তিনি...
কয়েক প্রজন্ম বাংলাদেশীদের বই পড়ানো তে ফিরিয়েছেন তিনি; কয়েক প্রজন্ম বাংলাদেশীদের বই পড়ানো শিখিয়েছেন তিনি; টিভি নাটক দেখানো শিখিয়েছেন তিনি; মধ্যবিত্তকে সিনেমা হলে ফিরিয়েছেন তিনি; মনের আনন্দে বৃষ্টিতে ভেজা শিখিয়েছেন তিনি; জোছনায় উদ্ভাসিত হতে শিখিয়েছেন তিনি; রাজাকারকে “তুই রাজাকার” বলতে শিখিয়েছেন তিনি; শেষ জীবনে নিজেই আবার প্রায় রাজাকার উপাধি পেয়েছেন তিনি...
তার কাগুজে চরিত্রগুলি তার মতই অতি সাধারনের মধ্যে অসাধারন, জীবনের বাহুল্যগুলি তাদের স্পর্শ করেনি। বেঁচে থাকতে ব্যাপক গালাগাল খেয়েছেন, এখন কয়েকদিন তার স্তুতিবন্দনা চলবে সর্বত্র। তারপর আবার বৃষ্টি হবে, জোছনা উঠবে, কিন্তু...
গত চারটি দশক তিন হুমায়ুন (আজাদ - ফরিদী - আহমেদ) ঋদ্ধ করেছেন আমাদের নানাভাবে। শেষজনও চলে গেলেন সময়ের আগেই। তার শেষ ইচ্ছাটা অন্ততঃ বাস্তবতা দেখুক, দেশে একটা আন্তর্জাতিক মানের ক্যান্সার হাসপাতাল হোক, তারই নামে...
~
আন্তর্জাতিক মানের ক্যান্সার হসপিটাল হোক, তার নামেই হতে হবে এটা জরুরী না।
আসলেই খুব কম সময়ে তিন হুমায়ুন চলে গেলেন!
দেশে একটা আন্তর্জাতিক মানের ক্যান্সার হাসপাতাল হোক।
উনার আত্মার মাগফিরাত কামনা করি।
এ অকাল প্রয়ান সবার জন্যই কস্টদায়ক। ওপাড়েও ভাল থাকুন তিনি !
(
খাটি কথা
মন্তব্য করুন