নিজের কাছে ফেরা
তবুও জীবন যাচ্ছে কেটে জীবনের নিয়মে-----।জীবনের নিয়মটা আসলে কি? সৃষ্টিকর্তার সৃষ্টি ভেদে সেই নিয়মের তারতম্য ঘটে! সেটা মেনে নেওয়া ছাড়াই বা আর কি উপায়! অনেকগুলো রাত নিয়ম করে না ঘুমিয়ে শুধু বসে থেকে কাটছে। রাত শেষে ভোরের স্নিগ্ধ আলোয় এসে দাঁড়ালে চোখ জ্বালা করে, মাথার ভেতর জ্বালা করে.....যন্ত্রণায় কপাল কুঁচকে থাকি। কপাল কুঁচকালেই চোখে চাপ পড়ে, চোখের পাপড়ির নীচে লুকিয়ে থাকা জলধারা ছুটাছুটি শুরু করে। অকারণ আবেগের বাড়াবাড়ি অত্যাচারে জীবন অচল, অতিষ্ট হচ্ছে প্রতিনিয়ত। নানাবিধ সমস্যা-জটিলতা, বাস্তবতার চাপে নিজেকে এত বেশী একা লাগছে যে, এই একাকীত্বটা দুঃসহ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বাস্তববাদীরা আবেগ অনুভূতি একপাশে রেখে জটিলতাকে মোকাবেলা কবে জীবনকে সহনীয়, আনন্দময় করে তোলে। আর আমি ভাবি, খুব কাছের মানুষ এসে পাশে বসবে, নির্ভরতার এক হাত রাখবে মাথায়---আমি ভাবব হোঁচট খেয়ে পড়ে যাব না, কেউ তো আছে পাশে! কিন্তু ব্যস্ত এই জীবনে সবাই নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত। কাছের মানুষটা এতই দূরে যে, হাত দুটো পুরোটা বাড়ালেও তাকে ছোঁযা যায় না। হয়ত আমিই বোঝাতে পারি না কতটা প্রয়োজন তাকে আমার একবার পাণভরে নিশ্বাস টানার জন্য! অপেক্ষা, অভিমান, কষ্ট, কান্না সবাই অনেক বেশী ক্লান্ত হয়ে গেছে আমারি মতো।
কেউ হয়ত বলে, জীবনটাকে বদলানো দরকার। একইরকম আর কত! তখন মনে হয়, কখনও এমনও তো হয় কোন একটা গাছ মাথা তুলে , ডালপালা মেলে বাড়তে পারে না। তার ডালগুলি বারবারই হয়ত মুচড়েছে, নির্জীব হয়েছে। সে বাড়তে চেয়েছে কিন্তু শুধুই শিকড়ের উপর ভর করে বেঁচে আছে, বনসাই হয়েও সেজে থাকেনি কোথাও। তবুও আশা কি মরে যায় কোন বৃষ্টিতে আবার সে জেগে উঠবে! অথবা কোন দুষ্টু মানুষ তাঁর নতুন পাতাটাও ছিঁড়ে নিতে পারে! সে বেড়ে উঠতে না পাড়ার যন্ত্রণায়, লজ্জায় হয়ত কুঁকড়ে থাকবে, তবু বেঁচে থাকা ---নিজেকেই নিজে প্রাণহীন করা যায় না বলে।
আচ্ছা তাইলে আপনে এই গানটা একটু শুনে দেখেন
এই মেয়ে, সাহস থাকেতো বিবাগী হয়ে যা... এত দুঃখ দুঃখ করিসনা...
এমনেই তো অর্ধেক বিবাগী। পুরাটা হওয়া যাবে না।টেকনিক্যাল প্রবলেম। ফোন, স্কাইপি, এফবি, ব্লগ---এসব ছেড়ে থাকা যায়! আর আড্ডার কথা তো বললাম ই না!
দাদাভাই ঠিক ঔষুধের নাম কইছেন
মন খারাপ! চারদিক থেকে এত্তো থম ধরা পরিস্থিতি! .।.।। 'নিজের কাছে ফেরা' - কথাটা ভাবতেই এখন মন থেকে মুছে ফেলি, যা ভাবি তার উল্টাই হচ্ছে জীবনে, তাই নির্জীবভাব নিয়েই চলছি ইদানিং।
এইটা কি কবিতা?
সারাদিন এতো মনখারাপ করে থাকেন কেন? মজা করবেন মাস্তি করবেন।মন খারাপ কই পালাবে টেরই পাবেন না। জীবনটা দুই দিনের সো নো দুঃখ।
" আর আমি ভাবি, খুব কাছের মানুষ এসে পাশে বসবে, নির্ভরতার এক হাত রাখবে মাথায়---আমি ভাবব হোঁচট খেয়ে পড়ে যাব না, কেউ তো আছে পাশে! কিন্তু ব্যস্ত এই জীবনে সবাই নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত। কাছের মানুষটা এতই দূরে যে, হাত দুটো পুরোটা বাড়ালেও তাকে ছোঁযা যায় না। হয়ত আমিই বোঝাতে পারি না কতটা প্রয়োজন তাকে আমার একবার পাণভরে নিশ্বাস টানার জন্য! অপেক্ষা, অভিমান" পুরোটা কোট করলাম না; এতদিন ভাবতাম আমিই এরকম আবেগে চলি। এখন মনে হ্য় জামাতে কানতে পারমু (
হয় মাঝে মাঝে এরম, বেপারনা আপু, জুকস পড়েন
মন খারাপ আগে শুধু আমার একার সম্পত্তি ছিল, জ্যোতি ভাগ বসাইতে চাইলে দিমু না কইলাম।
ঐ জতা ! কি হইছে তোমার? এতো মন খারাপ কেন? গ্রামের বাড়ি থেকে ঘুরে আসো মন ফ্রেস হয়ে যাবে।
আর কি জানি কামু ভাবতে ছিলাম :\....ও মনে পড়ছে !
সালাম বেলি আফা !
বন্ধুদের সাথে নিয়মিত সময় কাটাও, দুঃখবোধ হয়তো একটু কম হবে
সময় পেলে আকাশ খুলে দেখি জোস্ন্যা, তোমার জন্যে মিছেমিছি কাব্য লিখি না
মন খারাপ করা লেখা ভাল্লাগে না
ইস! দুঃখকে যদি দুমড়ে মুচড়ে পানি দিয়ে গিলে খাওয়া যেত!!! একেবারে হজম করা যেত!!!
আশা জ্যোতি আপুর দুঃখ-হতাশার গ্রহটা শীঘ্রই আপনার জীবন থেকে অনেক দূর চলে যাবে!!!
গান শুনুন----
মেঘ পিয়নের ব্যাগের ভিতর মন খারাপের দিস্তা
মন খারাপ হলে কুয়াশা হয় ব্যাকুল হলে তিস্তা।।
সবার জন্য মন খারাপ কইরেন না আপু। যে আপনাকে বোঝেনা তার জন্য মন খারাপ করা বোকামি।
মন খারাপরে গুল্লি মারো ভইন!
লেখা জটিল হৈছে-গল্প বিষয়ে আমার কুনো কমেন্ট নাই।
মন্তব্য করুন