কে বেশি ছাড় দেয়?
আমি মনে করি ছাড় দেয়ার ৰেত্রে নারীর চেয়ে পুরম্নষরাই এগিয়ে। যদিও পুরম্নষরা মায়া-মমতায় নারীর চেয়ে পিছিয়ে। নারী মমতাময়ী হলেও ছাড় দেয় কম।
বিয়ের ব্যাপারে নারীর চেয়ে পুরম্নষরাই ছাড় দেয় বেশি। যেমন_ একজন পুরম্নষ যোগ্যতাসম্পন্ন হয়েও একজন কম শিৰিত বেকার মেয়েকে বিয়ে করে তার ভরন পোষণ করতে পারে। কিন্তু নারীরা তা পারেনা। তারা বিয়ের সময় অবশ্যই যোগ্যতাসম্পন্ন ভালো পয়সাওয়ালা দেখে মত দেয়। বিয়ের পর স্বামীকে অবশ্যই উপাজর্ন করতে হবে। কিন্তু নারীর তা না করলেও চলে। আজ পর্যনত্ম যোগ্যতাসম্পন্ন কোনো নারীকে বলতে শুনি নাই যে তার স্বামী বেকার হলেই চলবে এবং তার চেয়ে কম শিৰিত হলেই হবে। অথবা সে অঢেল টাকা না হলেও চলবে। অথবা কোনো নারী কখনো তার স্বামীর ভরন পোষনের দায়িত্ব নিয়ে বিয়ে করেনি। অথচ পুরম্নষরা ঠিকই তা করে।
বিয়ের পর বেশিরভাগ নারী নিজের বাবা-মা ও ভাই-বোনের মত শ্বশুর_শ্বাশুরি ও দেবর ননদকে ভালবাসেনা। কিন্তু বেশিরভাগ পুরম্নষ নিজের বাবা-মা ও ভাই বোনের মতই তার শ্বশুর_শ্বাশুরি ও শালা-শালীকে ভালবাসে। কেউ কেউ তো আবার বাবা-মা ও ভাই_বোনের চেয়ে শ্বশুর_শ্বাশুরি ও শালা_শালিকে একটু বেশিই ভালবাসে আপন মনে করে। যেমন অনেক স্বামী নিজের ভাই বোনকে চাকুরি না দিয়ে শালা_শালিকে ঠিকই চাকুরি দেয়। এৰেত্রে নারীর স্বার্থপরতাই প্রকাশ পায়। শালা_শালীর চাকুরি হয় স্ত্রীর চোখ রাঙ্গানিতে অথচ মায়ের অনুরোধে ভাই_বোনের চাকুরি হয়না।
শালী দুলাভাইয়ের সম্পর্ক হয় মধুর কিন্তু ননদ_ভাবির ৰেত্রে সাপে-নেওলে। আরো কি বলার প্রয়োজন আছে?





ভাই, আপনি এমন কোন মেয়ে দেখেন নাই যে "বিয়ের পর স্বামীকে অবশ্যই উপাজর্ন করতে হবে" এই শর্ত ছাড়া বিয়ে করবে। তাহলে বলি, আমি একজন মেয়ে এবং আমি চাই আমার স্বামী হাউজ হাজব্যান্ড হোক। তাতে অন্য কারো কোন সমস্যা থাকলেও আমার তাতে কিস্যু আসে যায়না কেননা আমার এতে কোন সমস্যা নাই। আমি সারাদিন পরিশ্রম করে বাসায় আসার পর দেখবো আমার স্বামী খাবার টেবিলে আমার জন্য অপেক্ষা করতেসে। এটা আমার কাছে অত্যন্ত আনন্দের মনে হয়।সে চাকরি করতে পছন্দ না করলে আমি তাকে কখনোই বাধ্য করবোনা।আর সম্পর্কের কথা যেটা বললেন সেটাও ম্যান টু ম্যান ভ্যারি করে। অনেক মেয়ের শাশুড়ির সাথে অনেক ভালো রিলেশান থাকে যেটা অনেক ছেলের তার শাশুড়ির সাথে থাকেনা। এটাকে এতো বেশি জেনারালাইজ করে ফেলাটা বোধ হয় ঠিক না।
মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ। বোন আমি কিন্তু নারীকে ছোট করার জন্য এটা লিখি নাই। আমি নারীদের খুবই সম্মানের চোখে দেখি। কারণ তারা মায়ের জাত। একজন মা তার সন্তানের জন্য যতটুকু ছাড় দেয় একজন বাবা তা দেয়না। আবার একজন বোন তার ভাইয়ের জন্য যতটুকু ছাড় দেয় একজন পুরুষ তার বোনের জন্য ততটুকু ছাড় দেয়নােকোনো কোনো বোন বাবার সম্পত্তির পাওয়া নিজের ভাগের সবটুকুই ভাইকে দিতে পারে কিন্তু একজন পুরুষ তার বোনকে সেভাবে দেয়না। বাএদিক থেকে নারী অবশ্যই এগিয়ে। তবে আমার দেখা অভিজ্ঞতার আলোকে আমি এ লেখা লিখেছি। আপনার মতো এখনো কাউকে দেখিনি। যাই হোক আমি কিন্তু বলিনাই নারী মোটেই ছাড় দেয়না। তারা দেয় তবে কিছু বিষয় ছাড়া বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই কম ছাড় দেয়। আপনি মিলিয়ে দেখুন কয়জন নারী আপনার মতো।
পোষ্ট'টা ভালো লাগলোনা ..........
ধন্যবাদ। সবকিছু কি সবার ভালো লাগে?
মন্তব্যে যা বলতে চাইতেছেন ...... তার কিছুই আপনার লেখায় আসেনাই ... আবার লেখেন


আম্রা একটু কম বুঝি
কেম্নে কন যে পুরষেরাই ছাড় দেয়?
বরং আমিতো দেহি মাইয়ারাই বাচ্চা বড় করনের লাইগা নিজেগো দামী চাক্রী ছাইড়া দিতেছে, বাপের বাড়ি ছাইড়া আরেক বাড়ির পরিবেশে আইসা নিজেরে মানাইয়া লইতেছে, ননদ দেবরের ইচ্ছা পুরণের লাইগা নিজের ইচ্ছারে গলা টিপা মাইরা ফেলতেছে। আপ্নের লেখা পুরাই পুরুষতান্ত্রিকতার বিশাল উধারণ। দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টানির চিষ্টা করেন।
ধন্যবাদ। আপনি বোধ হয় আমার লেখার মানে ঠিকমত বুঝতে পারেন নাই। আমি কিন্তু বলি নাই যে নারীরা মোটেই ছাড় দেয়না। তার দেয় তবে কম ক্ষেত্রেই। ননদ দেবরের জন্য কয়জন নারী ছাড় দেয়? তাদের সংখ্যা কিন্তু খুবই কম। নিজের ইচ্ছার গলা টিপে হত্যা করে খুব কম সংখ্যক নারী। আমি কন্তি দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টানোর কথাই বলতে চেয়েছি আমার লেখায়। যেমন ধরুন একজন যোগ্যতা সম্পন্ন পুরুষ বেকার কম শিক্ষিত নারীকে বিয়ে করে তার ভরন পোষণের দায়িত্ব নিতে পারে একজন নারীকেও করতে হবে। আমি পুরুষতান্ত্রিকতা মানিনা। নারী-পুরুষ মিলেই সমাজ।
সব চাইতে বেশী ছাড় দেয় কে?
বাংলাদেশের খেটে খাওয়া মানুষ গুলি/ প্রবাসে ও দেশের ভিতর
ভাইজান, একটা পিস। কোন রেশনের চাল খান?
বোন আপনি আমার লেখার সারমর্ম ভালভাবে বুঝেন নাই। দয়া করে ভাল করে পড়ে গভীরভাবে চিন্ত করে বুঝতে চেষ্ট করুন লেখার আসল মর্মার্থ
আপনার ব্যবহৃত আবেগ চিত্রিকা সমুহের সুচারু ব্যবহার আমাকে গ্রীক দার্শনিক জেনো'র কথা মনে করিয়ে দিচ্ছে, এছাড়াও আবেগ চিত্রিকা ব্যবহারের পরম্পরায় বারবার দেখতে পাচ্ছি ডাচ দার্শনিক সোরেন কিয়র্কেগার্ডের ছায়া।
আবেগ চিত্রিকা ব্যবহারে আপনার হেজেমোনিক কোনো অবস্থান চোখে পড়ছে না, বরং আপনার আবেগ নিসঃরিত গ্রান্ড ন্যরেটিভটিই চিত্রিত হচ্ছে।
তবে যে আবেগ চিত্রিকার সুচারু ব্যবহার মানব মনে লালন করে চলা প্রাগৈতিহাসিক শিকারী মনঃবৃত্তির প্রকাশ করছে তেমন শৈল্পিক প্রকাশ আমরা কেবল গুহাচিত্রেই খুঁজে পাই।
নোয়াম চমস্কি হয়তো এ প্রসঙ্গে ভাষিক দৈন্যতার বিষয়টি উল্লেখ করবেন। এক্ষেত্রে তাঁর সাথে দ্বিমত তৈরী হবার প্রচুর অবকাশ রয়েছে। কারণ আমরা সবক্ষেত্রে লেখ্য ভাষার মাধ্যমে কথ্য ধ্বনিকে উপস্থাপন করতে পারি না।
এছাড়াও উক্ত বিশেষ আবেগ চিত্রিকার প্রয়োগের সাথে আমরা সাম্প্রতিক ঘটনাবলীর তুলনামুলক বিচারে উপনীত হ'লে নিশ্চিত ভাবেই বার্ট্রান্ড রাসেল কিংবা ফ্রেডরিখ নিটশের কোনো না কোনো উক্তি হাজির করতে পারবো।
==================================
ভাইজান দিন বদলায়ছে।চোখ খুলে দুনিয়া দেখেন।তা না হলে এমন সময় চোখ খুলবেন দুনিয়াদারির আলোতে চোখ অন্ধ হয়ে যাবে। আর ব্লগে কেও পরীক্ষা দিতে বসে নাই। আপনে প্রশ্ন ছুড়ে দিয়ে ভাগবেন আর যে যারমতো উত্তর দিবো।আলাপ আলোচনা করেন।
আপনার কয়টা পোস্ট দেখে মনে একটা প্রশ্ন আসল, আপনে কি মাদ্রাসার প্রোডাক্ট?
ভাই মনে হয় মাদ্রাসাকে খুব ছোট নজরে দেখেন। মাদ্রাসায় যারা পড়ে তারা কি খারাপ? মাদ্রাসার শিক্ষা কি মানুষকে কু শিক্ষায় শিক্ষিত করে? মাদ্রাসা না থাকলে কিন্ত আমরা যারা মুসলমান তারা সবাই জারজ হিসেবে জন্ম নিতাম। মরার পর আমাদের জানাজা হতো না। কারন বিয়ে যে পড়ান সে মাদ্রাসা থেকেই শিক্ষা গ্রহণ করেছে। জানাজা যে পড়ান সেও মাদ্রাসা থেকে এসেছে। জেনারেল লাইন থেকে অবশ্যই না। তবে বলে রাখছি আমি মাদ্রাসা থেকে শিক্ষা গ্রহণ করি নাই। তবে যারা করে তাদেরকে অবজ্ঞার চোখে দেখিনা। দয়া করে লেখা টা ভাল করে গভীরভাবে চিন্তা করেন। আমি নারীদেরকে ছোট করার জন্য এটা লিখিনাই আমার দেখা দৃষ্টিভঙ্গি থেকেই লিখেছি। ধন্যবাদ
ভাই আপনে বোধ হয় পথ ভুল করে আমরা বন্ধুতে চলে এসেছেন।
না ভাই আপনার ধারণা ভুল। আপনি আমার লেখার মানে বুঝতে পারেন নাই। লেখাটা ভালোভাবে পড়ে এর আসল সারমর্ম বুঝার চেষ্টা করুন। আমি নারীদেরকে শ্রদ্ধা করি। কারণ তারা মায়ের জাত।
উত্তর দিতেই হবে এমন কোনো কথা নেই। তবে কথা প্রসঙ্গে কি আপনি কখনো কাউকে প্রশ্ন করেন না? যদি এসে যায় তখন কি করেন? দয়া করে অপেক্ষা করুন আরো লেখা পাবেন। সেগুলোও এ থেকে একটু ব্যতিক্রম হবে। চেষ্টা করবো আপনাদের জন্য ভালো কিছু লেখা উপহার দিতে। ধন্যবাদ
উত্তর, যুক্তি, মন্তব্য পাওয়ার ইচ্ছা থেকেই বোধ করি আপনি আপনার ভাবনা গুলো ব্লগে শেয়ার করছেন। কিন্তু যত দ্রুত আপনি একটার পর একটা পোস্ট দিচ্ছেন আর প্রশ্নসূচক শিরোনাম দিচ্ছেন, পাঠকদের মন্তব্যের উত্তর তত দ্রুত করছেন না। তাই এমন মন্তব্য করেছিলাম।
ব্যতিক্রম ও ভালো লেখার অপেক্ষায় থাকলাম।
ভাই এগুলা কি িলখছেন...... চোখের চশমাটা খুলেন......
অসাধারণ পোস্ট ভাইডি
মার্জুক পরবর্তী ব্লগের স্যাতস্যাতে ভাব কাটানোর জন্য আপ্নাকে স্যালুট
নিয়মিত আপ্নার লেখা পর্তে চাই
আরো কি বলার প্রয়োজন আছে?
অসাধারণ ! এর পর আর কোন কথাই থাকতে পারে না । এগিয়ে যান !
আরে আপনে দেখি জুক্স মারজাওয়া'র অভাব পূরণ করে দিচ্ছেন। ধনিয়াজ ভ্রাতঃ
সাজিদ খান ভাইডি, আপনার কথাই মেনে নিলাম... ছাড় দেয়ার ক্ষেত্রে নারীর চেয়ে পুরুষরাই এগিয়ে । এখন, আপনের নাম বলতেছে আপনে পুরুষ, তাই নিজের কথা মেনে আপনি আমাদের ছাড়ন দ্যান ভাইডি
~
।
মন্তব্য করুন