেঞ্জ। আর আরেক স্কুল ফ্রেন্ডের সাথে অনেক বছর পরে দেখা হলো। ফেসবুকে সে আমার স্ট্যাটাস ফ্যান। কিন্তু বাস্তবে তার সাথে দেখা হবার পরে সে জানে না আমি তার কত বড় ফ্রেন্ড। একি স্কুলে ছিলাম আমরা একি কলোনিতে বাসা। তার মাঝে মধ্যেই প্রচন্ড মাথা ব্যাথা আর শরীর দুর্বল ছিলো বলে তার নাম ছিলো অনেক গুলা শাহেদের ভেতরে গর্ভবতী শাহেদ। তখন ক্লাস নাইন টেনে পড়তাম এইসব নষ্ট ফাইজলামী ছিলো মজার খোরাক। সে পরে মহসিন কলেজ থেকে পাশ করে পটুয়াখালী সায়েন্স এন্ড টেকনোলজিতে পড়ে বাক্রিবিতে মাস্টারস করছে। গবেষনায় দারুন শার্প। হল ভেকেন্ট হবার কারনে ঢাকায় আসছে ইরির চাকরীর এক্সাম দিতে। প্রস্তুতি নিছে ফাটায়া আজ ফেসবুকে মেসেজ পাঠায় জানলাম হইছেও নাকি দারুন কিন্তু টিকবে না। কেনো কারন ইরির যে দেশী বড় কর্মকর্তা তার ভাগিনা আছে আর দুইটা মেয়ে নিবে। তাতে ওর চান্স কম লিখিততে টিকলেও। ও এই টুইসডেতে আমার সাথে চায়ের দোকানে ছিলো। বলতেছিলো বাংলাদেশে গবেষনার তো বেইল কোনো কালেই ছিলো না। এখন চলে হিপোক্রেসী। দেখা যায় যারা ফান্ড দেয় গবেষনা তাদের পথে চালাতে হয়। আমি বললাম উদাহরন দে সে কয় ধর এক ফান্ড দাতা প্রতিস্টান কইছে যে সরিষার অমুক জাত ভালো তাই ফলাও। আমি তাদের টাকায় গবেষনা মাঠ জরিপ প্রজেক্ট করে দেখলাম সেইটা ভালো না অন্যটা ভালো। কিন্তু আমাকে ফান্ড দাতাদের মতো করেই লিখতে হবে। আর তাদের কথা মতোই খালি ভাউচার জমা দিবো আর টেকা তুলবো। এই যদি হয় দশা তবে কত বড় প্রতারনা। এরকম আরো অনেক ক্ষেত্রেই। আর সরকারী কৃষি বিষয়ক বিভিন্ন কর্মকর্তাদের নিয়োগ মানেই এখন পলিটিক্যাল নিয়োগ। দেখা যায় মতিয়া চৌধুরী কোনো লবিংয়ে নাই কিন্তু বাহাউদ্দীন নাসিমের ফোনের জ্বালাতনে চারিপাশে ছাত্রলীগের পোলাপাইন। তারা এই জীবনে পড়াশুনার ধারে কাছেও ছিলো না তারাই হয় বৈজ্ঞানিক অফিসার এই ফাজলামির শেষ নাই। এতো হতাশার ভেতরেও অবশ্য তার মনোবল চাঙ্গা। বললো 'আমি যা শিখছি এবং ল্যাব ম্যানেজার হয়ে যা রিপোর্ট লিখছি তা কেঊ পারবে না। বেট থেকে বিশাল অফার ছিলো যাই নাই কারন তামাকের মতো খারাপ জিনিসের চাকরী করা টাকার দরকার নাই। টাকার দরকার হলে বিদেশে যাবো গা পিএইচডি করতে দেখবি সেখানে যায়া কেমনি ফাটায়া আসি। আমি আমারে নিয়া ভাবি না। আমি তো প্রাইভেট চাকরী পাবোই কিন্তু এই দেশের কি হবে নিজেরা যদি উদ্যমী হয়ে গবেষনা না করি আগামী দিন খাবো কি আর বাচ্চাদের খাওয়াবো কি? তাই এই টিচারের আন্ডারে পড়ে থাকি ল্যাবে সারাদিন পার করে কাজ কাম করি আর পোলাপাইন গ্রুপ নিয়ে মারপিট করে'। আমারে সে গুরু মানে কারন আমি নাকি দারুন দারুন স্ট্যাটাস দেই। কিন্তু আসল গুরু তো এরা। ওর গল্প নানা মানুষকে করে বেড়াই আর বলি দেখছেন সবাই আমার আপনার মতো যে গা বাচিয়ে চলবে এই দেশে এখনো অনেক মানুষ যারা মাথা উচু করে বাচে।
আজকের দিনটাও গেলো খুব ইন্টারেস্টিং। দেরীতে ঘুম থেকে উঠে মেজাজ খারাপ। মামা নাই গেছে উত্তরা। দেখি সমানে বন্ধু এহতেশামের ফোন বললো বের হন কাজ আছে। আজকে যে মিলাদুন্নবী তা তার জানা নাই ভার্সিটি তো বন্ধ। বের হয়ে কি করবো কি করবো চিন্তা করলাম। নান্নুর দোকানো বন্ধ মনে মনে গালিগালাজ করলাম। দুই বন্ধু মিলে গেলাম নীলখেত। পরোটা মুগডাল ডিম ভাজি দিয়ে নাস্তা করলাম। এহতেশামের মাথায় আমি ঢুকায় দিছি চেতন ভগত ভাইরাস। এখনও যাই বলে ঘুরে ফিরে চেতন ভগতেই আশ্রয় নেয়। আমিও যত দূর জানা শোনা আছে জানাই। আমি আর এহতেশাম দারুন বন্ধু। সেই ফেসবুক আমলে যখন সামু ছাড়া দুনিয়া ভালো লাগে না তখন একটা গ্রুপ ছিল বিএন কলেজ গ্রুপ চিটাগাং। আমি আর এহতেশাম আরো ৪-৫ জন ছিলো মেম্বার। মেসেজে কথা হতো শুনলাম তার বাসা হাউজিং লিমিটেডে বাসা। কলেজে থাকতে ও সায়েন্সে আমি কমারসে চিনি এমনিতে তবে কথা হয় নাই কখনো। সেইদিনেই আমরা যাই নীলখেত মোড়ে। ও কি জানি বই কিনবে। তারপর থেকে অপ্রতিরোধ্য। রিক্সায় ঘুরতে ঘুরতে টায়ারড। কতো কথা কতো এক্সপিরিয়েন্স শুনছি বলছি হাসছি। তার কলিজিয়েটের কথা ও বলতো আমি বলতাম নেভী কলোনীর গল্প। আমাদের একেক সময় একেকটা বাতিক উঠতো। দুই বন্ধু একত্রে কত ব্যাবসা করার প্ল্যান করছি। ওর বাপের অফিসে বসে কত কিছু নিয়া ভাবছি তা লিখতে গেলে ১০ টা পোস্ট লাগবো। ও এখন দারুন আছে একটা ব্যাংকের দারুন চাকরী। মাস শেষে চল্লিশের উপরে বেতন হিংসা করি না ভালো পাই। সেও যখনি সময় পায় তখনি আমার সাথে আসে। দেদারসে টাকা ভাঙ্গে। ওর বন্ধুরা আমার বন্ধু আবার আমার বন্ধুরা সব ওর বন্ধু এই জিনিসটা দারুন লাগে। সন্ধ্যার দিকে আমি আর পুলক গেছিলাম ছবির হাট। দেখি ছবির হাটে কারেন্ট নাই ইমনের দোকানে গরম পানি নাই রং চা হবে না। দুই বন্ধু মিলা দুধ চা খাইলাম ঘুরলাম হাটলাম। হেলাল ভাইয়ের সিনেমানিয়া দেখার আবার ইচ্ছা ছিলো সময় নাই। রিক্সা দিয়েই রাজার মতো ফিরলাম। ফিরে দেখি বন্ধু আদনান আর শান্ত ভাই খাবে খাওয়াবে। নিয়ে গেলো তাজমহ্ল রোডের এক রেস্টুরেন্টে নাম ঢাকাইয়া। পুলকের বুদ্ধিতে আমরা খাইলাম মাসালা দোসা চিকেন দোসা আর দই ফুচকা। দই ফুচকাটা সব সময়ের মতোই দারুন কিন্তু দোসা অতি পচা। তাও খেলাম কিছুই বললাম না গনতান্ত্রিক দেশ সবার রুচিরে সম্মান দিতে হবে। খেয়ে দেয়ে নান্নুর দোকানে চা। তারপর গ্যাস্ট্রিকের ব্যাথা নিয়ে বাসায় ফেরা এই গেলো অতি সুখের দিনলিপি!
এই হইলো অবস্থা
... দেশের মানুষ গুলো দেশটার জন্য কিছু করতে চায়... তাতেও বিপত্তি 
হ
রিহানদের জন্য কোন দুনিয়া রেখে যাইতেছে মানুষ সেইটাই চিন্তার!
গুড মর্ণিং ব্রাদার। কিরামাছুইন? লেখা ভালৈছে
আছি ভালোই। শরীরটা খালি খারাপ মন মেজাজ দারুন!
থ্যাঙ্কু ভাই লেইখেন নিয়মিত।
বাহ...
আপনে লিখেন না কেন আপু?
লেখায় প্যারার সংখ্যা আরো বাড়ানো যায় না? মোবাইল থেকে পড়লাম, চোখে চাপ পড়ল রীতিমত!
এরকম করে একটানা কথা বলে যাওয়াটাকেই বোধ হয় ব্লগিং বলে। পড়ছিলাম তো না, শুনছিলাম যেন!
পাঠক নিয়ে ভেবে লাভ নেই আসলে। আপনি আপনার লেখাটা নিজের জন্যই লিখুন, যার ইচ্ছে হবে কথা বলবে এসে। তিনিও লিখবেন নিজের জন্যই, হয়ত আরো একজন এভাবে কথা বলবে।
একটা ভাল লেখা, লেখার ইচ্ছা যোগায়। কাজেই লেখা যদি হয়, সেটা ভালও যদি হয়, লেখক আর পাঠক দুইই বাড়বে।
আমরা বন্ধুর সমস্যা বোধ হয় নতুন পাঠক লেখক গোষ্ঠী তৈরি না হওয়া যা অন্যান্য ব্লগে হরহামেশা হচ্ছে। ভাল লেখকেরা অল্পই লিখেন, সবখানেই, কিন্তু তাঁদের ঘিরে বৃত্ত তার অভাব আছে এখানে। বৃত্ত পূর্ণ না হওয়া পর্যন্ত পৃথিবী হবে না।
আপনার কথা গুলা ভালো লাগবো। প্যারা আগে দিতাম অনেক এখন দিলে মনে হয় ফাকি দিছি প্যারা দিয়ে তাই কম প্যারাতেই লিখে ফেলি। ভালো থাকবেন। শুভকামনা। নিয়মিত লেইখেন!
লেখা ভাল হইছে, এভাবেই চলুক।
ঝিমানো ব্লগে প্রাণের সঞ্চার হোক।
এই ভাবে চললে চলিবে না টাকা পয়সার টানাটানি জীবন ভালো লাগে না!
থ্যাঙ্কস ভাইয়া!
পড়ে আরাম লাগলো তবে বেসগ কবার ধাক্কা খাইতে গিয়াও খাইলাম না
কোন জায়গায় ধাক্কা খাইতে গিয়েও খান নাই কন দেখি কি করা যায়!
থ্যাঙ্কস ভাইয়া এই অধমের লেখা এতো মন দিয়ে পড়েন বলে!
দ্বিতীয় প্যারাটা আলাদা একটা লেখা হইলে আরও ভাল হত।
অতো ভালো করিয়া আর কি হবে!
চিকেন দোসা?????!!!!!! সাউথ ইন্ডিয়ানরা শুনলে অক্কা পাবে
মেন্যুটা লেখা ছিলো চিকেন দোসা আর মাসালা দোসা দুইটাই অর্ডার দিছিলো
২০১২ সালে যে হারে সাউথ ইন্ডিয়ান মুভির খোজ খবর রাখছি দেখছি তাতে যে কোনো সাধারন সাউথ ইন্ডিয়ানদের চেয়ে বেশী তাদের নায়ক নায়িকা চিনি!
মন্তব্য করুন