ইউজার লগইন
ব্লগ
একখানা ভদ্রলোকের কবিতা, কবিতার নাম বালিশ
নিঃস্বঙ্গ শয্যার মম একমাত্র সাথি
হে মোর বালিশ! সেই যুবাদল বিশাদে কাটায় যারা রাতি
বধুহীন নিদ্রাহীন অশান্তির ঘরে;
তোমারে সৃজিল প্রভূ তাহাদের তরে;
যাতে তারা সহজেই সব কষ্ট যেতে পারে ভূলি'
এবং করিতে পারে তব সাথে হর্ষে কোলাকূলি!!!!
কিসের বা কষ্ট তাহে, কিসের বিষাদ
যদিও এ ওষ্ঠ মম না পারিল নিতে কোন সূন্দরীর অধরের স্বাদ
নাহি তাতে খেদ মোর, তাহা লাগি এতটুকু দুঃখ না করি;
মানুষ - ১
ধরা যাক্ , দুটি মানুষ x ও y
তারা পরস্পর থেকে xy দূরত্বে দাঁড়িয়ে ;
দাঁড়িয়েই ।
x ও y সমাধান না করেও এখানে
বলা যায় , "যথাক্রমে m1 ও m2 তাদের
ভর যদি হয় , তারা G m1 m2 / (xy)^2 বলে
নিজেদের আকর্ষণ করবে - কোনও শর্তেই
পদার্থবিদ্যার এই সূত্র মানুষ মানে না । "
এবং এমনকী -
দূরত্ব সসীম রেখেও তারা G, m1, m2
এর মতো ধনাত্মক অংকগুলোর গুণনে
নিরেট শূন্য করার ক্ষমতা রাখে ।
আমায় ডেকো না ফেরানো যাবে না(বিদায় আমরা বন্ধু)
এই আমরাবন্ধুতে আমি অনেক সুন্দর সময় কাটিয়েছি। সহব্লগারদের কাছে আমি এইজন্য আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞ। কিন্তু কিছু ব্লগারদের রূঢ় ব্যাবহারে আমি যারপর নাই ব্যাথিত, দু:খিত, মর্মাহত, থতমত, আতঙ্কিত, কষ্টিত,বেদনার্ত। মানুষ এমনও হয়। এমন ব্যাবহারও করতে পারে। আমি কারো নাম উল্লেখ করে কাউকে ছোট করতে চাই না, কিন্তু না বলেও পারছি না যে কতিপয় প্রাগৌতিহাসিক ব্লগারের লুলামি, ভন্ডামি,অপপ্রচারে বিভ্রা
দেখতে দেখতে এক বচ্ছর হয়ে গেল...
)
========================
এইতো সেদিন...এখনো মনে হয় সেদিনই আমরাবন্ধু ব্লগে নিবন্ধন করেছি। দেখতে দেখতে এক বৎসর হয়ে গেল!
আহা! কী সব দিন ছিল। সেইসব মায়ামুখী ব্লগার, সেইসব স্মৃতি। আজ সবাইকে শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।
ডাইরী ৬১
এক.
উকি মারা বিদ্যায় আমার তেমন দক্ষতা ছিলো না কখনো। ঘাপটি মেরে গোপনেরে দেখি নাই এমন না, কিন্তু কখনোই ভাবি নাই গোপনের বিনিময়ে চেয়ে নিবো কিছু। বেশতো ছিলাম...অথচ সে আমি পাগলের মতো খুঁজে ফিরি সব গোপনীয়তারে। সে আমি ভেঙে ফেলি সকল আড়াল। যদিও তাহার আড়ালের বেড়া বেশ নাজুক মাজুল ছিলো।
হ্যাকিং কেচ্ছার শেষ পর্ব
হ্যাকারদের মোট তিনভাগে ভাগ করা হয়, হোয়াইট হ্যাট হ্যাকার, গ্রে হ্যাট হ্যাকার, ব্ল্যাক হ্যাট হ্যাকার। নাম শুনেই বুঝতে পারছেন হয়তো, সাদা দল খুব ভাল, কালো দল খুব খারাপ আর ধূসর দল এদের মাঝামাঝি কিছু একটা। তবে যতোটা সহজেই এই তিন রঙে হ্যাকারদের রাঙ্গানো যাবে ভেবে এই শ্রেণীবিভাগ তৈরি করা হয়েছিল, ব্যাপারটা ততো সহজ হয়নি। রয়ে গেছে বিতর্ক, প্রশ্নবোধকতা। তবু বিভিন্ন গণমাধ্যম কিংবা অন্তর্জালের বিভিন্নজগতে যাদেরকে এই তিন রঙে ভাগ করা হয়েছে, তাদের এ শ্রেণীবিভাগের পেছনে ক্ষমতা, গণমাধ্যম ও কর্পোরেট স্বেচ্ছাচারিতা আর অন্যান্য কিছু উপাদান ফ্যাক্টর হিসেবে কাজ করেছে। জেনে নেয়া যাক হ্যাকারদের সাদা-ধূসর-কালোতে কিভাবে ভাগ করা হয়।
শিরোনামহীন দুইটা ছবি
এইম ইন লাইফ
জীবনে প্রথম যেটা হতে চেয়েছিলাম সেটা হলো লঞ্চের সারেং।তখন থাকতাম বরিশালে।মাঝে মাঝে বাবা মার সাথে ঢাকা আসতাম।আসতে হতো লঞ্চে।লঞ্চ ভ্রমনটা তাই আমার কাছে বেশ রোমাঞ্চকর একটা ব্যাপার ছিলো।ঢাকা বরিশাল রুটের লঞ্চ গুলো ছিলো বিশাল।পানির উপর দিয়ে চলা ছোটখাটো এক একটা হোটেল বলা চলে।সেই বিশাল জিনিসটাকে যে চালিয়ে নিয়ে যায় সেই সারেং হবার ইচ্ছা আমার হতেই পারে।তো আমি আমার বাসায় ঘোষনা দিয়ে দিলাম যে আমি সারেং হতে চলেছ
সাথীর জন্য ২২ গোলাপ
একেই বলে কাকডাকা ভোর। ছোট্ট মফস্বল শহরটায় বাস থেকে এসময়েই নামলো সাগর। মোটেই তার আসার কথা না। সাগর চায়ও না বাসার কেউ দেখে ফেলুক। কিছুসময় থেকেই আবার বাসে উঠতে হবে। পরীক্ষা চলছে, ঢাকায় ফিরে পড়তে বসতে হবে। ফাইনাল পরীক্ষা।
না - যজ্ঞাগ্নির নিকট প্রার্থনা
ও কথা বোলো না ।
ও কথায় না-ঈশ্বর ব্যথিত হবেন ।
পুনরায় উচ্চারণ কোরো না ।
ও কথায় জানো
মানুষ রহস্যহীন হয়ে যাবে -
আগামীর যৌবনগুলো ,
ধরিত্রীর মতো বিবশ পড়ে থাকবে ।
কর্ষণাকাঙ্ক্ষী মাত্র ;
যে কোনও শব্দের জমিন কবি'র স্বত্ব হারাবে ।
কবি'র স্বত্ব হারাবে !
কবি'র স্বত্ব হারাবে ... ...
ও কথা বোলো না
ও কথা বোলো না ।
ও কথায় না-ঈশ্বর ব্যথিত হবেন ।
পুনরায় উচ্চারণ কোরো না ।
ঐশ্বরিক ক্ষমতা অথবা সীমাহীন অক্ষমতা
গভীর রাতে ঘুম ভেঙে যায় অয়নের, অয়ন চৌধুরীর, অয়ন চৌধুরী বাংলা সাহিত্যের উদীয়মান তারকা অথবা যার সব বই হটকেকের মত বিক্রি হয়। নতুন উপন্যাস টা শেষ করার জন্য অথবা যান্ত্রিক নগর জীবনের ক্লান্তিকর অভিনয় থেকে সাময়িক মুক্তি পেতে এক আধা মফস্বলের ডাক বাংলো তে পরে আছে বেশ কয়েকদিন। ভালোই কাটছে বেশ অভিনব, সে চিরকালের শহুরে ছেলে। এখানে ঝিঁঝিঁর ডাক, শেয়ালের আনাগোনা, খাটাশ নামক প্রাণীর দেখা পেয়ে ভালোই কাটছিলো।
রাঙ্গামাটির রঙে চোখ জুড়ানো? (পাঁচ)
ঈদের দিন সকাল ১০টায় ঘুম ভাঙনের পর কেরম অস্বস্তি লাগতেছিলো...বহুকাল পর এই উৎসবের সকালে বিছানা ছাড়লাম এতো সকালে!
ডাইরী ৬০
এক.
অন্তর্জাল কিম্বা আন্তঃজাল যা'ই বলা হোক, সেই জালে আটকা পড়েছি আমরা সকল জলজ পরান। পথভ্রান্ত হয়ে জানি না চলেছি কোনখানে, ভুলেছি কোথায় গন্তব্য রয়েছে...বাস্তব জগতের পরাধীনতা থেকে এই জালের স্বাধীনতায় বিশ্বাস বেড়েছে তবু। আহা জাল সে যে ঘিরে আছে অদৃশ্যমানতা নিয়ে।
চৈতন্যের ছায়া-প্রচ্ছায়া
একটু বুঝতে শেখার পর থেকেই আবিষ্কার করি মনের মধ্যে চরম অবাধ্য আর ঘাউড়া এক কাঠ ঠোকরার বসবাস। হের কোন কাম নাই, কাজ নাই, খালি সময়ে-অসময়ে আজাইরা সব বিষয় নিয়া ঠোকরাইতে থাকে। হেরে দানা-পানি দিলেও ঠাণ্ডা হয়না,
ভদ্রলোক বিষয়ক মহান বাণী চিরন্তনী। অনুৎসর্গ: টুটুল ভাই ;)
মাসুম ভাই আমারে উৎসর্গ কইরা কী এক পোস্ট দিলো, তার পরে আবার একটা দিলো ভদ্রলোক মুকুল।