সর্বোচ্চ সম্মান ও অধিকার নারীর পাওয়া উচিত
ভীষণ খারাপ লাগে যখন দেখি কোনো নারী গাড়িতে প্রচন্ড ভীরের মধ্যে দাঁড়িয়ে আছে। অথচ পুরম্নষরা সিটে দিব্যি বসে থাকে। আমরা ইচ্ছে করলে তাদেরর জন্য নিজের সিট ছেড়ে দাঁড়াতে পারি। এটা করা উচিত বলে মনে করি। কারণ নারী মায়ের জাত। সব ৰেত্রে সর্বোচ্চ সম্মান ও অধিকার তার পাওয়া উচিত। কিন্তু আমরা তাদেরকে সে অধিকার থেকে বঞ্চিত করছি। শুধু সম অধিকারের দোহাই দিয়ে। আমি মনে করি কোনো গাড়িতেই নারীর জন্য নির্দিষ্ট সিট রাখা উচিত না। লিখে রাখা উচিত নারি যাত্রী আসলে পুরষরা সিট ছেড়ে দিবেন। কতকিছুর জন্য মানুষ আন্দোলন করে অথচ এ ব্যাপারে কেউ কিছু বলেনা। কতর্ৃপৰেরও সেদিকে নজর নেই।
আরো খারাপ লাগে যখন নারীকে সম অধিকারের নামে উলঙ্গ করা হয়। মিডিয়াতে দেখা যায় নারীর সংৰিপ্ত আটসাট পোষাক আর পুরম্নষরা ঠিকই কোর্ট প্যান্ট টাই পড়ে আছে। নারীকে দেখলে মনে হয় দেশে পোষাকের অভাব আর পুরম্নষদের দেখলে তার উল্টো। নারীকে সংৰিপ্ত পোষাকে দেখলে খুব খারাপ লাগে। এ ব্যাপারে নারীকেও সচেতন হতে হবে বলে আমি মনে করি।
কিছু বোকা নারী আধুনিকতার নামে এতো সংৰিপ্ত বিশ্রি ড্রেস পড়ে তখন খুব খারাপ লাগে। এজন্য অনেক নারীকেও বিব্রতকর অবস্থায় পড়তে হয়। বাঙ্গালি নারীকে শাড়িতে আর লম্বা চুলেই বেশি মানায়। কিন্তু অনেক নারী অতি আধুনিকতার নামে চুল খাটো করে কেটে পশ্চিমাদের মত করে চলে তা দেখে সত্যি খুব খারাপ লাগে। আর কিছু পুরম্নষ লম্বা চুল রেখে কানে দুল পড়ে যখন ঘুড়ে বেড়ায় তাতে খুব হাসি পায়। যেন একেকজন অর্ধনারী।
মিডিয়ার মত বাসত্মব জীবনে পোষাক ও সাজ সজ্জার ৰেত্রে সেন্সর এবং নিয়ম কানুন করা প্রয়োজন। মিডিয়াতেও প্রচার করা উচিত নারী মায়ের জাত তাকে সর্বোচ্চ সম্মান করম্নন। আর নারীরা মায়ের জাত বলেই তাদেরকে সেভাবে শালিনতা বজায় রেখে রাসত্মা_ঘাটে চলাচল করা উচিত এটাও প্রচার করা উচিত। কিন্তু এ ব্যাপারে কেউ কিছু বলেনা। কারো কোনো মাথা ব্যথা নেই। যে কারণে নারীরা দিন দিন তাদের মূল্য টুকু হারাচ্ছে। বর্তমান জীবনে নারীরা পুরম্নষের মনোরঞ্জনের জন্য নিজেকে তৈরি করছে বলে হালচাল দেখে বুঝা যাচ্ছে। আর কিছু নারী লোভী পুরম্নষরা নিজেদের ইচ্ছামত তাদের সম্মান নিয়ে খেলছে। অথচ এমনটি হবার কথা নয়। বিবেকবান নারী ও পুরম্নষদের কি এ বিষয়ে এখনই সচেতন হবার প্রয়োজন নেই? বর্তমান পরিস্থিতি যেন আইয়ামে জাহিলা যুগের দিকে চলে যাচ্ছে।





আপনি শুরু করেন ভাইজান
ধন্যবাদ। আমি কিন্তু নারীদের দেখলেই সিট ছেড়ে দেই। কিন্তু যখন দেখি প্রচন্ড ভীর ও সিট নাই জেনেও কোনো নারী যাত্রী গাড়িতে ওঠে তখন খুব খারাপ লাগে। এ কারণে সিট ছাড়তে ইচ্ছে হয়না। তবু ছেড়ে দেই।
আপনার কি ধারনা সে মূহুর্তে মেয়েটির কোন জরুরী কাজ থাকে না? তার বাচ্চাকে স্কুলের থেকে হয়তো আনতে হবে কিংবা বাবা অসুস্থ হাসপাতালে, কোন তাড়া নেই? ইচ্ছে করে ভীড়ে ধাক্কাধাক্কি করছে?
তা থাকতে পারে কিন্তু গাড়ির কিন্তু অভাব নেই। তবে কেউ কেউ হয়তো বাধ্য হয়ে করেনা। যেমন পোষাকের পোষাকের বিষয়টা দেখেন।
পোষাকের বিষয়টায় কী হইছে?
হ
আহা! এতো খারাপ লাগা নিয়ে আপনার তো তাইলে খুবই কষ্ট
আমার মতে পুরুষদের জন্য বাস রাখাটাই ঠিক না। পায়ে হেঁটে চলবে, সুস্থ ও থাকবে সব ঝামেলা ও শেষ হবে
মন্তব্যে সুপার লাইক
মায়াবতীর সাথে একমত।
মায়ের জাতের জন্য যদি সামান্য বাস ত্যাগ করতে না পারে পুরুষ, তাহলে হবে ক্যামনে! নাহ, দ্যাশটা জাহেলিয়াত হইলে বলে।
এইটা কেমন কথা!!!!!!! মেয়েরা যে কতটা হিংসুটে উপরের তিন কমেন্ট দেখে বোঝা গেলো।
শুধু মেয়েদের জন্য বাসের আইডিয়া পছন্দ হইছে।
আমি প্রত্যেক শুক্রবারে জন্য ওই বাসের কন্ডাক্টারের চাকরি চাই, এক্কেবারে বিনা বেতনে রাজি..
~
লেখার কোনো কোনো অংশ পড়ে মনে হচ্ছিলো সাঈদীর ওয়াজ।
মন্তব্য করুন