ইউজার লগইন

ছোটগল্প : উকুন বাছা রাত কিম্বা সর্ষেফুল দিনের গল্প

১.

আমরা এখন বৈদ্যুতিক আলোয় উকুন বাছি । বিদ্যুৎ আমাদের ফাঁকি দেয়, যেমন আমাদের ভাগ্য প্রায়শই আমাদের ফাঁকি দিতে থাকে । বিদ্যুতের ফাঁকিবাজিকে ফাঁকিবাজ ভাগ্যের মতনই আমরা তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিতে চাই । কারণ, ভাগ্য বদলের কথা যদি বলি, যদি বলি ভাগ্যকে ধরবার জন্যই আমরা গ্রাম ছেড়ে নগরে এসেছি, তবে এ কথা বলা সঙ্গত হবে যে, রামপুর বস্তির দুর্গন্ধময় গলি-ঘুপচিতে আমাদের অনুপ্রবেশ নিশ্চিত করবার আগ মুহূর্তগুলোতে রায়পুর গ্রামের সবুজের পরতে পরতে আমরা আমাদের সারল্যকে লুকিয়ে রেখে এসেছি । আমরা যথেষ্ট নির্লিপ্ত, খানিকটা নিষ্ঠুর আর আত্মপরায়ণ হতে শিখেছি ।

২.

রায়পুর গ্রামে আমরা তখন কুপির আলোতে উকুন বাছতাম । তাই, নাগরিক বিদ্যুতের গরহাজিরা আমাদের বিচলিত করতে অক্ষম । বড়জোর খিস্তি সহযোগে আমরা মোমবাতিতে আগুন দেই, উকুন বাছাতে মনযোগ দেই ফের । বস্তির ফাঁক - ফোকর গলে টুকরা -টাকরা জোছনা কখনও আমাদের অন্ধকারে হানা দিলে জোছনা খন্ড গায়ে মেখে আমরা বসে থাকি । ফিসফাস কথা বলি- 'বাবা লোকটা কিরম, মা ?' পরীবানুর এহেন অকস্মাৎ প্রশ্নে তখন হয়তো আমাদের মাঝে অযাচিত একটা নীরবতা ভর করে । তখন, বাবার দু'টি চোখ, দু'টি কান, হাত-পা, একটি নাক এবং মুখমন্ডল রয়েছে,-এরকম ভাবনা স্কুলে পড়া রচনার মতো আমার ভেতরে জড়ো হতে থাকে । তখন নীরবতা আমাদের চারপাশে ক্রমশ ঘুরপাক খেতে খেতে একটা নিরবিচ্ছিন্ন জাল তৈরীতে সক্ষম হয় । সেই জাল ছিন্ন করে বেরিয়ে আসবার তাগিদে মা হয়তো তখন কয়টি 'ডাঁশা' মারা পড়লো, সশব্দে সেই হিসাব কষতে থাকেন এবং হৃদয়ের খুব গহিন থেকে অজান্তে একটা শ্বাস ত্যাগ করেন । সেটা প্রচলিত ধারার প্রথাসিদ্ধ দীর্ঘশ্বাস হয়ে ওঠলো কিনা, তা বুঝে উঠবার আগেই মায়ের হৃদয় পোড়া গন্ধ আমাদের নাক ঠিক ঠিক চিনে নেয় ! তখন পরীবানু, যে আমার এক বছরের ছোট, পরীর মতন না হলেও পরীর কাছাকাছি সুন্দর বলে গার্মেন্টসে যাবার পথে যাকে অহরহই নানারকম যৌন উৎপীড়ক মন্তব্য হজম করতে হয়, সে বলে, - 'বাবার কোন ছবি তোমার কাছে নাই, মা ?' মায়ের কঠিন দৃষ্টি পরীবানুতে যেতে যেতে শীতল হয় । ভালোবাসা মোড়ানো মায়ের হাত, হাতের আঙ্গুল পরীবানুর চুলে বিলি কেটে দেয় । আহ্লাদি কন্ঠে মা বলেন, - 'আয়নায় নিজেরে দ্যাখোস না ?' পরীবানু মায়ের মুখে চেয়ে থাকে । বুঝবার চেষ্টা করে,- 'দ্যাখিতো !'
-বাপের মতনইতো হইছস দ্যাখতে তুই !
- বাবার ঠিকানাটা দ্যাওনা !
- ক্যান , কি করবি তুই ?
- বাবার লগে দেখা করুম !
- দেখা কইরা কি অয়বো ?
-কিচ্ছু না, দ্যাখতে মন চায় !
- হের কোন ঠিকানা আমার কাছে নাই !
- আছে, আমি জানি, দ্যাওনা !
-চোপ ! আর কোনসম আমার সামনে হের কথা কইবি না !

তখন আমাদের মাতা-কন্যার সমাবেশে ক্ষণিকের জন্য হলেও পিন পতন নিস্তব্দতা নামে । সভাস্থল থেকে দ্রুত মা নিঃস্ক্রান্ত হলে কিঞ্চিত ছন্দপতন হয় ! তখন বস্তির মাতাল মঈজ তার ভান্ডারে থাকা বাংলা ভাষার যাবতীয় মন্দ শব্দ সমেত মুক্ত হস্তে এলোপাথারি কিল -ঘুষি অকৃপণভাবে তার প্রথম স্ত্রীতে বিলায় ! চার সন্তানের জননী তখন মাটিতে গড়াগড়ি খায়, আহাজারি করে । তার সন্তানদের কান্নার রোল, চিৎকার , বস্তির দুর্গন্ধ বাতাসে মিশে যেতে থাকলে, বজলু মামার দোকানের সামনে ছেড়া পাউরুটি, ভাঙ্গা বিস্কিট খাওয়া , দু'পা সামনে ছড়িয়ে নতজানু ভঙ্গিতে বসে থাকা বাঘা নামের হাড্ডিসার কুকুরটিও তখন কুঁ--উঁ-কুঁ--উ চিৎকারে তাদের কান্নায় সুর মিলায় । বোবা প্রাণীটি শোকাহত মনুষ্য সন্তানদের সঙ্গে এভাবেই শোক প্রকাশে একাত্ম হয় হয়তো । তখন মাতাল মঈজের সদ্য বিবাহীত ছোট বউ হাত ভরতি কাঁচের চুরিতে রিনঝিন রিনঝিন শব্দ তুলে, দু'হাত কোমড়ে রেখে বড় বউয়ের মার খাবার দৃশ্য অবলোকন এবং উপভোগ করে আর বজলু মামার পাশের দোকান 'ঝিলিক অডিও ভিশন' থেকে তখন চড়া সুরে একটা গান মূর্হমূর্হ আমাদের কানে বাজতে থাকে- 'এই বেশ ভালো আছি... এই বেশ ভালো আছি... !'

৩.

রায়পুর গ্রামে ঝিলের জলে আমরা শাপলা তুলতাম । কচুরিপানার নিরাপদ আশ্রমে চুপটি মেরে থাকা ছোট চিংড়িদের ঘাপটি মেরে তালুবদ্ধ করতাম । শাপলা-চিংড়ি রেসিপি আমাদের বিদ্যুৎ চালীত টিভি চ্যানেলগুলোতে 'সুস্বাস্থ্যবতী রন্ধন কর্ত্রীরা' দর্শকদের জন্য পরিবেশন না করলেও, শাপলা চিংড়ির মোলায়েম স্বাদ চৌধুরী বাড়ি থেকে পাওয়া, প্রথমবার খাওয়া সন্দেশের মতো বহু বছর আমাদের মুখের ভেতর থেকে যায় । অথবা সবুজ কলমিলতা আর কচু শাকের ঘ্রান শহুরে ধনীদের সুগন্ধ বিরানীও আমাদের ভোলাতে ব্যর্থ হয় !

রায়পুর গ্রামে আমরা তখন বেদে -বেদিনীদের সাপের খেলা দেখতাম । নাগ-নাগিনী ছবির সুরের মতন বেদে দলের বংশী বাদন শুনতাম ! আমার তখন বেদিনী সাজে, বেদে দলের যে ছেলেটি চোরা চোখে বারবার আমাকে দেখতো, তার সঙ্গী হয়ে যাবার সাধ জাগতো ! যদিও , রায়পুরের হলুদ সর্ষফুলের গায়ে হলুদ প্রজাপতিদের ছেড়ে যাবার বাসনা সহজ ছিলো না । তখন যখন তীব্র ক্ষুদায় কখনও আমাদের মাথা চক্কর দিয়ে ওঠতো, সর্ষেফুলগুলোকে হঠাৎই নৃত্যশিল্পি বনে যেতে দেখতাম ! আমাদের ক্ষুদার দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে দলবদ্ধ সর্ষেফুলেরা চোখের সামনে দলীয় নাচন নাচতো ! তখন, চৌধুরীদের দখিন ভিটায় দু'চালা ছনের ছাউনিতে আমাদের ফরমাশ খাটা দিনগুলো এভাবেই অম্লমধুর কাটতো । চৌধুরী বাড়িতে দিনভর বুয়ার কাজ করতেন মা । দিনশেষে চৌধুরাণী যে খাবার দিতেন, তাতে আমাদের তিনটি প্রাণীর আধপেটা রাত মন্দ যেতো না ! চৌধুরী সাহেব লোক ভালো ছিলেন । স্কুলের সভাপতির পদবলে আমাকে তিনি নিখরচায় দশ ক্লাশ পর্যন্ত পড়বার সুযোগ করে দিয়েছিলেন ।

সেই সময় এক সন্ধ্যায়, রায়পুর গ্রাম তার বুক থেকে আমাদের ত্যাগ করবে মনস্থির করলো ! সেই সন্ধ্যায় চৌধুরীদের সুপারী বাগানে, চৌধুরীদের ছোট ছেলে, আমাদের পরীর কাছাকাছি সুন্দর পরীবানুর পথ আগলে দাঁড়িয়েছিলো । পরীবানুর দু'বাহু খামচে ধরে, পরীবানুর ঠোঁটে সে ঠোঁট ছুঁইয়ে দিয়েছিলো ! সেই সন্ধ্যায় ঠিক সেই মুহূর্তেই ভাগ্যক্রমে মা সেখানে উপস্থিত হয়ে গিয়েছিলেন ! সে মধ্যরাতের শেষ নিস্তব্দতায়, আমাদের একমাত্র আশ্রয় চৌধুরীদের দু'চালা ছনের ঘর ছেড়ে বাধ্য হয়েই আমাদের রাতের অন্ধকারে বেরিয়ে আসতে হয়েছিলো !

৪.

রামপুর বস্তিতে আমাদের অন্ধকার ঝুপরির সমুখ ভাগে টলায়মান একটি মনুষ্য অবয়ব এসে দাঁড়াতে দেখা যায় ! খোঁচা-খোঁচা কাঁচাপাকা দাড়ির চোয়ালভাঙ্গা মুখটির সঙ্গে পরীবানুর চেহারার সাদৃশ্য আমাদের অভিভূত করবার আগেই , হুড়মুড় করে লোকটিকে মাটিতে ভেঙ্গে পড়তে দেখি । আমাদের বিস্ময়াভিভূত তিনজোড়া চোখ তখনও কিংকর্তব্যবিমূঢ় ! পরীবানু ছুটে লোকটির কাছে যায়, মাথা কোলে তুলে নেয়, কপালে হাত রেখে বলে,- 'জ্বর !'

আমার তখন মনে হতে থাকে, বোধকরি একেই বাবা বলে,বা বাবা এরকমই হয় ! পরীবানুর জন্মের পর মাকে আঁতুরঘরে রেখেই যে পালিয়ে গিয়েছিলো !

----------------------------------------------------------------------

[বস্ত্রশিল্পিদের গানের প্রতিযোগিতার অনুষ্ঠান 'গর্ব' শুরু হয়েছে বাংলা ভিশনে । বিচারকদের সামনে একজন তাঁর জীবনের গল্প শুনাচ্ছিলেন , এক ঝলক দেখেছি । নামটিও মনে রাখতে পারিনি ! তিনি বলছিলেন,-- "বাবা ! তুমি যেখানেই থাকো, আমাকে দোয়া করো... !" এই গল্প তার হাতে তুলে দিতে পারলে খুব খুশী হতাম ! এই গল্প তাঁদের জন্য ]

পোস্টটি ২০ জন ব্লগার পছন্দ করেছেন

নাজমুল হুদা's picture


"ছোট প্রাণ, ছোট কথা, ছোট ছোট দুঃখ ব্যথা নিতান্তই সহজ সরল, সহস্র বিস্মৃত রাশি প্রত্যহ যেতেছে ভাসি, তারি দু'চারিটি অশ্রুজল................. " (ভুল হলে রবি বাবুর কাছে ক্ষমাপ্রার্থী) । আবদুর রাজ্জাক শিপন অত্যন্ত সার্থক ভাবে ছোট গল্পের সংজ্ঞা মেনে সুন্দর বর্ণনায় একটা গল্প উপহার দিয়েছেন । ধন্যবাদ শিপন ।

আবদুর রাজ্জাক শিপন's picture


আপনার প্রতিও আন্তরিক কৃতজ্ঞতা আর ধন্যবাদ হুদা ভাই ।

আপনার এনার্জি আমাকে মুগ্ধ করছে । আমরাবন্ধুর প্রায় প্রতিটি পোস্টেই আপনি চমৎকার সব মন্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন ।

কেন জানি মনে হয়, আপনি পত্রিকার সঙ্গে জড়িত ছিলেন, বা আছেন !
ঠিক কিনা ?

আপনার ভালো লাগা জানতে পেরে প্রীত হলাম ।

নাজমুল হুদা's picture


শিপন, শুভেচ্ছা এই শীতসকালে । বেকারত্ব বোধহয় এনার্জি যোগাচ্ছে- আর সে সাথে 'আমরা বন্ধু'র বন্ধুদের আন্তরিকতা । না ভাই, পত্রিকার সাথে তো নয়ই, আমি কোন কিছুর সাথেই কোনদিন জড়িত থাকবার যোগ্য হতে পারিনি । আরো লিখুন, মন্তব্য করবার সুযোগ দিন ।

আবদুর রাজ্জাক শিপন's picture


আমি কোন কিছুর সাথেই কোনদিন জড়িত থাকবার যোগ্য হতে পারিনি ।

হয়তো আপনার বিনয়েরই প্রকাশ এই উক্তি । তবু,--

হতে পারেননি বলে যে পারতেন না, তা নয় ।
যারা হয়েছে, সুযোগ পেয়েছে, সুযোগের অভাবে বঞ্চিতরা আমাদের
অলি- গলিতেই থাকে !

নাজমুল হুদা's picture


ধন্যবাদ শিপন ।

আবদুর রাজ্জাক শিপন's picture


বিনীত ধন্যবাদ আপনাকেও হুদা ভাই ।

অতিথি's picture


চমৎকার লেখা।

আবদুর রাজ্জাক শিপন's picture


অতিথি বন্ধু !

অতিথি না, আমরাবন্ধুতে আপনাকে বন্ধু হিসাবে পেতে চাই,
চলে আসুন না !

আন্তরিক ধন্যবাদ ।

মীর's picture


শিপন ভাই, গল্প ফাটাফাটি হৈসে। অতি ফাটাফাটি। পড়ার সময় শক্তিশালী চৌম্বকীয় আকর্ষণ টের পাচ্ছিলাম। এটাই বোধহয় একজন লেখকের সবচে' বড় সফলতা।

১০

আবদুর রাজ্জাক শিপন's picture


প্রিয় মীর, নিজেকে লেখক ভাবতে পারিনা ! তবে, ভালো লেখার চেষ্টাটাতো আছেই সবসময় ! ভালো আর লেখতে পারি কই !

আমিতো আপনার পাঙ্ক্ষা !

১১

তানবীরা's picture


আপনার লেখনী নিয়ে বলার কিছুই নেই। এ গল্পটি পড়ে মনে হচ্ছে অনায়াসে এর আর একটি পর্বতো হতেই পারে। ভেবে দেখবেন কি?

ধন্যবাদ আর আরো বেশি লেখা আশা করছি।

১২

আবদুর রাজ্জাক শিপন's picture


তানবীরা বোনটি যখন বলছে, ভেবেতো দেখতেই হয় । আইডিয়া পছন্দ হয়েছে । এখনই না ! ভবিষ্যতে কোন একদিন ! ওদের জীবনে আরো কিছু গল্প জমুক !

১৩

টুটুল's picture


আরশী... অসাধারন হইছে...
পুরাই তব্দা

তানবীরা আপার সাথে এক মত... চলতে দেন
আমরা আরশীর লেখা পড়তে চাই নিয়মিত

১৪

আবদুর রাজ্জাক শিপন's picture


মাগার আরাশি নিয়মিত লেখতে পারেনা !

হে হে হে ! লেখা পাবেন, একটু সময় দিন ।

ধন্যবাদ টুটুল ভাই ।

১৫

লীনা দিলরুবা's picture


কারণ, ভাগ্য বদলের কথা যদি বলি, যদি বলি ভাগ্যকে ধরবার জন্যই আমরা গ্রাম ছেড়ে নগরে এসেছি, তবে এ কথা বলা সঙ্গত হবে যে, রামপুর বস্তির দুর্গন্ধময় গলি-ঘুপচিতে আমাদের অনুপ্রবেশ নিশ্চিত করবার আগ মুহূর্তগুলোতে রায়পুর গ্রামের সবুজের পরতে পরতে আমরা আমাদের সারল্যকে লুকিয়ে রেখে এসেছি । আমরা যথেষ্ট নির্লিপ্ত, খানিকটা নিষ্ঠুর আর আত্মপরায়ণ হতে শিখেছি ।

সুন্দর কথাগুলো।

১৬

আবদুর রাজ্জাক শিপন's picture


এবং বাস্তবও না-কি !

১৭

সাহাদাত উদরাজী's picture


সবই কোপাল!
ভাল লাগল।

১৮

আবদুর রাজ্জাক শিপন's picture


ধন্যবাদ উদারজী ভাই !

১৯

আবদুর রাজ্জাক শিপন's picture


স্যরি বস, 'উদরাজী' হবে !

২০

হালিম আলী's picture


আসলেই অসাধারণ !!

২১

আবদুর রাজ্জাক শিপন's picture


ধন্যবাদ, হালিম ভাই ।

২২

শওকত মাসুম's picture


দারুণ। গল্প ও গল্পবলার রীতি।

২৩

আবদুর রাজ্জাক শিপন's picture


মাসুম ভাইকে আমার কোন গল্পে সম্ভবত এই প্রথম পেলাম । খুশী যে হলাম,বলাই বাহুল্য ।

ধন্যবাদ ।

২৪

জ্যোতি's picture


অসাধারণ। অনেকদিন পর একটা দারুণ গল্প পড়লাম।

২৫

আবদুর রাজ্জাক শিপন's picture


'প্রশংসিত' হইলাম ! 'খুশীত'ও হইলাম Laughing out loud

২৬

জেবীন's picture


সুন্দর একটা গল্প পড়লাম...   লেখার ভঙ্গিটা ভালো লেগেছে...  আরেকটু চাই...  লাগছে যেন হুট করে শেশ করে ফেলেছেন...  ... আরেক পর্বের অপেক্ষায় রইলাম

২৭

আবদুর রাজ্জাক শিপন's picture


জেবীনবু' ! শেষ হইয়াও হইলো না শেষ !
ছোটগল্প লেখতে গেলে মাথার ভেতর ঘোরে এই লাইন ।

চেষ্টা থাকবে ।

২৮

নীড় সন্ধানী's picture


অতি জীবনঘনিষ্ট একটা লেখা।

২৯

আবদুর রাজ্জাক শিপন's picture


ধন্যবাদ, নীড়দা !

আপনারে কিন্তু একটা প্রস্তাব করছি

৩০

ঈশান মাহমুদ's picture


চমৎকার জীবনঘেঁষা গল্প। শিপন, আপনার পর্যবেক্ষণ ক্ষমতা আর চরিত্র চিত্রনের দক্ষতা দেখে যার পর নাই মুগ্ধ হলাম। কিছু কিছু বর্ণনা, সংলাপ হৃদয় ছুঁয়ে গেছে, আপনাকে আনেক ধন্যবাদ।

৩১

আবদুর রাজ্জাক শিপন's picture


মুগ্ধতার প্রকাশটা যদি এরকম আন্তরিক হয়, আর তা যদি ঈশান মাহমুদ ভাই এর কাছে থেকে হয়, তো, আমিও যার পর নাই মুগ্ধ হই ।

কেন ? তা ঈশান ভাই জানেন ।

শুভেচ্ছা ।

৩২

আরাফাত শান্ত's picture


লেখাটা আগেই পড়ছি।কমেন্ট পরে করলাম।
দারুন ও অসাধারন লাগলো!

৩৩

আবদুর রাজ্জাক শিপন's picture


প্রিয় শান্ত'র মতো নিয়মিত পাঠককে অনিয়মিতভাবে পায়লেও ভালো লাগে ।

ভাইডু, কেমন আছেন ?

মন্তব্য করুন

(আপনার প্রদান কৃত তথ্য কখনোই প্রকাশ করা হবেনা অথবা অন্য কোন মাধ্যমে শেয়ার করা হবেনা।)
ইমোটিকন
:):D:bigsmile:;):p:O:|:(:~:((8):steve:J):glasses::party::love:
  • Web page addresses and e-mail addresses turn into links automatically.
  • Allowed HTML tags: <a> <em> <strong> <cite> <code> <ul> <ol> <li> <dl> <dt> <dd> <img> <b> <u> <i> <br /> <p> <blockquote>
  • Lines and paragraphs break automatically.
  • Textual smileys will be replaced with graphical ones.

পোস্ট সাজাতে বাড়তি সুবিধাদি - ফর্মেটিং অপশন।

CAPTCHA
This question is for testing whether you are a human visitor and to prevent automated spam submissions.

সাম্প্রতিক মন্তব্য