আমিও বন্ধু হতে এসে পরলাম
এই ব্লগের অ্যাড্রেস পাওয়ার পরই (১৩ই ডিসেম্বর) এখানে আসার জন্য মেইল করলাম আর রিপ্লাই পেলাম আজ :-O
অ্যাকাউন্ট পেতে সময়টা একটু বেশি লেগে গেল না? এই ব্যাপারটার দিকে একটু দৃষ্টি দিতে ব্লগ কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ জানাচ্ছি।
যাই হোক এখানে এসে দেখি অনেকেই আমারে রেখে আগেই চলে আসছে X( কিন্তু আমিও ছারার বান্দা নয় তাই পিছ পিছ চলে আসলাম :>
সেই যে আমার নানা রংয়ের দিনগুলি..
কয়েক দিন থেকে একটা ঘটনা খুব মনে পড়ছে। এরকমই ঘন কুয়াশা ছিল তখন। সেসময় আমি কলেজে পড়ি, সম্ভবত ফার্স্ট ইয়ার ফাইনাল পরীক্ষা শেষ হয়েছে মাত্র। আমি খুব সকালে বের হয়েছি বাসা থেকে, বাস স্টপেজে যেতেই একটা বাস এসে থামলো, বাসের বেশীর ভাগ সীট ফাঁকা। ক্যন্টনমেন্টে এরকম দৃশ্য খুব কম দেখা যেত তখন, কারন একটা বাসের পর আরেকটা বাসের জন্য দীর্ঘসময় অপেক্ষা করতে হতো, তাই ভীড়ও হতো অনেক বেশী। ফাঁকা বাসে রানীর হালে
বাংলা গ্যালারী ডট কম ... যেখানে আর্কাইভ করা আছে মুক্তিযুদ্ধের অসংখ্য ছবি
[ যদিও নীতিমালা এখনো সম্পূর্ণ নয় তথাপিও এই পোস্ট হয়তো কপি পেস্ট এর আওতায় পরবে। হয়তো কোন সাইটের বিজ্ঞাপনের আওতায় পরবে। তারপরেও দিচ্ছি। কারণ এখানে সংরক্ষিত আছে আমাদের জাতীয় জীবনের সবচাইতে বড় অর্জন স্বাধীনতা এবং সেই স্বাধীনতা অর্জনের পথে সংঘটিত মুক্তিযুদ্ধের অসংখ্য ছবি। প্রিয় মডারেটর শুধু মাত্র এই বিষয়টি বিবেচনায় এনে পোস্টটি রাখার জন্য বিবেচনাকৃত। ]
একজন অপদার্থ মুক্তিযোদ্ধার কথা বলি?
যুদ্ধ শেষ হয়েছে মাত্র। ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ এর বিজয়োল্লাসের রেশ কাটেনি তখনো। সমস্ত গ্রামে মাত্র একজন অপদার্থ লোক মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিয়েছিল। সবাই ধরে নিয়েছিল ফিরে আসবে না সে। কিন্তু সারা গ্রামকে তাক লাগিয়ে যুদ্ধ শেষে ফিরে আসে আহমদ নবী। ফিরে আসে বিজয়ীর বেশে কাঁধে রাইফেল ঝুলিয়ে। ফিরে আসে তার পরিবারের কাছে। অভাবের সংসারেও উৎসব লেগে যায় আহমদ নবীর প্রত্যাবর্তনে। একমাত্র মুক্তিযোদ্ধা ফিরে আসায় যুদ্ধে যোগ না
আজ তোমায় খুব মনে পরছে
এইতো কদিন আগেই টিউবওয়েল চেপে বালতি ভরাতে তোমার পিচ্চিটাকে গোছাল করাবে বলে। ঠান্ডা লেগে যাবে বলে, গরম পানি মেশাতে কোন দিনো ভূলে যেতে না। গোছল করিয়ে গা মুছে দিতে রোদে দাড় করিয়ে, সরিষা তের মেখে দিতে সারা গায়ে। বেশ কড়া গলায় বলতে, ইস্কুলে গিয়ে মনোযোগ দিয়ে পড়া-লেখা করতে, মারা মারি না করতে, খেলা-ধুলা করে গায়ে ধুলো বালি না মাখতে, আরো অনেক উপদেশ, শাসন.....................
কামিনী কাঞ্চনের কনিষ্ঠা কন্যা কাকলি...
আসেন, বেবাকতে মিল্যা ক অক্ষর দিয়া রচিত একখান বিশাল বাক্য মুখস্ত করি :
কামিনী কাঞ্চনের কনিষ্ঠা কন্যা কাকলি কপাল কুঞ্চিত করিয়া কাকাকে কহিলো- কাকা, কাক কা-কা করে কেনো ?
কাকা কহিলেন- কন্যা, কপাল কুঞ্চিত করিতেছো কেনো ? কাক কা-কা করিবেই, কেনোনা কা-কা করাই কাকের কাজ...
কা কা কা
বাংলা ব্লগের কাক কারা সেটা বোধকরি সবাই জানে। নতুন করে ঘর গোছাতে আসলাম। এইখানে আসার জন্য কয়দিন ধরেই উড়তাছি। আগে একটু রেষ্ট নিয়ে নিই। তারপর শুরু করুমনে। ধন্যবাদ সবাইকে।
আমার সম্মন্ধে জানতে প্রশ্ন করুন...
ছবির হাট গিয়ে জানতে পারলাম অনেকেই নাকি আমাকে চিনতে/বুঝতে পারেন না...
এই দুস্ক কই রাখি???
তাই ভাবলাম একটা পরিচিতি মূলক পোস্ট দেই,
জেখানে যার যা খুশি আমাকে নিয়ে কুচ্চেন করতে পারবেন...
আম্মো নিজেরে এট্টু বিশ্লেষনাত্মক স্টাইলে বুঝানির চেষ্টা করমু...
তো আমারে লইয়া যার যা কুচ্চেন কইরা ফালান...
উত্তর গ্যারান্তেদ...
এই সব ভালো লাগে
তবে জীবনবাবুর কবিতা দিয়েই শুরু হোক............
(এই সব ভালো লাগে) : জানালার ফাঁক দিয়ে ভোরের সোনালি রোদ এসে
আমারে ঘুমাতে দেখে বিছানায়,—আমার কাতর চোখ, আমার বিমর্ষ ম্লান চুল –
এই নিয়ে খেলা করে: জানে সে যে বহুদিন আগে আমি করেছি কি ভুল
পৃথিবীর সবচেয়ে ক্ষমাহীন গাঢ় এক রূপসীর মুখ ভালোবেসে,
পউষের শেষ রাতে আজো আমি দেখি চেয়ে আবার সে আমাদের দেশে
ফিরে এল; রং তার কেমন তা জানে অই টসটসে ভিজে জামরুল,
বন্ধুত্বের জয় হোক
নতুন খাতায় লিখার সময় সুন্দর করে লিখতে ইচ্ছা করে। নতুন ব্লগে লেখার সময়ও একই অনুভুতি হচ্ছে। ইচ্ছা ছিল খুব সুন্দর করে কিছু একটা লিখবো কিন্ত দুই দিন ধরে কি লিখবো তাই বুঝতে পারছি না। আগে সময় কাটানো ছিল খুব মুশকিল, এখন সময়ই আমাকে প্রতিনিয়ত কাটছে। অফিস থেকে ভাবি বাসায় গিয়ে লিখবো , বাসা থেকে মনে হয় অফিসে যদি সময় পাই কয়েক লাইন হলেও লিখবো। শেষ পর্যন্ত বসলাম যখন তখন কিছু একটা লিখেই ছাড়বো আজ
একজন কম্প্যুকানা লোকের অসাধ্যসাধন (উৎসর্গ: কাজী সাব)
আমি একজন কম্প্যুকানা। যদিও বাংলাদেশে চাকরী করার সময় ডিপার্টমেন্টের সিনিয়র কলিগদের কাছে আমি বিশাল টেকি-এক্সপার্ট ছিলাম, কারন কম্প্যুর ব্যাপারে তাদের জ্ঞান মাইনাসের দিকে ১০০। তারা আমারে বলতো, "তুমি ফ্রি আছো আজ?
মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা আসলে কতো ??
খুব সম্ভবত বদরুদ্দিন উমরের একটা লেখা পড়েছিলাম। উনি আক্ষেপ করে
বলেছিলেন " দেশে সৈনিকের সংখ্যা বেরে যাচ্ছে "। হয়তো এ জন্যই পত্রিকার পাতায় আজ কাল হড়েক রকমের সৈনিকের নাম চোখে পরে। ৫২য় ফিডার খাওয়া শিশুও অনেক সময় ভাষা সৈনিক হয়ে যায়, একাত্তরে ঘরের নিরাপদ পরিবেশ আকাশবাণী বা স্বাধীন বাঙলা বেতার কেন্দ্র শোনা যুবাও হয়ে যায় বীর মুক্তিযোদ্ধা। আসলে মুক্তিযোদ্ধা সংখ্যা কতো ?
জাগরনের গান
হবে, হতেই হবে
দাবী একটাই, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই--- এই বাংলায়।
হবে, হতেই হবে।