বাংলাসিংহের রত্ন-প্যাক এবং ব্যংকক ডেঞ্জারাস
বৃহস্পতিবার বসুন্ধরা সিটি পিং পিং প্লেক্স থেকে একটা বাংলাসিংহ 'রত্ন-প্যাক' মডেম কিনেছিলাম। আনার পরদিনই সেটা ফিরিয়ে দিয়ে আসতে হয়েছে।
ইয়াক! কি বিশ্রী মার্কেটিং পলিসি! জিনিসটা বিক্রির সময় বলে নাই- ওদের কোথায় নেটওয়ার্ক আছে আর কোথায় নাই। পই পই করে জানতে চেয়েছিলাম, আমি যেখানে থাকি সেখানে আপনাদের নেটওয়ার্ক আছে তো?
-হ্যাঁ স্যার কি যে বলেন না! ঢাকার কোথাও আমাদের কোনো সমস্যা নাই।
বাসায় এসে দেখি সিআইএনআর পায় মাইনাস ৫ থেকে সর্বোচ্চ ২ পর্যন্ত। কাস্টমার কেয়ারে ফোন করলাম। তখন আর আসল কথা বলে না, খালি প্যচায়। বলে, দুই-তিনদিন দেখেন স্যার, যদি নেট না পান। ফিরিয়ে দেবেন। আমাদের পলিসি আছে। পুরো টাকা রিফান্ড করা হবে।
পলিসি-পলিসি শুনে কান ঝালাপালা হয়ে গেলো। আরে ভাই, আমি তো পলিসি কভারেজ পাওয়ার জন্য জিনিসটা কিনি নাই। কিনছি সার্ভিসের জন্য। সার্ভিস দিতে না পারলে প্রোডাক্ট সেল করছেন ক্যান?
এই কথার কোনো উত্তর দেয় না। স্যার আপনে দুইদিন দেখেন, তারপরে মডেমটা ফিরায়ে দিয়েন।
শেষে আমিই জানতে চাইলাম, আপনাদের নেটওয়ার্ক ম্যাপে দেখেন তো আমার বাসার এলাকায় কভারেজ কেমন কিংবা আসলেই কভারেজ আছে কিনা। এই সময় ব্যটা একটু ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে বললো, ঠিক আছে দেখি স্যার। আসলে কোনো কাস্টমার ফোন করে এইটা বলে না তো, তাই তাদেরকে কয়েকদিন ঘুরায় এই কর্পোরেট ডিস্টার্বারগুলা।
সে ম্যাপ দেখে জানালো, আমার এলাকা নাকি ইয়েলো জোনের মধ্যে পড়সে। এই ধরনের জোনে রত্ন-প্যাক কাজ করবে না। করলে করতে পারে ইনডোর মডেম। তখন আমি তার চেপে ধরলাম, এই জিনিসটা মানুষরে প্রথমে বুঝায় বললে আপনাদের ইমেজ নামক জিনিসটা কত বাড়ে আর না বুঝায় বলার কারণে কতটা ক্ষতিগ্রস্থ হয়- সে সম্পর্কে কি আপনাদের আসলেই কোনো ধারণা আছে? আমার ধারণা, নাই। ইমেজ সম্পর্কে আপনাদের ধারণা থাকলে তো হইসিলোই।
একসময় ছেড়ে দিলাম। বেচারা কাস্টমার ম্যানেজারও তো নিতান্তই একজন বেতনভূক কর্মচারী। তাকে কতইবা আর ঝাড়ি দেয়া যায়?
এইভাবে ব্যবসা করা মনে হয় শুধু বাংলাদেশেই সম্ভব। ব্যংকক ডেঞ্জারাস (২০০৮) সিনেমায় দেখলাম, সেই দেশে চুক্তি যা হয়, কাজও ঠিক তাই। পান থেকে চুন খসলে পেমেন্ট ক্যন্সেল। কাজ করলে করো, নাইলে নাই। অ্যাবসোলিউট পেশাদারিত্ব যে আমাদের দেশে কবে আসবে, ওস্তাদই জানে ভালো।
তবে নিকোলাস কেইজ লোকটারে নিয়ে আমার কিছু কথা আছে। এই লোকরে আমার হাফ-লেডিস মনে হয়। শব্দটা বহুল প্রচলিত বলেই ব্যবহার করলাম, যাতে বিষয়টা সহজে বুঝাইতে পারি মানুষ-জনকে। নারীবাদীরা আহত হয়েন না প্লীজ।
তো যাই হোক, আমি বললে তো হবে না, বিশ্ববাসীর চোখে ক্রেইজি কেইজ একজন সুপারস্টার। ভালো অভিনয়, ভালো চেহারা, ভালো ফিগার- সবই আছে। সমস্যা হলো আমার কাছে তার এ্যটিটিউডটা তার রেগুলার সিনেমাগুলো সঙ্গে বেমানান লাগে। তিনি মনে হয় রোমান্টিক ঘরানার সিনেমায় সুঅভিনয়ের গুণে তিনি অনেক গভীর দাগ কাটতে পারতেন। অথচ এই লোকই কিনা প্রায়-প্রায়ই বাইক ছুটায়ে গুন্ডা নিধন আর ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইম ডিল করে বেড়াচ্ছেন!
যাক্ ব্যংকক ডেঞ্জারাসও একই ঘরানার সিনেমা। একজন হাই প্রোফাইল অ্যাসাসিন চারটি খুনের চাকুরী নিয়ে ব্যংককে এসেছেন। ঘুরছেন-ফিরছেন ট্যূরিস্টের মতো। আর যাকে যাকে খুন করতে হবে, তাকে তাকে ঝটপট গিয়ে গুলি করে বা সুইমিং পুলে ঠেসে ধরে মেরে আসছেন। সবই ঠিক ছিলো। গোল বাঁধালো স্থানীয় ছিঁচকে চোর কং।
কংকে উনি (কেইজ) ভাড়া করেছিলেন একটা বিশেষ কাজে। সেটা হচ্ছে- কাকে কাকে খুন করতে হবে সে নির্দেশনাটা তার কাছে আসতো একটা ক্লাবের নর্তকীর মাধ্যমে। নর্তকীর কাছ থেকে নির্দেশনাপূর্ণ ব্রিফকেস নিয়ে সেটা কেইজের কাছে পৌঁছানোর দায়িত্ব ছিলো কংয়ের। আসলে নির্দেশকেরাও জানতো না তারা কাকে দিয়ে খুনগুলো করাচ্ছে। কং বিফ্রকেসবাহকের কাজ করতে গিয়ে ওই নর্তকীর প্রেমে পড়ে যায়। শেষতক ওই নির্দেশদাতাদের সঙ্গে কেইজবাবুর ঝামেলা সৃষ্টি হয়। তারা নর্তকীর সূত্র ধরে প্রথমে কং এবং কংয়ের সূত্র ধরে শেষপর্যন্ত কেইজের খোঁজ পেয়ে যায়। এই হচ্ছে মূল সিনেমার আউটলাইন। আর এর মাঝখানে খুন-খারাবী-প্রেম-রাজনীতি ইত্যাদির বেশ টক-ঝাল একটা ঝালমুড়ি আছে। সবমিলিয়ে খারাপ না সিনেমাটা। আর ব্যংককের খাবার-দাবার, শহরের রাস্তা-ঘাট, বাড়ি-ঘর, মানুষের হই-চই, মিষ্টি হাসি ইত্যাদি দেখতে দেখতে আমার মনে পড়ছিলো বন্ধু জোনাকির কথা। সেও ওই একই শহরটাতে থাকে। একই লোকগুলোর সঙ্গে ঘোরাঘুরি করে, একই খাবারগুলো খায়! বেশ মজার একটা ব্যপার, তাই না?
যাক্ সিনেমা সম্পর্কে বলছিলাম। আসলে ভালো তো লাগে অনেক সিনেমাই। সব নিয়ে কি আর লেখা যায়? বরং যেগুলো বেশি ভালো লাগে সেগুলো নিয়ে দেখা যায় লিখতেই পারি না আমি। কারণ সে সিনেমাগুলোর মানের প্রতি সুবিচার করার সামর্থ্য নিয়ে বিস্তর সংশয় আছে আমার মনে।
আজকের এই লেখাটা অবশ্য এমনি এমনিই লেখা। কারণ ইন্টারনেট নাই বাসায়। সময় নাই সাইবার ক্যাফেতে বসার। অফিসের মনিটরে ব্লগ খুললে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা পিট পিট করে চেয়ে থাকে। চারদিকে সমস্যা। তারপরও অলমোস্ট সারাদিনই ব্লগে লগিন করতে ইচ্ছে করে। তাই এই হিজবিজবিজ। আজকে বসে বসে লিখলাম।
কেইজ বাবুর আরেকটা সিনেমা হচ্ছে ঘোস্ট রাইডার (২০০৭)। গত বছর এটার দ্বিতীয় পর্ব বের হইসে। দেখি নাই। কিন্তু প্রথম পর্বটা বেশ। যদিও কেইজের সেই এ্যটিটিউডজনিত সংকট আছেই। তাও দেখতে ভালোই লাগছে। সিনেমার মধ্যে ভাই এক বিশাল হার্লি ডেভিডসন নিয়ে যা করলো, তা আসলে বিয়াপুক। সবচে' মজা লাগসে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে উনার চপার চালায়ে খাড়া নিচে নেমে আসা দেখতে। প্রসঙ্গত তিনি আবার গডফাদার খ্যাত পরিচালক-প্রযোজক ফ্রান্সিস ফোর্ড কাপোলার 'ভাইস্তে'ও বটে! সাবধান কিন্তু।
---
ব্যংকক ডেঞ্জারাস বিষয়ক পোস্ট যথারীতি
ব্যংককের বাসিন্দা জোনাকি'কে উৎসর্গিত
১. আপনার বাসার ঠিকানাটা দেন। আমরাও একটু খোঁজ নিয়া দেখি নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে কীনা।
২. নিকোলাস কেইজ দেখতে হলে দেখতে হবে লিভিং লাস ভেগাস। অসাধারণ অভিনয় বললেও ভুল বলা হবে। অস্কার পেয়েছিল। সার্বক্ষনিক এলকোহলিকের জীবন যার-তাকে নিয়ে ছবি।
ami prothom comnt dichi.apnerta aslo ken age?joldi soran.naile koilam maramari hope
লিভিং লাস ভেগাস আমার অতীব প্রিয় মুভির তালিকার উপরের দিকের আইটেম! ওইজন্য মনে হয় ওইটার কথা মনেই আসে নাই লেখার সময়। বলছি না, বেশি ভালো লাগলে আবার সেইটা নিয়ে লিখতে পারি না।
@ মাসুম ভাই
Dangerous movie to ami dekhi na.tai dekhi nai
Bangla lion amar basai kichui ase na.pura andhair.gp net nia ki jalay je achi!ektu por por dc hoe jay.jibon mane jontrona...
Kemon achen mir?
মীর বাংলা কইরা দেন, তারপর জ্যোতির মন্তব্য পড়িবো
ekta prothom comnt korar anondota kere nilen apni.apnere gulli
মাসুম ভাই বলেছেন, জ্যোতি বেগমের লেখা বাংলা করে দিতে-
ডেঞ্জারাস মুভি তো আমি দেখি না। তাই দেখি নাই (লাফিং আউট লাউড)
বাংলা সিংহ আমার বাসায় কিছুই আসে না। পুরা আন্ধাইর। জিপি নেট নিয়া কি জ্বালায় যে আছি! একটু পর পর ডিসি হয়ে যায়। জীবন, মানে যন্ত্রণা... (গভীর দীর্ঘশ্বাসের ইমো মিসিং)
কেমন আছেন মীর?
প্রথম হইয়া কী করবা জ্যোতি?
Prothom hoe first hobo.amar mon chay masum, vai.ami sudhu pechone pore roi
তুমি তো ফার্স্ট। বাংলিশ কমেন্টস-এ তুমি অবশ্যই ফার্স্ট
প্রথম হয়ে ফার্স্ট হবো। আমার মন চায় মাসুম, ভাই আমি শুধু পেছনে পরে রই
(এই কমেন্টটা বাংলা করার লোভ সামলানো গেলো না
)
ভালো আছি। ঘুরতে বাইর হবো এখন। কোনো সঙ্গী নাই
Raihan vai chondrimai geche ghurte.jaite paren
না। রায়হান ভাই মারপে।
রায়হান ভাই চন্দ্রিমায় কেন? পাঙ্গাসের পেটি দেখে?
এই প্রশ্নটা রায়হান ভাইয়ের জন্যই তুলে রাখা হলো।
Raihan vai photowalk e geche.miss korlam aj.
Mir,raihan vai onekk sweet,marpe na.
R comnt e dimu na.lukjon portare na?mirke kosto kore bangla korte hoi
রায়হান ভাই মারপে না? কিন্তু আমার তো তারে সবসময় অত্যন্ত রাগী-রাগী লাগে।
অ্যঙ্গ্রী ইয়াং ম্যান টাইপ
Raihan vai ektu ragi obosyo.maramari o kore
Tobe onek besi sweet.maya,sneho o onek.
লাইক দিলাম।
বাংলাসিংহ পচা
লীনা আপু তাও এইটাই ইউজ করে সারাদিন।
আমিও বাংলার সিংহ ব্যবহার করি। ভালোইতো ...
জিনিসটা আসলে ভালো। এতে আমার কোনো দ্বিমত নাই। কিন্তু ওদের ডিলারেরা বিক্রি করার সময় বলে না 'কই নেটওয়ার্ক আছে- কই নাই'। আর যেহেতু শহরের বেশিরভাগ জায়গায় ওদের নেটওয়ার্ক নাই, সেহেতু ভোগান্তি নিশ্চিত। কিন্তু আপনে হচ্ছেন সৌভাগ্যবানদের একজন মেসবাহ ভাই
ব্যংকক ডেঞ্জারাস মুভিটা একুনু দেখি নাই

ব্যংককে ঘুরে ঘুরে খাবার খাওয়ার মজা লিখে বুঝানো সম্ভব না
আপনার মত একজন উস্তাদের বান্দা জট্টিল লেখকের পোষ্ট আমাকে উৎসর্গ করছে এ আনন্দ রাখব কুথায় বুঝতেছি না
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
আপনের বাসায় কি মডেম? সেইটা এবং সেইটা সম্পর্কিত ঝুটঝামেলা বিস্তারিত লিখে পোস্ট করেন। আর ঘুরে ঘুরে খাওয়ার মজা সম্পর্কে ধারণা তো পয়লা আপনার কাছ থেকেই পাইসিলাম। তারপরে না সিনেমা দেখে সেইটা ঝালাই হইসে। সো ঘুরে ঘুরে খাওয়া সম্পর্কেও আরো লেখা চাই। আপনার কাছ থেকে।
ধন্যবাদ সাদরে গৃহীত। আর কমেন্ট করার জন্য আপনাকে
যতবারই সিংহ আর কিউব মার্কা মডেম কিনতে যাই ততবারই মনে হয় গ্রামীনরে তো তাও গালি দেওন যায় এইসব কিনে ফেললে তো সেটাও থাকবে না তাই সেই ধজভংগ জিপি মডেম দিয়াই দিন পার করতেছি। দেখি আর কত দিন যায়!
জুমটাই মনে হয় মডেমভিত্তিক ইন্টারনেট সেবাগুলার মধ্যে সর্বোত্তম।
আপনের নতুন লেখা কই ভাইজান?
মীর, আমিও আপনার সাথে একমত..জুমই ভালো..ফার্মভিল খেলা যায়..
হ্যাঁ ব্লগিংও করা যায়।
আপনের হইসেটা কি? আমার সঙ্গে কথা বলেন না কেনু @ রুম্পা'পু
কবে বললাম না???
কখনোই বলেন না। সেদিন একটা ছড়া দিলাম, ওইটারও কোনো রিপ্লাই দেন্নাই
আমার বাসায় বাংলা সিংহ চলে, কুন সমস্যা নাই।
এক্সসেপশন! বলা হয়ে থাকে, এক্সসেপশন ক্যান নট বী অ্যান এক্সাম্পল।
আপনাদের দুঃখের তাও তো সমাধান আছে, আমার তো সব সময়ই বিজাতীয় সব সমস্যা হয়! ঢাকা থাক্তেও হইতো আজিব আজিব সমস্যা নেট নিয়ে, আর এইখানেও নেট যন্ত্রনা আমার পিছু ছাড়ে নাই! বাসার সব রুমে নেটের কানেকশন পাইলেও আমার রুমে আসলে কানেকশন উধাও!
কেইজের সিনেমা ভালা পাই! আপ্নে হাফ লেডিস কইলেন! কনএয়ার, লিভিং লাসভেগাস, ঘোষ্ট রাইডার! আরো কত্তো ....
আরে ক্রেইজি কেইজকে তো আমিও খুব ভালো পাই। ভালো চেহারা, ভালো ফিগার- সবই ঠিকাছে। খালি ওই যেটা বললাম, সেই সমস্যাটা আছে আরকি। তারপরেও আমি তারে ভালো পাই বিয়াপুক। এই কথায় কোনো ভুল নাই।
বাংলালায়ন নিয়ে এত বড় বদনাম পোস্ট! মাইনাস চিহ্ন নাই ক্যান এবিতে?
আমি তো মজাসে ইউজ করি, কখনো সমস্যায় পড়ি না। সাফারি কিং দিয়া মুভি ডাউনলোড করি, কি যে মজা
ফার্স্টে ভাবলাম কি, আপনাকে এই কমেন্টটা লিখবো-
পরে ভাবলাম, না এইটা লিখবো না। বরং এইটা লিখি-
এ ধরনের ঘটনা আপনার ক্ষেত্রে সবসময়ই ঘটে। কিন্তু কখনো তো জানতে পারেন না। তাই আজকে জানায় দিলাম।
আমি কিউবি ইউজ করি... ঝামেলা করে না
কিউবির একটা মহাকাশযান কিনছিলাম। সেইটা তো আরো পেইন। উফ্। ক্যবল থেকেই ডিস্টার্ব শুরু।
জুম হচ্ছে সবচাইতে ভালো। বুঝছেন মি. ভেরি গুড?
এই দেশে কোন কালে সিংহ ছিল বলে শুনি নাই, তাই বাংলাসিংহ নামকরণেই তো তাগো ধাপ্পাবাজি শুরু...
~
রাইট। বাংলাটাইগার রাখতে পারতো বা বাংলাক্যাট নিদেনপক্ষে banglarat. বাংলালায়ন কেন?
নিকোলাস কেইজ এর ব্যাপারে যেটা বললেন আমিও সবাইকে এই রকমই বলি। কোথায় যেন সমস্যা আছে তার, চেহেরা না অ্যাটিচুডে,,,কনফিউসড।
আরে গ্রেট মেন থিংক এলাইক বুঝেন না
আছেন কেমন আজম ভাই?
আপনি গ্রেট ম্যান এটা সত্য, এত লিখতে পারেন কিভাবে? কিছু লিখব ভাবলে আমার আঙ্গুলগুলা তো প্যারালাইসড হয়ে যাবার মত অবস্থা হয়
আছি ভালো। ভালো থাকবেন।
আচ্ছা ভালো থাকবো। কিন্তু আপনের নতুন লেখা কই? অনেকদিন কিন্তু আপনার লেখা পড়ি না নতুনকিছু।
উইকার না ওয়িচার ম্যান কি যেন নামের একটা মুভি দেখছিলাম,
তার পর থিকা তওবা কইরা নিকোলাস কেজের মুফি দেখা ছাইড়া দিছি!
বাংলার সিংহ বা কিউবি কাল পরশু নেয়ার একটা বাজেট পাশ হইছে কানাডা থেকে, দেখি কি হয়!
তার আগে এই পোষ্টটা রিভাইস দিলাম। কিন্তু কাষ্টমার কেয়ারের সাথে যদি এরকম তেনা প্যাচাইতে হয় তাহলে নেয়া ঠিক হবে কিনা ভাবতেছি!
মন্তব্য করুন