মেঘলা দিনের মেইল-শৌভিনিস্ট-মেমোরিঝ (স্ট্রিক্টলি ১৮+)
সে আমার কুটিকালের কথা। বয়স কম কম।পনেরো ষোল। যা-ই শুনি ভাল্লাগে... যা-ই দেখি হইতে ইচ্ছা করে। মুভি দেখতে বইসা নায়কের মুখে ডায়লগ ''আ'ম ফ্রম ডিসি'' শুইনাই মনে হয় ''নাহ, আ'ম ফ্রম সিলেট কথাটা তত হট শুনায় না; আমেরিকা যাইতেই হয়, গিয়া ওয়াশিংটন ডিসি তে থাকা শুরু করতে হইব; কেউ জিগাইলে কইমু আ'ম ফ্রম ডিসি... সাউন্ডস কুল''। সেইসব উথাল-পাথাল দিন... নাইনে তো পড়ছিলাম-ই ঠেলার চেয়ে টানা সহজ; মাসুদ রানা'র ''টানে, কিন্তু বাধনে জড়ায় না'' পইড়া বুঝি টানা শেষে বাধনে না জড়ানর-ও একটা স্টেপ আছে- মাসুদ রানাও হইতে হয়; নিউটন দেখি গণিত, পদার্থ মায় জো্যতির্বিগ্যানেও পা রাখছেন; ইবনে সিনা'ই বা ভুলি কেমনে? চারদিকে সব বিরাট বিকট হাতছানি; সব দেখতে মন্চায়, সব হইতে সাহস পাই। এই সব হওয়া না হওয়ার ভীড়ে আর কিছুই ঠিক করা হয়ে উঠেনা কি হইতে হইব।
আরেকটু গ্যান চক্ষু উন্মিলীত হওয়ার পরে টের পাইলাম লাইফের সব সিক্রেট ইকোনোমিক্সে লুকানো- চলো তাইলে ইকোনোমিক্স-ই সই। ততোদিনে আমি পনেরো ষোলো'র জামানা শামার-কিত্তায় ফালায়া আইছি... তাই বইলা কি মন মানে? নেটে নেটে ইকোনোমিস্ট হব... শুরু হইল পড়াশোন। নেটে আইসা দেখি এক পাখোয়াজ ইকোনোমিস্ট বইসা আছেন আমার মত গ্যানের জগতের সূফীরে সাধনার ধন হাওলা করায়ে দেয়ার লিগা; বাই দ্য ওয়ে আজকাল সূফি-ইজমে বেশ আগ্রহ পাচ্ছি- তাদের ভাব-সাবই অন্যরকম; তারা হইল প্রেমিক টাইপ- তবে কিনা ঈশ্বরের প্রেমে মাতোয়ারা; সোজা ভাষায় কইতে গেলে দে আর লাইক ডিকহেডস উইদাউট দ্য ডিকস
তো যা কইতাছিলাম ঐ পাখোয়াজ ইকোনোমিস্ট পত্রিকায় কলাম লিখেন; আমরা পাপীরা কোচ্চেন করি আর তিনি ইকোনোমিক্সের আলোয় জবাব দেন। কত রকম সকমের প্রশ্ন- একজন প্রশ্ন করে ''আইচ্ছা একলা থাকার যে কষ্ট সেইটা ভালো, নাকি প্রেম কইরা ছ্যাকা খাওয়ার কষ্ট ভালো? টাটেজি ডিসাইড করতাম পারতাছিনা। ত্বরিৎ হেল্পান''; ইকোনোমিস্ট বাবাজি তৎক্ষণাত অর্থনীতি এবং টীতি মিলমিশ কইরা একটা উত্তর দিয়া দেন... আমরা জীবন নিয়াও শিখি সাথে ইকোনোমিক্স ও শিখি...
আরেকজন দেখি প্রশ্ন করলো আইচ্ছা সেক্স-ই যদি সবচে মজার কাজ হয় তবে সবাই এইটা করা বাদ দিয়া দুনিয়ার বাকি সব কাজে ব্যাস্ত কেন? আফটার অল উই শুড হ্যাভ মোর অব ইট... খাইছে!!! কঠিন প্রশ্ন... নো পবলেম... ইকোনোমিস্ট সেইটারো জওয়াব রেডি রাখছেন। এইরাম ''রসময়'' লেসন মিস করে কোন পাষন্ড বর্বর, সো আমার ক্লাস মিস যাইতো না।
তো এইরামই এক লেসন নিতে গিয়া দেখি এক পাঠিকা পশ্ন রাখছেন নিম্নরূপ- পশ্ন এবং ঊত্তর যে বাংলায় অনুদিত সেইটা আর না উল্লেখ করি
ডিয়ার শখত মামা (আমরা তো এই এক ইকোনোমিস্ট রেই চিনি, তাই মূল ইকোনোমিস্টের নামের বাংলা অনুবাদ শখত মামা কইরা দিলাম)
ডিয়ার শখত মামা,
তিনমাস আগে এক চমতকার আর্টিস্টের সাথে আমার পরিচয়, এবং আমি তার ব্যাপারে ইন্ট্রেস্টেড, মাগার আমি একজন ডাইভোর্সি। কিন্তু আমি নিশ্চিত না আমার অতীতের ব্যাপারে তারে কতটা জানামু; কারণ এই ৪২ বছরের জীবনে বেশ কিছু ভূলচুকের ব্যপার-স্যাপার ঘটছে। আমি নিশ্চিত না এইগুলা তারে বললে সে কিভাবে নিবে!! তোমার কি মনে হয়? তারে কি জানামু আমার পাস্ট-এর ব্যাপারে?
আরে বিন্দাস কোয়েশ্চেন তো!!! এইটার জবাব জানতেই হয়... শখত মামা দেখলাম রিপ্লাই মারছেন এই কয়া-
'' জনাবা, এইটা হইলো পুরাটাই সুইচিং কস্ট-এর খেলা; দেখতে হইব এই রিলেশান থিকা সুইচ কইরা অন্য রিলেশানে যাইতে তুমার কস্ট কিরাম পড়ব (মেন্টাল কস্ট মীন করছে)। যদি তুমার সুইচিং কস্ট হাই হয়, তবে তারে অহনি তুমার পাস্ট-এর কীর্তিকলাপ কয়া দেও। আর যদি তুমার সুইচিং কস্ট লো হয় তবে ''জিয়ো বিন্দাস''; তারে কিছু বলার প্রয়োজন নাই; পরে সে ফাইন্ড আউট কইরা যদি সটকায়া পড়েও তুমার কুনু সমস্যা নাই, কারণ তুমার সুইচিং কস্ট লো..।''
উত্তরটা আরো এক প্যারা ছিল, সে আর অনুবাদ করলাম না।
যাউগ্গা, উত্তর পইড়া একরাশ স্মৃতি ধাক্কা মারল। অনার্সে থাকতে এক মেয়ের সাথে প্রিন্সিপালের টিলায় চক্কর মারতে যাইতাম... আমার জন্য ছাগলটা পাগল হইছিল কেন তার কোন প্লঝিবল রিঝন বাইর করতে পারিনাই অহনতরি... তবে আমি কেন তার জন্য পাগল হইনাই সেইটা আমার তখন থিকাই জানা... সে ছিল এক মজার সময়- সেশনের শুরুতেই দুই একটা কবিতা ঝাইড়া দিতাম... স্মুদ সেশান... এন্ডিংয়ে আইসা ভাগলপূর হওয়ার আগে ঠারেঠুরে বুঝায়া দিতাম এই কর্ম আমার না, আর কারো... দ্য ফান ইজ ইন দ্য জার্নি নট ইন রিচিং দ্য ডেস্টিনেশান এই সব চিপ ডায়লগ...
সবচে মজার টা ঝাড়ছিলাম এই কয়া যে দেখ গ্র্যভিটি ইগনোর করা যায়, ডিনাই করা যায় না... তুমি হইলা গ্র্যাভিটির মত... ইগনোর কইরা চইলা যামু যখন যেখানে ইচ্ছা, মাগার হোয়ারএভা আই গো, আই উইল নেভার বি এবল টু ডিনাই ইয়্যু... তুমার কথা সবসময় মনে থাকব... সেই সব ফুটবল ক্রিকেট সব জায়গা থিকা আইনা ডায়লগ ঝাড়তাম... মেয়েটা কই গেছে কে জানে!!! সেও কি পরে আর কারো কাছে গিয়া তার কালারফুল পাস্ট রে গোপন করছে? তাদের মাঝখানে আমি কোথায় দাড়ায়া আছি? মোর ইম্পর্টেন্টলি আমিও কি আর কারো কাছে না বলে চেপে যাব??!!! কত শত ভাবনা...
আগে যেইসব কাজ অনায়াসে করে এসেছি আগপিছু না ভেবে, এখন ভাবলে মনে হয় শুধু নিজের কথাই ভাবা হয়েছে মোস্ট অব দ্য টাইম; নিজের পছন্দ-অপছন্দ নিয়েই পড়ে থাকা সবটা সময়, অন্যের প্রয়োজন-অপ্রয়োজন কখনোই ব্যাস্ত রাখতে পারেনি এক মুহূর্তের জন্য। হিউম্যান লাইফের একটা ডেন্জারাস জান্কচারে দাড়ায়া অনেক কিছু নিয়াই ভাবতে বসছি... মানুষের সাথে মানুষের সম্পর্ক... এর ভ্যারিয়েবলগুলা, আন্ডারলাইয়িং এথিকস গুলা, আল্টেরিয়র মোটিভগুলা... এমনকি এদর ইকোনোমিক্সগুলোও... দেন এগেইন, এইসব ভাবনা কি কাজে লাগে??!!!
শখত দুলাভাই ঐ দিন দেখলাম ''শখত-ফিচারিং-নির্মলেন্দু-গুণ'' এর উৎকৃষ্ঠ উদাহরণ রাখলেন... ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ব্যাভার করে বাইর করার চেষ্টা উইন্ডোঝ এক্সকেভেটার অপারেট করা হইছিলো কি না.. ''রান্নাঘর থেকে টেনে এনে'' ''অপরের কামনার কোন কিছু চিহ্ন আছে কি না'' তা কেমনে বাইর করতে হয় সেইটা ভবিষ্যৎ সোয়ামীদের শিখানোর চেষ্টা... সে তোমরা শিখতেই পারো, কিন্তু আমার মটো যে অন্য-
''মেঘলা দিনে হঠাৎ করে
আটকে গেলো দিষ্টি
খিলখিলিয়ে উড়ছ তুমি
সংগে নতুন ইস্টি
যতই হাটো যুগল পায়ে
মাথায় নিয়ে বিষ্টি
আমিই জানি ঠোটটি তোমার
কোনটি বেশী মিষ্টি''
রখস এ বিসমিল
একটু তাড়াহুড়ো করেছেন মনে হচ্ছে ।
নতুন বছরের শুভেচ্ছা
আপনেরেও নয়া বছরের শুভেচ্ছা... হ.। ইট্টু তাড়াতাড়ি শেষ করলাম.. মনে হলো তাড়াহুড়া করে পোস্ট শেষ করাটাই সবচে ভালো/উপযুক্ত হবে
অনেকদিন পরে বাফড়াকে পাওয়া গেল । মোটামুটি মনোযোগ দিয়ে পড়লাম- কিছু বুঝলাম আর কিছু বুঝলাম না । আগেই তো বলেছি যে, তরুণদের সব কথা আমি বুঝতে পারি না,তাদের অনেক বুদ্ধি । তবু ভালই লাগলো ।
যেইগুলা বুঝেন নাই সেইগুলা অপ্রয়োজনীয় অংশ .। খিকজ
তা'হলে থাক, বুঝে কাজ নেই ।
আ লাইফ পোট্রেইট!
বাফু, তুমি এমন ইমোশনাল এক্সপ্রেশনও দাও?
অদ্ভুত একটা লেখা লিখছো বন্ধু।
মানে অদ্ভুত একটা প্রিটি পাঙ্ক সিচুয়েশন।
বেশি ভাইবো না, স্বন্ধ্যা আর উইন্টার ওয়েদার একটা মজার জিনিষ বটে!!
প্রিটি পান্ক মানে প্রিটি পান্ক... কখন কোন জিনিস মনে কি ভাবনা ট্রিগার করে আজকাল আর তার কোন ঠিক নাই..
সন্ধ্যা আর উইন্টার ওয়েদার সবই ঠিক ছিল.। তবে শেষপর্যন্ত না এই দুই চমতকারের ওভারডোজে মারা যাই...
বাহ! কি অমর কালজয়ী লেখা!
অমর কালজয়ী? সুন্দরী ও সুদর্শনা'র মত শুনাইল... খিকজ...
রখস এ বিসমিল!!
হ, ব্রাদার
অর্থ কি ?
লেখায় পাঁচ তারা দাগানো হলো।
সর্বশেষ প্যরা জটিলস্য জটিল।
থ্যংকিউ মীর...
জিয়ো বিন্দাস চাচাতো ভাই।
ইউ টু.. ম্যান..
অনেকদিন পর এবং বছরের শেষ দিনে বাফরীয় পোষ্ট।ধইন্যা।তুমি কি বছরের প্রথমে এক্টা পোষ্ট দিছিলা আর শেষে এক্টা দিলা?
নাহ... সেইটা আর পারলাম কই..। রেজি-ই করলাম ফেব্রু-তে... আজকাল আর ব্লগাব্লগি ভাল্লাগে না.। সেই পেচ্ছাপেচ্ৈ দেখতে দেখতে ক্লান্ত... ব্লগটারে আর ব্লগ মনে হয়না... ঐ আমরা-আমরাই-তো ভাব নিয়া যেইরকম আমরা সবাই ব্লগাইতাছি (আসলে পেচ্ছাপেচ্ছি) তাতে খালি হাদুম-পাদুমটাই হচ্ছে... মাঝে মাঝে একজন অপরিচিত, নয়া ভিঝিটরের দৃষ্টি নিয়া এবি-তে ঘুরার চেষ্টা করছি... তুমি কইরা দেইখোতো... অনেক মজার মজার জিনিস নজরে আসবে
মুক্তবয়ান এইটা নিয়া ভালো একটা কথা বলছে- এবি'র অহন ব্লগ হয়া উঠার সময় আসছে বা এইটাইপের কিছু..।
শুভ নববর্ষ।
থ্যংস, সকাল.. নববর্ষের শুভেচ্ছা
জোশ
সিলট ঘুইরা আইলাম
হ ফেবু তে দেখছি.। আমি তখন মুকুলের শ্বশুর বাড়ীর দিকে ঘুরতে গেছলাম.. তাই আর আওয়াজ দেই নাই..
টুকটাক নানান জিনিস দিয়া নিজের মনের ইচ্ছা মতোন লেখা দিছো... হ্যা এই জন্যে ভালো লাগছে যে "ফরমায়েশি টাইপ পাব্লিক খাইবো কিবা এরে তারে ইঙ্গিত করা" ওলা লেখা দেও নাই! এমন দেখলে মজা লাগে কিন্তু ভালো লাগাটা থাকে না,
শেষের ছড়াটার লেখকের নাম উদ্ধার করে জানাইও... পছন্দ হইছে
তবে মিলাইয়া ঝুলাইয়া মোটকথা পোষ্ট পছন্দ হয় নাই... কি ভাবে আছি কে জানে তাই মনে লাগছে লেখাটা! লেখার চরিত্রটা কিবা নিজের কারনেই হয়তো... আমরা সবাই কিছু না কিছু সময় কারো লাগি ছাগল বনে পাগল হয়ে যাই, কিন্তু সেই পাগলামি অপরপক্ষটাকে একটুও ছুয়েঁ যায় না!!!... আরো কিছু কথা মনে আসছে, কইলাম না, নারীবাদী তকমা লাগাইবা তাইলে!!...
বাফড়ীয় মানে কি?... (তোমারে না অন্যদের করলাম প্রশ্নটা)
বাফড়ীয় লেখা হইল এই পোস্টের মতন। এইবার তুমি বল বাফড়ীয় ড্রেস কী?
কথা সত্য... ফরমায়েশি কমু না... মাগার ঐরকম ফানি গাই ভাবের পোস্ট গুলা তখন বেশ দিতে মনচাইছিলো তাই দিয়া দিলাম... আসলে সবসময় সিরিয়াস থকতাম পারিনা তাই
ঐ লেখকের নাম তো মনে নাই... বন্ধুসভায় একবার কবিতা ছড়া সংখ্যা বাইর করছিল.। তখন ছাপা হইছিল ঐ ছড়াটা.. গিয়াস ভাই রে আস্কাইলে বাইর কইরা দিতারে... সেইসময়ের বন্ধুসভা/ পাফো জোস ছিল,,, আজকাল তো সদস্যারা নিজের নাম ছাপাইতে বেশী আগ্রহী..
পোস্ট পছন্দ হয় নাই.?? হা হা হা... থ্যংকি্যু ফর সেয়িং ইট অন দ্য ফেস
... আমার নিজের অবশ্য পোস্ট টা লেইখা বেশ মজা লাগছে... ঠিক যেইরকম লিখার কথা ভাবছিলাম তা না লিখলেও মজা লাগছে... তুমি মনে পোস্টে দেয়া বর্ননা বা মতামত পছন্দ করতারো নাই... এই অপছন্দটা আমি নিজেও প্রকাশ করছি, মনে হয়, পোস্টে
...
সেইসময়ে বন্ধু সভায় এমন ছোট্ট মিষ্টি একটা রোমান্টিক কবিতাট লাতুপুতু খাইছিলাম।
মুনমুন নামে কারো একজনের লেখা :
একটা ফুল দিলাম তোমার খোপায়
আর একটা ফুল দিলাম তোমার হাতে।
আজ তোমার ঘুম হবে বেশ জানি
আজ আমার ঘুম হবেনা রাতে।
(লেখা একটু এদিক সেদিক হৈতে পারে, মেলা বছরের কাহিনি।)
সেইরকম জিনিস তো ... সেইরকম
ছড়াটা পছন্দ হইছে..
বন্ধুসভা না যেনম পাফোতে ছাপা হইছিল ২০০১/২ এর দিকে
ছড়াটা সেরাম হইছে। আর গল্প তো সেই কবেকার পুরান, শুধু আপনার ডায়লগগুলা নতুন
থ্যংস ভাংগু
.। ছড়াটা পাফো/ বন্ধুসভা তে ২০০১/২ এর দিকিে ছাপাইছিল.। বন্ধুসভা হওয়ার চান্সই বেশী...
,,, হ ঘটনা পুরাতন ই 
আমি বোকা। ইকনমিক্স বুঝি না।
মুক্লার ভাগ্য ভালো.। মেয়েরা শুনৈ বোকা জামাই পছন্দ করে
এত আগ্রহ কইরা পড়তে বসলাম। ছড়া ছাড়া বাকি কোন কিছুতেই তো ১৮+ এর নিশানা দূরবীন কেন হাবল টেলিস্কোপ দিয়াও খুঁইজা পাইলাম না!!
এই ছড়টা ১৮+ মনে হইসে??? হুড়ড়ড়ড়ড়.. এইটা ১৪+ বেশী হইলে... ট্যাকনিক্যাল কারনে ১৮+ লিখছি.. ভাবতাছি সবগুলা পোস্টেই ১৮+ ট্যাগ দিমু...
হ!! তারপরে দেখে সবাই ট্যাকটিস বুইঝা যাইবো গা!!!
আরে না রে পাকনা... যা বুচ্ছ তা মীন করিনাই.। ঐ যে কইলাম ট্যাকনিক্যাল কারণে...
আঠারো পিলাস ট্যাগ সব পোস্টেই দিয়া দিমু কারন কখন কোন পোস্টে কোন চিপা দিয়া কি লিখি ঠিক নাই... তাই... জেনারেলাইজড টয়াগিং.. পাবলিক দুইদিন পরে এমনেই বুঝব যে এইটা গণহারে মারা ট্যাগ
এইরকম উপভোগ্য লেখা প্রতি সপ্তাহে একটা চাই, জোর দাবী জানায় রাখলাম বাফড়ার কাছে।
আইচ্ছা ...
... বিশ্বকাপের টিকিট আর পাইলাম না... মনের দউঃখে চউক্ষে পানি... আপনেরা কাছের মানুষ হয়া খালি নিজে নিজেই বিচ্ছুকাপ দেখবার ব্যাবস্হা করলেন 
উপভোগ্য। মানুষেল সাথে মানুষের সম্পর্ক নিয়া আমারও লিখতে মন চায়।
লিখেন মাসুম ভাই... দেখি বুঝি ঘটনা কি...
মন্তব্য করুন