আমাকে ক্ষমা করবেন
আমরা বন্ধু ব্লগের সবার প্রতি ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি আগে।
সোনালী ব্যাংকের জিএম আমার বড় ভাই আ ন ম মাসরুরুল হুদা সিরাজীকে নিয়ে গর্ব করেছি। গর্ব করে এবি-তে লিখেছি ''হলমার্ক কেলেঙ্কারি ও একটি পরিবারের আনন্দ-বেদনার গল্প''। হাজারো পাঠক লেখাটি পড়েছেন। আমাদের পরিবারের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে পোস্টটি স্টিকি করা হয়েছিল।
কিন্তু এখন সবকিছু মিথ্যে হয়ে গেছে।
জিএম সিরাজী নিজের জীবন ও ক্যারিয়ার বাজি রেখে এই লুটপাট ঠেকাতে চেয়েছেন এবং তাঁর কারণে উদঘাটিত হয়েছে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় ব্যাংক কেলেঙ্কারির ঘটনা। গণমাধ্যম, ব্লগ, ফেসবুকে দারুণ প্রশংসিত হয়েছেন তিনি। জিএম সিরাজীকে জাতীয় বীর হিসেবে পুরস্কৃত করার দাবিও উঠেছিল ফেসবুকে। হ্যাঁ, অবশেষে তিনি ‘পুরস্কার’ পেয়েছেন। দুর্নীতি দমন কমিশন ১১টি মামলায় তাঁকে আসামী করেছে। সবকটি মামলাই জামিন-অযোগ্য। ফেসবুকে একজন মন্তব্য করেছেন, ‘ভেবেছি দুদক তাঁকে সংবর্ধনা দেবে। এখন দেখছি উল্টো মামলা দিল। এমন হলে তো মানুষ সৎ কাজের সাহস হারিয়ে ফেলবে।’
সততার জয় এভাবে হবে-আমাদের বোকা পরিবারটা তা ভাবেনি। দুর্নীতি দমন কমিশন প্রকারান্তরে নীতিকে দমন করে আমাদের পরিবারটাকে ডুবিয়েই দিল। আমরা আজ হতাশ ও শোকাকুল। এর আগে কখনো এতটা ভেঙে পড়িনি আমরা। পরিবারের কারও মৃত্যুতেও না, এমন কি আরও কোনো বড় বিপর্যয়েও না। আমাদের পারিবারিক সম্মানের কবর রচনা করেছে দুদক। এখন প্রতি মুহূর্তে আমাদের মূল্যবোধের মৃত্যু ঘটছে। আমরা অন্ত্যত হতাশার সঙ্গে আবিষ্কার করছি- আমাদের আত্মবিশ্বাসও মরে যাচ্ছে ধীরে ধীরে। সততার প্রতি সম্মানবোধ ফিকে হয়ে আসছে। সবকিছু ঝাপসা লাগছে আজ। আমাদের করা গর্বগুলো উল্টো ছোবল মারছে আমাদের। কিন্তু এই ভেঙে পড়া তো শুধু একটি পরিবারের নয়, পুরো জাতির। এটা একটা আদর্শের ভেঙে পড়া, একটা বিশ্বাসের ভেঙে পড়া।
এ দেশে নীতি দেখাতে গেলে কী পরিণতি হয়-চোখ মেলে অসহায়ের মতো দেখছি আমরা। না, আর নীতি-নৈতিকতাকে উৎসাহিত করব না। দুর্নীতির গড্ডলিকা প্রবাহে গা ভাসিয়ে দেওয়াই বরং নিরাপদ। জিএম সিরাজীকে নিয়ে এতদিন উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছি বলে ক্ষমা চাচ্ছি। ও হ্যাঁ, এই দেশ আমার দেশ নয়। আমাকে ক্ষমা করবেন।
সিরাজী ভাই গতকাল ফেসবুকে আপনার স্ট্যাটাসে এই ঘটনাটা পড়ে আমি শুধু বিস্মিত হইনি,লজ্জায় খুব দ্রুত ফেসবুক থেকে লগ আউট হয়ে গিয়েছিলাম।
আমরা কতট জঘন্য হতে পারি তার প্রমাণ ই যেন দু্র্নীতি দমন কমিশনের ১১ টি জামিন অযোগ্য মামলায় আসামীর নামের জায়গায় আ ন ম মাসরুরুল হুদা সিরাজী'র নাম।
আমাদের এই দেশটাতে যে মানুষটাই সত্যিকার অর্থেই দেশপ্রেমিক হতে চেয়েছেন তাকেই যখন দুর্নীতিবাজদের সাথে সাথে একই মামলায় আসামী করা হয় তখন সত্যিই আমাদের আর কোনো আশা থাকে না।
আমরা যেন দিনে দিনে ডুবে যাচ্ছি গহীন অন্ধকারে।
এরপর ও ভাবতে ইচ্ছে করে খুব দ্রুতই এই লজ্জা থেকে পুরো জাতি মুক্তি পাবে এবং আ ন ম মাসরুরুল হুদা সিরাজী'র মতো দেশপ্রেমিকরা জাতীয় বীরের সম্মানে ভূষিত হবেন জাতীয়ভাবেই।
দুঃখজনক।
পরাজয়ে ডরে না বীর।
এই দেশে সবই সম্ভব। এটা আশ্চর্যজনক কোন ঘটনা না। এদেশে চোরেরা গলায় মালা পরে হাঁটবে, পেছনে তাদের গায়ে কেউ থুথু ছিটালো কিনা তাতে তাদের কিছুই যাবে আসবে না। যত যন্ত্রণণা সব হলো ভালো মানুষদের। ভালো মানুষের প্রাপ্য মর্যাদা এই দেশটা দিতে শিথেনি।
আমি ক্রুদ্ধ.... কি বলবো বুঝতে পারছি না ...
ভাষা হারিয়ে ফেলেছি !
মুখ খারাপ করতে হয়
দুদক কি জিনিস বুঝলাম
এটাও বুঝলাম, দেশ পুরা গেছে
এ দেশ কারও বাপের, কারও জামাঐ এর
লজজা হ্য়, কারণ এদেশে জনমেছি
আমি ভাষা হারিয়ে ফেলেছি। আপনাকে এবং আপনার পরিবারের প্রতি সান্তনার ভাষা জানা নেই। এদেশ আমাদের ও না। আমরা এদের কে ঘৃণা করি। এই লজ্জা আমাদের। আমরা যোগ্য মানুষ কে যোগ্য সন্মান দেখাতে পারি না। আশা করছি মিডিয়াগুলি এই সময় বলিষ্ঠ ভুমিকা দেখাবে।
সকালে পত্রিকায় সিরাজী সাহেবের নামটা দেখে প্রথমে বিস্মিত হয়েছি, ঠিক দেখলাম কিনা সেজন্য আবার দ্বিতীয় বার ভাল করে পত্রিকা চেক করেছিলাম। পরে মনে হলো, সবকিছু যখন চলে গেছে নষ্টদের অধিকারে, তখন তো এমনটাই হবার কথা..
কি বলবো ভাষা খুঁজে পাচ্ছি না, যতটুকু পারেন শক্ত থাকুন, কারণ এর বিকল্প নেই।
যে দেশ বারবার তার শ্রেষ্ঠ সন্তানদের অপমান করে..তার কোন ভবিষ্যত নেই....
~
উপযুক্ত সম্মান দেওয়া হয়েছে তাকে। রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুণ্ঠিত হচ্ছে , হলমার্কের তানভীর তার স্পর্ধা দেখিয়ে একাই নিয়মবহির্ভুত ভাবে আড়াই হাজার কোটি টাকা ধার নিয়েছে, পরিচালনা পর্ষদে আওয়ামী লীগের অঙ্গ সংগঠনের ৪ জন যারা এর বিন্দু বিসর্গ জানেন না, শুধুমাত্র কর্মকর্তাদের বীচি বড় হয়ে মাটিতে ঘষা খাচ্ছিলো বলে তারা সকল নিয়মনীতি উপেক্ষা করে এমন অপরাধ করেছেন এটা প্রতিষ্ঠিত করতে হলে এই লোকটাকে অভিযুক্ত করা উচিত ।
রাষ্ট্র তাকে প্রাপ্য সম্মান দিয়েছে- রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুণ্ঠন বিষয়ে কোনো প্রতিবাদ প্রতিরোধ করলে কি ধরণের প্রাতিষ্ঠানিক শাস্তি হতে পারে তার একটা নমুণা এখানে পাওয়া গেলো। আমরা আনন্দিত। বাংলাদেশ যে দুর্নীতিপরায়ন দেশ না তা দুর্নীতির অভিযোগ তদন্তকারী ব্যক্তিকে শাস্তির মুখোমুখি করে প্রমাণ করলো বাংলাদেশ। আপাতত আমরা দুদকের প্রধানের বাসায় ফুল পাঠাতে পারি, তিনি যেসব খাতে দুর্নীতি হয় নি বলেছেন সেসব খাতের দুর্নীতির সম্ভবনা নিয়ে বিন্দুমাত্র উচ্চবাচ্য করা উচিত হবে না, আইনের লম্বা হাত এসে টুটি চেপে ধরতে পারে।
মাসরুরুল হুদা সিরাজীকে নিয়ে আমাদের গর্ব কখনই কমবেনা! দ্রুত দুঃসময় কাটিয়ে উঠুক, এই কামনা করছি!
হতাশ হলাম।
কিছু বলার নাইক্কা।
ki r bolbo ei desh ekhon thakar joggota harie felece..........ai desh ke r nijer desh bolbe gorbo korina.......r vobissote korbo kina tao janina.........car dike sudhu ekras hotasa.
খবরটা পড়ে মন-মেজাজ জাস্ট খিচড়ে গেলো।
দুদক আসলে কি প্রমান করল? আমাদের দেশের দুর্নীতির গভীরতা?
বলার ভাষা আসলে খুজেঁ পাওয়া কঠিন।
এই দেশ আমার দেশ নয়...
আমি লজ্জিত
এমন পরিস্থিতিতে সমবেদনা জানানোটাও অপমানজনক।
ভাল থাকুন।
...
আগের লেখার লিংকটা একটু দিবেন এখানে। আর উনার বিষয়ে আরও জানতে চাই (আমার অজ্ঞতা ক্ষমা করবেন)। এই কেইস থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য উনার পক্ষ থেকে কি কি যুক্তি দাড় করানো সম্ভব বলে আপনি মনে করেন। সবকিছু জানতে পারলে হয়ত অনেকেই একসাথে কোনও একটা পদক্ষেপ নেয়ার চেষ্টা করতে পারে।
যিনি দুর্নীতির বিরুদ্ধে দাঁড়ালেন তার সাথে দুদকের এহেন আচরণের ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানাই।
নীতিমালার কারণে প্রথম পাতা থেকে সরিয়ে দেওয়া আরেকজন ব্লগারের প্রতিক্রিয়াও এখানে রেখে যাওয়াটা জরুরী বোধ করছি।
http://www.amrabondhu.com/bangal/5414
এই ব্যাপারটি নিয়ে মাইনুল সিরাজী ভাইয়ের আগের পোস্ট http://www.amrabondhu.com/mainul-h-siraji/5284
এই ব্যাপারে ব্লগার সাংবাদিক শওকত মাসুম ভাইয়ের রিপোর্ট
http://www.prothom-alo.com/detail/date/2012-09-05/news/286742
আমরা আছি। সত্য সে বড় কঠিন কিন্তু সে কখনোই করে না বঞ্চনা। জয় হবেই।
এভাবে দুষ্টের লালন হবে, আর শিষ্টের দমন হবে, এমন একটি দেশ নির্মাণের জন্যই কি আমাদের পূর্বসূরিরা মুক্তিযুদ্ধ করেছিলেন ? এই দেশে জন্মগ্রহণের জন্য আমি কি গর্বিত হবো, নাকি লজ্জিত হবো বুঝতে পারছি না।
মাঝে মাঝে আমরা আশায় বুক বাধি এবার মনে হয় কিছু হবে। একে দেখে মনে হয় কেউ শিক্ষা নেবে। কিন্তু এমনটা দেখলে কি কেউ আর এগিয়ে আসবে। সত্যি পুজিবাদীদের যাতাকলে পিষ্ট নায়, নীতি, নইতিকতা, সততা। আল্লাহ বলেছে কোন অন্যায় দেখলে প্রতিবাদ কর, তা যদি না পার তবে মন থেকে ঘৃণা কর।
আমরাতো এক ইতর টাইপের জাতি সেটাতো সবাই জানে!! এই ইতরদের ভেতরেও কিছু ভাল মানুষ আছেন যাদের মধ্যে সিরাজী সাহেব একজন। ইতর টাইপের কুলাঙ্গাররা কি আর চাইবে সমাজে ভাল মানুষ থাকুক!! এরাতো চাইবে, তানভিরের মতো কাইল্লা, পোড়া-কপাল, হারামী সমাজে থাক!!! যাতে এইসব বেজন্মার বাচ্চাদের কারণে তারাও লাভবান হতে পারে। আজ কোথায় ঐ শুয়োর শুভাষ সিংহ!! সে কি জানতো না এই ব্যাপারে???
আমি ক্রুদ্ধ....
We are living in a country of some one's Father.... As long we can't say that! It’s our country this will happen again and again. We need another war to clean up this dirty shits……….SOON….
এখন মাথা ঠান্ডা রাখার সময়। অস্থির হবার কিছু নেই। মিডিয়াতে আমাদের পরিচিত/বন্ধু-বান্ধবের সংখ্যা অনেক। এনিয়ে বিস্তারিত একটা ফলো-আপ রিপোর্ট করলেই হবে। কেনো তাকে মামলা খেতে হলো, ওই সময় তার কি ভূমিকা ছিলো... এইসব বিষয় নিয়ে। শুধু তোমাদের কাউকে সক কাগজ-পত্রসহ যোগাযোগটা রাখতে হবে। সব ঠিক হয়ে যাবে। সময় লাগবে হয়তো। তোমাদের পরিবারের সবার জন্য শুভকামনা... দ্রুত ঝামেলা থেকে বেরিয়ে আসো, এই প্রত্যাশা করি
দাদাভাই এর জয়হোক
হায় আল্লাহ এ কোন ধরনের বিচার।??
Moinul bhai, please drop me an email. I will give you a helpful information (i hope).
এ দেশ আমার নয়
আমরা কি খালি কমেন্টেই সমবেদনা জানাবো? কেউ এগিয়ে আসবো না এই ব্যাপারে?
সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের এপিএস ওমর ফারুকের গাড়ির চালক আজম খানের আর মাসরুরুল হুদা সিরাজীর একই পরিনতি (
~
লজ্জায় মাথা নুয়ে রাখি।
যারা দেশের জন্য এতকিছু করলেন। কোটি টাকার লোভ ঠেলে দূরে ফেলে দিলেন। তাদের আমরা মাথায় করে রাখার বদলে চোরদের কাতারে ফেলে দিলাম?
বাহ! সাবাস!! এই না হলে হিরকরাজ্য!!!
আপনাকে বলেছিলাম উন্মোচন পত্রিকার একটা কলাম লিখেছিলাম সিরাজী সাহেবকে নিয়ে।
লিংক: হিরকরাজ্যের সিরাজীরা…
.
.
.
আপনাদের মন্তব্যগুলো পড়ে যাচ্ছি। আপনাদের ভালোবাসা এক একটি অদৃশ্য খুঁটি হয়ে আমাদের ভেঙ্গে পড়াকে রোধ করে দিচ্ছে। আবারও ভাবতে ইচ্ছে করছে--সততার জয় একদিন হবেই।...
আমি লজ্জিত.।! বলার ভাষা নেই
সুন্দরের জয় আসবেই আসবে। জয়ের প্রত্যাশায় ................
আপনার পরিবারের প্রতিটি সদস্যের কাছে ক্ষমা চাচ্ছি।
আপনার পরিবারের সকল সদস্যের কাছে ক্ষমা চাচ্ছি ।ক্ষমা করবেন ।
আমরা সময়ের কাজটা সময়ে করিনা বলে আজ বাধ্য হই বিপাকে পরে আবেগী ক্রন্দনে। শুধু নিজেই না গোটা জাতি সহ..। যা হোক, যাদের নৈতিকতা বোধের আকাল আজন্মই তাদের তো বাদ দেবার জন্য একটি আধুনিক পদ্ধতির প্রবর্তন হয়েছিলই.., আমরা মুর্খ জাতি বুঝলাম না... না আছে আমাদের বোধ-বুদ্ধি, না আছে দুরদৃষ্টি, না আছে ন্যয় অন্যয় বিবেচনা করবার ক্ষমতা...। ২০০ বছর আগেই গোরা পত্তন হয়েছে যে জারজ জতির তার আর শুদ্ধ সভ্য হয়ে ওঠা হয়নি এতকালেও ....." আমি আমার জাগরন চাই " ... স্ব-জাতীর পক্ষে আমার এ শ্লোগান
amra ki abhabey bishwer agarotomo shukhi jati?
আসামী হলেই অপরাধী হয় না, উনি দুর্নীতি না করলে অবশ্যই সাজা পাবেন না। তবে এ দেশে এখন কোন সৎ অফিসার আছে বলে আমার মনে হয় না। ''উনি ঘুষ খান না? নাকি কত খান না??''এটাই সত্যি।
হতাশ হলাম, শুভকামনা থাকলো যারা দেশের স্বার্থে জেল জুলুমকে বরণ করে নেয় তাদের জন্য।
====================
সাংবাদিক শেখ শাফায়াত হোসেনকে ধন্যবাদ। প্রকৃতি খারাপকে ব্যালেন্স করার জন্য চারপাশে ছড়িয়ে রেখেছে অসংখ্য ভালো উপাদান। আমি আশাবাদী।
আপনাকে ধন্যবাদ মীর, নিউজটা এখানে দেওয়ার জন্য।
কালের কণ্ঠের প্রতি আমাদের কৃতজ্ঞতা।
এইসব ঘটনা খুবই যন্ত্রণা দেয়...প্রচণ্ড পরিমানে মানসিক যন্ত্রণা...
আচ্ছা আমরা সবাই মিলে কি কিছুই করতে পারিনা??
শুধু চায়ের গোল টেবিল আর ফেসবুকের ওয়ালেই কেন আমরা সীমাবদ্ধ??
সত্যি বলতে আমরা আসলে মেরুদণ্ডহীন..
আমরা বুলি আওরাতে ওস্তাদ,কিন্তু কাজের বেলায় ঠনঠন...
শেষে পরের ঝামেলা নিজের ঘাড়ে এসে পরে...!!!!
এই প্রশ্নটা সবার মত আমার মাথাতেও এসেছিল। তবে পুলিশ প্রশাসনে কর্মরত এক বড়ভাইয়ের সঙ্গে কথা বলে ভুল কিছুটা ভেঙ্গেছে। আইনের ভাষায়, মাসরুর হোসেন সিরাজি আসামী নন, বিবাদী। এখানে আসলে ব্যক্তির চাইতে তার পদ বিবেচ্য হয়েছে, এবং আইনী প্রক্রিয়ায় মামলা হলেই অভিযুক্ত নয়। নিয়ম অনুযায়ী আইনী প্রক্রিয়ার ধারাবাহিকতায় অভিযোগ গঠনের শুনানী হবে। তখন বিচারক তথ্য, প্রমাণ, সাপেক্ষে তাকে এই মামলা থেকে অব্যহতি দিতে পারেন। এটা সম্পূর্ণই ব্যক্তিগত মত।
) আগামীতে যে কি হবে তাই ভেবে নিশ্বাস বন্ধ হয়ে আসে ,সমবেদনা রইলো, সাহস রাখেন,আর আল্লাহ্ কে ডাকেন ।
মন্তব্য করুন