এটা কি হওয়া উচিত না?
আমাদের দেশে নারী নির্যাতনের বিচার হয়। নির্যাতনের বিরুদ্ধে আইনও রয়েছে। কিন্তু পুরুষ নির্যাতনের বিচার হয়না। নারি নির্যাতিত হলে সে গলা ফাটিয়ে কান্না করে সবাইকে জানিয়ে বিচার চাইতে পারে। কিন্তু পুরুষরা তা পারেনা। আমাদের দেশে কি কোনো পুরুষ নির্যাতিত হয়না? হয় নারীর চেয়ে বেশি হয়। কিন্তু বিচারের ক্ষেত্রে পুরুষরা অসহায়। তারা নারীর মত কাঁদতেও পারেনা বিচারও চাইতে পারেনা। অসহ্য মানসিক যন্ত্রনায় তারা নিজের ভিতরে ভিতরে জ্বলে পুড়ে শেষ হয়। আমাদের দেশে স্ত্রী দ্বারাই পুরুষরা নির্যাতিত হয়। পুরুষের পাশাপাশি যদি নারী সব কাজ করতে পারে তাহলে নারী নির্যাতন রোধ আইনের পাশাপাশি পুরুষ নির্যাতন রোধ আইন পাশ করা হচ্ছে না কেন? এটা কি হওয়া উচিত না?





ভাইজান কি নীতিমালাটা পড়ে দেখেছেন
এসব সারাংশ মার্কা পোষ্টের বক্তব্য বুঝলাম না। শান্ত হয়ে বসে একটু সময় নিয়ে পুরো বক্তব্যটা টাইপ করেন। নইলেতো নির্যাতনে নির্যাতনে কাহিল হয়ে যাবেন, সামলাতে পারবেন না , হ্যাপি ব্লগিং
মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ। হ্যা ব্লগে যখন যুক্ত হয়েছি তখন আরো পরিষ্কার করে লিখবো অপেক্ষা করুন। তবে বলে রাখা ভালো আমার লেখা পড়ে মনে করবেন না আমি নারী বিদ্বেষি। যেটা অনেকেই বলে থাকে। আমি নারীকে অনেক সম্মান করি। কারণ তারা মায়ের জাত। আমি মনে করি নারির সম অধিকার হতে পারেনা তার অধিকার বেশি হওয়া উচিত। কিন্ত কিছু নারি সম অধিকারের অযুহাতে নারিকে সস্তা বানিয়ে ফেলেছে। মায়ের জাত হিসেবে সমঅধিকার নয় বেশি অধিকারের জন্য আন্দোলন করলে আমার সমর্থন সব সময় থাববে।
আপনে দেখি খালি প্রশ্ন করেন? ব্যাপার কী?

মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ। প্রসঙ্গক্রমে প্রশ্ন এসে যায়।
পুরুষতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থা জারি রেখে নারীকে যে পরিমান সামাজিক, দৈহিক আর মানসিক নির্যাতন করা হচ্ছে ডেইলী ডেইলী সেখানে স্ত্রীর হাতে এরকম সামান্যফোটা নির্যাতন আমার বা আমাদের মতন পুরুষের প্রতি একপ্রকার poetic justice.
তানবীরাপু'র পরামর্শ হ্যাপি ব্লগিং এর ক্ষেত্রে আপনার কাজে লাগবে, এটা আমারও দৃঢ় বিশ্বাস।
মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ। তবে আমার মনে হয় নারীরা নারীর কাছেই বেশি নির্যাতন হচ্ছে। কারণ হিসেবে দেখেন বউ শাশুরি দ্বারা অথবা শাশুরি বউ দ্বারা নির্যাতিত হয়। শশুর দ্বারা খুব কম নির্যাতিত হয়। তারপর দেখেন ননদ ভাবি বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সাপে নেইলে সম্পর্ক হয়। যে কারণে উপযুক্ত বোন রেখে কোনো ভাই বিয়ে করতে চায়না। দেবর ভাবির সম্পর্ক কিন্ত মধুর হয়। দেবররা কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ভাবির সাথে মধুর সম্পর্ক রক্ষা করে থাক। কিন্তু একজন ননদ তা রাখতে পারেনা। নারীরা নিজেরা যদি ঠিক থাকতো, তাহলে তারা খুব কমই নির্যাতিত হতোনা। ২ ভায়রা মিলেমিশে থাকলেও দুই জা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সেভাবে থাকতে পারেনা। আর একজন নারী আরেকজন নারীকে যেভাবে হিংসা করে খুব কম পুরুষই তা করে। পুরুষ নয় নারীরাই নারীদের শত্রু কি বলেন?
পুরুষরাতো পরের ঘরে যায় না, যায় মেয়েরা অন্য পরিবেশে।
মেয়েরাতো চুলাচুলি করে, পুরুষরা করতো লাঠালাঠি।
ভায়রাভাই দুজনতো এক বাড়িতে থাকে না, মাসে একবার হয়তো
আড্ডা হয়। অযথা অসামঞ্জস্যপূর্ন উদাহরন টানবেন নাতো
দুই ভায়রা মিলেমিশে কই থাকে? ঘরজামাই হয়ে একসাথে? সেই সিন দেখতে চাই।
আপনার ব্ক্তব্য গতানুগতিক রকমের পুরুষতান্ত্রিক। নারীদেরকে অধিকার আন্দোলনের মাধ্যমে আদায় করে নিতে হবে, আর পুরুষেরা জন্মগতভাবে অধিকার নিয়ে পৃথিবীতে আসবে - এই ধারণা থেকে বের হয়ে আসতে হবে আগে। তারপরে কোনোকিছু সমর্থন করার চিন্তা করতে পারেন।
মন্তব্য করুন