তানবীরা আপু, এখানে কোনো কিছুই জাস্টিফাই করার চেস্টা করা হচ্ছে না। ভিক্টিম বা আসামী বা কোনো ঘটনাকেই। যে কোনো অপরাধেরই বিচার হওয়া উচিৎ। কিন্তু যখন আপনি এই সব অপরাধের পেছনের ঘটনা, বা সেই মুহুর্তের অবস্থা, বা যুক্ত মানুষগুলোর কথা নিয়ে ভাব্বেন ও কোনো কিছুতে একটা উপসংহারে আসবার চিন্তা করবেন তখন নিরাবেগ হয়েই সেটা করতে হয়।
একটা ঘটনাকে নিয়ে আমরা আবেক্রান্ত হচ্ছি যদিও সময়ে সেটা ভুলেও যাবো কিন্তু গরিব ঘরে যখন শত শত হচ্ছে তখন আমাদের আবেগ ঘরের চাঙগে থাকে।
রুমানা মন্জুরের ক্ষেত্রে যেটা ঘটেছে সেরকম ঘটনা প্রতিদিন অহরহ ঘটে, অনেক ঘটনা প্রকাশও পায়, কিন্তু আমাদের মধ্যবিত্ত বিবেকে সেগুলো তেমন একটা তাড়া দেয় না। এই ঘটনাতেও আমি তেমন আবেকাক্রান্ত হই নাই। আমি একটা ঘটনার কথা জানি, যেখানে ২ মাসের বিয়ে করা বউকে পিটেয়া আঢমরা করে তার এক চোখ নস্ট করে ফেলা হয়েছিলো, সিগারেটের ছ্যাঁকা দিয়ে সারা মুখ পুড়িয়ে দেয়া হয়েছিলো। মেয়েটি মারাও যায়নি, কোনো বিচারও হয়নো কারন বিচার ব্যবস্থায় যাওয়ার ক্ষমতাও তার ছিলো না। কোনো নারী অধিকার নিয়ে সংস্থাও এগিয়ে আসে নাই, কারন বিবৃতি ডেয়া যতো সহজ, কোর্টে মামলা চালানো বা স্বাক্ষি দেয়ার জন্য সেই সংস্থাগুলো তেমন উৎসাহী না। মেয়েটি মামলা বা করায় পুলিশও কিছু করতে পারেনি।
"আমরা বন্ধু" ব্লগে প্রকাশিত লেখা ও মন্তব্যের দায় একান্তই সংশ্লিষ্ট লেখক বা মন্তব্যকারীর, ব্লগ কর্তৃপক্ষকে এজন্য কোনভাবেই দায়ী করা যাবে না।
পোস্ট প্রদান কারী ব্লগার এবং মন্তব্য প্রদান কারী ব্লগারের পোস্টে অথবা প্রোফাইলে পরিষ্কারভাবে লাইসেন্স প্রসঙ্গে কোন উল্লেখ না থাকলে স্ব-স্ব পোস্টের এবং মন্তব্যের সর্বস্বত্ব সম্পূর্ণভাবে সংশ্লিষ্ট ব্লগারের বা মন্তব্য প্রদানকারী ব্লগার কর্তৃক সংরক্ষিত থাকবে। ব্লগার অথবা মন্তব্য প্রদানকারী ব্লগার/অতিথি ব্লগারের অনুমতি ব্যতিরেকে পোস্টের অথবা মন্তব্যের আংশিক বা পূর্ণ অংশ কোন ধরনের মিডিয়ায় পুনঃপ্রকাশ করা যাবে না।
কপিরাইট (c) ২০১১ - ২০১২২ | আমরা ব্ন্ধু ডট কম
তানবীরা আপু, এখানে কোনো কিছুই জাস্টিফাই করার চেস্টা করা হচ্ছে না। ভিক্টিম বা আসামী বা কোনো ঘটনাকেই। যে কোনো অপরাধেরই বিচার হওয়া উচিৎ। কিন্তু যখন আপনি এই সব অপরাধের পেছনের ঘটনা, বা সেই মুহুর্তের অবস্থা, বা যুক্ত মানুষগুলোর কথা নিয়ে ভাব্বেন ও কোনো কিছুতে একটা উপসংহারে আসবার চিন্তা করবেন তখন নিরাবেগ হয়েই সেটা করতে হয়।
একটা ঘটনাকে নিয়ে আমরা আবেক্রান্ত হচ্ছি যদিও সময়ে সেটা ভুলেও যাবো কিন্তু গরিব ঘরে যখন শত শত হচ্ছে তখন আমাদের আবেগ ঘরের চাঙগে থাকে।
রুমানা মন্জুরের ক্ষেত্রে যেটা ঘটেছে সেরকম ঘটনা প্রতিদিন অহরহ ঘটে, অনেক ঘটনা প্রকাশও পায়, কিন্তু আমাদের মধ্যবিত্ত বিবেকে সেগুলো তেমন একটা তাড়া দেয় না। এই ঘটনাতেও আমি তেমন আবেকাক্রান্ত হই নাই। আমি একটা ঘটনার কথা জানি, যেখানে ২ মাসের বিয়ে করা বউকে পিটেয়া আঢমরা করে তার এক চোখ নস্ট করে ফেলা হয়েছিলো, সিগারেটের ছ্যাঁকা দিয়ে সারা মুখ পুড়িয়ে দেয়া হয়েছিলো। মেয়েটি মারাও যায়নি, কোনো বিচারও হয়নো কারন বিচার ব্যবস্থায় যাওয়ার ক্ষমতাও তার ছিলো না। কোনো নারী অধিকার নিয়ে সংস্থাও এগিয়ে আসে নাই, কারন বিবৃতি ডেয়া যতো সহজ, কোর্টে মামলা চালানো বা স্বাক্ষি দেয়ার জন্য সেই সংস্থাগুলো তেমন উৎসাহী না। মেয়েটি মামলা বা করায় পুলিশও কিছু করতে পারেনি।