ইউজার লগইন
ব্লগ
হৈত, হুড়, হুপ... তাকে ভালোবাসতে আমার মনে হয় দিবস লাগে ;)
নাহ... এবি তে পুলাপান আইজকাইল এলার্জিক পোস্ট দিতাছে খুবই- কালকে মুক্তবয়ানের পোস্ট দেইখা হাউস জাগল ... আইজকার হাউসদার হইল মানু ওরফে মানুষ আর বকলম ... অহন ঘুম নষ্ট কইরা বল্গাই ...
আমি মা বাপের একমাত্র সন্তান না হইলেও একটা মাত্র পুলা... আর কোন ভাই-ই নাই। আম্মার অবশ্য শখ ছিল জোড় বাচ্চা পয়দা হবে ( এখন ভাবলে সে নিশ্চয়ই খুশী হয় তার আশা পুরা না হওয়ায় ) ... তো এই যমজ বাচ্চা পয়দা করনের লিগা আম্মার কত প্রচেষ্টা ... কেউ হয়ত আইসা খবর দিল বাচ্চা পেটে থাকা অবস্হায় জোড়-সুপারী খাইলে যমজ বাচ্চা হয় ... সাথে সাথে গাছের সব সুপারী পাইড়া জোড় সুপারীর খুজে মানুষ লাগানো হয় ... কেউ হয়তো বলল জোড়-কলা খাইলে যমজ... লাগাও মানুষ, খোজে আনো জোড় কলা
... নাহ আম্মার শখ পুরা হয়নাই
...
তাকে ভালবাসতে আমারও কোন দিবস লাগে না (উৎসর্গ মানুষ/মানু)
মেলা বছর আমরা দুই ভাইও এক সাথে ছিলাম। আমার জন্মের দশ বছর পর যখন আমার তিন নম্বর ভাই আকিফের জন্ম হইলো, তখনই হয়তো আমি আর আসিফের যুদ্ধের আনুষ্ঠানিক সমাপ্তি হইল এবং সেই মিলমিশের পক্তি "আরিফ আসিফ দুই ভাই, মিলে মিশে গান গাই" আর উচ্চারিত হইলো না। ছোট্ট ভাইটার প্রায় বছর দুয়েক পর আমার এক বোনের জন্ম হইলো।
শুভ জন্মদিন!
জয় ভাই, এবি'র শুরুর দিকের একজন সদস্য।
নিঃসঙ্গতার একশ বছর
গত রাতে ব্যাপক পূর্ণিমা ছিলো তবু অন্ধকারে ডুবে ছিলো সারা নগর! এর ১টা
কারণ হতে পারে তুমি এখন নাই বা তুমি কাল এ নগরে ছিলেনা। আমরা তো জানি তুমি
এলেই এমন জ্যোৎস্নায় ভেসে যায় শহর। তবে শুধু তুমি যে মূখ্য বিষয় তাও
কিন্তু নয়। রাতুল ও এর কারণ হতে পারে যেহেতু আমি তাতেও নিশ্চিত না। রাতুল
জ্যোৎস্না নামলেই সে জ্যোৎস্না হতে চাইতো, রোদ্দুর হতে চাইতো, কবি হবে এমন
ডাইরী ৬৫
এক.
শুদ্ধ বালক ছিলাম না কোনদিন। পবিত্র মুখোশ পরে হয়তো হেটেছি ফুটপাতে। সবাই তখন মুখোশের রঙ-বুনোট অথবা কারুকাজ দেখে মোহিত রয়েছে। আমি আড়চোখে নারীদের শরীর কাঠামো দেখি নাই কইলে নিজেরেই প্রতারনা করি তবে।
দুই.
ক্যানবেরা সফর - পর্ব ৩
হলব্রুকে বিশ্রাম নিতে নিতে মামুরে বললাম এইখানে একটা সাবমেরিন মিউজিয়াম আছে। চাইলে ঘুরে আসতে পারবি। আর হ্যাঁ একটা মিনিয়েচার ট্রেন আছে, কিন্তু কপাল খারাপ ঐটায় আজকে চড়তে পারবি না তবে দেখতে পারবি। ততক্ষনে আমি দুইটা কফি আর ফোনে কিছু বাতচিৎ শেষ করি। মামু দৌড় দিয়ে গেলো দেখতে পিছে পিছে মুজা কাকু।
তাকে ভালবাসতে আমার কোন দিবস লাগে না
মেলা বছর আমরা দুই ভাই এক সাথে ছিলাম। আমার জন্মের প্রায় তিন বছর পর যখন আমার ভাই জন্মাইল, মায়ের কোল আমি হইতে বিচ্ছিন্ন হইলাম। রাতে মায়ের পিঠ ধইরা ঘুমানোর সময় বিরাট হিংসা বুকে নিয়া ঘুমাইতাম। তারপর কিভাবে জানি হিংসা ভালবাসা হইয়া গেল। ভাই হইল খেলার সাথি। আমাদের মেলা উদ্ভট উদ্ভট খেলা ছিল। একটা খেলা ছিল ইয়ো মামা অনুকরণে। আমাদের দুইজনের মা একই ব্যক্তি হওয়ায় ময়েরে টানতামনা বটে তবে সুরে সুরে পরস্পরকে হিউমিল
নারী দিবস নিয়ে একটা কিছু লেখার চেষ্টা
১.
শুরুতেই নারীর জয়গান গাই। খানিকক্ষণ আগে দেওয়া হল অস্কার পুরস্কার। এবার সেরা পরিচালক হলেন ক্যাথারিন বিগোলো। অস্কারের ইতিহাসে এই প্রথম কোনো নারী সেরা পরিচালকের পুরস্কার পেলেন। তার ছবিটির নাম দি হার্ট লকার। সেরা সিনেমার পুরস্কারও পেয়েছে এটি। আন্তর্জাতিক নারী দিবস আজ ১০০ বছরে পা দিল। এরকম এক দিনে এর চেয়ে ভাল পুরস্কার আর কী হতে পারে।
ন'কবির কবিতা প্রচেষ্টা
১.
তোমার সকল উপেক্ষা
যেন আমারেই লক্ষ্য করে।
ঠিক যেমন তোমার প্রতীক্ষা
আমাকে লক্ষ্য করে না।
*************************************************
পাদটীকাঃ
বাংলা ব্যকরন ক্লাশ - ১ (আজকের বিষয় - এক কথায় প্রকাশ)
যাহা মাঝে মাঝে আসে - ইলেকট্রিসিটি
যাহা নিভু নিভু করিয়া জ্বলে - গ্যাসের চুলা
যাহা পাওয়া দুস্কর - ওয়াসার পানি
যাহা অতিক্রম করা যায়না - ঢাকার রাজপথ।
যাহারা অবিরত চাঁপা মারিয়া থাকে - নেতা
ক্রয় বিক্রয় করিবার স্থান - ফুটপাত
যাহা ৫ বছর পর পর পরিবর্তনশীল - যাবতীয় নাম
খিস্তী খেউড় করিবার স্থান - সংসদ
মারামারি করিবার স্থান - বিশ্ববিদ্যালয়
লোক দেখানো যাহা - চেতনা
আজকের হাবিজাবি "এমনো বিকেল আসে, তুমি যাও বাইপাসে, অচেনা লোকাল বাসে সন্ধ্যেকাবার; যাও পথ খুজে নাও পথ পালাবার "
১)
"মানুষ অভ্যাসের দাস"
ডাইরী ৬৪
মেয়েটা নদীকে “মা” ডাকতো
_________________________________________________________
একদিন খুঁজেছিনু যারে
সাগরের কথা
পাঁচ বছর পর সাথীকে দেখছি। আমরা একই শহরে জীবন যাপন করি। হঠাৎ রাস্তায় দেখা হতেই পারতো। আমার চোখ পাঁচ বছর ধরে সাথীকে খুঁজেছে। কিন্তু কখনো দেখা পাইনি। সেই সাথীকে আজ দেখছি।
অনুষ্ঠানটায় আসবো না বলেই ভেবেছিলাম। মানুষের কোলাহোল আগের মতো আর ভাল লাগে না। নির্জনতা খুব প্রিয় হয়ে উঠছে আজকাল। একা থাকায় অভ্যস্ত হতে শুরু করেছি। তারপরেও বেরোতে হয়, আসতে হয় এরকম দু’একটি অনুষ্ঠানে। এসেছি বলেই সাথীকে দেখছি, পাঁচ বছর পর।
সাথীর কথা
ঘুড়ি উৎসবে যাবেন কি ?
প্রতি বছরের মত এবারও ঘুড়ি উৎসব হচ্ছে। এবারের ভ্যানু হচ্ছে কক্সবাজারের ইনানী বিচে। যারা ঘুড়ি বানাবেন অর্থাৎ ঘুড়িয়ালরা চলে গেছেন ৫ তারিখ রাতে। বাকী দল যাবে ১১ তারিখ রাতে। মুল উৎসব হচ্ছে ১২ মার্চ ২০১০, শুক্রবার। শনিবার সারাদিন ইনানী থেকে রাতের গাড়ীতে করে ১৩ মার্চ রোববার সকালে ঢাকায় ফিরবো আমরা।
অনুষ্ঠানমালা :
শুক্রবার সারাদিন সৈকতে ঘুড়ি উড়ানো