মাহীনের গরুগুলো...
তখন বয়স আর কতই হবে... দশ কি এগারো... আমি আর চাচাতো ভাই রাসেল ক্রো বইসা বইসা আমগাছের ছায়ার নীচে ব্যাং নিয়া খেলতাছিলাম... ব্যাং কাকু রে ধইরা তার চার হাত পা চারটা কন্চি দিয়ে পেরেক মারার মত কইরা মাটিতে আটকায়া দিলাম ... সে এক তুমুল মজার কাজ... শখত মামা (আসলে উনার নাম শওকত) রে ডাক দিয়া নিয়া আসলাম মজা দেখার জন্য... সে আইসা উল্টা আমগোরে ঝাড়ি মাড়ি দিয়া ব্যাং রে ''খ্রীষ্টের সম্মান '' লাভের হাত থিকা বাচাইল...
ব্যাং তো ছাড়া পায়া বাইচা গেল... কিন্তুক আমাদের এন্টারটেইনমেন লস টা পোষাইব কেডা ?!!! লস পোষানোর লিগা শখত মামারে বাধ্য করা হইল আমাদের দুইজনরে কিচ্ছা শোনাইতে... শখত মামার ছিল কিচ্ছার অফুরন্ত ভান্ডার... আর কিচ্ছা শেষে মাঝেসাঝে মহামূল্যবান দুই একটা শিক্ষা... তো মামা রাখাল রিলেটেড এক কিচ্ছা কয়া শেষে যে শিক্ষা টা দিল তা হইল মহিষ চুরি করা উচিত না... কারণ মহিষ নাকি খুব জোরে জোরে হাটে... নিশুতি রাতের বেলা তাই মহিষের ক্ষুরের আওয়াজে চাইরদিক ভাইংগা পড়ে... তাই চোরের কপালে উল্টা মাইর জোটে!!! শখত মামার কাছ থিকা মওকা বেমওকায় ইরাম জীবনঘনিষ্ঠ শিক্ষা আরো বহুত পাইছি...
শখত মামা মনে হয় এই কিচ্ছা আরো অনেকেরে শুনাইছে... তাই গ্রামান্চলে মহিষ চুরি কম, গরু চুরি বেশী হয়... ইরামই এক গরু চুরির মামলা উঠল এডিশনাল জজের আদালতে... এই জজ আবার বহুত পাকনা জাজ.. অনেক মামলা নিপটায়া আসছেন বিধায় মামলার বিষয়বস্তু, অভিযোগের ধরণ শুইনাই মামলার মেরিট বুইঝা ফেলেন... যাউগ্গা... মামলার অভিযোগ এই যে আসামী লাল মিয়া নাকি মতি মিয়ার তিনটা হালের গরু গাপ কইরা দিছে!!! কোর্টে মামলা শুরু হওয়ার পর আর কেউ মুখ খোলার আগেই এডিশনাল জজ মুখ খুললেন... তিনি কৃষকরে কইলেন, ''ঐ ব্যাটা তুইতো মিথ্যা মামলা করছস!! ইডাতো সাজানো মামলা!!''
- ''হিককক ... এইডা কি কন??!!!''
- হ, এইসব ক্যারফা অনেক দেখছি... আজকাল মামলা দেইখলেই বুঝতাম পারি কোনটা সিরিয়াস আর কোনডা ফাও
- কিন্তু ইডাতো স্যার জেনুইন কেস... সে তো আমার গরু সত্যই চুরি করছে
- আরে রাখ তোর জেনুইন কেস!!! সারা দুনিয়ার সব গেরস্তের দুইটা কইরা হালের গরু থাকে; এই পয়লা তোরে দেখলাম যার তিনটা হালের গরু আছে... তোর সাজানো মামলার শুরুতেই দুইটার জায়গায় তিনটা গরুর অভিযোগ কইরা ভুল করছস রে গাধা
এডিশনাল জজের ইরাম কমেন্টে সবাই মোটামুটি আমেজ কইরা ফেলল যে মামলা এইখানেই ডিসমিস... কিন্তুক আমগো মতি মিয়াও কম যায়না... সে কইল দেহেন স্যার মুল জজের পরে ডেপুটি জজ। এই দুইজনের পরেও হেল্পানোর লিগা আপনেরে এডিশনাল জজ রাখছে... আমার ঐ তিন নং গরু টা ইরাম-ই... এডিশনাল গরু ... মামলার রায় কি হইছিল জানা যায় নাই... মাগার যেইখানে বিচারকরে এডিশনাল গরুর কাতারে ফেলা হয় সেইখানে মামলার রায় কি হইতে পারে তা সহজেই আমেজ করা যায় ...
সত্য কথা হইল যতই দিন যাচ্ছে বিচারক রা ততই এডিশনাল গরুর মত আচরণ করছেন... কৃষকের হালের গরু, এডিশনাল হোক বা ফাংশনাল, মতি মিয়ার হাতের কন্চির নির্দেশে যেইরাম ডাইনে বায়ে চলে... আমাদের মাননীয় কোর্টের ততোধিক মাননীয় জজ রা, সেই জজ এডিশনাল হোক বা ট্র্যডিশনাল, তেমনি সরকারের কন্চি নির্দেশে আইনরে ডাইনে বায়ে স্টীয়ার করেন...
কোর্টের/জজের দায়িত্ব যেইখানে আইনেরে তার মত চলতে দিয়ে মানুষের অধিকার সুনিশ্চিত করা সেইখানে আমাদের বিচারকরা, বিচারপতিরা সরকারের ক্রীড়নক হয়া এডিশনাল গরুর মত আচরণ করে আইনরে কই নিয়া যাইতে চান কে জানে!!!
আর আমরা কোন আইনেরই বা কথা কইতাছি... মওদুদ দেখলাম কমেন্ট করছেন যে রায় যাই হোক না কেন মূল ফয়সালা রাজপথেই হবে... এই চুতমারানীর পুলা নাকি বাংলাদেশের আইনপ্রণেতা!!! সে নাকি ব্যারিস্টার!!! আইনের প্রতি মওদুদের শ্রদ্বা দেইখা আমি তব্দা!!! না কোন আদালত অবমাননা মামলা হয়নাই মওদুদের এগেনস্টে!!!! আমি আইন বিষয়ে কোন গ্যানি না তাই কইতাম পারিনা এইটা আদালত অবমাননার স্কোপের মইধ্যে পড়ে কি না... কিন্তু আমার পইড়া মনে হইল যেন মওদুদ কোন সন্দেহের অবকাশ না রাইখা রায় প্রদানের আগেই আদালতের রায়ের প্রতি তার অশ্রদ্বা জানায়া দিছেন... আদালতের এডিশনাল গরু গুলার চোখে ঠুলি পরানো তাই তাদের চোখে পড়েনি...
আদালতের গায়ে চামড়া নাই... থাকলে ডাইকা নিয়া জিগ্যাস করত যে মওদুদ তুমার যদি শ্রদ্বা না থাকে তাইলে কাইলকা থিকা আইন প্র্যকটিস করতে আইসো না আদালতে... আদালত তার চামড়া কত টাকায় বিক্রি করছে জানতে মন্চায়!! আর আদালতের ই বা কি করার আছে... এইসব তো মউদুদের মত আইনপ্রণেতাদেরই বানানো আইন...
এইসব আইন প্রণেতা রাই নাকি একবার সংসদে বসছিলেন কোন এক অধিবেশনে... চিপায় সাইফুর রহমান উইঠা তার কাঠাল খাওয়ার সেই বিখ্যাত মন্তব্য কইরা ভেজাল লাগায়া দিলেন... ব্রেড খাওয়া বাদ দিয়া কাঠাল খাওয়া শুরু করতে হইবো নাকি ইত্যাকার হাউকাউয়ের মাঝে সাকাচৌ প্রশ্ন রাখলেন কাঠালের লিংগ কি? সংসদে দুই তিন অধিবেশন কইরাও সমাধান পাওয়া গেলনা কাঠাল পুলিংগ নাকি স্ত্রীলিংগ!!! জাতীয় সংসদ এই প্রশ্নের উত্তর পাইতে অক্ষম... সবাই গেলেন বাংলা একাডেমীর ডাইরেক্টরের কাছে আফটার অল তিনিই বাংলাভাষার দেখাশোনার দায়িত্বে আছেন... তিনিও অপারগ... শেষ পর্যন্ত এক্সপার্ট অপিনিয়ন নিতে সবাই গেল লেজেহুমু'র কাছে... লেজেহুমু ফরমাইলেন যে কাঠাল পুরুষবাচক ফল। মাগার কিউ? কারণ কাঠালের বিচি আছে!!! সবাই হাফ ছেড়ে বাচল।
নেক্সট অধিবেশনে বিরোধীদলের মিছিলে পুলিশের লাঠিচার্জ নিয়া বিরোধীদলীয় এক নেতার নিন্দাগ্যাপক বক্তব্যের পর সাকাচৌ এইবার পুলিশের লিংগ কি সেই নিয়া প্রশ্ন রাখলেন... আবারো কয়েক অধিবেশন গেল মাগার পুলিশের লিংগের খোজ নাই... জাতীয় সংসদ অক্ষম এই প্রশ্নের উত্তর দিতে... সবাই গেলেন বাংলা একাডেমীর ডাইরেক্টরের কাছে... সেও জানেনা... শেষ পর্যন্ত ঐ এক্সপার্টের কাছেই যাওয়া লাগল... এরশাদ কইল আরে পুলিশ তো পুঃলিংগ... মাগার কিউ? কারণ পুলিশের ডান্ডা আছে... ভ্যালিড পয়েন্ট..
ভালো কথা... সাকাচৌয়ের এইসব লিংগ বিষয়ক সউল-সার্চের গ্যাড়াকলে পইড়া শেষ পর্যন্ত আইনের লিংগ নিয়াই প্রশ্ন উথ্থাপিত হয়া গেল... প্রশ্ন উত্থাপনকারী আর কেউ না আমাদের সাকাচৌ..। এইবারো জাতীয় সংসদ অক্ষমতা ঘোষণা করলেন এই ইস্যুতে... এতদিনে সবার মোটামুটি গ্যানচক্ষু উন্মিলীত হইছে বিধায় তারা সরাসরি লেজেহুমু'র কাছেই গেলেন... লেজেহুমু দাত কেলায়া কয় এতদিনে আমার লাইনে খেলতে আসছেন... আরে আইনতো স্ত্রীলিংগ... মাগার কিউ? কারণ আইনের ফাক আছে!!!
হ আইনের ফাক আছে বইলাই প্রতীয়মাণ হয়... এই ফাকের গ্যাড়াকলে লেজেহুমুই বেশী পড়ছেন... এক সরকারের আমলে লেজেহুমু বেইলে ছাড়া পায়, তো আরেক সরকারের আমলে সে ধরা খায়... মাগার আইন আসলে কি বলে সেইটার কোন বেইল নাই.. খালেদার বাড়ি খালেদার নাকি কার সে নিয়া আমার মাথাব্যাথা নাই... কাইলকা খালেদা ক্ষমতায় আসলে তখন হাসিনারে দৌড়ানি দিব আইনের মারপ্যাচে... খালেদা তার রিভেন্জ কোননা কোনভাবে হাসিল করবই... তাই কইতাছিলাম খালেদার বাড়ি খালেদার নাকি আর কারো সে নিয়া আমার মাথা ব্যাথা নাই... আদালতই রায় দিক... যেই জিনিসটা পেইন দেয় সেইটা হইল আইনেরে নিজেদের হাতিয়ার বানানোর প্রবণতা টা... কেমনে সম্ভব এইটা... আদালত যেইখানে নিরপেক্ষ থাইকা মানুষের অধিকার রে, তার নিজেরে উপরে তুইলা ধরার কথা সেই জায়গায় আমগো দেশের বিচারক রা এডিশনাল গরু, আর আইন স্ত্রী-লিংগে পর্যবসিত, ধর্ষিত
দেশের এই স্ত্রীলিংগ-ধর্মী আইন নিয়া সরকারের, সে আওয়ামি বা বিএনপি হোক, এই নিষ্পেষনমূলক কামকাজ দেইখা ভাবি ভালোই হইছে... যদি আইন পুঃলিংগ হইত তাইলে বিভিন্ন আমলে বিভিন্ন সরকার এই আইনের ডান্ডা গোটা দেশের কোন দিক দিয়া ঢুকাইত আর কোনদিক দিক দিয়া বাইর করত ঠিকনাই... মাগার নাভিশ্বাস উঠা পাবলিকের নাভি জায়গায় থাকত না নিশ্চিত... মারমার কাটকাট, এক রায়েই বাংগী-ফাট অবস্হা
ওহ... লেজেহুমু'রও শখত মামার মত অভ্যাস আছে দেখলাম... সব কিছু কওয়ার পরে তার একটা শিক্ষামূলক কনক্লুশান থাকে... সে নাকি সবাইরে কইছে সবকিছুরইতো লিংগবিচার করলেন, মাগার জাতীয় সংসদের লিংগ কি সেইটা জানেন? যখন সকল সাংসদ একবাক্যে জানাইলেন যে তারা কইতারেন না... তখন লেজেহুমু কইলেন জাতীয় সংসদ নাকি ক্লীব লিংগ... সবাই জিগাইলেন মাগার কিউ? লেজে ফরমাইলেন, '' এই জাতীয় সংসদ কাঠালের লিংগ কি তার জবাব দিতে অক্ষম...এই জাতীয় সংসদ পুলিশের লিংগ কি তার জবাব দিতে অক্ষম.. আইনের লিংগ কি তার জবাব দিতে অক্ষম... এই জাতীয় সংসদ ক্লীব না তো কি???!!''
আপনেরা কেউ সম্ভবত এর আগে কখনো স্বপ্নেও ভাবেন নাই যে লেজেহুমুর সাথে কোনদিন কোনবিষয়ে একমত হইবেন, তাইনা? আইজকাই সেই শুভদিন... আমার কাছে তো সেইরামই...





.। ফীল ফ্রী টু কমেন্ট, অলদো দ্যর ওন্ট বি আ রিপ্লাই... 27.02.2011
বাই দ্য ওয়ে, সামুর কোন এক ব্লগারের (নাম মনে নাই) বছরখানেক পুরনো কোন একটা পোস্টের (পোস্টেরও নাম মনে নাই) লিংক এই খানে দেয়ার প্রয়োজন বোধ করছি... আপাতত পোস্ট খানা খুজে না পাওয়ায় লিংক দেওয়া গেলনা... পোস্ট খুজে পেলে এই কমেন্টের সাথে লিংক আকারে পেশ করব
এডিশনাল গরু!!!!! এই কোরবানীর বাজারে!!!
হুমম, আইজকাই সেই শুভদিন।
(একটু পরেই সবাই আইসা কবে, একদম বাফড়ীয় লেখা হৈছে, তাই আমি আর কৈলাম না
)
ফেসবুকে শেয়ার দিলাম উইথ ইওর কাইন্ড পারমিশন......?
থ্যংকু.।
.। তুমি ফেসবুকে শেয়ার করতাছো এইটা বেশ বড় একটা ব্যাপার আমার লিগা
.. থ্যংস আগেন..
আর লেখা বাফড়ীয় হইছে কি না জানিনা.। তয় পোস্টে আরো ঘষা মাজা করার স্কোপ ছিল.. অভ্যাসবশত লিখখতে বসলাম.। সেই অনুযায়ীই প্রকাশ কইরা দিলাম
..। ক্ষোভ নিয়াই লিখতে বসছিলাম.। ফাকে কেমনে জানি বাকি সব এলিমেন্ট আইসা ঢুইকা বাফড়ীয় রুপ ধারণ কইরা ফেলল 
পুরাই বাফড়ীয়! জোশ!
(ইয়ে একটা গালি চলে আসছে ঐ গালিটা বাদ দেয়া গেলে ভালো হত, ব্যক্তিগত অনুরোধ!)
থ্যংকিউ বোহে
.।
ব্যক্তিগত অনুরোধ কইরা বেশ বড় একটা এমবারাসিং সিচুয়েশানে ফেললা যেইখানে আমি চাইলেও তুমার অনুরোধ রাখতে পারছিনা.। কারণ আমার কাছে গালিটা গালি না বরং একটা স্পন্টেনিয়াস রিএকশান.। আমি মানি যে গালিগালাজ কোনভাবেই কাম্য না.। কিন্তু একজন আইনপ্রণেতার এইরকম বক্তব্য প্রদান কি পরিমাণ ইনফিউরিয়েটিং তা আমি ভালোমতোই ফিল করছি!!!
আমি কিন্তু পোস্টাইতে বসছি বিরক্তি ক্ষোভ নিয়া... আমি নিজেই লজ্জিত বাংলাদেশী হিসেবে.। আমার কাছে এইসব ফিলিংগুলোর প্রকাশ গালির মাঝ দিয়াই ঘটে.. আমরাবন্ধুতে ব্লগিং করতে গিয়া আমারে গালিগালাজের বদলা স্যাটায়ারের টোন বাইছা নিতে হইছে শুরু থিকাই.. সামুতে আমার ব্লগ ফলো করলে দেখতা যে আমি এবিতে যেইরাম পোস্ট দেই সামুতে সেইরাম পোস্ট দিতাম না.. এবিতে আইসা আমার পুরনো সেই সাদামাটা বর্ণনার স্টাইল টা (যেইখানে প্রয়োজনে গালি দিতাম মনের আনন্দে) বাদ দিয়া স্যাটায়ারের বাহানা নিতে হইল.। ফাকতালে এই স্পন্টেনিয়াস গালিটা আমি ইচ্ছাকৃতভাবেই রাইখা দিলাম না মুইছা যেন এই একটা জায়গায় অন্তত আমি জানায়া দিতাম পারি যে এইসব স্যাটায়ার ম্যাটায়ারের ধানাই পানাই আমি করতে চাচ্ছি না; আমার মূল কথা হইল মওদুদ আমার দৃষ্টিতে এইরকম চ-বর্গীয় এবং এদের বাকিরাও তাই..
পুরাই বাফড়ীয়
থ্যংকিউ আপন আধার
.. পোস্ট লিইখা ভালোো হইছে নাকি খারাপ হইছে বুঝতাম পারতাছি না/..। পোস্ট লিখার আগ পর্যন্ত মন মেজাজ বেশ খারাপ ছিল.। পোস্ট লিইখা দেখি মনটা হালকা হয়া গেল..। এইডা ভালো নাকি খারাপ তা অহনো ফাইন্ডাউট করতে পারতাছি না.।
বহুদিন পর বাফড়া। পুরাই বাফড়ীয়। দারুণ! লিঙ্গ বিষয়ক গল্পটায় নিজস্ব কনক্লুশনটা জোস হইছে।
আইনের মতো 'সিরিয়াস' বিষয় নিয়ে চমৎকার রগড়। তবে কিছু কছু জায়গায় রসিকতাটা স্থুলতার পর্যায় চলে গেছে।একটি স্ল্যাং আছে, ওটা ডিলিট করলে ভাল হয়। ধন্যবাদ।
মানতে পারলাম না। স্থুল রসিকতা কোনটা বুঝলাম না।
শখত মামার সাতে একমত পুষন কর্ছি
ম,াহবুব ভাই- বস আপনে তো আমারে পুরা মাত কইরা দিছলেন একটুর লিগা.। আমিতো কই শখত মামা কি কইল এইখানে.. পোস্টে তো শখত ম,াামর তেমন কোন বক্তিমা নাই.। পরে বুঝলাম এতো আম,াদের শখত মামার কথা কইতাছেন
.। খহিকজ..।
বিস্তারিত কমেন্টস করলে আসলে বোঝা যাইতো... লাইক
জানিনা আপনি মওদুদরে চুতমারানি বলায় এই শব্দটা নিয়ে অস্বস্তি বোধ করছেন কিনা... কিন্তু আমার কাছে বিষয়টা স্ল্যাং মনে হয় নাই... আমি আমার মতামত বললাম। বাকিটা পাঠক বিচার করুক।
মওদুদকে একবার-দুইবার এমন বললে অপরাধ হয় না!
টুটুলের সাথে খানিক কথা ছিল.। ফোন মারুমনে.। . মতামত পক্ষে গেছে তাই কমু গ্রেইট ম্যান থিং এলাইক.। খেক খেক খেক
টুটুল ভাইয়ের কথার ওপর কথা নেই।
আজাইরা লাগালাগি বা গালাগালি যেমন কোন সাহিত্য না আবার সাহিত্যের মধ্যে চরিত্র ফুটাইতে গালাগালি না করলে সেটাও বাস্তবধর্মী না।
বাফড়া বসরে স্যালুট দিলাম বিরাট একখানা। তবে বাংলাদেশেতো ঘটনার অভাব নাই, আপনে সাপ্তাহিক পোষ্ট দিতেই পারেন। এতে কী বোর্ডেও ধূলাবালু জমবে না এই উপকারিতাও কিন্তু আছে
তানবীরা- আপনের কমেন্টের সিংহভাগ বক্তব্য সঠিক হইলেও আমি সাহিত্য রচনা করি নাই এইটুকু ডিসক্লেইমার দিয়া গেলাম
সাপ্তাহিক.। হিক.। হিককককক.। হেচকি উঠায়া দিলেন ভয়ের চোটে.। মামার ল্যাপটপে কমেন্ট লিখলাম সিলেটে বইসা, আর চাচার বাসায় আইসা চাচাতো ভাইয়ের পিসিতে রিপ্লাই দিচ্ছি.। কিবোর্ডের ধূলার হিসাব নিকাশ অহন করতে থাকেন
খিকজ
আমগো শখত মামা থুরি ভাইয়ের মতে একমত
শখত দুলাভাইয়ের সাথে একমত।
মাসুম ভাই শেষ পর্যন্ত শখত ভাই হয়া গেল.। নাকি মামা? খিকজ
ঈশান- বস, এইটারে আমার কিবোর্ডের দোষ বইলাই দঃইরা নিতাছি যে আপনার মনে এই ভাবনা আসছে যে আইন নিয়া আমি (স্তূল) রসিকতা করছি .। অথচ আমি পোস্ট লিখার সময় ভাবতাছিলাম যে আইনেরে নিয়া যারা রসিকতা করতাছে তাগোরে নিয়া আমি স্যাটায়ার (স্বফল কি অসফল স্যাটায়ার তা জানিনা) করতাছি!!!
আর স্ল্যং বলতে কোনটা মীন করছেন জানিনা..। মউদুদের প্রতি নিক্ষিপ্ত িবশেষনটারে? হইলে কইতে হয় ঐটা একটা গালি; স্ল্যং না.।, এবং এইটারে আমি মওদুদের প্রাপ্য মনে করি.। একজন ব্যারিস্টার এবং আইনপ্রণেতা আইনেরে বুড়ো আংগুল দেখানো পতিতাবৃত্তির (পতিতাবৃত্তি কিন্তু অনেস্ট একটা পেশা , মনে রাইখেন) চেয়েও খারাপ.। পতিতারা দেহ বিক্রি করে, নিলামে তোলে না.। মওদুদ রা তাদের সবকিচু খালি বিক্রিই করেন না.। নিলামেও তোলেন..।
নাকি স্ল্যং বলতে বাংগী শব্দটারে মীন করলেন? হইলে মআারে ব্যাকফুটে যাইতে হয়.. শাওন৩৫০৪ বা ভাস্করদা, বা নুশেরা আপা বা টুটুল এরা শুদ্ব বাংলায় যতটা ফ্লুয়িডলি তাদের বক্তব্য তুইলা ধরে সেইটা আমি পারিনা.। শুদ্ব বাংলায় সামুতে একবার লিইখা দেখছিলাম পরীক্ষামূলক ভাবে.। কেমন জানি আটকায়া আটকায়া যায়..। আর তাছাড়া আমি মূলত শাওনের মত লেখক না.। তাই আমার পোস্টগুলা একজন লেখকের পোস্ট না.। স্টোরিটেলারের পোস্ট.. আমার পোস্টগুলা ঐভাবেই লিখি যেইভাবে সামানসামনি কথা বললে বর্ণনা করতাম.। অ্যজ ইফ আমি স্টোরি টেলারের কাজ করছি.। তাই ঐসব স্ল্যং এবং অশুদ্ব বাংলাটাই আমার ভরসা.। ঐটা তেই আমার কাংখিত সাপল বর্ণনা টা দিতাম পারি.। অন্যথায় পারি না.।
বাফড়া, জনাব আপনে মউ-দুধ কাকুরে ধুমাইয়া গাইল পাড়েন আমার কোন আফসুস নাই। মউ-দুধের মতো 'বেওয়ারিশ-স্টার' আর টাউকা কামরুল্যার মতো বটতলার উকিলরা যত দিন আইন নিয়া ব্যবসা করবো, আর 'এডিশনাল গরু'রা যত দিন আইনের চেয়ারে বইসা থাকবো, ততোদিন বিচার বিভাগের কথিত 'স্বাধীনতা' কাজীসাবের গরুর মতো কিতাবেই থাকবো। আমি কিন্তু আপনার লেখাটারে স্যাটেয়ার হিসাবে এনজয় করেছি, 'স্টোরী টেইলার' হিসাবে আপনার দ্ক্ষতা সত্যি তুলনাহীন। দুই-একটি জায়গায় রসিকতাটা একটু দৃষ্টকটু মনে হইছে, তাই আমি 'স্থুল' কইছি। স্থুলতা আসলে আপেক্ষিক ব্যাপার।যার যার নিজস্ব রুচির প্রশ্ন। আমার কাছে যেইটা স্থুল,অন্য কারো কাছে সেটাই গ্রহনযোগ্য মনে অইতে পারে, আমার এতে কিছু যায় আসেনা। তাছাড়া পিঠচাপড়ানো মন্তব্যে আমি অভ্যস্থ নই। সাদাকে সাদা আর কালোকে কালা আমি কমুই- এব্যাপারে কাইজ্যা করার কোন আগ্রহ আমার নাই। ভালো থাইকেন।
ঈশান - বস, আপনের এই রিপ্লাই টা আসলেই মেজাজ বিলা কইরা দিছে; এই বিলা মন মেজাজের কারনেই এতদিন ব্লগিং বন্ধ রাখছিলাম; আইতে না আইতেই আপনে শুরু করলেন!!!
আমি একজন ম্যলিশাস পার্সন লাইক দ্য নেক্সট গাই.। হাসি ঠাট্টায় থকলেই যে ভালো মানুষ হয়া যামু তা তো না। যাউগ্গা মেজাজ যেহেতু বিলা হইছে তাই আপনের কমেন্টের একটা খুচাখুচিমূলক রিপ্লাই দেই নীচে। দেখা যাক রিপ্লাই টা কেমনতর-
@ ঈশান- আয় বরাদরে আজীজে মন , স্টোরি টেলার হিসেবে আমার ক্ষমতায় মুগ্ধ হওয়ার জন্য ধন্যবাদ। আপনি রসিকতার স্হূলতার আপেক্ষিকতা নিয়া যেই আলোচনা করছেন তা যৌক্তিকতার নিরিখে নিঃসন্দেহে সঠিক। তবে আমি শুধু আপনের বিষয়টারে ''রসিকতা'' মনে হওয়াটা নিয়া আলোকপাত করছি. আমি জানি যে স্হূলতা আপেক্ষিক তাই এই নিয়া আলোচনাতেই যাই নাই আগের কমেন্টের রিপ্লাই দেয়ার সময়; এমনকি দেইখেন যে স্হূল কথাটা একটা ব্র্যাকেটের মধ্যে বন্দি কইরা রাখছ. আপনে এরপরো কেন আইসা আপেক্ষিক স্হূলতা নিয়া এত গ্যান গর্ভ আলোচনায় গেলেন তা বুঝতেই পারলাম না। আপনের এই আলোচনা টুকু আমার কাছে যথর্থই ফাঝিল বইলা মনে হইছে। আশা করি অনর্থক ফাঝিল আলাপে সময় নষ্ট করবেন না :)।
''''তাছাড়া পিঠচাপড়ানো মন্তব্যে আমি অভ্যস্থ নই'''' ----- অমর বাণী. মাগার বস কথা হইল এই পিঠচাপড়ানো মন্|তব্য পায়া আমার অভ্যাস আচে; নীচে এক খান টাটিসটিকস ও দেখলাম এই বিষয়ে (১৭ ঘন্টায় ১২ জন পিঠ চাপড়েছেন এই মর্মে)। সো বুঝতেই পারছেন এই লাইনে আমার দক্ষতা; আই হ্যাভ গট এন এবল শোল্ডার অন হুইচ ইউ ক্যন প্যাট। আপনি কখনো পিঠচাপড়ানো মন্তব্যে অভ্যস্ত হতে চাইলে আমর ব্লগে এসে যেকোন সময় পিঠচাপড়ে মন্তব্য করে যেতে পারেন.. আপনের এতটুকুন উপকারে আসতে পারলে আমি নিজেই নিজের কাছে ধন্যবাদার্হ হব, এবং নিজেই আরেকবার নিজের পিঠ চাপড়ে দেব ;)।
''''সাদাকে সাদা আর কালোকে কালা আমি কমুই'''' ---- না বস এইটা কোন ভালো কথা হইলো না.। এইটা খুবই খারাপ কথা। আপনে সাদারে সাদা কন এইটাতো খুবই প্রশংসনীয় ব্যাপার; কিন্তু কালোকে কালা বলাটা মোটেই শোভন নয়; কালোকে কালা না বলে কালোই বলুন.. ট্র্যাকে থাকুন.। কালোকা কালা বলার মত উল্টোপাল্টা কথা কেন বলবেন??!!
ভালো থাকুন, সুষ্হ থাকুন।
বাই দ্য ওয়ে, কারো লেখা ভালো লাগলে না পারতে প্রশংসাসূচক কমেন্ট করি, আর অনর্থক পিঠ চাপড়ানো মন্তব্যে পাওয়ার জন্য আমার কোন লোভ নেই। পাবলিকরে খোচাইতে আমি ভালোবাসি মাগার আমার উদ্দেশ্যে অপ্রয়োজনে ম্যলিশাস/ খোচাখুচি কমেন্ট দেখলে স্বরুপে আবির্ভুত হই। আপনের কাইজ্যা করার আগ্রহ নাই জেনে ভালো লাগল, কিন্তু আপনার সর্বশেষ কমেন্ট টা কিন্তু উল্টো কথাই বলে। দয়া করে দূরে থাকবেন।
ব্যাপক বিনোদন দেখতাছি
এত্ত বড় কমেন্ট করলা বাফু?
মিয়া এমন নির্মম রসিকতা?
মাসুম ভাই- সেইটাই সেইটাই.. অনেক আগে মহামতি জেবীন কইছিলেন যে কৈতক নাকি সবতে৪ই জানে.। তাই নিজস্ব ঝোল এড কটরাটাই মুখ্য হয়া দাড়ায়.। আপনে আর আমি দুইজনই মনে হয় মহামতি জেবীনের পন্থী এই লাইনে .. তাই ভাবলাম দেইনা একটা ঝহোল লাগায়া.। আর আমি যে লন্ডন থিকা মিশেলিন স্টারড শেফ আসছি ঝোল লাগাইলে ঝোল ঝোস হয়া যায় খেক খেক খেক
আপনার কমপিলিমেন্ট বুভুক্ষের মত লয়া নিলাম কারণ আপনে ধরতারছেন বিষয়ডা
রাসেল ক্রো র চাচতোভাই, ভুল জায়গায় পড়ছে কমেন্ট!
জেবীন- হ
.। আমি তাইলে স্টিফেন ফ্লেমিং
.. যাউগ্গা এইরাম ভুল হইতারে এই ভয়ে @ মাসুম ভাই দিয়াই শুরু করছিলাম.।
.. মী অ্যাইন্নো স্লাউচ 
আমারো একখান শখত মামা আছে!
তাইলে পুস্টান শুরু করেন
.। হেইল শখত মামা 
পোস্ট ঠিকাছে।
আমারদেশ এর মাহমুদুর রহমানরে অনেক কারণে জেলে ভরা যায়, কিন্তু আদালত অবমাননায় ভরা যায় না। ব্যাটা খারাপ কয় নাই। মঈনুর সরকারের আমলে দেখা যাইতো হাইকোর্টে বিবাদীর পক্ষে রায়, আপীল করলে গবমেন্ট জিতে। সব কেস সেম স্টাইলে গেছে। ডাল মে কালা তো হ্যায়ই! সবার বিরুদ্ধে কথা কওয়া যায়, কিন্তু আদালতের বিরুদ্ধে কইলে মান-সোলেমান নিয়া টানাটানি পইড়া যায়।
বুঝলা ভাংগু আমরা যে নিত্য কি পরিমাণ ডেন্জারের মইধ্য দিয়া যাই তার কোন হিসাব নাই.. অহন আইসা র্যাব তুমারে তুইলা নিয়া গেলেও কেউ জানব না তুমিো অপরাধী ছিলা না নিরপরাধ.. তবু র্যাবের হাতে মারা পড়লে পত্রিকায় খবর বাইরায়.। কিন্তু কতশত মানুষ যে প্রতিদিন অনর্থক র্যাবের হাতে হয়রানির শিকার হয়, অনর্থক ধোলাই খায় র্যাবের অফিসে তার খবর কে রাখে.. জীবন টা একদম প০ানির মত সস্তা হয়া গেছে..। এই হইল আইন শৃংখলা পরিস্হিতি..
দূর্দান্ত! আপনে যে কেন এত কম কম লেখেন বুঝি না।
মীর, থ্যংকিউ..। রাখেন দূরদান্ত লেখা.. আপনের সাদা বকের লেখা পইড়া আমিতো পাংখা হয়া গেছি ঐ পোস্টের.। অহন অপেক্ষায় আচি এইরাম পোস্ট আর মারেন কি না..। ঐ পোস্টে আQসলেই একটা এনভায়রনমেন্ট , একটা ফীল ক্রিয়েট করছিলেন..। ষে এক চরম জিনিস.. আমি তো সেই তেইশ-চব্বিশ বছর বয়েসে ফেরত গেছলাম..। .। উফফফফ
বস্ কি যে কন!!! ঈষৎ লজ্জিত হৈয়া পর্লাম
লজ্জা পাওয়া ভালো লক্ষণ.। এতে কিবোর্ডে জোর আসে
.. খিকজ .।
আমি তীব্র রকমের মুভড হইছিলাম লেখাটা পইড়া.. বিশেষ কইরা এইরকমের উল্টাপাল্টা প্ল্যনিং.। কবেই ভুইলা গেছলাম যে এইরকম পাগলা ছিলাম এককালে.। মনে করায়া দিছলেন.। এতো গেল আত্মজৈবনিক পার্ট.। লিটারারি গুণাবলী বিচারের ভার ব্লগীয় মুরব্বীদের হাতে. আমি খালি কইতাম পারি ফিকশন ওয়ার্কের যে দুই একটা বৈশিষ্ট্য আমার মত লেম্যানের চোখে ভালো লাগে সেইগুলা আমি পাইছি ঐ লেখায়..
বাই দ্য ওয়ে মুজতবা আলী কইতেন যে রবীন্দ্রনাথ নাকি অকাতরে সার্টিফিকেট বিলাইতেন.। আর মুজতবা আলীর পাড় ভক্ত হিসেবে আমিও কই যে রবিনকাকু অকাতরে সার্টিফিকেট বিলাইলেও আমি রবি ঠাকুর না. তাই অকাতরে প্রশংসা করিনা
.। কহিকজ.। ইউ ডিঝার্ভ ইট ব্রো.। কিপ দ্য গুড স্টাফ গোয়িং
অনেকদিন পরের লেখা আমেজ(এটা এমনে লেখার স্টাইল আজই শিখলাম
) করছিলাম রসালো হবে, এ তো দেখছি কড়া আচেঁ ভাজাভাজা!
সাকাচৌ ই সব আচম্বিত প্রশ্নগুলা করে ক্যান? সাইফুর রহমানের কাঠাঁল নিয়ে সেই বক্তব্যটা জানি না, জানানোর মর্জি হোক।
আমেজের ইরাম ব্যাভার তো আগের অনেক পোস্টেই করছি.। যাউগ্গা শোদবোধ তাইলে হয়াই গেল.। তুমি আমারে ঐ শব্দটা শিখাইছিলা..।
সাকাচৌ এর কাজ ইতো হচ্ছে এইরাম মওকা বেমওকায় কোচ্চেন করা.। কমেন্ট করা.।
সাইফুর রহমান কইছিল.। আমরা অহন ব্রেড মারেড খাই দাম অনেক বেশী অথচ গ্রামের লোকেরা কাঠাল দুই অয়া খেয়ে হাল টাইনা ফেলে.। এই টাইপের কিছু একটা..
মনে পড়ছে.। জেরবার শব্দটা শিখাইছিলা
কি জানি, করলেও আজকের মতন তা আমেজ করি নাই
সাইফুর রহমানের বলা কথার প্রসঙ্গ উঠলেই মনে পড়ে মাসুমভাইয়ের পোষ্ট 'বাথরুমে বসি ছেরি দেখি'র কথা!
হইছে কি, কথা ভুলা শুরু করলা দেখছি।
পোস্ট ভালো লাগছে।
আমি আপনার পুরান পোস্টগুলো সেদিন খুজেঁ খুজেঁ পড়ছি। এককথায় ঝাক্কাস।
আর মওদুদের জন্য বরাদ্দকৃত গালিটা উনার প্রাপ্য নয়।এর চাইতে আরো বড় ধরনের গালির উপযুক্ত তিনি।

থ্যংকিউ রাসেল.।
.। অনুপ্রাণিত হইলাম
.। আপনেরা তো কমেন্টে ধুমায়া ইমো মারতাছেন.। মাগার আমি পোস্টে ইমো এড দিলেও দেখায় না.. পাপিষ্ঠ ডেভু 
হুদাই কামে ভুদাই ডেভুরে গাইল পারেন ক্যান চাচতু ভাই।এক আমার কমেন্টের উত্তরে তিনখান ইমো দিছেন।

খালতো ভাই তুমিতো কমেন্টের কথা কইলা.। মাগার পুস্টের হালত দেখছ??!!! মাস্ত হালত..। একটাও ইমো এডাইতাম পারিনাই.। এডাইলে দেহায় না.। অ০বশ্য আল্টিমেটলি ভালোই হইছে
হ ঠিক কইছেন গো চাচতু ভাই।পোস্টের মধ্যে ইমো না দিয়া ভালোই করছেন।

খালতো ভাইরটে ধইন্য একমত পোঁ করার লিগা .। ধইন্যা.।
খালতো ভাইরটে ধইন্য একমত পোঁ করার লিগা .। ধইন্যা.।
তুমি মওদুদরে যে নামে সম্ভাষণ করছো তার লগে একমত জানাইয়া আমি সাকাচৌরে একখান উপাধি দিতে চাই- সাকাচৌ একটা নির্ভেজাল বেজন্মা...
তোমার লেখা সেরাম হৈছে, থ্যাংকু ডিয়ার বাফড়া
থ্যংকু মাসবাহ ভাই
.। সাকাচৌ রে নিয়া আপনে তো দেখি বিশাল ক্ষিপ্ট.. সাকাচৌয়ের কর্মকান্ড দেখলেই আমার.। কি যে কমু.।.। তয় ব্যাটা ভীষণ ধুরন্দর.। পীস একখান.।
ইয়ো ম্যান ফাটায়া দিছো পুরাই। মউদুদেরে কি তুমি গালি দিছো? আমার্তো মোনায় না। ঐডিতো মউদুদরে ভালোবাইসা কই। গালি দিয়া লিখলেতো এবি ব্যান মার্বো

মওদুদরে এতই ভালোবাসো??!! আহাহাহা..
===
তয় আজকে মনে হইলো এইবিষয়ে একটা পরীক্ষামূলক পোস্ট দেয়া যাইতে পারে ভবিষ্যটে.। দেখি ভাল্লাগলে ছাড়ুমনে একখান
১৭ঘন্টার মধ্যে ১২জনের পিঠ চাপড়ানিতে মাজা ঠিক আছে তো!

ব্যুরো অব টাটিসটিকসে জমা দিছ তুমার এই স্টাডি টা.। না করলে শীঘ্রই জমা দাও..।
"সেলিব্রেটি ব্লগার বাফড়ার আগমন
লাল গোলাপ স্বাগতম!"
পোস্ট যথারীতি খতরনাক হইছে। সাকা'র সেন্স অফ হিউমার কিন্তু আসলেই দারুন (এবং খাইস্টা!)।
নারু কি আমারে পচাইলি নাকিরে??!!! খাড়া একবার সামনে পাই!!
'''সাকা'র সেন্স অফ হিউমার কিন্তু আসলেই দারুন (এবং খাইস্টা!)''' - ইগজ্যাক্ট এই কথাটা কইতে চাইছিলাম আগের এক কমেন্টের রিপ্লাইয়ে.. খুইজাই পাইতাছিলাম না প্রপার ওয়ার্ডগুলান... তুমার কমেন্ট পইড়া পাইলাম শেষমেষ
পইড়া আরাম পাইলা, সুস্বাদু হালাল লেখা
থ্যংকিউ বস
'আমরা বন্ধু'র লেখা পড়তেই আমার আগমন এখানে । আমার আসা এবং আশা দুটোই সার্থক হচ্ছে দিনের পর দিন । কোন একজন ভাল রাজনীতিবিদের কথা লিখুন তো !
ভালো রাজনীতিবিদের কথা আমি লিখলে কাম সারছে!!! আপনি মনে হয় আমার ব্লগার'স প্রোফাইল পড়েননি!! প্রশংসা করা আমার কাজ নয় রে ভাই, নিন্দাবাচক কথাবার্তা লেইখা মুখ ম্লান করার মটো নিছি আমি
শীত শেষ, বসন্ত আগতপ্রায়, ক'দিন পরেই বৈশাখ । পহেলা বৈশাখে হালখাতা । আপনার হাতে রাজনীতিবিদদের একটা হালখাতা হয়ে যাক এবার ।
আর রাজনীতিবিদ...!!! আপনাকে আজকাল ব্লগে দেখা যায় না??!!
মহিষ চুরি করা ভালো না...
আহারে আমার যদি একটা শখত মামা থাকতো!
শিশুদের ভেতর কিছু নিষ্ঠুরতা দেখা যায়, পায়ের তলায় পিষে বা দুই আঙ্গুলে টিপে পোকামাকড় মেরে ফেলা, কুকুরের লেজে আগুন ধরিয়ে দেয়া...ইত্যাদি।
বাফড়া, বিশাল আনন্দ পেলাম। প্রচুর হাসলাম। ধন্যবাদ।
হ্যা শুশুদের ভেতর কিছু নিষ্ঠুরতা থাকে... ছোটবেলায় আমার বৈকালিক আনন্দের একটা উৎস ছিল আম গাচে উঠে লালপিপড়ার ডোল ভাংগা তারপর স্যান্ডেল দিয়ে পিপড়া গুলোকে পিটিয়ে থ্যাতলা করা
..।
পোস্ট মারমার কাটকাট হইছে ।
থ্যংস, শিপন

বহুত দিন পর ব্লগে ঢুকলাম। খুঁজে প্রথমেই পড়লাম এই পোষ্ট। যথারীতি বাফড়ীয় বচন। ব্রাভো!!!
এরকম পোষ্ট সপ্তাহে একটা থাকলেও ব্লগে সাতদিন হাজিরা দিতে রাজী আছি। বিলম্ব হইলেও পোষ্টটাকে জনগুরুত্বপূর্ন মনে হইল বইলা ফেসবুকে শেয়ার দিলাম এইমাত্র।

নীড়সন্ধানী- থ্যংস, ম্যান

এমন পোষ্টের জন্য সর্বদা লালায়িত থাকি। ভাবি ব্লগেরই বা লিঙ্গ কি আর বাফড়ারই বা লিঙ্গ কি?
এই কমেন্ট পইড়া হাসতে হাসতে শ্যাষ
.. সেইরকম কোচ্চেন 
আগেই পড়ছিলাম, কমেন্ট করা হয়নি লগ ইন করা হয়নি বলে। বাফড়া তো অসাধারণ লিখে সবসময়ই। পুরাই বাফরীয় পোষ্ট।নিয়মিত হও বন্ধু।
থ্যংস জয়ি,
... আমিতো নিয়মিত-ই ..। পড়া হয় নিয়মিত,,,,, মোবাইল থিকা কমেন্টানো গেন্জামের তাই কমেন্ট করা হয় না 
মন্তব্য করুন