ইউজার লগইন

বন্ধু হয়ে ওঠার গল্প ২

কিস্তি ১: http://www.amrabondhu.com/nazrul/212

প্রতিদিন অসংখ্য মেইল আসা শুরু করলো। কিছু কালেক্টেড মেইল যেখানে গ্রাফিক্স আর ফটোগ্রাফির কিছু দারুণ নমুনা থাকে। দেখতে ভালোই লাগে। আর হলো নিজেদের মধ্যে কথাকথি।
আমি অইন্টারনেট যুগের লোক, একজন তার খুব অন্তরঙ্গ মনের কোনো কথা লিখে দিতেছে অজেনা অচেনা বন্ধুদের কাছে। ব্যাপারটায় একটু অবাক হলাম।
কিন্তু আমি তখনো শুধুই পাঠক।

এসময়ই আব্বা মারা গেলো। সেটা এক বাক্যে লিখে দিয়েছিলাম মনে হয়। তারপর অসংখ্য সহানুভূতির বার্তা। অজানা অচেনা সব। এই ব্যাপারটাতে আমি অভ্যস্থ না আগেই বলেছি। ভালো লাগলো। সেই থেকে আমরা বন্ধু গ্রুপে টুকটাক এটা সেটা লেখার শুরু।

তারপর একদিন ব্ল্যাক ব্যান্ডগ্রুপটি কনসার্ট শেষে ফেরার পথে একসিডেন্ট করলো। ব্ল্যাকের সবগুলো ছেলেই আমার ছোটভাইয়ের মতো। বন্ধুর মতো। আর এই গ্রুপের অনেক তরুণ ব্ল্যাকের ভক্ত। ব্ল্যাক নিয়ে, টনি মেরাজের লেটেস্ট খবরাখবর, এসব নিয়ে টুকটাক আপডেট দিতে দিতে আমি আমরা বন্ধুর রেগুলার লেখক হয়ে গেলাম। ততদিনে অনেকের লেখার সঙ্গে পরিচিতি হয়েছে।

আমরা বন্ধুতে সকলেই আমার অচেনা। কেবল ভাস্করদা ছাড়া। পাড়াতো আর কাজাতো সূত্রে তার সঙ্গে আমার জানাশোনা ছিলো কেবল। কিন্তু বাকীদের সঙ্গেও ধীরে ধীরে যোগাযোগ হতে লাগলো। অক্ষরে অক্ষরে মানুষগুলোর রূপ তৈরি হতে লাগলো। দেখলাম আমার ভাবনায় গলদ আছে। আমি প্রথমে ভাবছিলাম ডিজ্যুস পোলাপানের আখড়া এটা, কিন্তু না, আমার চেয়ে বয়স্করা আছে দেখি এখানে! আর আছে সেনা কর্মকর্তা থেকে এনজিও কর্মকর্তা, ব্ন্দর অফিসার... কে নেই? আমরা বন্ধুকে নতুন করে চেনা শুরু হলো।

সারাজীবন আমার সকালে ঘুম থেকে উঠে প্রথম দৈনিক পত্রিকা নিয়ে বসার অভ্যাস। কিন্তু পাল্টায়ে গেলো। সকালে বাসীমুখেই কম্পিউটারে বসা... কে কী লিখলো, আমার লেখার কে কী জবাব দিলো? এইটা জানতে জানতে দুপুর। তারপর খাদ্য বিরতী দিয়া আবার... দিবস রজনী। কাজ কাম সব গোল্লায় গেলো।

বহু আগে থেকেই আমি শুনি পোলাপান নাকি চ্যাট নামক কী একটা বস্তু করে। সেখানে অন্তর্জালের অচেনা অজানা লোকজনের সঙ্গে কথা বলা যায়। এমআরসি না এসব কী হাবিজাবি বলে। আমি বুঝি না। একদিন মনে হইলো ইয়াহু একাউন্ট তো আছেই, তাইলে আমিও করি। একদিন সকালে ইয়াহু ম্যাসেঞ্জার অন করে বসে রইলাম। সারাদিন তীর্থের কাকের মতো চায়া থাকি, কিন্তু কেউ দেখি আমার লগে কথা কয় না। কেমনে অন্য কারো লগে কথা কয়, তাও আমি জানি না। বেকুবের মতো একদিন গেলো, দুদিন গেলো। সারাদিন দোকান খোলা রাখি, কেউ যদি আমার লগে কথা কইতে চায়। কিন্তু কেউ নাই।
তৃতীয়দিন সকালবেলা কী জানি একটা নোটিশ আসলো, ওকে দিলাম। তারপরেই দেখি একজন জিগায় কেমন আছেন? আমি য্যান হাতে চাঁদ পাইলাম। জীবনে প্রথম চ্যাট করলাম। লোকটার নাম টুটুল। আমগো টুটুল ভাই।

শুরু হলো কথা উৎসব। এর মধ্যেই রনি প্রস্তাব তুললো পিকনিকের। সেই পিকনিক কীভাবে আয়োজন হবে না হবে, এসব নিয়ে মেইলের পর মেইল আর চ্যাট চলতে লাগলো। আমি তখনো প্ল্যান প্রোগ্রাম করার জন্য এসবের উপর নির্ভরশীল হইতে পারি নাই। আর অন্দেখা লোকজনের লগে কি আলাপ জমে? প্রস্তাব করলাম, ঢাকাতেই তো থাকি, চলেন সাক্ষাতে কথা বলি।

সেই, মোতাবেক দিন তারিখ ঠিক হইলো, শুক্কুরবার বিকালে বনানীতে ভাস্করদার অফিসের সামনের বটতলায় আমরা সমবেত হবো। আমি যথারীতি লেট। শেষমুহূর্তের তাড়াহুড়ায় হাফপ্যান্ট পইরাই রওনা হইলাম। মনে একটা উত্তেজনা অবশ্য আছে, কে কীরকম দেখতে?

বনানীতে গিয়া নামলাম। একটা সুদর্শন লোক হাত বাড়ায়া দিলো। এই লোকটার নাম টুটুল। তারপর ভাস্করদা, জয় ভাই, রনি, কলি... সবার সঙ্গে পরিচয়। একটু চা বিড়ি খেয়ে আমরা দুই ট্যাক্সিযোগে চলে এলাম উত্তরায়। আমার অফিসে। খুব সিরিয়াস ভঙ্গিতে একেবারে কাগজে কলমে বৈঠক হলো। পিকনিকের পুরো প্ল্যান আঁকা হয়ে গেলো ঘন্টা খানেকের মামলায়। তারপর সন্ধ্যা। আড্ডা... একসময় সবাই চলে গেলো যার যার ঠিকানায়।

আমি অবাক হয়ে দেখলাম, প্রথম দেখা কিন্তু কখনোই মনে হয় নাই আমরা দূরের কেউ। ইন্টারনেট বস্তুটার উপর থেকে সব অপবাদ আমি ছুঁড়ে ফেলে দিলাম।

[চলবে]

পোস্টটি ২৯ জন ব্লগার পছন্দ করেছেন

হাসান রায়হান's picture


ফাইন। লাইক্কর্লাম। একটাই কথা চলুক।

টুটুল's picture


আমি নেট ইউজার ছিলাম সেই ১৯৫৩ সাল থেকে .. যখন বাংলাদেশে শুধু মাত্রই ইমেইল সার্ভিস ছিল এবং সেটা ছিল অফলাইনে ... দৃক মেইল সার্ভিস দিত... প্রতি ২ ঘন্টা পর পর মেইল যাইতো .. আইতো ...

কোন একদিন নেটে ঘুরতে ঘুরতে একটা ইয়াহু গ্রুপ পেলাম Bangladeshi Boyes & Girls [BBG] যোগদানের রিকুশ করলাম। প্রথম কোন ইয়াহু গ্রুপের সদস্য হৈলাম। রেগুলার মেইল পাই.. পড়ি.. দেখি ... এরম করতে করতে একদিন একটা মেইল দেই... রইন্না আমার মেইল এপ্রুভ করে না ... আমার প্রথম মেইল ধরা (কারণ মেইলটা ছিল একটা ছবির মেইল ফুটবল খেলোয়ারদের ... উপস্থাপনার ভঙ্গি শোভন ছিলনা)।  

সেই থেকে গ্রুপের সদস্য এর পর বিবিজি হ্যাক হলো নতুন করে খোলা হলো নতুন নামে... আমরা বন্ধু... সেই থেকেই আমরা বন্ধু

এটা একটা মজার বিষয় এবং অভিজ্ঞতা ছিল। ভার্চুয়াল লাইফ থেকে রিয়েল লাইফের প্রথম সাক্ষাত। যাদের মেইল পড়ি তাদের দেখা। সেই সময় ফেক আইডি দিয়ে অনেক উল্টা পাল্টা করতো। নেট এর পুলাপাইনগো বিশ্বাস করতো না ঠিক মতো।

আমার ধারনা ছিল
জামাল ভাষ্কর: এত কঠিন কঠিন মেইল লিখতো যে প্রতিটা মেইল কয়েকবার পড়ার পর মর্মার্থ উদ্ধার কর্তে পার্তাম। ধারনা ছিল গুনদার মত মাথা ভার্তি লম্বা চুল মুখ ভর্তি দাড়ি.. পায়জামা পরিহিত কাধে ঝোলা ব্যাগ ... মিলে নাই

নজরুল ইসলাম: এত মজার মজার মেইল করতো যে সব্বাই নজরুল ভাইয়ের ভক্ত হয়ে ওঠে খুবি দ্রুত। চ্যাট এবং মেইল পইড়া আমার মনে হইছে বয়স্ক ব্যাক্তি ... কমপক্ষে ৫০+ হপে বয়স মিলে নাই

কলি: রমজান মাস.. ইফতারের টাইম... ম্যাসেঞ্জার আমার সকাল সন্ধ্যা খোলা থাকে... ইফতারের কিছু সময় বাকি... কলিরে কৈলাম আজান দিলে জানাইও.. ও রিপ্লাই দিলো বাসায় চইলা আসো ... এক সাথে ইফতার করি সব্বাই... আমি তো পুরা টাশকি ... কি বলে এ মেয়ে? চিনে না জানে না এমন একজনরে বাসায় চলে আসতে বলে? সত্যি বলতে কি সেইদিন আমি আসলেই ডরাই ছিলাম

জয়: চ্যাটে কথা হতো ... ওয়েব ক্যামে দেখার কারণে আগেই ধারনা ছিল। সেনাবাহিনীতে কর্মরত... তো মজার বিষয় হলো ভাষ্কর এবং জয় ছিল দুই মেরুর বাসিন্দা... মেইলে মেলা তর্ক বাধতো আর্মি লৈয়া। তো... ভাস্করদারে লৈয়া যখন জয়ের অফিসে গেলাম সেটা এক্টা ভয়ের বিষয় ছিল

রনির বিষয়ে এতই টাশকি খাইছি যে কিছু বলার নাই ... পিচ্চি এক্টা পুলা

নীড় সন্ধানী's picture


অফলাইন মেইলের যুগটা ছিল আজব দুনিয়া। ওইটা দেখেই অত আশ্চর্য হইছিলাম যে এখন নেপচুনে ফ্লাইট চললেও অতটা আশ্চর্য হমু না।

টুটুল's picture


বস... সেই আমলের এই মেইলামেইলি লৈয়া এক্টা পোস্ট দেন
স্মৃতিচারণ করি :)

নাজ's picture


এবি যে আগে Bangladeshi Boyes & Girls [BBG] নামে পরিচিত ছিলো, আজ প্রথম জানলাম।
যাক, এবি'র একজন বয়বৃদ্ধ মানুষের সাথে পরিচিত হতে পেরে ভাল লাগলো

বিঃ দ্রঃ Bangladeshi Boyes & Girls [BBG] গ্রুপটারে যেই ব্যটাই হ্যাক করছিল, সে খুব ভালা একটা কাম করছিল। কারন, "আমরা বন্ধু" নামটা শুনলেই আশ্চর্য রকম সুন্দর একটা অনুভূতি কাজ করে, যা ঐ BBG নামের মাঝে বিন্দু পরিমানও নাই

মুকুল's picture


টুটলা, এই "কলি" কি কাতার প্রবাসী কলি আপা নিকি?
বড় ভালো মানুষ।

মলিকিউল's picture


পইড়া ব্যাপক মজা পাইতেছি...।

আম্রার টুটুল ভাই সজ্জন লুক বুঝাই যায়.........।।

চলুক...

নজরুল ইসলাম's picture


ভাস্করদারে আগে থেকেই চিনতাম, তাই নতুন করে কিছু বলার নাই।

জয় ভাইরে নিয়া ধারণা ছিলো বিরাট রাশভারী কেউ একজন। (মিলে নাই)

টুটুল ভাইরে নিয়া ধারণা ছিলো কোনো বুড়া বেডা হইবো, দেখতে শুনতে ভালো না, সারাদিন ইন্টারনেটে ঘুইরা বেড়ায়, লুকখ্রাপ... (দেখা হওনের পরে বুঝলাম পুরা উল্টা)

কলি... আহা, মেয়েদের নাম শুনলেই ভালো লাগে। দেখা তো দূরের কথা। আর গ্রুপে কলি ছিলো ব্যাপক মুখরা। এরে ধরে তারে মারে অবস্থা। আমি ভাবছিলাম ঠাকুর্মার ঝুলির কোনো ডাইনি বুড়ি আসবে মনে হয়। (পুরাই উল্টা, দারুণন মিশুক একটা মানুষ)

রনি... আমার ধারণা ছিলো রনি হইবো একেবারেই লাফাঙ্গা কেউ। ছিঁড়া গেঞ্জি আর তালি দিয়া প্যান্ট, আইসা কইবো 'ইয়ো'... (এইডাও মিলে নাই) দেখি খুবই শান্ত শিষ্ঠ ভদ্রলুক একটা। সাত চড়ে রা' করে না।

আর আমারে নিয়া সবাই ক্যান যে ধারণা কইরা রাখছিলো আমি একটা ৫০+ বুড়া, সেইটা আমার মাথাতেই আসে না। শুধু টুটুল ভাই না, নেটে যারাই আমার লেখার সাথে পরিচিত, তারা বেশিরভাগই আমারে নিয়া এই ধারণা পোষণ করে। আমি বুঝি না। আমি তো সবে ২৫ ;)

ধন্যবাদ টুটুল ভাই, আমরা বন্ধু গ্রুপের শুরুর ইতিহাসটা দেওনের জন্য

সাঈদ's picture


দারুন লাগতেছে বন্ধু হয়ে উঠার গল্প।

আমি কেন জানি এইসব গ্রুপে যোগ দেবার কোন্দিন কোন উৎসাহ পায়নাই। এম্নিতেই আমার স্কুল, এলাকার ফ্রেন্ড সার্কেল নিয়া বাসায় ঝাড়ি খাইতে হইছে।

বড় বোন তো একদন বলেই ফেলল - তোর বন্ধুরা তো তোরে জিম্মি করে রাখছে !!!!

সেই বন্ধুর এখনও জিম্মি করেই রাখছে আমারে ।

কি বলবো আর।

চলুক।

১০

নীড় সন্ধানী's picture


ইন্টারনেট বস্তুটার উপর থেকে সব অপবাদ আমি ছুঁড়ে ফেলে দিলাম...........আম্মোও ছুড়ে ফেললাম যেদিন এক বান্ধবী বললো, আই লাফ ইউ :)

১১

সোহেল কাজী's picture


দধি জমিতেছে জমিতেছে, মজা পাইতাছি,
চলুক্কক্কক্কক্কক্কক্কক
আম্মো লাইকাইলাম

১২

রন's picture


সব থেকে মজার ব্যাপার ছিল এবি'র ইতিহাস-এ আমাদের প্রথম মিটিং তাই ছিল সত্তিকারের মিটিং, যা যা সিদ্ধান্ত হইসিল অই ভাবেই কাজ হইসে, এর পরে আমরা বহু বার মিটিং করার ট্রাই কইরাও পারি নাই, খালি আড্ডাবাজি-ই হইসে

২২ল ভাই-এর সাথেই আমার প্রথম দেখা, রিক্সা দিয়ে যখন ভাস্করদার অফিসে রওনা হই, ২২ল ভাই রে আমি বলসিলাম আমার ভয় লাগতেসে সবার সাথে দেখা করতে! বিশেষ কইরা জয় ভাই রে, যদি গুল্লি করে!

নাজু ভাই আর ভাস্করদারে ত মনে করসিলাম বুড়া কেউ হইব, পাঞ্জাবি পড়া থাকবে! কিন্তু নাজু ভাই তো হাফ পেন্ট পড়া(টাস্কি)! অইদিন কলি আপু'র আসার কথা ছিল না, কিন্তু সেও হাজির, শুনলাম ভাস্করদা তারে আসতে বলসে।

লেখাটা খুব ভাল লাগতেসে, চোখের সামনে সব ভাসতেসে। খুব মিস করি অই সময় গুলা

১৩

শওকত মাসুম's picture


কেউ কেউ দেখি আমার কথা কয় না। না হয় আমি এবিতে দেরি কইরাই আসছি। আমিও তো এবির মেম্বর না কি??

১৪

নাজ's picture


কঠিন ভাবে একমত।

দেরী কইরা এবি'তে আসছি দেইখা আমার কথাও কেউ কয় না।

১৫

পুতুল's picture


এই এবি ই আমারে খাইলো...

১৬

নাজ's picture


এই এবি'র যে পথটুকু আমার অদেখা-অজানা ছিল তার অনেকটুকুই উঠে আসছে এরই মাঝে। আশা করছি আরো অনেক অজানা কথা জানবো আমাদের এই "আমরা বন্ধু" কে নিয়ে।

লেখাটা খুবই ভাল লাগছে। ধন্যবাদ নজরুল ভাইকে

১৭

স্বপ্নের ফেরীওয়ালা's picture


হুমম...সেই কত্তো কাল আগের কথা...

চলুক...

~

১৮

আপন_আধার's picture


পুষ্ট'টা পইড়া বুঝলাম এবি'র অনেক কিছুই মিছাইসি।  । তারপরেও যতটুকু পাইছি তার জন্য গর্ববোধ করি। কর্মজীবনে ঢোকার আগে আমিও ঘুম থেকে উঠেই মেইল পড়া শুরু কর্তাম। শেষ না হওয়া পর্যন্ত উঠতামনা। বেকারত্ব টের পাইনাই  ।

আমি নজরুল ভাই আর টুটুল ভাইয়ের ভক্ত আছিলাম, এখনও আছি  ।

ধন্যবাদ নজরুল ভাই।

এবি হউক চিরজীবি ।

১৯

তানবীরা's picture


নজরুল ভাই, এটা কত সালের কথা? মানে যখনকার কথা আপনি লিখছেন?

খুব ভালো লাগছে পড়তে। বেটার লেট দ্যান নেভারকে সত্যি করতে আমি বুড়ি বয়সে মেম্বর হলাম এবির ঃ)

২০

নুশেরা's picture


দেখছো তানবীরা, উনারা কতো ইতিহাস করে এবির মেম্বার আর আমরা পুরা মাগনা মাগনা!

২১

জ্যোতি's picture


আমার কথা কেউ কয় না।অফিসের কাম বাদ দিয়া সারাদিন যে...চ্যাট, ফেসবুক ...এই ব্লগ পড়া ...কেউ যদি একটা দোয়া শিখায়া দিত এইসব থেকে দূরে থাকনের!!!!!!!!!!এতদিন পরপর পরব লেখেন কেন?তারপর কি হলো!

২২

আত্তদ্বিপ's picture


ভাই মেরাজের এখন কি অবস্থা? ও ব্লাকে ফিরবে কি আর? আমি ব্লাকের শুরু থেকেই ভক্ত। তার প্রায় সব গানই আমার পিসিতে আছে।

২৩

শাতিল's picture


অনেক পুরানা দিনের কথা মনে পরতেছে

২৪

বাউল's picture


পছন্দ বাটনে টিপি মারিছি।

২৫

নুশেরা's picture


দারুণ!

২৬

মুকুল's picture


লাইক্কর্লাম!

২৭

স্বাতী সিদ্দিকি's picture


পড়তে শুরু করে হারায় গেলাম...শেষ হওয়ার পর মনে হইল হায় হায় শেষ হইয়া গেলো...! এবির অজনা ইতিহাস জাইনা ভাল্লাগতেছে... খুবই পছন্দ হইছে...।আরো অনেক কিছু নিশ্চয় বাকি আছে এমন......

ধন্যবাদ নজরুল ভাই

২৮

মাহবুব সুমন's picture


২৯

মিশু's picture


পুরনো সেই দিনের কথা.....।

৩০

নড়বড়ে's picture


দারুণ লাগতেছে সিরিজটা। এবি'র ইতিহাস পড়ে মজা পাচ্ছি। আমি এখানে আসার আগে জানতামই না যে এবি নামে এইরকম জমজমাট একটা গ্রুপ আছে। ছিলাম কই তখন?

৩১

হাসান রায়হান's picture


আম্মো জান্তাম্না Stare

৩২

আতিয়া বিলকিস মিতু's picture


চলুক...
আামি কই?

৩৩

মাহমুদ's picture


জেনেভা বিচের কোন ছবিটা ? সচলে যেইটা দিছিলাম ঐটা?
আরে সচলে আমি মাহমুদ নামে একটা একাউন্ত করতে চাইছিলাম কিন্তু কয় এই নামে আগেই কেউ করে রাকছে তাই বাধ্য হয়ে মাহমুদ জেনেভা দিয়া আলাদা করি। আর দিমুনা যান। আমরা বন্ধু ব্লগ টা ভালো লাগছে দেশে আইলে এগ লগে আড্ডা দিমু ভাবতেই ভালো লাগতাছে
আমার ডাক নাম সুমন কিন্তু ফার্ম গেইটের ওভার ব্রিজটাতে উইত্থা সুমন নামে একটা ডাক দিলে দেখবেন এক লগে ৩১ জন আইছে তাই শর্মে এই পুড়া কপাইল্লা নাম কাউরে আর কইনা

[যা শাল্লার নামি লেখমুনা আর :(]

৩৪

ইপ্সিতা's picture


ভাল লাগলো... Smile

৩৫

সাদিয়া's picture


Smile লেখাটি পড়ে ভালো লাগল

মন্তব্য করুন

(আপনার প্রদান কৃত তথ্য কখনোই প্রকাশ করা হবেনা অথবা অন্য কোন মাধ্যমে শেয়ার করা হবেনা।)
ইমোটিকন
:):D:bigsmile:;):p:O:|:(:~:((8):steve:J):glasses::party::love:
  • Web page addresses and e-mail addresses turn into links automatically.
  • Allowed HTML tags: <a> <em> <strong> <cite> <code> <ul> <ol> <li> <dl> <dt> <dd> <img> <b> <u> <i> <br /> <p> <blockquote>
  • Lines and paragraphs break automatically.
  • Textual smileys will be replaced with graphical ones.

পোস্ট সাজাতে বাড়তি সুবিধাদি - ফর্মেটিং অপশন।

CAPTCHA
This question is for testing whether you are a human visitor and to prevent automated spam submissions.