ইউজার লগইন
ব্লগ
প্রবাসী ছাত্র ডায়েরি - ৪র্থ পর্ব
প্রথমেই দুঃখ প্রখাস পালা। গত কয়েকদিন আমি অসম্ভব ব্যস্ত ছিলাম বার এপ্লিকসশন নিয়ে। বার এপ্লিকেশন শেষ হওয়ার পরে আলস্য পেয়ে বসে। ঐসময়টায় আমার ৯০% সময় কীবোর্ডের সাথে যুদ্ধ করে কেটেছে। অনাকাংখিত আলস্যজনিত দেরীর জন্যে স্যরি আছি।
অপেক্ষা [গল্প] - ১ম কিস্তি।
যদি কোন কক্ষের সংজ্ঞা দেয়া যায় তাহলে এই কক্ষটিও তার ভিতর পড়বে, যেমন এর চারপাশে দেয়াল আছে, উপরে ছাদ আছে, একটা জানালা আর একটা দরজা আছে, ভিতরে ৬ ফুট বাই ৫ ফুট জায়গাও আছে। দরজা দিয়ে ঢুকলেই হাত দেড়েক পরেই একটা লোহার খাট, সেই দরজা দিয়ে কোনমতে ঢুকা যায় কক্ষটিতে, সেই খাটেও শোয়া যায়। সাথেই সেই রুমের এক তৃতিয়াংশের সমান একটা বাথরুম, সেখানে কোনমতে গোছল ও প্রাকৃতিক কাজ গুলো সারা যায়।
প্রতিরাতে এই মেয়েটা প্রেয়সী হয়...আমারো হতে পারে...কিন্তু ক্যানো হবে?!
কানে থাকা ডাব্লিউ পাঁচ নয় পাঁচ,
সেইখানে বেজে চলা রবিবুড়ো গান!
এডলার স্ট্রিটে ধোঁয়া জমা কাঁচ,
তারওপর চিকা মেরে দাওয়াত জানান-
রাতজাগা প্রেমময়ী, নাম এভেলিনা,
ওদিকে সে একই গান গাইছে সাহানা-
যখন সবাই মগন ঘুমের ঘোরে…
আমার ঘুম নিও গো হরণ করে!
মেডিটেশন এবং আমার কথা
তখন সামুতে মেডিটেশন নিয়ে বেশ মাতামাতি চলছিল। কেউ কেউ জানতে চাইলো মেডিটেশন নিয়ে আমার ভাবনা কী? তখন লেখাটা লিখি। "আমরা বন্ধু" -এর সবার সাথে শেয়ার কলাম।
যেদিন মোনালিসা দেখতে গেলাম
প্যারিসে গেলে লুভর মিউজিয়ামে যাওয়া নিয়ম। বিশেষ করে মোনালিসা দেখে না আসা অপরাধের মধ্যে পড়ে। তাতে মোনালিসাকেও অপমান করা হয়। তাই প্যারিসে গেলেই মোনালিসাকে দেখে আসতে হয়। মোনালিসার বাস লুভর মিউজিয়ামে।
জোছনার ধবল পাড়- পর্ব ২
হেমন্তের সোনালী বিকেল, ফুরফুরে হাওয়ায় ভর করে দুপুরটা উড়ে গিয়ে কখন যে বিকেল নেমে আসে একদম টের পাওয়া যায়না। চন্দনা রোদের কোমল পরশ শরীরে জাগায় আলসে উষ্ণতা। রোদ লেগে হলদেটে হয়ে যাওয়া পাতাগুলো আরো একটু হলুদ সেজেছে, হেমন্তের ঝিরঝিরে বাতাসে কেঁপে কেঁপে উঠে ফিসফিস করে গাইছে যেনো অপার্থিব কোন গান। দিদার সাহেব তখনো বারান্দায় বসা, একটু আগে জর্দা দিয়ে পান খেয়েছেন তিনি। অনভ্যস্ত ভঙ্গিতে থুকতে গিয়ে সাদা পাঞ্জাব
শেষমেষ আমার একটা হাত কাইটাই ফেললাম :D
http://i49.tinypic.com/30voope.jpg
হে হে হে
কি বুঝাইলাম তা কি ধরতে পারসেন ?
অনেকেই হয়তবা ধরতে পারবেন .
না পারলেও নাই .
পাগলএর প্রলাপ মনে করলেও নো প্রবলেমো .
ফটুকটা ইচ্ছা করেই খোলামেলা দিলাম না অনেকে ভয় খাইতেপারেন .
বাল্য মাস্তানী
ঘটনাটা সম্ভবতঃ ক্লাস ফোরে পড়ার সময়ে। আমাদের স্কুলে কো-এডুকেশান ছিল, ছেলে-মেয়ে দুই সারিতে পাশাপাশি বসতো। মেয়েদের নীল ড্রেস, আমাদের সাদা। আমি একটু পিচ্চি ছিলাম সাইজে, তাই মেয়েগুলোকে আমার চেয়ে বড় মনে হতো। দেখতে বড় হলেও কোন কারনে ধারনা জন্মে গিয়েছিল যে মেয়েরা দুর্বল, ছেলেরা সবল।
২০১০ এর পরথম পুষ্ট : একখান খুশির খবর
২০১০ এর পরথম ব্লগ লেখা শুরু করলাম একটা ব্যপক খুশির খবর দিয়া । খবরটা হইলো আমার একখান ফটুক এক্সিবিশনের লাইগা মনোনিত হইসে....আগামি ২১ থেইকা ২৫ জানুয়ারি এক্সিবিশন, দৃক গ্যালারি তে....:D
সময়: ২১শে জানুয়ারি - ২৫ জানুয়ারি (বৃহস্পতিবার থেকে সোমবার)
বিকাল ৩টা থেইকা রাত ৮ টা
স্থান: দৃক গ্যালারি, বাড়ি # ৫৮, রোড # ১৫/এ, ধানমন্ডি (নানদুসের পিছনে), ঢাকা
অন্তঃর্জালকের ইতিকথা
টেলিফোনের পর তথ্য আদান প্রদানের জন্য তথ্য ও প্রযুক্তি বিজ্ঞানের সবচেয়ে সফলতম আবিষ্কার হল অন্তঃর্জালক বা ইন্টারনেট ও ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব(world wide web)। আধুনিক অন্তঃর্জালকের আবিষ্কারের পর এর ব্যাপকতা ও বিস্তৃতি যে পরিমান লাভ করেছে, বয়সের তুলনায় এখনও তা শিশুকালেই রয়ে গেছে। এখন আসুন আমরা এর পিছনের দিকে কি রকমের ইতিহাস আছে তা একটু দেখি....
কিভাবে অন্তঃর্জালকের আগমনঃ
বেডা মানুষ আর মাইয়া মানুষ
বেডা মাইনষের হাতে কিছু টেকা পয়সা হৈলে তারা দুষ্টামী কইরা সেইসব টেকা পয়সা খরচ করে...
মাইয়া মানুষ একটু দুষ্টামী কৈরা সেইসব টেকা পয়সা আয় করে...
গানওয়ালা ও গানওয়ালা গান থামিও না: (অতিথি পাখি)
হা হা হা , না আপনার শেষ লেখায় মন খারাপ হয়নি। বরং আপনার অনুভূতিটাই ধরতে চেয়েছিলাম। কোথায় যেন একটা হারিয়ে যাওয়ার সুর ছিলো। এক সময় আমি মানুষ নিয়ে অনেক ভাবতাম। জীবনটাই ছিলো অন্যরকম। বাবা মাথার উপর বটগাছের মত ছায়া দিয়ে রেখেছিলেন। খাওয়া, পড়া, নিজের ভবিষ্যত কিছু নিয়েই ভাবতে হতো না। কখনো কোন আড্ডায় যাইনি, দস্যিপনা ক'রে ঘর ছাড়িনি। মনের ভুলে কখনো বাস থেকে না নেমে সাগর পা'রে চলে যাইনি।
চেনা মুখের চেনা কথা, অজানা অচেনা দূঃখ ব্যাথা !! ( উৎসর্গঃ কাওছার)
আমার লাষ্ট পোষ্টটা আমার একটা ফিলিংসের বহিঃপ্রকাশ ছিলো! একেক সময় একেকটা ভাব কাজ করে । তখন যা মনে আসে লিখে ফেলি । এটার মাঝে গোপন কোন অর্থ থাকে না , যা মানুষকে আহত করতে পারে । আমি সৃষ্টিকর্তার চেয়ে মানুষকে বড্ড বেশি ভয় পাই। কখনো কেউ আমার দ্বারা কোনো কষ্ট পেলো কী না ইদানিং ভাবতে থাকি। এটা মনের এক অবস্থা বৈ কিছুই না ।
আমরা বন্ধু সাইট ডাউন থাকবে ১২ ঘন্টার জন্য
বন্ধুরা
সার্ভারের মেনটেইনেন্স এর জন্য বাংলাদেশ সময় বেলা ১টা থেকে আমরা বন্ধু ডট কম সাইট ডাউন থাকবে। প্রায় ১২ ঘন্টা লাগবে বলে আনুমানিক সময় আমাদের জানানো হয়েছে। বিকল্প সার্ভারে আমরা সাইট আপ করার চেষ্টা করে যাচ্ছি।
অযাচিত এই দূর্ভোগের জন্য আমরা আন্তরিক ভাবে দু:খিত।
আমরা বন্ধু ডট কম টিম