খোজ- দ্য সার্চ ; ব্যচেলরদের জন্য টু লেট- হিডেন ড্রাগন ; বাড়িওয়ালা- ক্রাউচিং টাইগার
এই পোস্ট মিন্টো রোডের বাড়িগুলারে উতসর্গ করলাম... ঢাকায় ২০০৪'এ যখন আসলাম তখন মিন্টো রোডের বাড়িগুলা দেইখা মাথা আউলায়া গেছল... এইরকম একটা বাড়ী থাকলে কী যে করতাম... বন্ধুদের নিয়া ফুটবল খেলতাম... বউরে নিয়া চা খাইতাম... একলা একলা বই পড়তাম... প্ল্যান করছিলাম অনেক টাকার মালিক হইলে মিন্টো রোডের একটা বাড়ি কিনুম ... ঐ রাস্তা ধইরা যাওয়ার সময় বাড়ীগুলা থিকা বাছাই করার চেষ্টা করতাম কোনটা কিনা যায়... পরে একজন একদিন জানাল ঐ বাড়িগুলা নাকি কিনা যায়না ... এই ঘটনার পর থিকা আমার সবসময় মনে হয় বাংলাদেশে ধনী হওয়ার তেমন কোন আলাদা সুবিধা নাই ...
যাউগ্গা, পোস্টে আসি... কোথায় জানি পড়ছিলাম যে ঐ লোক হঠাত পাশের ঘর থিকা ওয়ালে ধুসুম ধাসুম আওয়াজ শুইনা পাশের বাসার ভাড়াটিয়ারে জিগাইল ''কি মিয়া এই সাতসকালে কি বাইড়াবাইড়ি শুরু করছেন?'' - ''জ্বি না, মানে একটু পেরেক গাথছিলাম, ফটোফ্রেম ঝুলাবো বলে।'' - ''তাইলে একটু না গাইথা, পুরাটাই গাথেন, আর লম্বা দেইখা পেরেক গাইথেন। ওয়ালের এই পাশ দিয়া বাইরাইলে আমিও একটা ফটো ঝুলায়া দিমুনে । বাপে মৃত্যুশয্যায় কি না; হের ফটু ঝুলানের টাইম আয়া গেছে।''
কেচ্ছার মোরাল- ঢাকায় পেরেক গাথলে ১ ফুটের কম পেরেক ব্যাভার করা উচিত না। মোরালটা মাইনা চলি কি না সেইটা অন্য কথা... প্যারা শেষ
লন্ডনে থাকতে যেই বাসায় থাকতাম তার হালত পুরা মাস্ত হালত ... বাসার চারদিকে লীক ... তিন তক্তার এই নৌকা খানি, চাইরদিকে চোয়ায় পানি ... আর সাথে আছে ইয়া বড় বড় ধেড়ে ইদুর ... এক বিঘত পরিমাণ লম্বা আর চওড়ায় মোটামুটি কাছাকাছিই... দেখলেই ভয় করত ... ইদুরের উপদ্রব এতই বাড়ছিল যে শেষদিকে নিজে একটা সিম্পল ইদুরের কল আবিষ্কার করছিলাম... তখন রাত জাইগা সামুতে ব্লগাইতাম আর ইদুর মারতাম ... সকালে সবার প্রদর্শনীর জন্য ইদুরটা কিচেনের ফ্লোরে রাইখা দিতাম ...
বাড়ীওয়ালা চাচা এই ভাংগা বাসা রিফার্বিশ করার জন্য যেইটারে আনলেন তার নাম পাভেল... চাচা ডাকেন পাবেল কয়া ... জাতিতে পোলিশ... কোন কাম জানেনা... তাই তার পেমেন্ট রেইট কম ... এই কম রেইটের কারনে তার চাহিদা গেছে বাইড়া ... সবাই পাবেল রে খুজে বাসার কোন কিছু ঠিক করার দরকার পড়লে...
পাবেলের কাজের একটা নমুনা দেই- ঐবার বাসার দেয়াল রং করা হইব- পাবেল আসল- পাবেল রং করল- পাবেল চলে গেল। যাওয়ার পর দেখা গেল জানালার ঐদিকে ওয়াল যে জায়গায় বাড়ানো ঐখানে ক্যলকুলৎার রাখা ছিল... পাবেল ক্যালকুলেটার না সরায়া ক্যালকুলেটারের উপর দিয়া রং কইরা চইলা গেছে ... এখন আমাদের কাছে আছে সাদা রংয়ের ব্র্যান্ড নিউ ক্যালকুলেটর ।
এই পাবেলরে দিয়া বাসা রিফার্বিশ করাইলে যা হওয়ার তাই হইল- এক জায়গায় লীক বন্ধ করলে অন্য জায়গায় লীক ধরে; নতুন লীক পরেরদিন আইসা বন্ধ করতে না করতেই পুরান লীক খুইলা যায় ... চাচা কয়দিন পরে রিফার্বিশ করানোই বাদ দিয়া দিল... আর আমরা সুখে শান্তিতে আবারো ইবলিশের মত থাকতে লাগলাম ।
এই সুখ বেশীদিন কপালে সইল না... দেশে চইলা আসলাম। বাংলাদেশে আসার পর আমি আর দোস্ত রেড ইন্ডিয়ান ডিসাইড করলাম ঢাকা চইলা আসুম। ঢাকায় আইসা বাসা খুজতে গিয়া বেশ এক অভিগ্যতা হয়া গেল...
চাইরদিকে টু লেট সাইন লাগানো, মাগার ব্যাচেলরদের জন্য বাসা ভাড়া? - উহু ঐ বাসা গুলা হিডেন ড্রাগন গোত্রীয়; খুইজা পাওন যায়না; আর বাড়ীওয়ালা তো ক্রাউচিং টাইগার ...
জেবীনের এক পোস্টে দেখছিলাম বাসা ভাড়ার টু লেট সাইনে লেখা ''এখানে ব্যাচেলার ভাড়া দেয়া হয়'' ... আমিও বাসা খুজতে বাইরায়া দেখি মজার মজার কাহানী ... খুজতে বাইরাইছিলাম দোস্ত রেড ইন্ডিয়ান আর অ্যন্টোনিও ব্যান্ডেরাস রে লয়া। যাইতে যাইতে দেখি টু লেটের এক এ্যডে দেখি লেখা ''এখানে সামিস্ত্রী কে বাসা ভাড়া দেয়া হইবে'' ... এড দেইখা তো পুরা টাসকি ... আরে রাজমিস্ত্রী দেখলাম, কাঠমিস্ত্রী দেখলাম, মায় পোলিশ রংমিস্ত্রী পাবেলরেও তো মোকাবেলা কইরা আইছি এককালে... মাগার সামিস্ত্রী জিনিসটার কোন খোজ পাইলাম না কোন দিন ...
বাসা খোজা বাদ দিয়া সামিস্ত্রীর খোজে নামলাম আমরা... চিন্তা করতে করতে হঠাত ব্যান্ডেরাস লাফ মারল পাইছি কয়া... কি পাইলি? ব্যন্ডেরাসের ব্যাখ্যায় বুঝা গেল যে জনাব বাড়ীওয়ালা সামি আর স্ত্রী লিখতে গিয়া সামিস্ত্রীর ভেজাল টা লাগাইছেন ... স্বামী আর স্ত্রীর মাঝে যে ফাক বইলা একটা ব্যাপার আছে তা উনি মনে হয় জানেন না... এবং এই ফাক টা যে গ্রামার এর একটা বড় দাবি, মোর ইম্পর্টেন্টলি, এইটা যে ম্যারেজ লাইফের একটা বড় অংশ তা বাড়ীওয়ালা গাধারে কে বুঝাইবো ...
সব বাড়ী ওয়ালারে ধইরা ধইরা ম্যারেজ বিষয়ক ল পড়ানো উচিত ... ব্যান্ডেরাস অবশ্য বলছিল যে ''মামা, এই বাড়ীওয়ালা যেহেতু ব্যাপারটা জানেনা তাই হের ঘরে অতৃপ্ত আত্মা থাকার চান্স আছে, ইউ নো হোয়াট আই মীন... চল হের বাড়ী ভাড়া নেয়ার এটেম্পট করি।'' রেড ইন্ডিয়ান উইঠা কয়, ''যেই লোক এইটা জানেনা হের বাড়ীর অতৃপ্ত আত্মা হেরে ছাইড়া বহুত আাগেই চইলা গেছে।'' ব্যান্ডেরাস এবং রেড ইন্ডিয়ান দুইজনরেই চপেটাঘাত করা হইছিল... আমি ভালো পুলা ... মুরব্বীদের নিয়া অভদ্রতা সহ্য করতে পারিনা...
এরপরে আরো কতক্ষণ খুজিতং করলাম। করতে করতে একবাসায় দেখি নীচতলায় বাচ্চাদের স্কুল... স্কুলের নাম ''ওয়ার্ল্ড প্রফেট কিন্ডারগার্টেন স্কুল'' ... আরি খাইছে এই কি নাম??!!! ওয়ার্ল্ড প্রফেটের কোন আগামাথা খুইজা পাইতাছি না... তাও আবার ওয়ার্ল্ড প্রফেটের সাথে ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলের কি সম্পর্ক ?
ব্যান্ডেরাস পাশে গেছল সিগারেট কিনতে... আইসা আমগো চিন্তিত দেইখা জিগাইল কিরে কি ব্যাপার? প্রফেটের দিকে দিকনির্দেশ করলাম... ব্যন্ডেরাস ও চিন্তাক্লিষ্ট হয়া গেল। মহাজাগতিক প্রেরিত পুরুষ? পার্থিব যীশু? পার্থিব নবী? যাউগ্গা, এইরকম করতে করতে একপর্যায়ে প্রফেটের ইটাইমোলজি নিয়া আমি আর রেড ইন্ডিয়ান মোটামুটি শহীদুল্লাহ-সুনীতিকুমার টাইপের আলোচনায় পৌছায়া যাইতাছি এইরকম সময়ে ব্যান্ডেরাস লাফ দিল ''পাইছি''!!! কি পাইছস?
আরে ওয়ার্ল্ডপ্রফেট হইল বিশ্বনবী ... আরে তাইতো... বিশ্বনবী ... হিককককক ... বিশ্বনবীর এই ইংলিশ যে বাইর করছে তারে বিশ্বকবির নোবেল মেডাল টা দেয়া উচিত... মামায় যা এক ঘোল খাওয়াইছিল... হিকককক ... ওয়ার্ল্ডপ্রফেট ... বিশ্বনবী... হিকককক...
রখস - এ - বিসমিল
শিরুনাম দেইখা ভাবছিলাম বাংলার হলিউডি ''ভার্ষন কুজ দ্যা চার্চ'' ফিলিমের রিভিউ।
আমি আপনের লেখা আগে পড়িনাই ক্যান?
এই ব্লগে একটা মজা আছে। লেহা পড়তেই অইবো। এক পুস্ট তিনদিন পর্যন্ত যদি পরথম পাতায় থাহে, তাইলে না পইড়া উফায় আছে???
হুমায়ুনীয় ধারা ফলো করার চেষ্টা করতাছি ... নাম এক ঘটনা আরেক আরকি
টেনশানের কিছুই নাই... আমার ব্লগ অনেকেই ফলো করতনা সামুতে ...
হ... না পইড়া যাইবা কই ...
পুরা বাফড়ীয় হইছে;
এখন খোঁজ দ্যা সার্চ এর পরের পর্ব পাইলাম আমি ইহাকে পাইলাম - আই গট ইট কি লিখবেন
কাকন এর পিছনে দাড়ালাম
@ তানবীরা- কাকন যিধার খাড়া হোতা হ্যায় লাইন ওহি সে শুরু হোতা হ্যায়
থ্যংকিউ
আই গট ইট অংশটা এই পোস্টেই লিখতে চাইছিলাম... পোস্ট লম্বা হয়া যাওয়ায় আর দেয়া হয় নাই... আর সেই সম্ভাবনাও নাই ..
বিদ্র - জেডি দেখি পুরাণ কাহাণী আর দিলা না?
পড়লাম!
জানলাম!
আরে ! ব্যাপক !!!!!!!!
... থ্যংস , বিমা
...
আমিও কুঁজ দয়া চার্চের রিভিউ মনে কৈরা আসছিলাম, গুড় খাইতে আইসা সন্দেশ পাইলাম....
ভাইরে, সিলেটে যে ফাঁপোড় টা খাইছি, ব্যাচেলর ভাড়া নিতে গিয়া, এক বুড়ি মহিলা যেই ভাবে অপমান কৈরা বাইর করছিলো, যেনো মহিলাদের পার্লারে ঢুইকা পড়ছি আমরা, এরম অবস্থা----
স্বামীস্ত্রীর মাঝে ফাক থকা দরকার..হিকহিক বিশ্বনবী!!!!!!!!!!!
গুড় খুজতে আইসা সন্দেশ... ভালো বলছ তো... কেচো খুড়তে কেউটে'র একটা পজিটিভ মিনিং ভার্শন পাইলাম..
সিলেটের ঘটনার জন্য আমি আর দুঃখ প্রকাশ করলাম না... কারন তুমি আবার গেলে আবার দৌড়ানি দিব ... সরি ম্যান
খোজ- দ্য সার্চ দেথে, সকালেই বাফড়ার পোষ্ট দেখে পড়তে গিয়ে বরাবরের মুগ্ধ হলাম। কিন্তু যতবারই কমেন্ট দিতে যাই একটু পরেই বলে পাসওয়ার্ড খুঁজতে হইব। ভুল করতাছি। তাও চেষ্টা করেই যাচ্ছি।
জোশশশশশশশশশশশশ লেখা। পুরা বাফড়ীয়। দেখি কমেন্ট আসে কিনা। আল্লাহ ভরসা। দোয়া করি অতি শীঘ্রই যেন স্বামীস্ত্রী মানে বুঝতে পারো।
থ্যংস
শেষ লাইনে এই বদ্দোয়া দেয়ার কারণ কি?
জোশ হইছে!
... থ্যংস
সামিস্ত্রী !!!! হা হা প গে
এই লোক এত কম লেখে কেনো ? বাফড়া ভাইরে এজন্য অল্প পরিমাণ মাইনাস
লেখাটার জন্য +++++++++++
কয় কি!!!! কম পোস্ট দেই ..।??!!!!
রেজি করার পয়লা মাসেই মনে হয় ৬টা পোস্ট আর একহনো পর্যন্ত মনে হয় টোটাল ১২ টা পোস্ট!!! কম লিখি...
সামুতে মাসে ১ টা পোস্ট দিতাম... সেই হিসাবে ১ বছরের পোস্ট এই ৩ মাসে দিয়া দিছি... আগামী ৯ মাস পোস্ট না দিলেও আমার স্ট্রাইকরেইট/ আমার ক্যরিয়ার অ্যভারেজ কমব না
বাই দ্য ওয়ে রোমের সীজার বাফড়া ভাই ডাকলে গর্দান নেয়া হয় ... এইবেলা ওয়াচে রাখলাম খালি
থুক্কু, ওয়াচ মনে থাকবো
কিনতু আগামী ৯মাস পোস্ট না দেওনের কথা কইয়া যে এভারেজ/স্ট্রাইকরেট'র অজুহাত দেওনের ধান্দায় আছেন, পাব্লিক'তো আপ্নের গর্দানের পিছে ছুটবো
হ। ঢাকায় সবান্ধব বাড়ি ভাড়া করতে গিয়া বাড়িওয়ালাগো এমন ভাব দেখছি যেন উনারা জীবনে কোনদিন ব্যাচেলর ছিলেন না এবং উনাদের কন্যারা সবাই বিবাহিত ব্যক্তিদিগকে বিবাহ করিবে।
হ... ব্যাচেলরদের ব্যাপারে সবাই একটু বেশীই কড়া... অবশ্য সত্যি কথা কইতে গেলে এইখানে ব্যাচেলরদেরও দোষ আচে বটে... একেকটা ব্যাচেলর ( বিশেষ কইরা ছাত্র হইলে ) একেকটা খবিশ... ঘরদোর ময়লা কইরা রাখে..। বাসার যত্ন নেয়না
...
১০০% বাফড়ীয় লেখা!
চবির শাটল ট্রেন থেকে একটা ঝুপড়ি টাইপ জায়গায় দেয়ালে ইট দিয়ে লেখা দেখতাম- এইখানে পেমিলি গর বাড়া দেয়া হইবে বেছে লরের আবেধন নিস্পয়জুন
থ্যংস
এই পেমিলি ওলাদের কারনেই তো বেছে লর রা বেছে বেছে ঘর লইতে পারতাছে না... বাড়ীওয়ালারাও অসহায়ত্বের সুযোগ নিয়া বেছে লর দের ফালতু বাসা অধিক ভাড়ায় গছায়া দেয়
নো কমেনট..। লেখা পছন্দ হওয়াতে মাইনাস দিলাম।।।প্রিয় তে নিলাম। .নুশেরা আপার '' পেমেলি গর বাড়া'র ''সাইন বোর্ড ও খারাপ হয়নি
কমেন্ট পছন্দ না হওয়াতে মাইনাস ফিরত দিলাম
থ্যংস ম্যান
ব্যাপক!!!!
এই ফাক টা যে গ্রামার এর একটা বড় দাবি, মোর ইম্পর্টেন্টলি, এইটা যে ম্যারেজ লাইফের একটা বড় অংশ
=))
... থ্যংস বোহে
হাসতে হাসতে শেষ --- মিয়া ক্যামনে লিখেন এইসব -- আমাগো জীবনেও তো কত মজার ঘটনা হয় -- কই লিখতে তো পারি না এত মজা কইরা !
থ্যংস ম্যান... ...
আর আপনের এই মজার লেখা আসবো কই থিকা না লেখলে... ঐ জগলুল পোস্টের কথা মনে আছে সামুতে দিছলেন? এই পোস্টের মত কইরা কোন আও-ফাও কৌতুক নাই কিন্তু তারপরো তো পইড়া কি যে হাসছিলাম ... আপনে লেখলে তো ... আপনে তো দিনদিন কবিতার আর গানের লাইনে মুভ করতাছেন ...
পাবলোরে পছন্দ হইছে, জায়গার জিনিষ জায়গায় রেখে যায়... হেরফের করে না,... আর ব্যান্ডারাস দেখি ম্যালা বুদ্ধিমান!!!
লেখা অনেক মজার হইছে এজ ইউঝ্যুয়াল ... বাফড়া ফ্যান ক্লাব খোলা হইতে আর কতো দেরি??
ভালো কথা কইছো তো... জায়গার জিনিস জায়গায় রাইখা যায়.. ভালো পুলা... কি কও ... বাই ড্য ওয়ে হের নাম পাবেল/পাভেল... পাবলো না...
আমগো ব্যান্ডেরাস আসলে খানিক বেকুব টাইপের ... এইসব বেকুবি ভুলের এত সহজে অর্থোদ্বার কোন বেকুব ছাড়া আর কারো পক্ষে সম্ভব নয় খেক খেক খেক
ফ্যান কেলাবের কথা যে কয় তার মাথায় পেরেক ঠুকুম... এমন ভাবে ঠুকা হইব যে কানের দুইপাশে দুই ফটুফেরেম ঝুলানো যাবে (সাথে ফ্রী অফার হিসেবে দুইটা কানের দুলও ঝুলানোর অনুমতি দেয়া যেতে পারে অনুরোধ সাপেক্ষে )
নামের ব্যপারে কৈলাম আমারো বিয়াপক কোতুহল।
আমগো অফিসের উল্টাদিকে একখান প্রাইভেট
ইউনিভার্সিটি আছে। হেইডার নাম হৈলো-
World University . তাইলে এর বাংলা
কী হৈবো ? জিগাইলাম এক দোস্তরে।
দোস্তের উত্তর শুইনা আমি পুরা টাসকি !
এইডার বাংলা বলে- বিশ্ব বেশ্যাবিদ্যালয়...
ওয়ার্লড ইউনিভার্সিটির ভালো বাংলা করছেতো
আইচ্চা মেসবাহ ভাই ল্যাব-এইডের বাংলা টা জানি কি? খেক খেক খেক
মেসবাহ ভাই ধরা খাইছে ... আহহহহ... বহুতদিন পরে একটা রিপ্লাই লেইখা দিলে শান্তি পাইলাম... মনে আমেজ জাগলো
বাফড়ার ভক্ত হয়ে গেলাম
বাড়ি ভাড়া নিয়া আমারও ব্যাপক কাহিনী আছে। টাইম পাইলে লিখে ফেলবো একদিন
বহুতদিন বাদে নজু ভাইয়ের দেখা পাওয়া গেল
থ্যংকিউ বস
বাই দ্য ওয়ে আমিও বাফড়ার ভক্ত
খিক খিক ...... সেইরাম হইসে ... জটিল !!!
থ্যংস ম্যান
বাফড়া ইজ বাফড়া
আম্রা বাফড়ার পাঙ্খা (মেসবাহ ভাইয়েরটা কৈলাম)
আপনি কোন বাফড়ার পাঙ্খা ?
বাফড়া যেই বাফড়ার পাঙ্খা
থ্যংস টুটলা
বাই দ্য ওয়ে পোস্টে যেহেতু গ্রামার বজায় রাখার উপর জোর দিছি তাই কমেন্টেও সবাইরে গ্রামার বজায় রাখার অনুরোধ রইল - আমি বাফড়াদের (গ্রামার মেন্টেন করলাম ) ভক্ত
খোঁজ দা সার্চে যাইতা নি?
আফসুস, বাফড়ার লেখা সামুতে কেন পড়ি নাই।
আমিও বাফড়ার ব্যাপক ভক্ত।
আমি বাফড়া ফ্যান ক্লাবের প্রেসিডেন্ট হইতে চাই।
সামিন্ত্রীর ব্যাপারটা ব্যাপক হইছে।
তাইলে পাঙ্গাসের পেটি ফ্যান ক্লাবের প্রেসিডেন্ট কে হবে?
আমি না, আমি মধ্যপন্থী না। আমি উচ্চ কক্ষ আর নিম্ন কক্ষে আছি, মধ্য কক্ষে আমার আগ্রহ নাই।
জশিলা সব জিনিস। জটলের উপ্রে হইছে।
ইয়াযাদ ভাইএর লেবয়েইডের বাংলার উত্তর শুনার লাইগা কান খাড়া কর্লাম ।
ল্যাব এইডের বাংলা বলবে বলে মনে হইতাছে না।
কান খাড়া করলাম
বাফড়ার প্রতিটি লেখাই দারুণ উপভোগ্য
হ্যাটস অফ
শীতনিদ্রায় ছিলাম বেশ কদিন ,এসেই ইরাম একটা টুয়েন্টি টুয়েন্টি মার্কা লেখা ,বাফড়াজীরে স্যালুট !!!
বাফড়া দ্য গ্রেট
এমুন মজারু লেখা অনেকদিন পড়ি নাই! হাহাহা ...মন খ্রাপ হইলে এই পুষ্ট খুইলা বসলেই হইবে ...কাঁপাইয়া দিলা মামু! অপেক্ষায় থাকলাম এমন লেখা আরো পামু । ভালো থাকা হোক।
থ্যংস বাতিঘর .. আপনারে আরো কয়দিন অপেক্ষায় রাখার ইচ্ছা পোষন করলাম
বাফড়ার মামা-খালা আর চাচা বিষয়ক পোস্টদু্ইটা আমি কতোবার পড়ছি হিসাব নাই। না পড়ে থাকলে এখনই
বাইজান, আছুইন নি??
কিতা বা, খবর সবতে ভালায় নি??
দেখা যায় না কেন?? কই ঘাপটি দিলেন??
সবই ভালো চলতাছে...।। খালি আমি ছাড়া
বাসা চেন্জ করায় আর ব্লগে আসার সুযোগ পাওয়া যায়না.। তয় মোবাইলে ব্লগ পড়া হয় সবসময়ই .
ভাই কিরাম আছেন? আজকে আপনার ব্লগের ঘাড়ে ভর কর্লাম। তয় আইজকা শুধু পড়ুম, বেশি বিরক্ত করুম্না। তাড়াতাড়ি নতুন লেখা পুস্ট না কর্লে এরপরে বুঝবেন অত্যাচার কারে কয়। তখন পুস্টও দিতারবেন্না, আবার মাইন্ড যে খাবেন সেইটাও পার্বেন্না।
আইচ্ছা দেখি কে কত অত্যাচারী
মন্তব্য করুন