নিয়োনেট'এর ব্লগ
Notes from Driving School
I don't know what went wrong after about 45 minutes of driving today. The first thing I remember now is that I was finding it difficult to switch gear between 5 and 6. Although he said the even numbered gears are on at the back, and the odd numbered gears are on the front. Maybe it's just hard to make it work at high speed. Going from 1 to 2, upto 4 I have almost no issues.
There is nowhere I must go, there is nothing I must do
There is nowhere I must go, there is nothing I must do. The pain will be gone. Just be happy that there is life. And there is endless time to live like this, to feel the eyelids softly closing, and the breadth gently falling.
And then there is desire. A desire to sit down in front of a silent lake, or on the sand, where the waves are coming from far far away. To go out camping again, but this time alone. Or maybe with a good friend. Because who knows where it will take me.
There is a river called Main
The place is almost empty. Only one table with a few sitting. We have sat down on the round table in the middle of the restaurant. There is a certain calmness here today, as I sat down with a glass of beer in front of Maria. She works for the public service and part time at this restaurant. She goes in and out of different places and sometimes randomly says, “Hello!”.
Way to the perfect sunday
On sundays perhaps I will wake up at 10 am and be confused about the day. But the following order of execution guarantees the way to a wonderful - if not perfect- sunday -
1. Bathroom Session:
Go to the bathroom, drink some warm water from the tap, sit down on the toilet and read the book for some time. Then brush the teeth, splash water on face.
2. Laundry Session:
Put laundry into the washing machine, change bed linen.
3. Coffee and Music Session:
Get some coffee going and sit down by the window, listen to music and be happy.
4. Work Session:
Do some serious work for as long as possible.
5. Lunch Session:
Just get a nice meal.
6. Grooming Session:
Trim hair / beard / body hair, cut nails.
7. Cleaning Session:
অন্য সব অসুখী শিরোনামদের মতো এটাকেও একটা যাচ্ছেতাই বানালাম
সকাল বেলায় ক্লাসটা করেই হাঁটা দিলাম সেন্ট জোসেফ হাসপাতালের পথে। গিয়ে দেখি সেখানেও স্বাভাবিক চলাচল বন্ধ। মেইনগেইট বন্ধ করে দিয়ে লিখে রেখেছে, কলিংবেল চাপুন। কলিং বেলের লাউডস্পিকার থেকে কথা ভেসে এলো, আমি বললাম, আমার পায়ে সমস্যা, ডাক্তারের কাছে যেতে চাই। আমি কেন জানি হাসপাতালে গেলেই ওরা বলে হাউস ডাক্তারের কাছে যেতে। আমি বল্লাম, আমার হাউস ডাক্তার নাই, দয়া করে কোনো একজন ডাক্তারের সাথে কথা বলতে দিন। মহিলা বললেন, বিকাল চারটায় ইমারজেন্সি গেটে আসবেন।
আমি বাসায় ফিরে কফি আর মিউজিক সহকারে আরও একটু লেখাপড়া, দুপুর বেলায় লাঞ্চ এবং আরও একটি অনলাইন লেকচার অ্যাটেন্ড করে বৈকাল বেলায় আবার সেই পথে। আমার মুখে মাস্ক নেই দেখে ইমারজেন্সি গেটের মহিলা শুরুতেই আমাকে একটা মাস্ক বাড়িয়ে দিয়ে আমার কানের ভিতর তাপমাত্রা মাপার যন্ত্রটার সুচালো আগাটা ঢুকিয়ে দিলো।
Excerpts from the memoir of an unforgiving moron
Don't know why but all along these long and wasted years of my life, I was trying to avoid it with all the forecs: growing up. 'Grow up or die' - it took me longer than usual to write that down on a piece of paper, which did not happen until I was almost 30. Although not sure if all is being done in proper manner, cause I still stare out the window while and write things like this while I should be doing something else on the desk, here's something I wanted all of you young suckers out there to know: growing up is hard and it sucks.
রেড প্ল্যানেটের পথে কিছু সুন্দর স্মৃতি
আমি স্টেশনের ধারে কাছেই ছিলাম। একটা ট্রেনের শেষের কামরাটায় বুলুকে দেখতে পেলাম, সাথে আরও দুটো ছেলে এবং কিছু ব্যাগ বোকচা সমেত ওরা বসে আছে। দেখেই বুঝতে পারলাম ওরা কোথায় যাচ্ছে।
আমি নিজে যে দুই এক বার ওখানে গিয়েছিলাম তার প্রতিটি অভিজ্ঞতাই বেশ চমকপ্রদ ছিল। খুব কম মানুষ সেখানে আর একগাদা বিশাল ফাঁকা ফাঁকা জায়গা। আর রেডিও টিভি ইলেক্ট্রনিক্স কিচ্ছু নেই। মানুষ কিভাবে টোস্ট বানায় সেখানে তাও বুঝতে পারলাম না।
আমার আগের জার্নিটায় একটা ছেলেকে বেশ ভালো লেগেছিল, ওর সাথে কথা বলতে বলতে ট্রেনের দরজায় ঝুলে পড়লাম। আরও কিছু শহুরে লোকও ছিল সে যাত্রায়। আমরা নিজেদের আবিষ্কার করলাম একটা রাস্তার ধারে, কিছু বাড়ী ঘর টাইপের স্ট্রাকচার যদিও ছিল, আমরা রাস্তার ধারেই সময় কাটাতে লাগলাম। মনে পড়ে আমি একটা ভাঙ্গা রেডিও নিয়ে ব্যস্ত হয়ে উঠেছিলাম কিন্তু ঠিক মতো কাজ করছিলো না কিছুই। আমি কিছুদিন পরেই ফিরে আসি।
আয়নিত জীবন
রেল লাইনের পাশটি ঘেঁষে একটা দেয়াল আমাদের। সেখানে রাত কি দিন, প্রায়ই আমি গিযে থাকি। সেদিন বিকাল কি দুপুর ঠিক খেযাল করিনি। জনা পাঁচ কি ছয়জনায় বসে ছিল সেখানে। এক কোনায় বসে আরেক কোনায় বসে থাকা রসিকতায় ব্যস্ত ধ্রুব দাদার গোঁফগুলোও দেখতে পাচ্ছিলাম।
আমার যা কপাল, বসলাম একটা মেয়ের পাশেই, বুঝতে পারছিলাম ঠিক কোন মেয়েটা, কিন্তু কথা বলা হয় নাই। সেদিনও আমি খুব একটা কারো দিকে না তাকিয়ে সামনের রেল লাইন বা আশে পাশের দৃশ্য দেখছিলাম। খানিক বাদে মেয়েটা একটু আমার দিকে ঘেঁষে বসার জন্য নড়ে উঠলে আমিও ডান দিকে সরে গেলাম। যাতে ও ওর দরকারি জাযগা নিতে পারে। মেয়েটা আমার দিকে পা দিয়ে ওর বাম পাশের ছেলেটার কোলে মাথা দিয়ে আধশোয়া অবস্থানে চলে গেলো।
ওর এই ফন্দি আমি বুঝতে না পারার কারণে ওর স্যান্ডেল পরা পা দুটো আমার জামায় আর আমিও ভাবলেশহীন ভাবে সেখানেই, এক চুলও নড়লাম না।
ফিস্টারভেল্ট
একটা কুকুর খুব প্রেম করছিলো আমার সাথে। খালি গা বেয়ে উঠছিলো আল্লাদে। আমি বলি ছাড় ছাড়, এসব করিস নে। ওমা! ও ঠিক মানুষের মত গলা করে কইলো, এ্যামন বেরসিকের মত করছো ক্যানো? আমি খালি একটু আমার পা টা দিয়ে তোমার গায় পরশ বুলিয়ে দেখতে চাই ক্যামন লাগে। বলেই জিভ ঝুলিয়ে দিয়ে হাসতে লাগলো। আমি আর কী করবো। জবুথবু হয়ে বসে রইলাম। ও আমার ঘাড় থেকে পাছা অব্দি ওর নখশুদ্ধু পা টা ঘসে দিয়ে খুব শান্তি পেয়েছে এ্যামন ভাব করতে লাগলো। আমি আর কী করবো। বসেই রইলাম। এই কুকুর, তাও মদ্দা না মায়া কিছুই জানি না। ক্যানই বা আমার সাথে পিরিতি করতে এলো, কোথা থেকেই বা এলো কিছুই জানতে পারলাম না। যতই মানুষের মত কথা বলুক, কুকুরই তো। আর আমি হলাম গিয়ে দুপেয়ে মানুষ, সরীসৃপও তো নই। হলে হয়তো ওর সাথে একটা ফন্দিফিকির করার কথা ভাবতাম। আমি হলাম মানুষ, আমার এই ঝামেলা, সেই ঝামেলা। এইতো সেদিনই ম্যাথ এক্সাম দিতে গিয়ে কী ঝক্কিঝামেলাটাই না পোহালাম!
Calling of the Carnival
My day was good because I slept early, and woke up in time. Like every other morning, I arrived at the workplace thirty five minutes before four o'clock, and had my breakfast with a piece of dry bread while rushing there on the bicycle. The sleep was not the best but of course, it was better than 'no sleep'.
অণুজীবন
বৃষ্টির পর ঘরের জানালায় জলের ফোঁটারা খুব সুন্দর একটা টেক্সচার তৈরি করে। ঠিক যেন তোমার গভীর ছোঁয়া, হৃদয়ের নীল বন্দরে। আমি ভালো আছি। তোমার মালাখানি তুমি যাকে ইচ্ছে তাকে দিয়ো। আমার ভিতরে বাহিরে না হয় তুমি নাই বা থাকলে, জানালার কাঁচে বৃষ্টির ফোঁটা লেগে থাকুক সারা সকাল।
আমি কারো বিচ্ছেদের আগুনে পুড়ি না, কারো জন্য কবিতা লিখি না।
রাধারমনের গান যখন কেউ গায় তখন আমি শুধু শুনি। আজও কতো মানুষ ডেকে যায়, মনের আগুনে জ্বলে যায়, আমি তাই দেখি আমার বৃষ্টির ফোঁটা লেপটে থাকা জানালার কাঁচে চোখ রেখে।
জীবন বয়ে চলেছে ধৈর্যশীল নদীর মত, কোনো অভিযোগ নেই। কোনো চাওয়া নেই। কারো জন্য অপেক্ষা নেই। নিজের গভীরে ডুব দেবার মত একটা জীবন আমার নদীটা। আজ আকাশে ছড়িয়ে দেবার মত একটা হৃদয় আমার। যেখানে যাবার যাক, বাতাসের মত ভেসে যাক, সুতো কাটা ঘুড়ির মত উড়ে যাক।
ফোর ইনটু ফোর হান্ড্রেড মিটার রিলের মত প্যারেড গ্রাউন্ডের কংক্রিটের দিন
পড়তে বসার সময় মনে হলো একটা গান না শুনলেই নয়। ইউটিউবে টাইপ করলাম ময়না গো। হাবিবেরটাই ছাড়লাম। মিউজিক ভিডিওতে দেশের রেল স্টেশন দেখে মনে পড়লো আমার গত ছয়টা বছর এলোমেলো ছুটে বেড়ানোর দিনগুলোর কথা। আর তাছাড়া হাবিবের শুরুর দিকের গানগুলোর সাথে আমাদের একটা অন্যরকম সম্পর্ক আছে। বরিশাল ক্যাডেট কলেজে দুহাজার চার থেকে দশ সময়টাতে যারা থেকেছে তারা জানে ডিসেম্বর মাসে অ্যাথলেটিক্সের দিনগুলোতে এইসব গানের কথা। মোয়াজ্জেম স্যার আর কলেজ কালচারার প্রিফেক্ট মাঠের ভিতরে একটা গোল ছাউনির ভিতর বসে মাইকে এটা সেটা ঘোষণা দিতো আর এই সব গান বাজাতো। ফোর ইনটু ফোর হান্ড্রেড মিটার রিলে দৌড় বা ম্যাডামদের পিলো পাসিং খেলা বা হয়তো কিছুই হচ্ছে না, কিন্তু মাইকে ঐ গানগুলো ঠিকই বাজছে। কি একটা কানেকশন যে হয়ে গেলো কিছু কিছু গানের সাথে, সত্যি অবাক করার মত একটা ব্যাপার। তখন আমি ক্লাস এইট কি নাইনে পড়ি। লাইফ ভর্তি খালি মজা আর মজা।
খারাপ দিনের কথা
সোমবার।
একটা খারাপ দিন শুরু করার জন্য সকালে দেরি করে ওঠাই যথেষ্ট। একটা ক্লাসের অর্ধেকেরও বেশি মিস করার পরও কোনো রকম ব্রেকফাস্ট করে ক্লাসে ঢুকলাম।
দেখি যে এক্স গেট অ্যান্ড গেট পড়াচ্ছে। একজন ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্রের জীবনে একটাই দিন থাকে যেদিন ক্লাসে প্রথম বার গেইট পড়ানো হয়। আর আমি সেইটা মিস করলাম। বেটার লেট দ্যান নেভার। সেই জন্য ক্লাসে গেসিলাম, গিয়ে দেখি সব শেষ।
কিন্ত আরও খারাপ ঘটনা ঘটতে হলো। এর পরে প্রোগ্রামিংয়ের ক্লাসটা সবকিছু আরও খারাপ করে দেবার সংকেত দিতে লাগলো, কিন্ত সেই সিগ্নাল আমি ধরতে পারি নাই।
বিকেল বেলা ম্যাথ টিউটোরিয়ালে টিউটর ছোকরা একগাদা কমপ্লেক্স ম্যাথ নিয়ে হাজির। প্রফেসর এতো কঠিন ম্যাথ করায় না, তবু সে এইসব ম্যাথ সামনে নিয়ে আসতে চায়। প্রফেসর শিখাইসে কেম্নে একটা বীজগানিতিক ফাংশনের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন মান বের করতে হয়, যেইটা খুব একটা জটিল প্রক্রিয়া নয়, কিন্ত এই
সুখ যখন লেডোয়ার্ড ব্যারাকের পুরু দেয়ালের সঙ্গ
আমার সবকিছু এরকম ধূসর হয়ে যাবে তা জানতাম না আমি। কী করে লেখা যায় এই মলিনতার স্বরূপ আমি তাও জানি না। টেবিল ভরা আমার বই পত্র, ছুঁয়েও দেখিনি গত কয়েকদিনে, অথচ এই ছুটিতে সব পড়ে শেষ করার কথা।
আমার রান্না বান্না কে করে, কে আমার দাঁত মেজে দ্যায়, রুম গুছিয়ে দ্যায় আমি জানি না। আমি ঘড়িটার কাছে পরাজিত হই প্রতি সকালে। আমার সব কিছু ছিন্নভিন্ন।
বিছানা ছাড়া সবচেয়ে কঠিন কাজ এই জীবনে। রোজ দুপুর বেলা আলসেমির চুড়ান্ত রূপ দেখে তারপর বিছানা ছাড়ি। আর আমার রোজ রাতের প্রতিশ্রুতি সকাল সকাল বিছানা ছাড়ার।
এইসব করতে করতে এইভাবে আরও কত বছর বাঁচার আছে আমার? আমার এক কালীন বন্ধু বান্ধবেরা কে কেমন আছে কিছুই জানা হয় না। মাঝে মাঝে এক কালীন প্রেমিকার কথা ভাবি বিছানায় শুয়ে থেকে। সেই যে প্রেমিকাকে খুব ভালোবেসেছিলাম একদা, কেমন আছে এখন সে আর তার প্রেমিক? কেমন আছে ওদের ভালোবাসা? খুব ভালো ওরা। আর আমি সবচেয়ে অসভ্য।
জীবনে গেছে চলে
আমার ছোট বেলায় এইসব ছিলো না। সবকিছু অন্য রকম ছিলো। আমি কোনোদিন ভেবে দেখিনি কতোটা বদলে গেছে সবকিছু। একটা পড়ার টেবিলে তখন বই খাতা কলম পেন্সিল ছাড়া আর কিছু থাকতো না। হেডফোন নামের যে তারের জটলাটা আজকাল আমার পকেটে বা টেবিলে পড়ে থাকে সেটাকে মনে হত ধরা ছোঁয়ার বাইরের জগতের কোনো মহান আবিস্কার। কম্পিউটার বলে যে কিছু একটা তৈরি হবে এবং রাতদিন চব্বিশ ঘন্টা সেটার সাথে আঠার মত লেগে থাকতে হবে- এটা কোনোদিন কল্পনাতেও আসেনি।
ইলেক্ট্রনিক্স বলতে ছিলো একটা ক্যাসেট প্লেয়ার। সেটাতে রেডিও ছিলো। কয়েক বছর পর এলো একটা টিভি। পাড়াপ্রতিবেশীদের বাড়িতেও ততদিনে টিভি চলে এসেছে। তখন একটা গান আমরা গাইতাম শুনতাম, ও আমার বন্ধু গো, চিরসাথী পথ চলার..।