বোরিং মানডে
বোরিং কেনো লিখলাম জানি না। ভালোই তো গেলো দিনটা। তবে বোরিং কেনো? কারন বিদেশের যত বাংলাদেশী বসবাস সবার কাছেই মানডে বোরিং। দুইদিন এতো আরাম আয়েশে ছুটি কাটিয়ে অফিস করতে সবারই খুব বোরিং লাগে। লাগার কথা। আগে ভাইয়ার সাথে অনেক মেইলে আলাপ হতো। ভাইয়া মেইল রিপ্লাই দিতো দারুন ব্যাপার স্যাপার নিয়ে। ভাইয়া বলতো সোমবারে অফিস করার মতোন কষ্ট জগতে নাই। এখন ভাইয়াও ব্যাস্ত তাই সেভাবে আর মেইল করা হয় না। আর ভাবীর মেইলে এতো আউল ফাউল মেইল আসে তাই মেইল খুজে করাই মুস্কিল। তাই আমার আর আগের মতো কাউকে মেইল করা হয় না। মেইল করতেও ইচ্ছা করে না। আগে বন্ধু বান্ধব ব্লগার সবাইরে মেইল করতাম। রিপ্লাই দেখে খুব ভালো লাগতো। এখন মেইল জিনিসটাতেই মেজাজ খারাপ লাগে। আজব গুজব সব মেইল আসে। ইসলামিক মেইল, আসমা আপা ঘটক, ডায়ানা মারিয়ার মেইল বন্ধুত্ব করতে চায়, আর কি সব অনলাইন থেকে নানান কিসিমের মেইল। এইসব মেইল দেখে আমার মনই টানে না একাউন্ট খুলে কাউকে যে মেইল করবো। আজ যখন সামিয়াকে গান পাঠাচ্ছিলাম মনে পড়ে গেলো সেই ইমেইলের দিন গুলা। যেখানে আমার সাথে রাশেদ ভাই, রন্টি ভাই, আউলা আপু, জিনিয়াপু, বিমা ভাই, নাইম মামা কাছিম সাইফুর আরো অনেকের সাথেই মেইল করতেছি গান পাঠাচ্ছি, খোজ খবর রাখছি কি বন্ডিংটা ছিলো তখন ব্লগে। তখন ইয়াহু মেসেঞ্জারের খুব আমল। ঘন্টার পর ঘন্টার ইয়াহুতে কথা প্যাচাল পারছি আর নতুন নতুন কত কিছু নিয়ে আলোচনা করছি। এখন সেরকম মেইল চালাচালি করে আলাপ হয় কিনা জানি না! কারন এখন স্কাইপি, মোবাইল, ভাইবার সব কিছু এতো সস্তা কষ্ট করে ইয়াহু খুলে মেইল করার কোনো মানে নাই। তাও এখনো মেইল জিনিসটা প্রাসঙ্গিকই হয়তো। কারন চিটাগাংয়ে আমার তিনজন বন্ধু চাকরী করে গার্মেন্টসে যাদের কাজটাই হলো মেইল চেক করা আর রিপ্লাই পাঠানো। চিটাগাংয়ে বড় হলে আমিও হয়তো এই সস্তা চাকরীটাই করে বেড়াতাম। সাকার কারনে আজ সবাই চিটাগাংয়ের চরিত্র হননে উঠে পড়ে লাগছে। তবে একজন নেতাকে দেখেই যদি এরকম অপবাদ চিটাগাংয়ের ঘাড়ে পড়ে তবে খালেদা হাসিনা মখা ফখা আবুলের দোষে পুরা বাংলাদেশকেই অপবাদ দেয়া যায়। তাই আমার প্রিয় শহর নিয়ে এই অপবাদে আমি যারপনাই বিরক্ত।
আজ সকাল থেকেই আমার কাজ ছিলো ব্লগারদের সাথে। ঘুম থেকে উঠেই বের হলাম কাজে দেখা শুভ ভাইয়ের সাথে। রিক্সায় আসতে আসতে দেখলাম ভাস্কর দা দাঁড়িয়ে আছে। ইচ্ছা করেই কথা বলি নাই। কি নাকি কি মনে করে! বিশাল পুরো গোফ রাখছে শুভ ভাই। দারুন লাগতেছে উনাকে। এমন যে হ্যাংলা পাতলা তামিল নায়ক যে ক্যামেরা হাতে নিয়ে ঘুরে বেড়ায়। বেশি কথা হলো না। জিনিস বুঝিয়ে দিয়েই ফেরত আসা। গেলাম চায়ের দোকানে শ্যামলী থেকে হেটেই আসলাম। রিক্সা ভাড়া ছিলো। কিন্তু এমন দারুন রোদে হাটার লোভ সামলানো গেলো না। গান শুনতেছিলাম রেডিওতে। নো টক ত্রিপল প্লে রেডিও ফুর্তিতে। কি দারুন ব্যালেন্সিং করে একটা হিন্দী গান, একটা বাংলাগান, একটা ইংরেজী গান। বাংলা গান হলো শিরিনের ফুয়াদ ফিচারিং, গানের নাম চাবিওয়ালা। ড্যান্স নাম্বার হিসেবে হয়তো গানটা ভালোই। কিন্তু একটা বাংলা গান হিসেবে গানটা অতি নিম্ন মানের। এখন বাংলা গান মনে হয় এই জন্যই বানায় যে কোনটা কত ধাক্কা দিতে পারে। এই ধাক্কা থিউরী হিন্দী গানে খুব পপুলার। কোন ধরনের কথা বলে মানুষের কানে ধাক্কা দিতে পারে তার প্রতিযোগীতা চলে সেখানে। এখন এই দেশেও তা শুরু হইছে। নুন্যতম সৃজনশীলতার বালাই নাই। অনেকেই বলে আমি তুমি মার্কা কথা বোরিং। আমার কাছে মনে হয় আমি তুমি ফুল ঘাস লতা পাতা নিয়ে গানের যাও একটা শক্তি আছে এইসব উদ্ভট কথার মেশিন শিল্পী ও মিউজিক ডিরেক্টরদের তাও নাই। আর বাংলাদেশের গানের বাজারইতো গেছে উঠে। কেউ কিনে না সিডি তাই ভালো গানও আসে না। এরকম স্থবির গানের সময় আপনি আর পাবেন না কোথাও। এই স্থবিরতায় কলকাতার সিনেমার গান খুব চলে সব খানে। যেই শ্রমিকরা আগে মুজিব পরদেশী মমতাজ শাহনাজ কাকলী মনির খানের গান শুনতো তার এখন শুনে কবে দিমু গলায় মালারে বা লাভ ইউ লাভ ইউ ও মাই পাগলু। আমি নিজেও কলকাতার গান খুব শুনি। অঞ্জন, সুমন, নচিকেতা, রুপংকর, রুপম, লোপামুদ্রা, মৌসুমী, অনুপম, শ্রেয়া এদের সবার গানেই মুগ্ধ হই তার মানে এই না যে জিত গাংগুলী, প্রসেন, দেব সেন এই সব সাউথ থেকে মেরে দেয়া গান আমার ভালো লাগাইতে হবে বা কেউ শুনলে বাহবা দিতে হবে। শান্তনু মৈত্র দেবজ্যোতি মিশ্ররা কত দারুন বাংলা সিনেমার গান করে তা ফেসবুকের বাইরে আমি কাউকে শুনতে দেখি না। তবে ব্লগার মুয়ীজ মাহফুজদের ব্যান্ড মনোসরনী দারুন একটা এলবাম বের করছে। গানের কথা যেমন অসাধারন তেমন গায়কী এরেঞ্জমেন্ট, সুর সব দারুন। কিন্তু এই এলবামটা আমি তেমন কাউরে কিনতেও দেখি না শুনতেও দেখি না। কিংবা অনুপমের এতো দারুন একটা এল্বাম বের হইছে। কত দারুন কথা গুলা। কাউকে শেয়ারও করতে দেখি না। ঘর ভর্তি মানুষ জন শুনছে হিন্দী গান লাট লাগ গাইই কিংবা পাগলুর গান আর তাদের উপরে আশা করছি তারা আগামী দিনের বাংলাদেশ গড়বে। এই সব রুচিহীন গান বাজনা শুনেনাওয়ালারাই আস্তিক নাস্তিক বিভেদ করে অন্য ধর্মের মানুষকে তুচ্ছ করতে শিখে। আমি ছোটোবেলায় যে সব সাধু সন্নাসীদের গান শুনছি তাও না আমরাও অনেক বাজে গান শুনেই মানুষ। কিন্তু বাজে গানের ফাকে ফাকে অনেক অনেক ভালো গান শুনছি। বিশুদ্ধ আবেগের জায়গাটা ধরতে পারছি। কিন্তু এখনকার বাজে গান গুলাও যে বাজে তা ভালগারের চুড়ান্ত সীমায় নিয়ে যায়। কিন্তু পথে ঘাটে পাড়া মহল্লা হাট বাজারে এখন এইসব জঘন্য গানের আহাজারি।
যে কথা বলছিলাম কানে হেডফোন দিয়ে আসলাম। কেউ নাই চায়ের দোকানে। মেজাজটা হলো খারাপ। প্রতিটা দিন আমি আসি সবার পরে। সবার ফোনে অতিস্ট হয়ে অথচ আজ কেউ নাই। বসে থাকলাম চা খেলাম। মাসুম ভাই দিলো মেসেজ। আরেকজনের কাজে উনার বাসায় চলে গেলাম রিক্সা নিয়েই। কাছেই খুব। মাসুম ভাই দেখি গভীর মন দিয়ে খেলা দেখছে। হরতালে প্রেসার কম তাই বাসাতেই আছেন। আমিও খেলা দেখতে পেরে আনন্দিত। কারন ক্রিকইনফো এতো আপডেট দেখতে রাখতে বিরক্ত লাগে। খেলা দেখছিলাম এমন সময় ভাবী তিন পদের অভিজাত নাস্তা নিয়ে হাজির। নিজেরে ভিয়াইপি মানুষ লাগতেছিলো। খেলাম চা আর হালকা কেক। কারন হোটেলে নাস্তা করে পেট ভর্তি। ভাইয়ার বাসার দেয়াল জুড়ে বই আর ডিভিডি। অনেক বই অনেক ডিভিডি। শেলফে পোষায় না বলে উনি অনেক ডিভিডি আবার ব্যাগে রাখছে। আর বইয়ের তো শেষ নাই। দেখলেই লোভ লাগে। লোভ সংবরন করলাম। কারন বাসায় যা বই আছে তাই শেষ করতে পারলাম না। পড়াই হচ্ছে না ইদানিং। বালছাল ফেসবুক আর ক্রিকইফো সময় সব শুষে নেয়। ভাইয়ার সাথে আড্ডা মেরে ফিরলাম চায়ের দোকানে। পুলক আর সাইফ বসা। পাচ মিনিট বসতে না বসতেই সাইফ বললো চলে যাবে বিকালে নাকি তার প্রাকটিস। মেজাজ হলো খারাপ। খায়া না খায়া চায়ের দোকানে আসি আর পোলাপান পাত্তা দেয় না। সাইফ চলে আসার আগেই নিজেই উঠে পড়লাম। শত অনুনয় বিনয় পাশ কাটিয়ে বাসায় আসলাম হেটে হেটে। ভাত খেয়ে গোসল করলাম। অনলাইনে কিছু সময় তামিমের খেলা দেখলাম। পিসিতে বসে পেপার পড়ছিলাম। আর ফেসবুকে নানান জনের সাথে চ্যাটিং। মামা বলতেছিলো তোমার বড় ভাই কামাল ভাই বর্ষামঞ্জুরীটা দারুন লিখছে জলদি পইড়ো। তখন মনে পড়ে গেলো পড়া হয় নাই মাসুম ভাইয়ের গিফট দেয়া বইটা। বিকেলে তা নিয়ে বসলাম। ছোটো বই পড়ে শেষে মুগ্ধ। সেই মুগ্ধতার বয়ান নিয়ে রিভিউ লেখার ইচ্ছা আছে। ঘুমিয়ে পড়লাম সন্ধ্যায়। উঠে গেলাম চায়ের দোকানে। ভাবলাম প্রানখোলা আড্ডা দিয়ে আসি। লোকজন সবাই ছিলো। কেনো জানি ভালো লাগছিলো না। এনসিসি ব্যাংকের বড় চাকুরে মাইন ভাইয়ের মেয়ে সামিরা আসছে দোকানে। বয়স আমার ভাতিজি মাহদীয়ার চেয়ে একটু বড়। ওর প্রানোচ্ছল দোড় ঝাপ আর চিৎকার শুনলে আমার শুধু মাহদীয়ার কথা মনে হয়। আর ভাবতে থাকি মাহদীয়াও কি এমন? কোন দূর প্রবাসে ভাইয়ের মেয়ের কথা শুনে আমার মন খারাপ হতে থাকে। মন খারাপে আরো আগুন ধরায় দেয় চায়ের দোকানদার মামী। বলে কিছু টেকা দিয়েন মামা আজকে। আমি অবাক হই। আজ অব্ধি আমি বলার আগেই চায়ের দোকানের বাকী শোধ করি আর ১০০ টাকার জন্যে মামী আমারে বললো কিছু টাকা দেন। আমি উনার বাপের টাকায় বাকী খাই নাকি? রাগে ১০০ টাকা টেবিলে রেখে হাটা দিলাম মেজাজ খারাপ করতে করতে। এতো কষ্ট করে ২০ মিনিট হেটে চায়ের দোকানে সব কাজ ফেলে বসে থাকি আর তার কিনা এই ভালোবাসার প্রতিদান। নান্নু সাহেব হাজারের উপরে বাকী চলে যেতো তাও আমার সাথে কি ব্যাবহারটাই না করতো। আর কবের না কবের ১০৬ টাকা পায় তার জন্য এই আচরন! আমি মন খারাপ করে বাসায় আসলাম আর লিখলাম এই পোস্ট। ভালোই হলো। আস্তে আস্তে চায়ের দোকানের সাথে বাধন হালকা হয়ে যাচ্ছে। সামনে আস্তে আস্তে যাওয়াই বাদ দিবো। সব কিছুরই শেষ আছে!
সহজে সিদ্ধান্ত নিও না। হয়ত দোকানদার মামীর টাকা প্রয়োজন, তাই হয়তো তোমাকে অাপন ভেবেই চেয়েছে । দিনকাল তো সবারি খারাপ যাচ্ছে ।
দিন তো ভালোই কাটলো সবার সাথে । লিখলা বলেই সেই ভালোলাগার ছোয়া পেলাম । তোমার দিনলিপি পড়ার জন্য এখন রিতীমতো অপেক্ষায় থাকি ।
টাকার প্রয়োজন উনার অনেক। কিন্তু আমার সামান্য ১০০ টাকা চাওয়ার কি হলো? আমি তো দিয়েই দিতাম। আমি সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলছি যাবো না আর। গেলে তার পাশের দোকানে গিয়ে বসে থাকবো। যেখানেই যাবো সবাই আমারে তোয়াজ করবে। আপনারা ভালোবেসে পড়েন তাই লিখি। ভালো থাকেন আপু। বাড়িতে ভালো টুর দেন!
বয়সের মিষ্টি দোষ । এই বয়সটা ফিরে পেতে ইচ্ছা করে খুব । মাসুম ভাইয়ের বই, ডিভিডি রাখার জায়গা হচ্ছে না, নিয়ে আসতা কিছু । যত্ন করেই রেখে দিতাম তো ।
বাড়িতে ভালোই কাটছে । জ্বর আসলো বেড়াতে ।
সিক হয়ে পড়লেই বিপদ। ঘুরা ফেরাটা মাটি হয়ে যায়। সাবধানে থাকেন ভালো থাকেন, ঠিকঠাক মতো ফিরে আসেন!
জ্যোতি, আমার বই কম। আরো লাগবে।
পোস্ট বরাবরের মতো ভাল। আর যা মন চায় তাই করবেন
এই জন্যেই তো চাই নাই কোনো বই? কারন আপনার আরো বই দরকার
হুট কইরা এত কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে নাই।
এভরিথিং ডিপেন্ডস অন সামথিং ভাই।
আমি তুমি গানই ভাল।
কিপ রকিং, সুপ্রিয় শান্ত ভাই।
ডিসিশান নিয়ে ফেলছি ভাই্য়া
কিচ্ছু করার নাই।
ভালো থাকো অনেক অনেক আনন্দে
ডিসিসন নিয়ে ফেললে কি আর বলা... অন্য চা এর দোকানে আড্ডা জইমা উঠুক, এই কামনায়...
আর চায়ের দোকানে আড্ডা মারবো কিনা জানি না। তবে কমানোর ধান্দায় আছি চায়ের দোকানের আড্ডা। দেখা যাক কী হয়। ভালো থাকেন ভাইয়া!
দেখো গিয়া মামি নিশ্চয়ই ঘরের বাজার করসে সেই টাকা দিয়া। অবশ্য রাগ করসো ভালো হইসে।
ভালো থাকো।
তার বাজারের টাকা আছে নাকি নাই তা আমি কেনো দেখবো। এর চেয়েও খারাপ সময় গেছে মামা মামির তখন তো চায় নাই। বলার আগেই দিয়া দিছি
ভালো থাকো। ভালো যাক দিনটা!
সানডেটা আসলেই বোরিং।
আমগো সান্ডে ওগো মান্ডে দুইটাই বোরিং
ভালো থাকেন!
একজন মানুষ রোজ পোস্ট দিচ্ছে। এবং এই লেখা পড়তে হয় সাত-তাড়াতাড়ি। সাবলীল ভাবে, এখানে-ওখানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা টুকরোগল্প জোড়া দিয়ে দিয়ে কি চমৎকার রেললাইন বানিয়ে ফেলে ছেলেটা!
ছেলেটা আপনার আদরের ভাই। আপনার মতো কিছুটা হলেও মেধাবী
তুমিই দিয়েছো। আবার তোমাকেই দিলাম...
http://music.deshergan.com/download-bangla-mp3.aspx?ID=2329
"কষ্ট বড় কষ্ট এ-শহরে, কষ্ট যায় হারিয়ে সহজে...হাজার পর মরলে পরেও আমি আসবো ফিরে এখানে..."
আপনে যাবেই কই যে ফিরবেন আবার? আর যেতে দিলো তো আপনাকে
ছোটোবেলায় যে সব সাধু সন্নাসীদের গান শুনছি তাও না আমরাও অনেক বাজে গান শুনেই মানুষ। কিন্তু বাজে গানের ফাকে ফাকে অনেক অনেক ভালো গান শুনছি। বিশুদ্ধ আবেগের জায়গাটা ধরতে পারছি। কিন্তু এখনকার বাজে গান গুলাও যে বাজে তা ভালগারের চুড়ান্ত সীমায় নিয়ে যায়। কিন্তু পথে ঘাটে পাড়া মহল্লা হাট বাজারে এখন এইসব জঘন্য গানের আহাজারি।
সব কিছুরই শেষ আছে!
দেখা যাক কবে শেষ হয়!
ভালো থাকবেন ভাইয়া। অনেক অনেক শুভকামনা আলফির জন্য!
তোমার প্রতিদিনের ঝরঝরে লেখা পড়ে বেশ ভাল লাগে, কতকিছু উঠে আসে লেখায়!
থ্যাঙ্কস বস!
সুইট অভিমান
অভিমান ঠিক আছে। এত ভাল কাষ্টমারের সাথেও গড়পড়তা আচরন করলে কিছু তো খেসারত দিতেই হবে চায়ের দোকানের মহিলাকে। সবই ব্যবসা। ব্যবসায় এমন ভুল করে, খেসারত দিয়ে শিখতে হবে, সে শান্তকে হারিয়ে শিখুক।
নান্নু মিয়া কই এনিওয়ে?
আমি চিন্তা করছি শান্তর মত দিনলিপি লিখা শুরু করব ব্লগে। পড়তে ভাল লাগে, লিখতেও নিশ্চই ভাল লাগবে। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে আমার দিনগুলোতে যা ঘটে তা বলার মত না। তাই কল্পনা থেকে লিখতে শুরু করব।
অভিমান না ঠিক মেজাজ খারাপ। আপনি তো ফেসবুকে কমেন্ট আর স্ট্যাটাস লেখা ছাড়া সব লেখা লেখি দিছেন ছেড়ে। আবার শুরু করেন ভাইয়া। ফেসবুক একটা সময় নস্ট করার জায়গা। মজা পাবেন আর আপনার সব সময় হজম করে ফেলবে!
মন্তব্য করুন