হৈত, হুড়, হুপ... তাকে ভালোবাসতে আমার মনে হয় দিবস লাগে ;)
নাহ... এবি তে পুলাপান আইজকাইল এলার্জিক পোস্ট দিতাছে খুবই- কালকে মুক্তবয়ানের পোস্ট দেইখা হাউস জাগল ... আইজকার হাউসদার হইল মানু ওরফে মানুষ আর বকলম ... অহন ঘুম নষ্ট কইরা বল্গাই ...
আমি মা বাপের একমাত্র সন্তান না হইলেও একটা মাত্র পুলা... আর কোন ভাই-ই নাই। আম্মার অবশ্য শখ ছিল জোড় বাচ্চা পয়দা হবে ( এখন ভাবলে সে নিশ্চয়ই খুশী হয় তার আশা পুরা না হওয়ায় ) ... তো এই যমজ বাচ্চা পয়দা করনের লিগা আম্মার কত প্রচেষ্টা ... কেউ হয়ত আইসা খবর দিল বাচ্চা পেটে থাকা অবস্হায় জোড়-সুপারী খাইলে যমজ বাচ্চা হয় ... সাথে সাথে গাছের সব সুপারী পাইড়া জোড় সুপারীর খুজে মানুষ লাগানো হয় ... কেউ হয়তো বলল জোড়-কলা খাইলে যমজ... লাগাও মানুষ, খোজে আনো জোড় কলা
... নাহ আম্মার শখ পুরা হয়নাই
...
তো যা কইতাছিলাম- আমার মায়েরে ভালোবাসার লিগা একটা দিবস থাকা আমার জন্য বেহদ জরুরী- একটা কারণ হইতারে মানু বা বকলমের মত আমার একটা ভাই না থাকা ... হেরা দুইটারই দেখলাম একটা কইরা ভাই আছে তাই মনে হইল আরকি
..
যাউগ্গা, ঘরে যেহেতু আর কোন প্রতিদ্বন্দী নাই আমার, তাই খালি মাঠে শেয়াল রাজা আমি ... মায়ের ভালোবাসায় ভাগ নাই, তাই অভাগা ভালোবাসার মর্মটাও টের পাওয়া লাগে নাই ... পরে অবশ্য ঘরে ফর্সা মতন একটা বোন আসলো ... গায়ের রং অবশ্য তখন খেয়াল করা হয়নাই, অহন অনুমানে কইতাছি আরকি
তো ''এই বাফড়া, তোর একটা বোন হইছে'' এই বোনীয়-জন্মসংবাদ পাওয়ার সাথে সাথে আমার পরথম উচ্চারিত বাক্য ছিল ''বোনা খাতাম'' মানে কিনা ''বোন খাব'' । সাইজে মোটকু ছিলাম, সারাদিন খাইখাই করতাম, তাই বোন নামক জিনিসের আগমন শুইনাই মনে হইল এইটাও খাওয়া দরকার, খুব ক্ষিদা লাগছে ... পরবর্তীতে আমার সাথে আমার বোনের সম্পর্ক সহজেই অনুমেয়
... এরপর আরেকটা বোন আসলো যখন আমি ফোর/ফাইভে পড়ি ... তখন আমি নিজের ফ্যামিলি কেরাম হবে সেই ভাবনায়ই ব্যাস্ত
তাই বাপের ফ্যামিলিতে নতুন-মেম্বারের-আগমন-শুভেচ্ছা-স্বাগতম-টাইপ কোন রা কাড়লাম না ...
এরপর তো আর জীবন বহমান নদী ... বয়েই যাচ্ছে ... এর মাঝে মা'রে ভালোবাসা জানামু? আমার যেন বয়েই যাচ্ছে??!!! বোনেরে সামান্য মমতা দিমু, আদর কইরা কিছু শেয়ার করুম? তাইলে আমার ভাগে যে কম পড়ে!!!!
তবে তাদেরে যে ভালোবাসিনা তা না ... কিন্তু ঐ যে জীবন বহমান নদী ... শত ব্যাস্ততার ফাকে মায়েরে আর কোনদিন জানানো হয় না মা তুমারে ভালোবাসি, বোনেদেরে বলা হয়না তাদের জন্য ভাইয়ের কত হাহাকার ... মাঝে মাঝে বাড়ীতে যাই কলেজের ছুটিতে... তখনো মেহমান সেজে বসে থাকা ... আর এই মধ্যবিত্ত টাইপ জীবনে সবাই-ই জানে সবাই সবাই রে ভালোবাসে, নতুন কইরা ''ভালোবাসি'' জানায়া আর মেলোড্রামা করার কি দরকার বাপু??!!!
এভাবেই কেটে যায় জীবন, যে কিনা বহমান, হ ঠিকই ধরছেন, নদী। কোন একদিন মা মারা যাবে, বোন চলে যাবে শ্বশুর বাড়ী, তাদেরে জানানোই হবেনা তারা আমার কাছে কত কিম্মতবার। শুধু চলে যাওয়ার পর খানিক আফসোস হবে কেন একটু সময় নিলাম না এটুকু বলার জন্য যে ''মা তুমিই সব'' ... জানি সে জানে ... কিন্তু এই বলার গুরুত্ব তাতে কমেনা, তাইনা? কিন্তু বলাতো আর হয়ে উঠেনি কারন ঐ যে বহমান নদীর ক্যাচালে সবাই ই ব্যাস্ত; আর তাছাড়া মা তো জানেই!!!!
তাই মাঝে মাঝে ভাবি খারাপ কি একদিন যদি আসলেই বলি মায়েরে কল দিয়া কিছু কথা বলি .. বা নিদেনপক্ষে একটা ধমকও দেই ... পরে অন্তত আফসুসিত হমুনা এই ভাইবা যে আহারে ভালোতোবাসতাম কিন্তু বলা হয় নাই মুখটি খুলিয়া ...
আমি তো প্ল্যনিংয়ে আছি নেক্স ইয়ারের ... মায়েরে গিয়া জড়ায়া ধরুম হালুম কইরা ... সারাজীবনে একবারো মায়েরে জড়ায়া ধরি নাই এই জায়গায় এইরকম হিন্দি সিরিয়ালের ড্রামার মত জড়ায়ে ধরা দেইখা মা নিশ্চয়ই টাসকি খাইব ... মাগার মায়ের মন ... আমার মা সবই জানে টাইপ মন... অনুমান কইরা নিব হয়তো কোন পেচগী লাগছে কোথাও-
জিগাইব-
''তুঝে প্যায়ার হোগায়া'' (হিন্দি সিরিয়ালের মত তাই হিন্দিতেই আলাপ)
--- ''হা, মা, মুঝে পেয়ার হোগায়া''
---কৌন হ্যায় ও লাড়কী যিসনে মেরে বেটে কা দিল চুরায়া হ্যায়? নাম ক্যায়া হ্যায় উসকা?
---নামতো মুঝে পাতা নহী মা?
--- বহুত খুবসুরত হোগী। হ্যায় না? মেরে বেটে কা দিল যো আগায়া হ্যায়।
--- হা মা চান্দি যেয়সা রং হ্যায় উসকে .. ।
--- কাহা রহতি হ্যায় ওহ লাড়কী
--- পাতা নহী মা .. বাস একবার দেখা রস্তেমে, আউর প্যায়ার হোগায়া
--- ক্যায়া??!!! তুঝে কুচভী পাতা নহী উসকে বারেমে?!!
--- নহী মা ... মুঝেতো ইয়ে ভী পাতা নহী ও কিধার পড়তি হ্যায়
--- তো যা না পাগল, উসে ঢুন্ড কে লা। একবার ম্যায় ভিতো দেখু মেরি বহু কো।
উফফফফফফ ... কি সুন্দর তরতরায়া একটা প্রেমের অনুমতি-পত্র পাওয়া গেল এই চান্সে ... অন্তত এই কারনে হইলেও এইসব দিবস-টিবস রাইখা দেয়া উচিত ... আমার অন্তত কাজে আসে
আর তাছাড়া কার্ড বিক্রি (এই দিবসে কি কার্ড বাইরায়? যাউগ্গা বাকি দিবস গুলাতে তো বাইরায়) মারফত কিছু লোকের জীবনধারন ও কম বড় ব্যাপার না ... ইকোনমিতে বড় প্রভাব রাখে নিশ্চয়ই ... ক্যাপিটালিঝম-কম্যুনিঝমের বহুত কিছু যায় আসে এই দিবস গুলা থাকার কারণে সেইটাই বা কেমনে ভুলি
থাউক, দিবস গুলা থাউক ... আমার বড় কাজে লাগে; অন্তত আাগমী বছর কাজে লাগবে ... মায়েরে ধইরা জাপড়ায়া ধরুম ... তুঝে প্যায়ার হো গায়া ... হা মা .. মুঝে ...
রখস-এ-বিসমিল
আমার মায়ের জন্য একখান ঝাড়ি দিবস রাখলে ভালা হইতো। বছরের সব ঝাড়ি ঐদিনই খাইতাম ডেলি ডেলি ভাল্লাগে না, বইনটাও ব্যাপক জ্বালাইতাসে ...
ধূরো মিয়া... যাইতে লাগছিলাম... এরাম সময় লগিন করাইলা
ঝাড়ির কথা আর কয়ো না... তয় শুকরিয়া যে আজকাল আর ঝাড়ি খাওয়া লাগেনা
আর বইনের কথা কইস না ভাইটি... আমার ইমিডিয়েট ছোট টা তো জ্বালায়া খাইছিল... বিয়া হওয়ায় রক্ষা পাইলাম
... তয় বিয়া কইরা সংসারী হয়া যাওনের পর দেখলাম আইজকাইল সে উপদেশ দেয়...
... চিন্তা করছ... বড় ভাইরে উপদেশ দেয়... তাও আবার সদুপদেশ 
সক্কালবেলায় লগইন কইরা কমেন্ট দিতে হৈলো।আমি টাস্কিত যে তুমারে দেখলে মনে হয় ভাজা মাছ উল্টায় কেমনে জানো না, তুমি বিরাট বান্দর। মার কাছে অনুমতি পত্র ত ভালোই আদায় করনের কৌশল করছ। তুমার লেখার ফ্যান হয়ে গেছি। পাংখা।
মাছ ভাজা খাইতে ভাল্লাগে
... মায়ের অনুমতি এমনেই আছে

হিন্দি ডায়লগের অংশটা সবচাইতে ভালো হইছে
;
ওরে বাফড়া, বুকে আয়... তুই একটা বিরাট কিসিমের বান্দর। তোর লেখার ফ্যান/এসি বহুত আগেই হৈয়া গেছি। পাংখা লেখা হৈছে।
থ্যংকু :)
বাফড়া পোলাটা যে কিরম অভিনয় জানে সেইটা ওরে দেইখাই বুঝছিলাম। প্রথম যখন দেখলাম তখন সে শান্ত বিনয়ের অবতার, কিছু সময় একলগে হাইটা ওরে স্বাভাবিক করতেই বহুত ফ্ল্যামবোয়েন্ট...
আমার এইরম মানুষই ভালো লাগে...
আর লেখা নিয়া আর কি কমু...ইউনিক বাফড়া মনের কথা সরাসরি কয় ইউনিক স্টাইলেই...
-- সাইজে মোটকু ছিলাম, সারাদিন খাইখাই করতাম, তাই বোন নামক জিনিসের আগমন শুইনাই মনে হইল এইটাও খাওয়া দরকার, খুব ক্ষিদা লাগছে --
এই লাইনটা পড়ে খুব মজা পাইলাম। হে হে হে হে
লেখাটা সুন্দর। আসলেই, মা কে খুব সহজে বলা হয়না- "তোমাকে ভালবাসি"
থ্যংকিউ...
মা কেন আমার তো মনে হয় কাউরেই বলা হয় না একমাত্র প্রেমিকা ছাড়া (ছেলেদের ক্ষেত্রে) ... কেউ কেউ সেইটাও করতে পারে না
তাও ঠিক!
শুধু মা কেন? বোন/ মেয়ে কাউকেই তো ওভাবে বলা হয়না
তবে আমি যাকে জীবন সঙ্গী হিসেবে পেয়েছি সে কিন্তু আমাকে "ভালবাসি" এই কথাটা বলতে কোনদিনও দ্বিধা বোধ করেনা।
জানি, তার এই কথাটা বলার কোন প্রয়োজন-ই নেই। কারন যদি সে আমাকে ভাল না বাসত তাহলে আমি তার জীবন সঙ্গী হলাম কিভাবে? কিন্তু, তবুও ভাল লাগে...... ভীষন ভাল লাগে। কারন, ভাল তো বাসে অনেকেই... বাবা, ভাইয়া, জামাই... সবাই। কিন্তু, সেটা প্রকাশ করে শুধু একজন
''কিন্তু, সেটা প্রকাশ করে শুধু একজন''
এই প্রকাশক ভাইরে মনে হয় চিনতাম পারছি
... উনারে নেক্স মিটিংয়ে পাইলে মিষ্টি খাওয়ার কথা 
হা হা হা হা হা হা। ইউনিক পোষ্ট।
থ্যংস
পোষ্ট জব্বর হইছে।
উর্দূ/হিন্দি ডায়লগে "উসকা" এর স্থলে "উসকি" হবে সম্ভবত। "উসকা" বলতে পুঃ লিঙ্গ থুক্কু ভদ্রভাষায় পুরুষদেরকে বোঝানো হয়।
বাফড়া নাহয় জোহর-চোপরা ভাইজা খাইছে হিন্দি পারে আন্টি তো আর ভাইজা খায় নাই সে ছেলেরে তাল দিতে গিয়া ভুল করে ফেলসে
সেই আবেগী ভুলে বাফড়াও আছাড় খাইছে সন্দেহ নাই...
"হা মা চান্দি যেয়সা রং হ্যায় উসকে .." !!!
জেডি কিন্তু কড়া এক খান পয়েনব্ট বাইর করছিলা
... খালি বকলমের শকুনের চোখ বইলা ধরা খায়া গেলাম 
@ বকলম- হ... প্রায়শই এইটা বেখেয়ালে খেয়াল করা হয়না
... এই কারনে উসকা/উসকি'র গ্যান্জাম এড়ানোর জন্য উসকে ব্যাভার করি
... আমার ধারনা ছিল উসকে জেন্ডার নিউট্রাল ... এই ধারনা থিকা উসকে ব্যাভার করতাম 
আপনি কি মায়ের সাথে হিন্দিতে কথা বলেন?
যেহেতু হিন্দি বুঝি না, তাই বুঝতে পারলাম না। আমার ব্যর্থতার জন্য যদিও আমি লজ্জিত না।
নজু ভাই কি মাইন্ড খাইলেন নাকি
? আপনের পশ্নের টোন কিন্তু খুব সিরিয়াস মনে হইতাছে 
যাউগ্গা আপনের পশ্নের উত্তর কয়েক পার্টে দেই- নারে ভাই মায়ের সাথে হিন্দিতে কথা কইনা... কথা কই সিলেটীতে ... আমার যদ্দুর ধারনা আপনে সেইটাও (সিলেটী-ও) বুঝার কথা না
... সো অল দ্য সেইম 
আরেকটা ইম্প্লাইড পশ্ন ছিল- তাইলে ক্যান হিন্দিতে ডায়লগ লিখলাম? - ঐটা কয়েকটা কারনে- লেখাটা আসলে খালি নারীদিবসে আটকায়া থাকে নাই, অন্তত আমি চাই নাই... আমি ইন জেনারেল দিবসের প্রয়োজনীয়তা নিয়া আলোকপাত (!!
) করতে চাইছিলাম... আমার পোস্টের বক্তব্য পড়লেই বোঝা যায় যে আমি এইসব দিবসের উদযাপনের পক্ষে... কিন্তু কথা হইল আমার এই মতামত বা ভাবনায় কি আমার নিজের ১০০ ভাগ আস্হা আছে??!!! আামার মনে হয় না আছে... সেইটাই তুইলা ধরতে চাইছিলাম হিন্দিটে ডায়লগ দিয়া একটা সিনেম্যাটিক ভাব আণার মাধ্যমে :)। ...
আমি আসলে যা বুঝাইতে চাইছিলাম হিন্দিতে ডায়লগের মাধ্যমে তা হইল - এইরকম আতকা কইরা মায়েরে জড়ায়া ধইরা প্রেম দেখাইতে গেলে স্রেফ নাটক-ই করা হয়, বা নাটকের আকার ধারণ করে... আসল কাজ কতটা হয়? (এর মানে আবার এই না যে মায়েরে জড়ায়া ধইরা বলা বাদ দিতে হবে) সো এই আতকা একটা দিবস বাইর কইরা প্রেম দেখানোই বা কতটা যৌক্তিক!!!??? (কথাটা সব দিবসের ক্ষেত্রেই খাটে) ...
কে জানে আমি যা বুঝাইতে চাইছিলাম হিন্দি ভাষারে ডায়লগের মইধ্যে এমপ্লয় করার মাধ্যমে তা বুঝাইতে পারছি কি না:( (না পারলে দরতে হইব কীবোর্ড নষ্ট হইছে
)
আরেকটা পশ্ন যেইটা ইম্প্লাইড ছিলো না, বা এক্সপ্রেস্ট-ও ছিলোনা... মাগার ব্যাপারটা আমার মনে হয় ক্লীয়ার করা দরকার- উপমাহাদেশে থাকার কারনে, এবং বাংলা নিয়া আমাদের গ্লোরিয়াস একটা অতীত থাকার কারনে আমরা প্রায়ই স্প্র্শকাতর বাংলা নিয়া... তাছাড়া হিন্দি সংস্ক্ৃতি আমদের ভাষা ও আাচার আচরণে বেশ ভালোই হাত-মুখ ডোকাচ্ছে; আর উর্দু ভাষা বাংলা ভাষা নিয়া তো ১৯৫২'র সেই আন্দোলন ই... এই অবস্হায় একটা বাংলা ব্লগে হিন্দিতে ডায়লগ রচনা কতটুকু বুদ্বিমানের কাজ সেইটা নিয় আমি যে ভাবিত না তা না... যাইহোক আপনি হিন্দি না জানার '' ব্যর্থ্যতায়'' ''লজ্জিত'' না... আর আমি হিন্দি জানি ভালোমতই, ফ্লুয়েন্টও বটে, উর্দুতেও কথা বলতে পারি (যদিও ঐটা আসলে হিন্দি-আশ্রিত উর্দু)... এই দুই ভাষা জানি বইলা কোন লজ্জা বা গর্ব কোনটাই নাই... একটা অতিরিক্ত ভাষা জানার যেটুকু গর্ব আমরা দেখাই সেইটা থাকলেও থাকতে পারে, তার অধিক কোন গর্ব বোধ করার দরকার মনে করিনি...
হিন্দি বা উর্দু কোনটাই পড়তে পারিনা, কিন্তু ঐসব ল্যংগুয়েজের শের-শায়েরী ইংলিশে ট্রান্সলিটারেট করা থাকলে সেইটা পড়তে পারি, এবং খুব এনজয় ও করি...
তো যা বলছিলাম- এই হলো হিন্দি ভাষা নিয়া (সাথে উর্দুও ইনক্লুড করে নিলাম) আমার মতামত/ বা ভিউ... আমার কাছে ঐগুলা স্রেফ একটা ল্যংগুয়েজ... দ্যাটস অল... জানায় দোস দেখিনা, না জানায় ব্যর্থতা খুজে পাইনা...
বাংলা কে ভালোবাসি, আর এটা নিয়ে ইনসিকিউরিটি তে ভুগতে অপছন্দ করি... আমাকে আমি এইভাবনা দিয়াই চালিত করি...
যা বাব্বাহ... ভালৈ তো কমেন্ট করছি.. ইয়া লাম্বা কমেন্ট.. ই ই ই ই ই
বাই ড্য ওয়ে নজু ভাই, এইটা স্রেফ মআআর ব্যক্্তিগত বাবনা/ মতামত... এর সবই যে সঠিক ভাবনা বা মতামত তা বলি না... জাস্ট এই ভাবেই ভাবি/ দেখি এখনো পর্যন্ত...
এখন মনে হইতেছে আসলেই দিবস থাকা দরকার :P। আমার পোষ্টখানা মুইছা দিমু কিনা ভাবতেছি।
নজরুল ভাই, দ্বিতীয় কোন ভাষা জানাটা যেমন অপরাধ না তেমনি না জানাতেও লজ্জার কিছু নাই। টেক ইট ইজি।
তবে জানা বা নাজানা দুইটা নিয়া ভাব নেয়াটাই কেমন যেন লাগে
একদম ঠিক কইছেন আফা।
মানুষ অতিসত্বর মুইছা দেও

কেলাস ফোর ফাইভে নিজের সংসার নিয়া চিন্তা ভাবনা? সেই আমলে পোলাপাইন কিরকম পেঁকে গিয়েছিলো.....
বাফড়া সেই আমলের পোলাপানের এক্সাম্পল না বাফড়া এক্সসেপশন
আব্বারে দেইকা দেইখা নিজের এৃকটা সংসার মেন্টেইন করার শখ জাগছিলো আরকি
আমারে একজনে উপদেশ দেয়, "তুমি কি কোনদিন তোমার মা'রে কইছো, তুমি উনারে কিরাম ভালোবাসো? কইছি তুমি উনার সব কথার বিরোধীতা করলেও পরে ঠিকই সেইমত কর? একবার গিয়া কইয়া আস, মা খুশি হবে।"
আমি হেরেও মুখের উপ্রে কইলাম, "ওরে বেটি... এত ভাব লস ক্যান? ফোট।"
ওয় কতক্ষণ তব্দা খাইয়া বইসা রইছিল!!!
মারে কোনদিন কিছু কওয়া হয় না। সব মা'ই সব জানে।
সেইটাই.। মা জানে বইলা জানানো হয়না... আবার জানাইতে গিয়া হঠাত নাটক করলেও কেমন জানি লাগে...
আমারেও কিন্তু একজনে সেইম উপদেশ টা দিছিল...
... তখন উপদেশ দেনেওয়ালা রে নিয়া মজা করতে গিয়া এই হিন্দি ডায়লগ দিছিলাম যে তার কথামত করতে গেলে কি সিচুয়েশান হবে 
লাইক্কইরা গেলাম
থ্যংকু
"আমি ফোর/ফাইভে পড়ি ... তখন আমি নিজের ফ্যামিলি কেরাম হবে সেই ভাবনায়ই ব্যাস্ত"
.... !!!
সেই আমল থেকেই??
লেখাটা পড়তে অনেক মজা লাগছে... দারুন
হ... সেই আমল থেকেই... সাধে কি কয় ঘুমিয়ে আচে শিশুর পিতা সব শিশুরই অন্তরে...
থ্যংকু... ব্লগে কম কম দেখা যায়
???
আরে মা'দের আল্লায় সুপার ন্যাচারাল পাওয়ার দিসে, আগে আমার মায় আমার চেহারা দেইখা বইলা দিতে পারতো কি হৈসে, এখন আরও ইভোলিউট করছে ক্ষমতাটা। এখন মায়ে ফোনে কথা শুনলেই কইতে পারে, এমনকি ফোন না করলেও
হ,,,,,
... প্র্যাকটিস মেইকস মমস পারফেক্ট
... তুমার তাইলে ফোনে ফোনে ডিজুস প্রেম ট্রেম সব বন্ধ

হিন্দির সাবটাইটেল না দিলে বুঝি না
মাকে বলা হইছে কথাগুলি?
---পুনরায় প্রেমে পড়িয়াছো বুঝি?
---হ্যাঁ মা, প্রেম সাগরে আমি হাবুডুবু খাইতেছি!
---কোন সেই হতভাগিনী, মম পুত্রের লোলুপ লোচনে ধরা পরিল? কি নাম তাহার?
---তাহার নাম জানিনেকো হে জননী।
---নিঃসন্দেহে সে সৌন্দর্যের জীবন্ত প্রতিমা হইবে, মম পুত্রে লোলুপ লোচনে ধরা পড়িয়াছে যখন।
---তাহার রুপের কথা কি বলিব হে জননী। তাহার পায়ের গোড়ালি উঁচু নহে, দুই উরু পরস্পরকে স্পর্শ করিয়া আছে, নাভিপ্রদেশ গভীর, নাসিকা উন্নত, অপাঙ্গকর-চরণ-জিভ ও অধর লোহিতবর্ণ, বাক্য হংসের ন্যায় গদগদ, কেশকলাপ অতি মনোহর, অঙ্গ শ্যামলবর্ণ, নিতম্ব ও পয়োধর নিবিড়তম, মধ্যভাগ ক্ষীণ, গ্রীবা কম্বুর মতন, শিরা সকল অদৃশ্য, মুখখানি পূর্ণচন্দ্রের ন্যায় রমণীয় ...
।
---খাইছে! কই থাকে সে?
---জানিনেকো মা
---কি! পা হইতে মাথা পর্যন্ত বর্ণনা দিলি আর কই থাকে সেটা জানিস না?
---না মা, আমি ইহাও জানি সে কোথায় অধ্যায়ন করিয়া থাকে।
---তবে যা না হতভাগা, তাকে খুঁজে নিয়ে আয়। একবার আমিও এই চিজ অবলোকন করি।
* জনস্বার্থে হিন্দি অংশটুকুর বাংলা কইরা দিলাম। আশা করি পাঠককুল আর অসুবিধা বোধ করিবেন না।
মানুরে আমি খাইছি
... 
নুশেরা আপা- ইয়ে হইছে কি আপনে তো ঋত্বিক ঘটক ... আই মিন স্বীক্ৃত ঘটক, তাই মানু চামে আপনেরে তার ডিমান্ড জানায়া দিলো ... তার লিগা এইরকমের মাইয়া খুজতে হইব আপনের এইটাই হইল মানুর মোটিভ
@ কাকন- হ
@ মানুষ- স্টিল, তুমারে খাইছি
@ নুশেরা আপা - ... মায়েরে বলা হইছে কথাগুলি ... কাল্পনিক আালাপ আরকি
মানুর কথায় কান দিয়েন না... মানুর ট্রানসলেশানে ''সত্যের অপালাপ'' ঘটছে
নিঃসন্দেহে সে সৌন্দর্যের জীবন্ত প্রতিমা হইবে, মম পুত্রে লোলুপ লোচনে ধরা পড়িয়াছে যখন...
ভা্বছিলাম এটাই মজার অনুবাদ, কিন্তু পরে যা বর্ননা পাইলাম...
অপাঙ্গকর-চরণ, গ্রীবা কম্বুর মতন... এগুলা বুঝি নাই...
এক কাজ করো, তুমি হেলিবেরির একখানা ফটুক জোগাড় করিয়া ভালমতন অবলোকন করো। পুরা বর্ণনা খোলাসা হইবে।
@ মানুষ -
@ জেবীন - ভালো সিমুলেশান পাওয়ার জন্য হেলে বেরির জেমস বন্ড মুভির পিক গুলা দেখলে বেটার হয় - সাজেশান দিলাম আরকি

পাখি হুড়ে, বাতাস হুড়ে না- কোনজনের কবিতা?
একদম ছোট জনের
...
... ঐ কবি আজকাল নীরব থাকেন 
পাংখা!
আপনার প্রতিটা পোস্ট ই জটিল ----
ঘটনা টা আসলে তাই - মা'রে যাইয়া আই লাভ ইউ কইলে মা'ই তব্দা খাইয়া তাকায়া থাকবো মাথার ব্যারাম হইছেও ভাবতে পারে
হ... আমার মায়েতো এক কাঠি বাইড়া চড় ও লাগাইতে পারে- ফাইঝলামি করতাছি এই মর্মে...
এরপর আরেকটা বোন আসলো যখন আমি ফোর/ফাইভে পড়ি ... তখন আমি নিজের ফ্যামিলি কেরাম হবে সেই ভাবনায়ই ব্যাস্ত
এই পুলা পিচ্চি বয়সেই বিচ্ছু দেকতাছি.....
প্ল্যনিং রে মাসুম ভাই... বাংলাদেশ তো ডুবলো প্ল্যনিংয়ের অভাবে...
... তাছাড়া বাপেরে দেখতাছিলাম... দেইখা দেইখা ... 
অনেক আগে লেখা সামুতে মা বিষয়ক পোস্টের শেষের দিকের কিছু লাইন।
"মা, সারাজীবন তোমাকে কাছে পেয়ে কোনদিন উপলব্ধি করিনি তুমি আমার জীবনের
কতটুকু অংশ জুড়ে আছ। কোনদিন তোমাকে জড়িয়ে ধরে বলিনি মা, তোমাকে ছাড়া আমার
এক মুহুর্ত্যও চলবেনা। শক্তমনের ছেলে কি কখনও এরকম বলে? মা, এবার দেশে
গেলে তোমাকে জড়িয়ে ধরে বলব "মা, আমি তোমাকে ভালবাসি।"
দেশে আইসাও আমি রাফ-এন-টাফ রয়া গেছি ... বলা হয় নাই... ঘতুমি বলতে পারলা কি না জানায়ো
হাহাহাহাহা। পরিকল্পনার প্রতি শুভকামনা রইলো
বাফড়ার প্রেমে পইরা যাইতেছি।।কেউ ধর ধর আমারে
হিককককক ...
...
মন্তব্য করুন