অলীক স্বপ্নের এপিটাফ..[এলোমেলো কাব্যকথন!]
একটা সুপ্রাচিন মর্মরসম মর্ম ছিল আমার,
আর ছিল এক স্নিগ্ধ বালুকাবেলার শখ।
ভেবেছিলাম
একটা কু ঝিকঝিক নীল রেলগাড়ি হবে আমার,
আর
পাহাড়চুড়ায়
মেঘের উপর ঘরবসতি।
বিকেলবারান্দার হাসনাহেনার গন্ধমেখে,
বরফছোঁয়া মুগ্ধতায়
হৃদয়জুড়ে
ভালোবাসার স্বপনমেখে থাকবে;
একজোড়া ছোট্ট পেঙ্গুইন
আর
একখানা গালটুস শ্বেতভলুকের ছানা।
মাঝেই মাঝেই রোদ্দুর হবে খুব -
হয়তো খুঁজেই যাবো কল্পতরুর ছায়া,
তার মাঝেই দুপুরপুকুরের স্বপ্ন ভাগ;
আর বুকে বাঁজবে টুকরো মেঘের গান।
একেকটা দিন,
জোড়াশালিকের সঙ্গ নিয়ে হারিয়ে যাবো দুরে কোথাও।
হয়তো নিজেকেই ফিরে পাবো বারেবার,
শঙ্খচীলের ডানায়।
যেখানে অচেনা আকাশ,
সুনীল সাগর মাখে গায়;
নিমিষেই।
নিশীথের বর্ষণমুখরতায় ভেসে যেতে যেতে,
ধোঁয়াউড়া কফি মগের গালে;
হাওয়াই মিঠাই চুমু খেয়ে যাবে -
পোর্সেলিনের শুভ্র চায়ের কাপ।
কার্যত সাদাকালো;
সুপ্রিয় ভালোলাগা ক্ষণগুলো,
বিষণ্ণতার নীলের পরশে
লীন হয়ে যায় বলে।
শুধুমাত্র -
আমার তুমি,
কথনোই আমার ছিলে না;
বোধের জন্মমূহুর্তে -
সন্ধ্যার অন্ধকারে,
অকস্মাত্;
তলিয়ে যাওয়ার আগে।
ভেবেছিলাম,
শুদ্ধ সময় ধরে;
সুখী মানুষ হবো একদিন।
সুন্দর!

দারুন
অনেক অনেক ধইন্যা!
কত্ত কত্ত দিন হয়ে গেয়ে,
মেসবাহ ভাই নতুন লেখা দেন না একটা..
চিত্রকল্প খুবই সুন্দর।
একদিন তাহলে সব হোক
দারুন দারুন স্বপ্ন, ইচ্ছেঘুড়ি দরদর করে উড়ে চললো যেন!
আহা, এই বিষন্নতাকে অসহ্য লাগে, ঠিক যেমনটা লাগে ইদানিং নিজেকে!
অকস্মাৎ - বানান ঠিক করে দেন ভাইয়া, এতো সুন্দর শব্দের খেলার মাঝে চোখে লাগে
এত্ত এত্ত দিন পর
জেবীনাপুর কমেন্ট পেয়ে
মন ভালো হইয়া গেল।
মন্তব্য করুন