কক্সবাজার কাহানী- সাথে ব্যাড বয়ের ব্লগিং যাত্রার শুরু
দেশে আইসা বন্ধুবান্ধবরা সব জব-টব জুটায়া চুটায়া জব করতাছে আর আমি গায়ে বাতাস লাগাইয়া ঘুইরা বেড়াইতাছি... কেউ জিগাইলে বিটিশ অ্যাক্সেন্টে ভাবলয়া কওয়ার চেষ্টা করি ''আ'ম হ্যাভিং ফান
''... কিন্তু এই ফান টা কপালে সইল না... দোস্ত রেড ইন্ডিয়ানের বড় ভাই জনাব হেক্টর (নামগুলা যে বদলায়া দিছি সেইটা আর উল্লেখ করলাম না কারণ আমি জানি যে বুদ্বিমান পাঠক রা এইটা নিজগুণে বুইঝা নিব
) রিসেন্টলি শাদী করছেন... উনার বৌরে নিয়া কক্সবাজার যাবেন... রেড ইন্ডিয়ান যেহেতু জব নিয়া বিঝি তাই গাট্টি-বোচকা বহনকারী হিসেবে আমার নাম আসল...
সাগর নিয়া আমার বিরক্তি আছে তাই আমি ফ্রীতে যাওয়ার অফার টা ফিরায়া দিলাম... আর তাছাড়া দেশে আইসা পথে-ঘাটে হাটতে গিয়া পেটে এত ধূলা আর আলকাতরা ঢুকছে যে ফ্রীতে কক্সবাজারি আলকাতরা খাওয়ার আর খায়েশ ছিলোনা... মাগার রাতের বেলা হেক্টরদা'র বাপে ফোন দিয়া কক্সবাজার যাইতে আদেশ দিলেন... সাথের কয়েক পোংটা রে খবর দিলাম যে এই সপ্তাহে আমি তাদের সাথে ''হ্যাভিং ফান'এ আসতে পারুম না
... বিশদ শুইনা তারা কয় ''হেক্টর নাহয় সাগর-সংগমে কক্সবাজার যাইতে চায়... তুই ক্যান
?''... আমি তাদেরে বড়দের প্রতি শ্রদ্বাশীলতার ব্যাপারে আরেকটু মনোযোগী হওয়ার বুদ্বি দিয়া কক্সবাজারে রওয়ানা দিলাম ...
যাত্রাপথে বৌদি বমি করতে করতে নাই... আর কোন ইন্ট্রেস্টিং ঘটনা ঘটে নাই তাই এই প্যারা তাই এইখানেই শেষ
পরদিন সকালে কক্সবাজারে পৌছায়া হোটেলের খুজে রিকশা নিয়া হাটতাছি... তখন দেখি এক হোটেলের নাম কক্সকিং... হেক্টরদা'রে কইলাম নববিবাহিত বৌ লয়া আর যাই করেন এই হোটেলে উইঠেন না... কক্সকিং বইলা কথা
... আরেকটু আগায়া একটা রেস্তোরা'র নাম দেখলাম মামণি ভাতঘর ও ঝাল বিতান... এই নামটা নিয়াও হেক্টুদারে একটা কথা কইতে গিয়া ভাবলাম বাদ দেই.. নাইলে একদিনে বেশী প্যাচাল পাড়া হয়া যায় 
হোটেল সী-পার্ক নামে হোটেলে উইঠাই ফ্রেশ হয়া আইসা হেক্টু দা বীচে যাবার জন্য চাপাচাপি শুরু করলে গেলাম... ঘুম টা দেয়ার সুযোগ না পাওয়াতে মেজাজ চরম... বীচে গিয়া ছবি তুলাতুলি শেষে ফেরত আসলাম... প্যারা শেষ।
বিকেলে জামাই-বৌ আবার উপস্হিত... শপিংয়ে যাবে... আমারেও যাইতে হইব... এইবার আর ছাড়ান দিলাম না... তাদেরে একা পাঠায়া আমি ঘুম দিলাম... এক ঘুমে প্যারা কাবার 
পরদিন সকালে উইঠা সেইন্ট মার্টিনে যামু সকাল সাতটায় মাইক্রোবাস... সবাই ঘুম চোখে হাজির... মাইক্রো ছাড়ার পরে সবাই ঘুমায়া পড়লে খালি আমি আর হেক্টু বইসা বইসা নেচার দেখতে থাকলাম... আার নেচার কি দেখুম রাস্তার যা অবস্হা... এই অসমান পীচের রাস্তায় গাড়ী খালি লাফায়... তার উপরে আমাদের ড্রাইভার মনে মনে মাইকেল শুমাখারের চাচাতো ভাই ইদ্রিস শুমাখার... গাড়ীর উঠাল-পাথাল লাফালাফিতে ত্যক্ত আমি অপেক্ষা করতাছি ককহন টেকনাফ পৌছাই..। এই সময় গাড়ীর সামনে বসা এক পাকনা মোবাইলে গান ছাড়ল ''এই পথ যদি না শেষ হয়...
''!!!! প্রথমে টাসকি খাইলেও ভাবলাম এই ছেলে মনে হয় আইরনি কইরা এই গান ছাড়ছে... পরে দেখি না সে তো মনোমুগ্ধের মত গান শুনতাছে... ইচ্ছা করছিল চটকানা মারি... এই রাস্তায় এই গান কেউ শুনে
যাইতে যাইতে দেখলাম লবণের চাষের ক্ষেত... হেক্টুদা তো আবেগপ্রবণ হয়া লেকচার দিয়া দিল যে ধরণী মাতা কত দয়াশীল... সাগর থেকে কহাল বানায়া দিছে যেন লবনাক্ত পানি আসে... সেই পানি দিয়া যেন মানুষ লবণ চাষ করে... ঐদিকে দেশের মাটি কত উর্বর হেন তেন..। আমি কইলাম হেক্টুদা আমার মনে হয় খালগুলা প্রাক্রিতিক না... এইগুলা মানুষের কাটা... এরা খাল কাইটা নুন আনছে...
টেকনাফ থিকা জাহাজে কইরা সেইন্টমার্টিন গেলাম... তেমন আহামরি কিছু না... কিন্তু জাহাজ বংগোপসাগরে নামার পরে বিরাট বিরাট ঢেউ দেইকহা বেশ ভাল্লাগছিল... ঐ প্রথম সাগররে সুন্দর জিনিস বইলা মনে হইল..
দ্বীপে গিয়া পানিতে লাফালাফি কইরা গলা বইসা গেল ঠান্ডা লাইগা, কফ তো ছিলই... চুপচাপ ঘুমায়া ঘুমায়া কক্সবাজার ফিরত আসলাম..।
আমার শরীর খারাপ শুইনা রাতের হেক্টরের বাপ ফোন দিলেন কি বিষয়-আশয় সেইটা জানতে... এর মাঝে মেসো জিগায়াও ফেললেন ''আচ্ছা তুমরা বিয়া করলে কি কক্সবাজার যাইবা নাকি?'' কইলাম, ''না মেসো, এইসব সাগর-বাগর আমার ভাল্লাগেনা... আমি সুন্দরবন যাব হানিমুনে
''..। ''কি? হঠাত এত কিছু থাকতে সুন্দরবন ক্যান?'' বললাম ''দেখেন মেসো বাংগালীর জন্ম সূত্রে তিন মামা... সূর্য মামা, চাদ মামা, আর বাঘ মামা... সুন্দরবনে বাঘমামারে ভাগ্নে-বৌ দেখাইতে নিয়া যামু
''
পোস্ট বেশী লম্বা হয়া যাইতাছে... এইখানেই বাদ দেই 





.। ফীল ফ্রী টু কমেন্ট, অলদো দ্যর ওন্ট বি আ রিপ্লাই... 27.02.2011
কোথাকার প্যারা কোথায় গড়াইছে!!!!
এই জিনিস যে বানাইছে তারে লাল সেলাম
... ফ্রি আলকাতরা কেউ যদি দেয়ওবা, অন্তত জোর কইরা গিলায় না... কিন্তু ডেভু মামা দেখতাছি পাবলিকরে ফ্রি আলকাতরা জোর কইরা গিলায়াও ছাড়ছে
.. জয় হো... আমি না-চিঝ ই মনে হয় খালি প্যারাগ্রাফিং শিখতে পারলাম না:(... গরুর রচনা শিকহা টা বিফলে গেল 
বাংলাদেশে দোকান পাটের নাম দেয়া একটি বিশাল চিন্তা ভাবনার বিষয়। কলাবাগানে চুল কাটার সেলুনের নাম "কাসাব্লাংকা"। হাতিরপুলে মাংসের দোকানের নাম, গীতালি গোশত বিতান" , মাংস কুঠী ঃ)
আরো বড় হলেও সমস্যা ছিল না দাদা, শেষ পর্যন্ত হানি আর মুনেতে কি হইলো জানতে মঞ্চায় ঃ)
হ, নাম-ধাম দেয়ারে এরা আর্টের পর্যায়ে নিয়া গেছে... আগে অন্তত কিছু বিবেচনা করত যেমন নাম থাকত আল ছালাদিয়া ঢাকা... একহন সেই বিবেচনাবোধও বাকি থাকে নাই... একহনকার নাম গুলা হয় ''লা টাইলস'' গোত্রীয়
"হেক্টরদা'রে কইলাম নববিবাহিত বৌ লয়া আর যাই করেন এই হোটেলে উইঠেন না... কক্সকিং বইলা কথা "
"এই রাস্তায় এই গান কেউ শুনে"
"এরা খাল কাইটা নুন আনছে..."
সেই বাফড়া ফ্লেভার!
থ্যংক্যু থ্যংক্যু
... ফ্লেভার সেইম থাকে নাই... সব কেরামতি আপনার স্বাদ গ্রহণে
... এই কেরামতি দেখায়া যে উদারতার পরিচয় দিয়া যেইভাবে ক্বতগ্যতার নাগপাশে
আবদ্ব করলেন তাতে ... খেই হারায়া ফেলছি কইতে কইতে 
বাঘ মামার পিঠে বসে হানিমুনে ঘোরাফেরা
রাত হলে কেওড়া মাচায় জড়াজড়ি ঘুমাবে তারা
---আহা!
কথা খারাপ বলেন নাই..
... কেওড়া ফুলের রস দিয়া নাকি নেশাজাতীয় জিনিস বানানো হয়... না যেন শুনছিলাম কেওড়া ফুলের বানানো মধু কহাইলে নেশা ধইরা যায়
... কহারাপ না কেওড়ার মাচায় একসাথে থাকলাম আর সাথে থাকলো কেড়ার বানানো মাদক...। শরাবে শাবাবে একাকার... আ স্মল হেভেন অন আর্থ 
বাঘ মামার পিঠে বসে হানিমুনে ঘোরাফেরা
রাত হলে কেওড়া মাচায় জড়াজড়ি ঘুমাবে তারা
---আহা! র
আরে আপনেতো পুরা আপ্লুত হয়া গেছেন মিয়া... টায় টায় তিনটা...
.. কেওড়া ফুলে আসলেই মাদক-গুণ আছে মনে হয় 
বাঘ মামার পিঠে বসে হানিমুনে ঘোরাফেরা
রাত হলে কেওড়া মাচায় জড়াজড়ি ঘুমাবে তারা
---আহা!
ইয়ো ভাতিজ

হাউ গোয়িংএভরিথিং???
উয়েল্খাম
থ্যংকু থ্যংকু... এভরিথিং গোয়িন এন গোয়িন... নো কামিং
... বাই দ্য ওয়ে কাক্কু ব্র্যান্ড এর উপর আপনের কোন রাইট আছে বইলা তো জানতাম না
... ঐটা ভূষন্ডির এক সাধুর লাইগা 
হাসতে হাসতে গড়াগড়ি
শীতের দিনে নিউমোনিয়ার একটা ভয় আচে... গড়াগড়ি খাসনে খোকা
উয়েল্খাম
প্যরা শেষ
থ্যংকু...
... কমেন্টেও কিপটামি.. লানত... 
ওরে, বাফড়ারে কতদিন পরে দেখলাম...লেখা পৈড়াও মজা পাইলাম......আমিও আইসা পঁচতাছি দেশে কিন্তু আমার কাছের কেউ হানিমুনে যাইতাছে না, আর কাউরে না পাওয়ায় আমার একলা কোথাও ঘুরতে যাওয়া হৈতাছেনা.....
কথা হৈলো গিয়া, এইডার ফনেটিকে ক+হ দিলে খ হয়না, ডাইরেক্ট শিফ্ট+ক মারা লাগে....
নিজে বিয়া করলেই তো হয়
... ইয়াং পুলাপানরা কি যে করে... বিয়া করবা.. যাবার সময় আমারে নিয়া যাইবা গাট্টি বোচকা বহনকারি হিসেবে... একবার ফ্রি ভ্রমণ কইরা মজা পায়া গেছি
...
প্যারাগ্রাফিং টা কেমনে করতে হয় কোন আইডিয়া আচে?
ওয়েলকাম। বাফড়া আসলো ইনডি আসবে না?
পোস্ট ভাল হৈসে। কক্সবাজারের কোন রেস্টরেন্টের নাম "ঝাল বিতান " কেন, সব রেসতরাই তো ঝালের ব্যাপারী। আগে জানতাম মাংশের তরকারীতে একটু মরিচ দে্য। কক্সবাজারে গিয়া দেখলাম সবই মরিচের তরকারী, কোনটায় সাথে মাছ, কোনটায় মাংস।
"কক্সবাজারে গিয়া দেখলাম সবই মরিচের তরকারী, কোনটায় সাথে মাছ, কোনটায় মাংস"
সহমত
বাফড়াই আসছে... ইন্ডি এখন জাম্বিয়ার পূর্বকোণে একটা এক্সপিডিশানে ব্যস্ত... অভিজাত পত্রিকায় চোখ রাখেন... ইন্ডির এক্সপিডিশান নিয়া রোজ রোজই লেখে
কক্স বাজারে গিয়া খানাপিনা তেমন করি নাই তাই ঝালের খবর কইতাম পারিনা
স্বাগতম বাফড়া !
থ্যংস মুকুল
ব্যাপক হইছে। আপনারে ওয়েলকাম।
থ্যংকিউ মাসুম ভাই
... সাড়ে তিন বছর বল্গায়া এই পরথম আপনের দেকহা পাওয়া গেল... পিড়ি থাকলে বসতে দিতাম 
কবি বলেছেন,
"মাসুম বাফড়ারে বলে
এই এক মাহেন্দ্র মোমেন্ট
তোমার পোস্টে আইসা আমি
দিয়া গেলাম এক কমেন্ট"
আমার আড়াই বছরের ব্লগ জীবনে মাসুম ভাই, লীনা দিলরুবা, রুকসানা তাজীন, ডটু রাসেল, ত্রিভুজ এদের কমেন্ট পাইনাই।
দুঃক টা আর তুইলেন না রোবট ভাইটি...
CHORA TA JOSS HOISE
..... MAASUM BAFDA RE BOLE... HA HA HA
বাফড়া জেডারে দেইখা ভালো লাগলো
; প্যারা গুলা ভালো হইছে; আমাগো ঐখানেপ্যারা নামক একটা মিষ্টি পাওয়া যাইতো ঐ মিষ্টির কথা মনে
পইরা গেলো
দেইকহা ভালো লাগছে শুইনা প্রীত হইলাম জেডা
...
আমাদের ঐকহানে ঐটারে feyড়া বলে...
"কক্সবাজারে পৌছায়া হোটেলের খুজে রিকশা নিয়া হাটতাছি... !!"
এটা কেম্নে করলেন!!!
আর 'বাসের ইন্ট্রেস্টিং ঘটনা' বাদ দেওয়া হইছে বলে মালুম হইতেছে...
"সাগর থেকে কহাল বানায়া দিছে" ... কহাল মানে কি?
মন্তব্যের প্যারা শেষ।
এবার স্বাগত মন্তব্য ... উয়েল্কাম নেচারআলী'র বাপ
আরো আরো লিখেন
এটলাষ্ট ঝাড়ি মন্তব্য... কমেন্টের উত্তর দেন না ক্যান??
মন্তব্য টু কাকনা... যশোরের একটা মিষ্টি খেয়েছিলাম "গুড়ের প্যাড়া"... অনেক মজার
রিকশা নিয়া কেমনে হাটলাম? মধ্যযুগের ঐ কবিতা পড়নাই? ''ঘোড়ায় চড়িয়া মর্দ হাটিয়া চলিল''- ঐ সেইম প্রিন্সিপল/ মেকানিকস ব্যাভার কইরা রিকশায় চইড়া হাটছি
... আফটার অল বাফড়ার ট্রান্সপোর্টেশনের জন্য এর থিকা অ্যপ্ট মেথড আর কিইবা হইতে পারে ... বাফড়া মানে তুমি জানো্ই
...।
কহাল মানে কি? আসলে খাল লিখতাম চাইছি... মাগার খালের 'খ' টা বহাল না থাকায় 'কহাল' হয়া গেছে
ফিরতি ঝাড়ি- বাসায় নেটের লাইন নিয়া সমস্যা... ওয়াইফাই নাই... মোবাইলে লত লাগায়া নেটানো লাগে
..। বন্ধুর লাপ্পি... এত সম,স্যা উতরায়া আর লগিন করা হয়না... আর লগিন না কইরা কমেন্টানোর উপায় নাই বইলাই জানি 
আমার মন্তব্যটা কই গেল?? এইটায় একটা মন্তব্য আছিল মনে লয়!!!
শালার কপাল:(.। শালার পাবলিক:(.. একখান কমেন্ট কইরা হেইটার আবার হিসাবও চায়... ভাব সাব আরকি ''মনে রেকহো একফোটা দিলাম শিশির''
.. খেক খেক খেক
কমেন্ট টা বেকারত্ব নিয়া পোস্টে করছিলন মামুজান
হ!!

দেখছি, কিন্তু, ঘটনা হইল, আপনার পোস্টটা আমি ফেবু'তে শেয়ার করছিলাম কিনা!!! তাই মনে হইল, কমেন্ট ছাড়া তো শেয়ার করার কথা না।
আর, আপনে মিয়া পুরাই ফাউল। "খ"ই টাইপ কর্তারেন না।
কয় কি??? ফেবুতে ভি শেয়ার হইছে!!! আউর হামে পাতা ভি নহী!!! ...
যুক্তি তো কঠিন..। কমেন্ট ছাড়া তো শেরা করার কথা না...
... তাইলে মনে বনের বাঘে '''''খা''''ইছে...
তবু ভালো ক লিকি দেই'''খা''' ''কাউল'' কও নাই
কোপা সামছু!!!

আপনের "খ" টাইপ হইছে।
টু বি অন দ্য সেইফ সাইড - ''''খো''''পা সামছু

বাফড়ার লিখা পত্থম পরলা।।হাস্তে হাস্তে জান শেষ।
পয়লা পোস্টে কমেন্ট পাওয়ার মজাই আলাদা ... থ্যংস
... পড়ার জন্য আর হাসতে হাসতে জান শেষ করার জন্য 
মন্তব্য করুন